ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ জুলাই ২০২৫
২৫ আষাঢ় ১৪৩২, ১৪ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ জুলাই ২০২৫
২৫ আষাঢ় ১৪৩২, ১৪ মহররম ১৪৪৭

কলসি

  • [ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা বইয়ের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে কলসির উল্লেখ আছে]
শেয়ার
কলসি
ছবি : সংগৃহীত

কলসি বা কলস পানি ধারণের একটি গৃহস্থালি পাত্র। এটি দৃশ্যত গোলাকার পাত্র, যার সরু গ্রীবা রয়েছে এবং গ্রীবার শেষে রয়েছে একটি গোলাকার মুখ। গোলাকার মুখের অংশ বাইরের দিকে কিছুটা প্রসারিত; একে বলা হয় কানা। কখনো কখনো মাটিতে সুস্থিত থাকার স্বার্থে ফাঁপা গোলকের নিম্নভাগ সমতল করা হয়।

পৃথিবীর বিভিন্ন সভ্যতায় বিভিন্ন প্রকরণ ও প্রকারের কলসি ব্যবহারের কথা জানা যায়। ২০১১ সালে ইসরায়েলে ত্রয়োদশ শতাব্দীর কলসের সন্ধান পাওয়া যায়। মৌর্য থেকে গুপ্তযুগে কলসি ব্যবহারের কথা জানা যায়। আড়াই হাজার বছর আগেও কলসি ব্যবহারের প্রচলন ছিল।

গ্রামবাংলায় পানি আনা ও রাখার জন্য কলসির মতো প্রয়োজনীয় উপকরণ আর একটিও নেই। ভাষাবিদ দিলীপ দেবনাথের মতে, পুকুর বা নদী থেকে জল ভরার সময় কলকল শব্দ হয় বলেই পাত্রটির নাম কলস বা কলসি। কলসিকে কেউ কেউ কুম্ভ বলে। এ ছাড়া গাগরি, ঘাগড়ি, ঘড়া ইত্যাদি নামেও ডাকা হয়।

বাংলা সাহিত্য ও চিত্রকলায় কলস বা কলসির ব্যবহার এসেছে অনেক আগে থেকেই। আমার কাংখের কলসি জলে গিয়াছে ভাসি, মাঝিরে তোর নৌকার ঢেউ লাগিয়ারে কিংবা খালি কলসি বাজে বেশি, ভরা কলসি বাজে না এমন অনেক গানের কথায় আমরা কলসির ব্যবহার দেখতে পাই। আবার শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন এঁকেছেন কলসি কাঁখে রমণী নামের চিত্রকর্ম।

প্রাচীনকালে কলসি তৈরি হতো মাটি দিয়ে। এখনো মাটির কলসি তৈরি হয়।

কোনো কোনো কলসি রং করে তার ওপর সুন্দর নকশাদার আলপনা আঁকা হয়। সেসব কলসিকে বলে নকশি কলসি। সাজসজ্জার কাজেই সেগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়। তবে মাটির কলসি ছাড়াও নানা রকম ধাতব কলসিও আছে। বর্তমানে অ্যালুমিনিয়ামের কলসির চল বেশি। বিগত শতাব্দীতে অভিজাত শ্রেণির লোকেরা ব্যবহার করত পিতল ও কাঁসার কলসি। তবে এ দেশের ঐতিহ্যবাহী মাটির কলসির সঙ্গে আর কোনো কলসিরই তুলনা চলে না। এতে পানি রাখলে তা যথেষ্ট ঠাণ্ডা থাকে এবং কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়া নেই।

বর্তমানে কুমারদের পেশা পরিবর্তন আর দিন দিন ধাতব কলসি এবং ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী মাটির কলসি এখন হারিয়ে যাচ্ছে। তবে শখের কলসির কদর এখনো আছে।

ইন্দ্রজিৎ মণ্ডল

[আরো বিস্তারিত জানতে পত্রপত্রিকায় কলসি সম্পর্কিত লেখাগুলো পড়তে পারো]

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নবম ও দশম শ্রেণি : গণিত

    ফারজানা ইয়াসমিন, প্রভাষক, ছাগলনাইয়া মহিলা কলেজ, ছাগলনাইয়া, ফেনী
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : গণিত

পরিমিতি

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১। একটি ঘনকের কতটি তল?

