কবিতা
বঙ্গবাণী
আবদুল হাকিম
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। কবি আবদুল হাকিম কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : কবি আবদুল হাকিম আনুমানিক ১৬২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
২। তিনি কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : তিনি সুধারামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
কবিতা
বঙ্গবাণী
আবদুল হাকিম
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। কবি আবদুল হাকিম কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : কবি আবদুল হাকিম আনুমানিক ১৬২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
২। তিনি কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : তিনি সুধারামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
৩। কত সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর : আনুমানিক ১৬৯০ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
৪। মধ্যযুগের অন্যতম কবি কে?
উত্তর : মধ্যযুগের অন্যতম কবি হলেন আবদুল হাকিম।
৫। তাঁর কবিতায় কিসের পরিচয় মেলে?
উত্তর : তাঁর কবিতায় অনুপম ব্যক্তিত্বের পরিচয় মেলে।
৬। ‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি কোন শতকে রচিত?
উত্তর : ‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি সপ্তদশ শতকে রচিত।
৭। ‘জুয়ায়’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর : ‘জুয়ায়’ শব্দটির অর্থ জোগায়।
৮। ‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে?
উত্তর : ‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি নূরনামা কাব্য থেকে সংকলন করা হয়েছে।
৯।
উত্তর : ‘বঙ্গবাণী’ শব্দের অর্থ- বাংলা ভাষা।
১০। কবি কাদের জন্মপরিচয় নিয়ে সন্দিহান?
উত্তর : যারা বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেও বাংলা ভাষাকে অবজ্ঞা করে কবি তাদের জন্মপরিচয় নিয়ে সন্দিহান।
১১। কে সবার ভাষা বোঝেন?
উত্তর : স্রষ্টা সবার ভাষা বোঝেন।
১২। কবির মতে প্রত্যেক মানুষই কোন ভাষায় স্রষ্টাকে ডাকে?
উত্তর : কবির মতে প্রত্যেক মানুষই নিজ ভাষায়, অর্থাত্ মাতৃভাষায় স্রষ্টাকে ডাকে।
১৩। ‘ভাগ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘ভাগ’ শব্দের অর্থ ভাগ্য।
১৪। বাংলা ভাষার অবজ্ঞাকারীকে কবি কোথায় যেতে বলেছেন?
উত্তর : বাংলা ভাষার অবজ্ঞাকারীকে কবি দেশ ছেড়ে বিদেশে যেতে বলেছেন।
১৫। আল্লাহ ও মহানবির স্তুতি কোন ভাষায় বর্ণিত হয়েছে?
উত্তর : আল্লাহ ও মহানবির স্তুতি আরবি-ফারসি ভাষায় বর্ণিত হয়েছে।
১৬। কবির মাতা-পিতামহ ক্রমে কোথায় বসতি গড়েছিল?
উত্তর : কবির মাতা-পিতামহ ক্রমে বঙ্গতে বসতি গড়েছিল।
১৭। কবি কাদের জন্ম পরিচয় সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন?
উত্তর : বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে বাংলা ভাষাকে যারা হিংসা করে কবি তাদের পরিচয় সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
১৮। ‘জুয়ায়’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘জুয়ায়’ শব্দের অর্থ জোগায়।
১৯। কারা হিন্দুর অক্ষরকে হিংসা করে?
উত্তর : মারফতে জ্ঞানহীনরা হিন্দুর অক্ষরকে হিংসা করে।
২০। ‘আপে’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর : ‘আপে’ শব্দটির অর্থ স্বয়ং বা আপনি।
২১। কবি কাদের বিদেশ যেতে বলেছেন?
উত্তর : দেশি ভাষার প্রতি যাদের অনুরাগ নেই, কবি তাদের বিদেশ যেতে বলেছেন।
২২। ‘ছিফত’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর : ‘ছিফত’ শব্দটির অর্থ গুণ।
২৩। সৃষ্টিকর্তা কোন কোন ভাষা বুঝতে পারেন?
উত্তর : সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর সব ভাষাই বুঝতে পারেন।
২৪। মাতৃভাষা কী?
উত্তর : জন্মগ্রহণ করে মানুষ মায়ের মুখ থেকে যে ভাষা কথা বলতে শেখে তা-ই মাতৃভাষা।
২৫। আবদুল হাকিমের বিখ্যাত কাব্যের নাম কী?
