<article> <p style="text-align: justify;">‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ মধ্যযুগীয় কাব্য ‘অন্নদামঙ্গল’-এর ঈশ্বরী পাটনীর এই অভিলাষ সহজাত। কিন্তু পরিবর্তিত আধুনিক কালে অভিভাবকরা শুধু দুধ-ভাত বা অন্নের সংস্থান নয়, বরং চাইছেন সন্তানের বিলাসী জীবন নিশ্চিত করতে। সন্তানের মঙ্গল কামনায় তাঁদের এমন মনোবাঞ্ছা অপরাধ নয়। কিন্তু ব্যক্তিক, সামাজিক, পারিবারিক চাহিদাগুলো উপেক্ষা করে তাঁদের যেকোনো প্রকারে বিলাসী জীবন দেওয়ার যে চিন্তা, তা শুধু অন্যায় নয়, বরং সন্তানের ভবিষ্যতের জন্যও গভীর অমানিশার ক্ষেত্র প্রস্তুতকারী।</p> </article> <article> <p style="text-align: justify;">ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে প্রায় পাঁচ বছর অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুবাদে বিচিত্র মানসিক গড়নের শিশুদের সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়েছে। প্রত্যেক ছাত্রেরই পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও অন্যান্য পারিপার্শ্বিক পরিবেশের কারণে নানা রকম বৈচিত্র্যপূর্ণ মানসিক গড়ন ও চিন্তার ভিন্নতা আমরা প্রতিনিয়ত লক্ষ করি।</p> <p style="text-align: justify;">বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগেও যৌথ পরিবারে দাদা-দাদি, চাচা-চাচি ও অন্য সবার আদর-শাসনে বেড়ে ওঠায় পারিবারিক-সামাজিক অনুশাসন, সহমর্মিতা, মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ সহজাতভাবেই শিশুর মনোজগতে প্রোথিত হতো। স্বাধীনতা-উত্তর সময়ে দেশে দ্রুত নগরসভ্যতার বিকাশ ঘটে।</p> </article> <article> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative" data-id="1402821"><strong>আরও পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="দুপুরের মধ্যে ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস" class="img-fluid rounded-start m-0 w-100" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/03/1719974301-ca88ec22099d31975626215a572cf105.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p class="p-1 m-0 lh-sm">দুপুরের মধ্যে ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/07/03/1402821" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align: justify;">জীবিকার প্রয়োজন ও উন্নত জীবনের আকাঙ্ক্ষায় ভেঙে যেতে শুরু করে ঐতিহ্যগত একান্নবর্তী পরিবারগুলো, যার বিরূপ প্রভাব পড়ে শিশুদের ওপর। নগরকেন্দ্রিক জীবনে মা-বাবার ব্যস্ততার কারণে শিশুরা নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। অনেক ক্ষেত্রে গৃহকর্মীর হাতে বা ডে কেয়ারে বেড়ে ওঠায় ঐতিহ্যগত পারিবারিক শিক্ষার বাইরে এক ভিন্ন আচরণের সঙ্গে একাত্ম হয়ে সে বেড়ে উঠছে। এদিকে বেশির ভাগ অভিভাবকই সন্তানদের বিষয়ে সংবেদনশীল হওয়ায় শিশুকাল থেকেই অতি আদুরে হিসেবে গড়ে তোলেন।</p> </article> <article> <p style="text-align: justify;">স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় কায়িক শ্রম তো দূর পরাহত, এমনকি রোদে খেলাধুলা, ছোটাছুটি, হৈ-হুল্লোড় থেকেও বিরত রাখেন সন্তানকে। এতে সন্তানের আগ্রহ ও ইচ্ছার যেমন দমন হয়, তেমনি অতিরিক্ত আগলে রাখার ফলে সন্তানের দৈহিক ও মানসিক গঠন ব্যাহত হয়। সন্তানের প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ-ভালোবাসাই ক্ষেত্রবিশেষে সন্তানকে একসময় বিপথে পরিচালিত করে। উপায়ান্তর না দেখে সংবেদনশীল এই অভিভাবকরা তাকে ‘সোজা’ করতে শুরু করেন শাসন। সন্তানের ওপর নানা রকম বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয় এবং সে যদি এই নিষেধ অমান্য করে বা বিদ্রোহ প্রদর্শন করে, তাহলে তত্ক্ষণাৎ তা দমন করা হয়।</p> </article> <article> <p style="text-align: justify;">এই অতি শাসনে শিশুরা তাদের অবদমিত আশা-আকাঙ্ক্ষা ও পুঞ্জীভূত ক্রোধ প্রকাশের জন্য অন্য উপায় খোঁজে এবং অনেক সময় অযাচিত কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative" data-id="1402820"><strong>আরও পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, কমেছে লেনদেন" class="img-fluid rounded-start m-0 w-100" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/03/1719973978-a4a2c22c85451e94294fac2ec87c48c2.