<p>কোটা আন্দোলনের সময়ের কিছু ভিডিও কন্টেন্টের বিষয়ে সশরীরে হাজির হওয়ার জন্য ফেসবুককে তলব করা হলেও শেষ পর্যন্ত তারা বিটিআরসিতে আসেনি। পরে অনলাইনেই মেটার প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।</p> <p>আজ বুধবার (৩১ জুলাই) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিটিআরসি ভবনে তিনি এ বৈঠক করেন। এ সময় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভিপিএন ব্যবহারে যেসব ক্ষতি হতে পারে" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/31/1722401619-e06d061a77a7bde916b8a91163029d41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভিপিএন ব্যবহারে যেসব ক্ষতি হতে পারে</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/07/31/1410422" target="_blank"> </a></div> </div> <p>জানা গেছে, মেটার (ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম) সিঙ্গাপুরের এশিয়া সদর দপ্তরের সঙ্গে (অনলাইন প্ল্যাটফরমে) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশে অফিস স্থাপন, মিস-ইনফরমেশন, ডিস-ইনফরমেশনজনিত যেকোনো অস্থিরতা নিরসনে ফ্যাক্ট চেকিং জোরদারের উদ্যোগ গ্রহণসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।</p> <p>সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময়ের কিছু ভিডিও কন্টেন্টের ব্যাপারে ফেসবুক, ইউটিউব ও টিকটককে চিঠি দিয়ে তলব করে সরকার। চিঠিতে তাদের কাছে যৌক্তিক ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। একই সঙ্গে ৩১ জুলাই তাদের সশরীরে বিটিআরসিতে হাজির হতে বলা হয়েছিল।</p>