উত্তর : আবদুল হাকিমের বিখ্যাত কাব্যের নাম ‘নূরনামা’।
২৬। প্রভু কোন বাক্য বোঝেন?
উত্তর : প্রভু সর্বদেশের সর্ববাক্য বোঝেন।
২৭। কবি কাদের জন্য কবিতা রচনা করেছেন?
উত্তর : যাদের বই পড়ার অভ্যাস নেই, কবি তাদের জন্য দেশি ভাষায় গ্রন্থ রচনা করেন।
২৮। ‘হিংসে’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর : ‘হিংসে’ শব্দটির অর্থ বিদ্বেষ পোষণ করে।
২৯। আরবি-ফারসি ভাষার প্রতি কবির কী নেই?
উত্তর : আরবি-ফারসি ভাষার প্রতি কবির রাগ বা দ্বেষ নেই।
৩০। ‘তোষি’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর : ‘তোষি’ শব্দটির অর্থ তুষ্ট করি।
৩১। ‘হাবিলাষ’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর : ‘হাবিলাষ’ শব্দটির অর্থ অভিলাষ/প্রবল/ইচ্ছা।
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন
১। ধর্মীয় গোঁড়ামি কিভাবে মাতৃভাষা চর্চায় বাধা হয়ে দাঁড়ায়?
উত্তর : ধর্মীয় গোঁড়ামি বিভিন্নভাবে মাতৃভাষা চর্চায় বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
মধ্যযুগে ‘হিন্দুর অক্ষর’ বলে এক শ্রেণির মুসলমান লেখক বাংলা ভাষাকে ঘৃণা করত। বাংলা ভাষার সঙ্গে সংস্কৃত ভাষার একটি গভীর যোগাযোগ আছে। এ জন্য বাংলা ভাষাকে সংস্কৃত ভাষার দুহিতা বলা হয়। এ কারণে এক শ্রেণির ধর্মান্ধ মুসলিম লেখক বাংলাকে হিন্দুয়ানি ভাষা বলে অবজ্ঞা করত। তারা মাতৃভাষা বাংলার পরিবর্তে আরবি ও ফারসি ভাষা ব্যবহার করে আত্মতৃপ্তি লাভ করত। কবি আবদুল হাকিম তাঁর ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় ‘হিন্দুর অক্ষর’ কথাটি উল্লেখের মাধ্যমে বাংলা ভাষা সম্পর্কে তৎকালীন মুসলিম লেখকদের অজ্ঞতার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন।
২। মাতৃভাষার অবজ্ঞাকারীদের প্রতি কবির পরামর্শ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : মাতৃভাষার অবজ্ঞাকারীদের প্রতি কবির পরামর্শ হলো—তারা যেন স্বদেশ ছেড়ে অন্য দেশে চলে যায়।
যারা স্বদেশ ও স্বভাষার প্রতি বীতশ্রদ্ধ, তারা স্বদেশ ও মাতৃভাষার প্রতি মমত্বহীন। এসব লোকের প্রতি কবির পরামর্শ হলো—যাদের মনে স্বদেশের ও স্বভাষার প্রতি অনুরাগ নেই, তাদের এ দেশে বসবাসের অধিকার নেই। তারা অন্য দেশে চলে গেলেই পারে।
৩। ‘আরবি-ফারসি-হিন্দে নাই দুই মত’- কথাগুলো ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় কবি মাতৃভাষার প্রতি গভীর অনুরাগ ব্যক্ত করেছেন। আরবি-ফারসি ভাষার প্রতিও তার কোনো রাগ-বিদ্বেষ নেই।
আরবি-ফারসি ভাষায় আল্লাহ ও মহানবির গুণগান বর্ণনা করা হয়েছে। তাই এসব ভাষার প্রতি সবার মতো কবিও পরম শ্রদ্ধাশীল। মানুষ মাত্রেই নিজ ভাষায় স্রষ্টাকে ডাকে আর স্রষ্টাও সব মানুষের ভাষা বুঝতে পারেন।
৪। বাংলা ভাষার অবজ্ঞাকারীদের প্রতি কবির রাগ হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : বাংলা ভাষাকে যারা হিংসা করে তাদের জন্ম সম্পর্কে কবির সন্দিহান। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা তথা স্বদেশি ভাষা। এ দেশে জন্মগ্রহণ করা মানুষ তার দেশ-ভাষা, সমাজ-সংস্কৃতির প্রতি অনুরক্ত হবে—এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যারা স্বদেশ, স্বদেশের ভাষা ও সংস্কৃতিকে হিংসা করে তারা আসলেই এ দেশের মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছে কি না সে বিষয়ে কবি সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