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p class="p-1 m-0 lh-sm">পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, কমেছে লেনদেন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/stock-market/2024/07/03/1402820" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align: justify;">উঠতি মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদের উন্মেষের ফলে সমাজে শুরু হয়েছে সম্পদ অর্জনের অসুস্থ প্রতিযোগিতা। এই অধিক আয়ের জন্য মা-বাবাকে বেশি শ্রম ও সময় ব্যয় করতে হচ্ছে। ফলে সন্তান মা-বাবার কাছ থেকে কম সময় পাচ্ছে। সুতরাং সন্তান বেড়ে উঠছে মা-বাবার অগোচরে।</p> <p style="text-align: justify;">স্কুল-কলেজে ভর্তি প্রতিযোগিতা অনেক বেড়েছে। ফলে মা-বাবা টেনশনে থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ভর্তির সময় অনেক মা-বাবা সন্তানকে সঠিক গাইডলাইন দিতে পারেন না। এমনকি মা-বাবার মানসিকতা ও অপ্রাপ্তিগুলো সন্তানের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। অনেক ক্ষেত্রেই সন্তানের ইচ্ছাকে বিবেচনায় আনেন না। এতে ওই সন্তান লেখাপড়ায় আনন্দ ও আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং অন্তর্দ্বন্দ্বে ভুগতে থাকে।</p> <p style="text-align: justify;">অভিভাবক হিসেবে মা-বাবা সব সময় নানা রকম সদুপদেশ দেন। সহনশীল ও যৌক্তিক হতে বলেন। কিন্তু এই সন্তানই যখন দেখে, বাবা তার মায়ের সঙ্গে কর্কশ ভাষায় কথা বলছেন বা অন্যদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করছেন অথবা বাবার আয়ের সঙ্গে তাঁর যাপিত জীবনের ব্যবধান স্পষ্ট, তখন ওই সন্তানের মনে বড় ধরনের জিজ্ঞাসা তৈরি হয়। সন্তানের প্রথম শিক্ষায়তন হলো পরিবার। তাই নৈতিক শিক্ষার সবচেয়ে বড় পীঠস্থানও এই পরিবার। পরিবারের সদস্যদের একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ না থাকলে সংশ্লিষ্ট পরিবারের সন্তানও অপরকে সম্মান করতে শিখবে না। পরিবারে যদি একে অপরকে গালমন্দ করে, ওই সন্তান বিদ্যালয়ে এসে সহপাঠীদেরও খিস্তি খেউর করে ডমিনেট করার চেষ্টা করবে। কারণ সে এটাই স্বাভাবিক আচরণ মনে করবে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative" data-id="1402816"><strong>আরও পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ঝিনাইদহে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক" class="img-fluid rounded-start m-0 w-100" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/03/1719961192-aab311188b4cfc678fb5f645f2a09e93.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p class="p-1 m-0 lh-sm">ঝিনাইদহে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/07/03/1402816" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align: justify;">এসব বাস্তবতা থেকে উত্তরণের জন্য পরিবারেই একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এ জন্য প্রথমেই সন্তানকে সময় দিতে হবে। অভিভাবকদের যে কর্মব্যস্ততা বা উপার্জন সবই যেহেতু সন্তানকে ঘিরে, সুতরাং সন্তানের সঙ্গে সময় কাটানোর প্রতি যত্নবান হতে হবে, যাতে সন্তানের সঙ্গে মা-বাবার হৃদ্যতাপূর্ণ সহজ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দিনে এক বা দুই ঘণ্টা সন্তানের সঙ্গে গল্প করতে হবে। তার সারা দিনের কাজের ফিরিস্তি মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। এতে সে বুঝবে মা-বাবা তার প্রতি যত্নবান। সন্তানের দিনের আনন্দময় কাজের গল্পে আনন্দিত এবং দুঃখে সমব্যথী হলে সে আপনার কাছে মনের ঝাঁপি খুলে বসবে। ফলে সন্তানের অবস্থা বিবেচনায় গাইড করা সহজ হবে। যদি নির্দিষ্ট সময় তার সঙ্গে গল্পের সুযোগ না-ও থাকে, বাড়ন্ত বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কমপক্ষে বাবাদের উচিত সন্তানের সঙ্গে সকালের নাশতা ও রাতের খাবার খাওয়া।</p> <p style="text-align: justify;">সন্তানের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে সচেতনভাবে তার বিভিন্ন বিষয়ের খোঁজ নিতে হবে। যেমন—তার ভালো বন্ধু কারা, তারা কোন পরিবার থেকে এসেছে প্রভৃতি তথ্য জানতে হবে। কারণ সন্তান যার সঙ্গে মিশবে, তার ভাষা ও আচার-আচরণ দ্বারা সে প্রভাবিত হবে। প্রতিটি শিশু আলাদা, তাই অভিভাবক হিসেবে কখনো কাউকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না। অন্যের সন্তানের ভালো ফল উল্লেখ করে অনেক সময় মা-বাবা বাচ্চাদের সবার সামনে লজ্জা দেন। এতে শিশুদের মনে বহু ক্ষেত্রেই বিরূপ প্রভাব পড়ে।