  ক. ৪টি   খ. ২টি

  গ. ৩টি   ঘ. ৬টি

২।        সমবৃত্তভূমিক বেলনের বৃত্তাকার অংশের মোট ক্ষেত্রফল কত?

  ক. πr2      খ. 2πr2   
গ. 2πrh          ঘ. 2πr (r+h)

      ৩। সমবৃত্তভূমিক বেলনের আয়তন কত?

  ক. 2πr   খ. πr2  
গ.
πr2h   ঘ. 2πr2h

  নিচের তথ্যের আলোকে ৪ ও ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  ABCD একটি বর্গক্ষেত্রের দুটি কর্ণ ACBD

কর্ণ দুটির ছেদবিন্দু ঙ। বর্গক্ষেত্রটির এক বাহুর দৈর্ঘ্য 4 একক।

৪।        বর্গক্ষেত্রটির কর্ণের দৈর্ঘ্য কত?

  ক. 2√2  খ. 4

  গ. 2√4          ঘ. 4√2

৫।

ΔOAB এর ক্ষেত্রফল কত 

  ক. 4 একক  খ. 6 একক

  গ. 8 একক  ঘ. 2 একক

৬।        একটি সমবাহু ত্রিভুজের কোন ৩টির পরিমাপ
ক. 900, 450, 450       L. 900, 300, 400

  গ. 600, 600, 600       N. 700, 600, 500

৭।        একটি ঘনক আকৃতির পাথরের এক বাহুর দৈর্ঘ্য

৫ সেন্টিমিটার হলে এর সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল কত হবে?

  ক. 100 বর্গ সেন্টিমিটার
খ.
150 বর্গ সেন্টিমিটার

  গ. 200 বর্গ সেন্টিমিটার

  ঘ. 250 বর্গ সেন্টিমিটার

 

    উত্তর : ১. ঘ ২. খ ৩. গ
৪. ঘ ৫. ক ৬. গ ৭. খ।

মন্তব্য

সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

    সাধন সরকার, সহকারী শিক্ষক, লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

কবিতা

নতুন দেশ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        নতুন দেশ কবিতার উদ্দেশ্য কী?

  ক. ইচ্ছা জাগ্রত করা
খ. পাঠে মনোযোগ বাড়ানো

  গ. শিশুদের মনোবল বাড়ানো        
ঘ. সৃজনশীলতা জাগ্রত করা

২।        রবীন্দ্রনাথের শিশুতোষ গ্রন্থ কোনটি?

  ক. খাপছাড়া খ. খেলনা

  গ. মানসী             ঘ. হ-য-ব-র-ল  

৩।        বাংলা সাহিত্যের কোন শাখা রবীন্দ্রনাথের হাতে প্রতিষ্ঠা লাভ করে?

  ক. কবিতা             খ. নাটক

  গ. ছোটগল্প           ঘ. উপন্যাস

৪।

       নাইতে যখন যাই, দেখি সে-এর পরের চরণ কী?

  ক. ডুবতে পারলে দেখি কে        
খ. থাকে কেমন বেশে

  গ. জলের ঢেউয়ে নাচে             
ঘ. দাঁড়িয়ে নদীর তীরে

৫।        নতুন দেশ কবিতায় যে বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে

i. প্রকৃতির রহস্য উন্মোচনের আকাঙ্ক্ষা

  ii. শিশুর অভিমান

  iii. অপার বিস্ময়   

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

৬।        রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কী অভিধায় অভিহিত?

  ক. পল্লীকবি   খ. বিশ্বকবি

  গ. জাতীয় কবি    ঘ. বিদ্রোহী কবি  

৭।        শিশুটি প্রথম দিন কোথায় নৌকা দেখেছিল?

