<p>বগুড়ার আদমদীঘি রহিম উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান ও আদমদীঘি ঈশ্বর পূর্ণ জয় পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনজু আরা বেগম ৫৪ দিন ধরে অনুপস্থিত রয়েছেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ছুটি মঞ্জুর ছাড়াই তারা ৫৪ দিন অনুপস্থিত থেকেছেন, তবু বেতন পাচ্ছেন, দাবি অধ্যক্ষ আব্দুর রহমানের। </p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="নাহিদ ও পলককে নিয়ে যা বললেন সূচনা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/28/1727516241-8477ffd024e1cdcb28530c14e591cfda.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>নাহিদ ও পলককে নিয়ে যা বললেন সূচনা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/09/28/1429758" target="_blank"> </a></div> </div> <p>প্রধান শিক্ষক মনজু আরা বেগম আদমদীঘি উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বগুড়া জেলা পরিষদের সদস্য। স্বামী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, আর ছেলে সাবেক এমপি খান মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল মেহেদী বাঁধন। শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পরপরই তারা সপরিবারে পালিয়ে যান। তিনি ৫৪ দিন ধরে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। </p> <p>অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক। সরকার পতনের পর থেকেই তিনি কলেজে অনুপস্থিত। তিনি চিকিৎসা ছুটি চেয়ে আবেদন দেন। কিন্তু পাননি, এর পরও রয়েছেন স্বপদে বহাল। পেয়েছেন গত  আগস্ট মাসের বেতন। </p> <p>উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতির কাছে একটি লিখিত আবেদন দেওয়া হয়। তারা তার স্থায়ী বহিষ্কার চেয়েছেন। এরই মধ্যে ৫৪ দিন কলেজে অনুপস্থিত থেকেও স্বপদে বহাল তিনি।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="নৌকা থাকায় নাম পরিবর্তন হতে পারে মন্ত্রণালয়ের" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/28/1727514835-63993f668a7fc09f6f5ecd542a1c356e.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>নৌকা থাকায় নাম পরিবর্তন হতে পারে মন্ত্রণালয়ের</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/09/28/1429754" target="_blank"> </a></div> </div> <p>অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান বলেন, ‘ছুটির চেয়ে দুই মাসের জন্য দুই দফায় আবেদন দিয়েছিলাম। মঞ্জুর হয়েছে কি না, তা জানানো হয়নি। তবে আগস্টের বেতন পেয়েছি।’ </p> <p>উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আফরোজ জানান, তারা ছুটির জন্য আবেদন করলেও তা মঞ্জুর হয়নি। শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক যে নির্দেশনা আসবে, সেই মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।</p>