</p> <p style="text-align: justify;">সন্তানের শখের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। সে ছবি আঁকতে বা ছবি তুলতে পছন্দ করলে তার ব্যবস্থা করে দিতে হবে। সে বই পড়তে পছন্দ করলে তাকে বই কিনে দিন। সে যদি পট প্লান্টের শখ কিংবা বিড়াল অথবা পোষা পাখিতে খুশি হয়, তা কিনে দিতে হবে। এতে সে তার আগ্রহ, শক্তি ও মনোযোগ ব্যবহার করে আত্মতৃপ্তি লাভ করবে। তার এই শখের জিনিসগুলোর নিয়মিত খোঁজ রাখতে হবে, গুরুত্ব দিতে হবে, তাহলেই আপনার প্রতি তার মুগ্ধতা বাড়বে এবং মন খুলে কথা বলবে। তার অবসর সময় কিভাবে কাটে তার খোঁজ রাখতে হবে। সন্তান যদি একা থাকতে পছন্দ করে বা ভিডিও গেম খেলতে পছন্দ করে, তাহলে বুঝতে হবে আপনার সন্তান অন্তর্মুখী। সহকর্মী ও অন্যদের সঙ্গে আন্ত যোগাযোগ রক্ষা করতে না পারায় ওই সন্তান কর্মক্ষেত্রে সফল হবে না। সুতরাং সন্তানের শখ ও অবসর সময় কাটানো থেকে সহজেই জানা যাবে তার মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের স্বরূপ। সেটা জেনে অভিভাবক তাকে সঠিক পথের সন্ধান দিতে পারেন।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative" data-id="1402815"><strong>আরও পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="সম্পদের হিসাব দাখিল করতেই হবে সরকারি কর্মচারীদের" class="img-fluid rounded-start m-0 w-100" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/03/1719960419-08d96d6b8058aa06fe64b1703f3f0496.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p class="p-1 m-0 lh-sm">সম্পদের হিসাব দাখিল করতেই হবে সরকারি কর্মচারীদের</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/07/03/1402815" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align: justify;">বয়ঃসন্ধিতে সন্তানের দেহ-মনে অনেক নতুন বিষয় জাগ্রত হয়। অভিভাবককে এ সময় সন্তানের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। অনেকেই তার এ পরিবর্তন সহজে মেনে নেন না।</p> <p style="text-align: justify;">উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণির ছেলেমেয়েদের মধ্যে অহংবোধ জাগ্রত হয়। নিজের মতামত, ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতি ঝোঁক বেড়ে যায় এবং নিজেদের বড় ভাবতে শুরু করে। এ সময়ে অভিভাবকদের বাধা-নিষেধ মেনে চলার চেয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে বেশি পছন্দ করে। এই বয়সের সন্তানের ভালো লাগা, মন্দ লাগার বিষয়েও খোঁজ নিতে হবে। অভিভাবকদের ধৈর্য নিয়ে সন্তান জীবনে কী হতে চায়, তা শুনতে হবে। সন্তানের লক্ষ্য অর্জনে কত পরিশ্রম, কত অধ্যবসায় প্রয়োজন, ভালো করলে সন্তানের কী কী সুবিধা, সেই সুন্দর ভবিষ্যৎ পেতে কিভাবে নিজেকে তৈরি করবে, সে সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে হবে।</p> <p style="text-align: justify;">সন্তানের সবল ও দুর্বল দিক চিহ্নিত করা একজন অভিভাবকের অন্যতম দায়িত্ব। আপনার সন্তান গণিতে দুর্বল, তাকে যদি প্রকৌশলী বানানোর চেষ্টা করেন, তাহলে তার কাছে লেখাপড়া নিরানন্দ হয়ে যাবে, পরিণামে জীবনে ব্যর্থ হবে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative" data-id="1402814"><strong>আরও পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বেনজীর পরিবারের ৪৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের সন্ধান" class="img-fluid rounded-start m-0 w-100" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/07/03/1719959010-49a30f57e9c99c70c99138e248c67798.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p class="p-1 m-0 lh-sm">বেনজীর পরিবারের ৪৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের সন্ধান</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/07/03/1402814" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align: justify;">সন্তান প্রতিপালনে আরেকটি বড় ভূমিকা থাকে তার বিদ্যাপীঠের। ছাত্ররা অনেক ক্ষেত্রেই মা-বাবার চেয়ে তার শিক্ষকদের নির্দেশনা ও শিক্ষাকে বেশি গ্রহণ করে। ছাত্রদের গ্রন্থগত শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিকতা, সৌজন্যবোধ, সহমর্মিতা, সহযোগিতা ইত্যাদি শিক্ষার স্থান তার শিক্ষালয়। ছাত্রদের মানসিক বিকাশ ও চরিত্র গঠনে শিক্ষকদের অবদান অনস্বীকার্য। একজন শিক্ষকের সঠিক নির্দেশনা ও গাইডলাইন যেকোনো ছাত্রের মনোবিকাশ, ভালো ফল ও নৈতিক মূল্যবোধ তৈরিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। এ জন্য অভিভাবক ও শিক্ষকদের যৌথ প্রচেষ্টা একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়ক।</p> <p style="text-align: justify;"><strong>লেখক : </strong>অধ্যক্ষ, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ</p> </article>