৫। ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় কাদের প্রতি কবির ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর : স্বদেশ ও স্বভাষাকে যারা অবজ্ঞা করত তাদের প্রতি কবির ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে। এ দেশে সাম্প্রদায়িক, গোঁড়া এবং ফতোয়াবাজ বহু লোক আছে, যারা নিজের ভাষাকে অবজ্ঞা করে। তারা বাংলা ভাষাকে হিন্দুর ভাষা বলে অপপ্রচার চালায়, কবি তাদের ঘৃণা করেন। এসব ব্যক্তির স্বদেশ ও স্বভাষার প্রতি শ্রদ্ধা নেই। কবি এসব হীনম্মন্য লোকদের বিদেশে চলে যেতে বলেছেন। দেশপ্রেমিক কবি তাদের প্রতি তীব্র ক্ষোভ ও ঘৃণা প্রকাশ করেছেন।
৬। ‘হিন্দুর অক্ষর’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর : ‘হিন্দুর অক্ষর’ বলতে বাংলা ভাষাকে বোঝানো হয়েছে।
এক সময় ‘হিন্দুর অক্ষর’ বলে মূলত বাংলা ভাষাকে অবজ্ঞা করা হতো। তখনকার দিনে এক শ্রেণির রক্ষণশীল মুসলমান মাতৃভাষা বাংলার পরিবর্তে আরবি-ফারসি প্রভৃতি ভাষার প্রতি অনুরাগ প্রকাশ করে। মাতৃভাষা বাংলা হওয়া সত্ত্বেও তারা এ ভাষাকে হিন্দুয়ানি ভাষা বলে উপেক্ষা করত। তারা যুক্তি দেখাত যে এ দেশের প্রাচীন অধিবাসী হচ্ছে হিন্দু এবং তাদের ভাষা হচ্ছে বাংলা। তাই মুসলামানদের পক্ষে এ ভাষাকে ভালোবাসা সম্ভব নয়। আর এ কারণে তাদের আরবি-ফারসি ভাষাকেই লালন করতে হবে। তাদের এ যুক্তি ছিল সম্পূর্ণ মনগড়া ও ভিত্তিহীন।
৭। ‘সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি’—বুঝিয়ে লেখো।
উত্তর : বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে যারা বাংলা ভাষাকে হিংসা করে, তাদের জন্মপরিচয় নিয়ে কবি সন্দিহান।
সতেরো শতকে এক শ্রেণির লোক এ দেশ, নিজের ভাষা, নিজের সংস্কৃতি এমনকি নিজের আসল পরিচয় সম্পর্কে বিভ্রান্ত ছিল। তারা বাংলাকে ‘হিন্দুর অক্ষর’ বিবেচনা করে ঘৃণা করত এবং আরবি-ফারবি ভাষার কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করত। শিকড়হীন, পরগাছা স্বভাবের এসব মানুষ সম্পর্কে কবি প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছেন। মূলত বাংলা ভাষাবিদ্বেষীদের কবি কটাক্ষ করে তাদের বোধোদয় ঘটাতে চেয়েছেন।
৮। ‘যেই দেশে যেই বাক্য কহে নরগণ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর : ‘যেই দেশে যেই বাক্য কহে নরগণ’ বলতে স্রষ্টা সব ভাষা বুঝতে পারেন, সে বিষয়টি বোঝানো হয়েছে।
কবি আবদুল হাকিম ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় মাতৃভাষা বাংলার কথা বলেছেন। তিনি নিজের দেশি ভাষার প্রতি মমতা ও ভালোবাসা ব্যক্ত করেছেন। কবিতাটিতে কবি বলেছেন, প্রত্যেক দেশের মানুষের নিজস্ব মাতৃভাষা রয়েছে। মানুষ যে যে ভাষায় কথা বলে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করে, স্রষ্টা মানুষের সেসব ভাষা বুঝতে পারেন। প্রশ্নোক্ত কথাটির মধ্য দিয়ে স্রষ্টার সব ভাষা বোঝার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে।
সম্পর্কিত খবর
পরিমিতি
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১। একটি ঘনকের কতটি তল?