  ক. মাঝ নদীতে    খ. ঘাটের কাছে

  গ. খালের পাশে   ঘ. সমুদ্রে

৮।

       জলের ধারে কী দাঁড়িয়ে আছে?

  ক. শহর         খ. পাহাড়

  গ. বাঘের ছানা         ঘ. নারিকেল বন

৯।        নৌকা চলে কিসের টানে?

  ক. দাঁড়ের বলে    খ. ভাটার টানে

  গ. মাঝির শক্তিতে       ঘ. পালের টানে

১০। ভাটার সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে

  i. সূর্য    ii. চন্দ্র

  iii. পৃথিবী

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii        খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১১ ও ১২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  থাকব নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখব এবার জগত্টাকে

১১।       উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে তোমার পঠিত কবিতা কোনটি?

  ক. সবার আমি ছাত্র  খ. কুলি-মজুর

  গ. নতুন দেশ      ঘ. আমার বাড়ি

১২।

       কবিতাংশে ফুটে উঠেছে

  i. শিশুসুলভ আচরণ

  ii. শিশুর মনের সাধ

  iii. নতুনকে জানার ইচ্ছা  

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

১৩।       সোনার তরী’—কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?

  ক. কাজী নজরুল ইসলাম      
খ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  গ. জসীমউদ্দীন     ঘ. মহাদেব সাহা

১৪।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?

  ক. ১৯১১             খ. ১৯১২

  গ. ১৯১৩        ঘ. ১৯১৪

১৫।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?

  ক. বনফুল        খ. গীতাঞ্জলি

  গ. নতুন দেশ          ঘ. খাপছাড়া

১৬।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মৃত্যুবরণ করেন কত সালে?

  ক. ১৮৯৯        খ. ১৯২০ 

  গ. ১৯৪৩        ঘ. ১৯৪১

১৭।

       রবীন্দ্রনাথের কোন গ্রন্থ থেকে নতুন দেশ কবিতাটি নেওয়া হয়েছে?

  ক. বলাকা    খ. ক্ষণিকা

  গ. সহজ পাঠ      ঘ. তৃণাঙ্কুর

১৮।       ভাটা শব্দের অর্থ কী?

  ক. জলের আগমন  
খ. ভাটার গান

  গ. বর্ধিত জল কমে যাওয়া   
ঘ. জলের পতন

১৯।       নাইতে যখন যাই, দেখি সে/জলের টেউয়ে নাচে’—এখানে কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?

  ক. চেতনা   খ. সৌন্দর্য চেতনা

  গ. দৃষ্টিভঙ্গি            ঘ. শিল্পবোধ

২০।       জলের ঢেউয়ে কী নাচে?

  ক. নৌকা    খ. মাঠ

  গ. শস্য          ঘ. মাছ

 

  উত্তর : ১. ঘ ২. ক ৩. গ ৪. গ ৫. খ
৬. খ ৭. খ ৮. ঘ ৯. খ ১০. ঘ ১১. গ
১২. গ ১৩. খ ১৪. গ ১৫. ক ১৬. ঘ
১৭. গ ১৮. গ ১৯. খ  ২০. ক।

 

 

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

    বিশ্বজিৎ দাস, সহযোগী অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ দিনাজপুর সরকারি কলেজ, দিনাজপুর
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ

  তোমাদের অনেকের কাছে পদার্থবিজ্ঞান অনেক কঠিন লাগে। ভয়ের কিছুই নেই। এ বিষয়ে রয়েছে দুটি অংশ। ২৫ নম্বরের এমসিকিউ এবং ৫০ নম্বরের সিকিউ।