ক. ৪টি খ. ২টি
গ. ৩টি ঘ. ৬টি
২। সমবৃত্তভূমিক বেলনের বৃত্তাকার অংশের মোট ক্ষেত্রফল কত?
ক. πr2 খ. 2πr2
গ. 2πrh ঘ. 2πr (r+h)
৩। সমবৃত্তভূমিক বেলনের আয়তন কত?
ক. 2πr খ. πr2
গ. πr2h ঘ. 2πr2h
নিচের তথ্যের আলোকে ৪ ও ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
ABCD একটি বর্গক্ষেত্রের দুটি কর্ণ AC ও BD।
৪। বর্গক্ষেত্রটির কর্ণের দৈর্ঘ্য কত?
ক. 2√2 খ. 4
গ. 2√4 ঘ. 4√2
৫।
ক. 4 একক খ. 6 একক
গ. 8 একক ঘ. 2 একক
৬। একটি সমবাহু ত্রিভুজের কোন ৩টির পরিমাপ—
ক. 900, 450, 450 L. 900, 300, 400
গ. 600, 600, 600 N. 700, 600, 500
৭। একটি ঘনক আকৃতির পাথরের এক বাহুর দৈর্ঘ্য
৫ সেন্টিমিটার হলে এর সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল কত হবে?
ক. 100 বর্গ সেন্টিমিটার
খ. 150 বর্গ সেন্টিমিটার
গ. 200 বর্গ সেন্টিমিটার
ঘ. 250 বর্গ সেন্টিমিটার
উত্তর : ১. ঘ ২. খ ৩. গ
৪. ঘ ৫. ক ৬. গ ৭. খ।
কবিতা
নতুন দেশ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১। ‘নতুন দেশ’ কবিতার উদ্দেশ্য কী?
ক. ইচ্ছা জাগ্রত করা
খ. পাঠে মনোযোগ বাড়ানো
গ. শিশুদের মনোবল বাড়ানো
ঘ. সৃজনশীলতা জাগ্রত করা
২। রবীন্দ্রনাথের শিশুতোষ গ্রন্থ কোনটি?
ক. খাপছাড়া খ. খেলনা
গ. মানসী ঘ. হ-য-ব-র-ল
৩। বাংলা সাহিত্যের কোন শাখা রবীন্দ্রনাথের হাতে প্রতিষ্ঠা লাভ করে?
ক. কবিতা খ. নাটক
গ. ছোটগল্প ঘ. উপন্যাস
৪।
ক. ডুবতে পারলে দেখি কে
খ. থাকে কেমন বেশে
গ. জলের ঢেউয়ে নাচে
ঘ. দাঁড়িয়ে নদীর তীরে
৫। ‘নতুন দেশ’ কবিতায় যে বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে—
i. প্রকৃতির রহস্য উন্মোচনের আকাঙ্ক্ষা
ii. শিশুর অভিমান
iii. অপার বিস্ময়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৬। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কী অভিধায় অভিহিত?
ক. পল্লীকবি খ. বিশ্বকবি
গ. জাতীয় কবি ঘ. বিদ্রোহী কবি
৭। শিশুটি প্রথম দিন কোথায় নৌকা দেখেছিল?
ক. মাঝ নদীতে খ. ঘাটের কাছে
গ. খালের পাশে ঘ. সমুদ্রে
৮।
ক. শহর খ. পাহাড়
গ. বাঘের ছানা ঘ. নারিকেল বন
৯। নৌকা চলে কিসের টানে?
ক. দাঁড়ের বলে খ. ভাটার টানে
গ. মাঝির শক্তিতে ঘ. পালের টানে
১০। ভাটার সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে—
i. সূর্য ii. চন্দ্র
iii. পৃথিবী
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১১ ও ১২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
‘থাকব নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখব এবার জগত্টাকে’
১১। উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে তোমার পঠিত কবিতা কোনটি?
ক. সবার আমি ছাত্র খ. কুলি-মজুর
গ. নতুন দেশ ঘ. আমার বাড়ি
১২।
i. শিশুসুলভ আচরণ
ii. শিশুর মনের সাধ
iii. নতুনকে জানার ইচ্ছা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১৩। ‘সোনার তরী’—কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
ক. কাজী নজরুল ইসলাম
খ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গ. জসীমউদ্দীন ঘ. মহাদেব সাহা
১৪। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?