এমসিকিউ ২৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। ভুল হলে কোনো নম্বর কাটা যাবে না। উত্তর দিতে হবে ২৫ মিনিটে। সময় নির্দিষ্ট, তাই অপেক্ষাকৃত সহজ প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে দেওয়া ভালো।
অনেক সময় জটিল অঙ্কের এমসিকিউ দেওয়া থাকে। শর্টকাট পদ্ধতি জানা না থাকলে সেই সব অঙ্কের সমাধান দ্রুত বের করা কঠিন। তাই সহজ ও জানা উত্তরগুলো আগে দেওয়া জরুরি।
এমসিকিউ অংশে সাধারণত বিভিন্ন রাশির মান, একক ও মাত্রা সম্পর্কে প্রশ্ন থাকে।
গ্রাফ সম্পর্কিত একটি বা দুটি এমসিকিউ থাকে। জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর হিসেবে সাধারণত সংজ্ঞা থেকে কুইজ টাইপ প্রশ্ন করা হয়। এসব তথ্য পদার্থবিজ্ঞানের মূল বইগুলোতেই পাবে। বিভিন্ন বোর্ডে আসা বিগত পাঁচ বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করলে এমসিকিউ অংশে ভালো করতে পারবে।

  পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্রে ভৌত জগত ও পরিমাপ, ভেক্টর, নিউটনিয়ান বলবিদ্যা, মহাকর্ষ, কাজ, শক্তি ও ক্ষমতা, পদার্থের গাঠনিক ধর্ম (আংশিক), পর্যায়বৃত্ত গতি এবং আদর্শ গ্যাস ও গ্যাসের গতিতত্ত্বএই আটটি অধ্যায় রয়েছে।

প্রথম পত্রের সিকিউ অংশে আটটি করে প্রশ্ন থাকবে। পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতি সিকিউতে চারটি অংশ থাকবে। জ্ঞানমূলক-১, অনুধাবনমূলক-২, প্রয়োগমূলক-৩ এবং উচ্চতর দক্ষতামূলক-৪, মোট ১০ নম্বর। একই প্রশ্নের উত্তর ধারাবাহিকভাবে লেখা ভালো। 

  পদার্থবিজ্ঞানের একটা সুবিধা হলোপ্রতিটি অধ্যায় থেকে সাধারণত একটি করে সিকিউয়ের উত্তর দিতে হয়। যেহেতু তোমাকে আটটি মধ্যে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, সেহেতু তুমি অল্প কয়েকটি অধ্যায় ভালোমতো পড়লেই সিকিউয়ের জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিতে পারবে। 

  স্পষ্টভাবে উত্তর লিখবে। কাটাকাটি এড়িয়ে চলবে। গাণিতিক সমস্যার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে একক লিখবে। উচ্চতর দক্ষতাভিত্তিক সমাধানের ক্ষেত্রে সাধারণত তোমার কাছে একটি সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়। সেটি লিখতে ভুলবে না। খাতা জমা দেওয়ার আগে অবশ্যই রিভিশন দেবে।

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগ। ছবি : সংগৃহীত

এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইএমপিএ)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোক প্রশাসন বিভাগে সামার-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সুযোগ রয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকারীদের জন্য শতকরা ২০ ভাগ বৃত্তি ও সেমিস্টারসেরাদের উপবৃত্তি দেওয়া হবে।

 

কোর্স

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ইনোভেশন অ্যান্ড চেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, পাবলিক পলিসি অ্যানালিসিস।

 

যোগ্যতা

আগ্রহী প্রার্থীকে ইউজিসি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চার বছর মেয়াদি ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী হতে হবে।

ব্যাচেলর পরীক্ষায় সর্বনিম্ন সিজিপিএ ২.৫০ (৪.০০ এর মধ্যে) এবং এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন জিপিএ ৩.৫০ (৫.০০ এর মধ্যে) থাকতে হবে।

 

আবেদন

এরই মধ্যে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সামাজিক বিজ্ঞান ভবনের ১১ তলার লোক প্রশাসন বিভাগের কার্যালয় থেকে আবেদন ফরম উত্তোলন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময় ১৭ জুলাই।

ভর্তি পরীক্ষা ২৫ জুলাই।

 

যোগাযোগ

সামাজিক বিজ্ঞান ভবন (১১ তলা)

লোক প্রশাসন বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

মোবাইল : ০১৭১১৯৮৫১৮৬, ০১৪০০৯৮৫১৮৬

 

ওয়েবসাইট
www.dupublicad.com

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