ক. ১৯১১ খ. ১৯১২
গ. ১৯১৩ ঘ. ১৯১৪
১৫। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
ক. বনফুল খ. গীতাঞ্জলি
গ. নতুন দেশ ঘ. খাপছাড়া
১৬। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মৃত্যুবরণ করেন কত সালে?
ক. ১৮৯৯ খ. ১৯২০
গ. ১৯৪৩ ঘ. ১৯৪১
১৭।
ক. বলাকা খ. ক্ষণিকা
গ. সহজ পাঠ ঘ. তৃণাঙ্কুর
১৮। ‘ভাটা’ শব্দের অর্থ কী?
ক. জলের আগমন
খ. ভাটার গান
গ. বর্ধিত জল কমে যাওয়া
ঘ. জলের পতন
১৯। ‘নাইতে যখন যাই, দেখি সে/জলের টেউয়ে নাচে’—এখানে কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?
ক. চেতনা খ. সৌন্দর্য চেতনা
গ. দৃষ্টিভঙ্গি ঘ. শিল্পবোধ
২০। জলের ঢেউয়ে কী নাচে?
ক. নৌকা খ. মাঠ
গ. শস্য ঘ. মাছ
উত্তর : ১. ঘ ২. ক ৩. গ ৪. গ ৫. খ
৬. খ ৭. খ ৮. ঘ ৯. খ ১০. ঘ ১১. গ
১২. গ ১৩. খ ১৪. গ ১৫. ক ১৬. ঘ
১৭. গ ১৮. গ ১৯. খ ২০. ক।
বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ
তোমাদের অনেকের কাছে পদার্থবিজ্ঞান অনেক কঠিন লাগে। ভয়ের কিছুই নেই। এ বিষয়ে রয়েছে দুটি অংশ। ২৫ নম্বরের এমসিকিউ এবং ৫০ নম্বরের সিকিউ।
পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্রে ভৌত জগত ও পরিমাপ, ভেক্টর, নিউটনিয়ান বলবিদ্যা, মহাকর্ষ, কাজ, শক্তি ও ক্ষমতা, পদার্থের গাঠনিক ধর্ম (আংশিক), পর্যায়বৃত্ত গতি এবং আদর্শ গ্যাস ও গ্যাসের গতিতত্ত্ব—এই আটটি অধ্যায় রয়েছে।
পদার্থবিজ্ঞানের একটা সুবিধা হলো—প্রতিটি অধ্যায় থেকে সাধারণত একটি করে সিকিউয়ের উত্তর দিতে হয়। যেহেতু তোমাকে আটটি মধ্যে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, সেহেতু তুমি অল্প কয়েকটি অধ্যায় ভালোমতো পড়লেই সিকিউয়ের জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিতে পারবে।
স্পষ্টভাবে উত্তর লিখবে। কাটাকাটি এড়িয়ে চলবে। গাণিতিক সমস্যার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে একক লিখবে। উচ্চতর দক্ষতাভিত্তিক সমাধানের ক্ষেত্রে সাধারণত তোমার কাছে একটি সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়। সেটি লিখতে ভুলবে না। খাতা জমা দেওয়ার আগে অবশ্যই রিভিশন দেবে।
এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইএমপিএ)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোক প্রশাসন বিভাগে সামার-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সুযোগ রয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকারীদের জন্য শতকরা ২০ ভাগ বৃত্তি ও সেমিস্টারসেরাদের উপবৃত্তি দেওয়া হবে।
কোর্স
হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ইনোভেশন অ্যান্ড চেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, পাবলিক পলিসি অ্যানালিসিস।
যোগ্যতা
আগ্রহী প্রার্থীকে ইউজিসি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চার বছর মেয়াদি ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী হতে হবে।
আবেদন
এরই মধ্যে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সামাজিক বিজ্ঞান ভবনের ১১ তলার লোক প্রশাসন বিভাগের কার্যালয় থেকে আবেদন ফরম উত্তোলন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময় ১৭ জুলাই।
যোগাযোগ
সামাজিক বিজ্ঞান ভবন (১১ তলা)
লোক প্রশাসন বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
মোবাইল : ০১৭১১৯৮৫১৮৬, ০১৪০০৯৮৫১৮৬
ওয়েবসাইট
www.dupublicad.com