ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ জুলাই ২০২৫
২৬ আষাঢ় ১৪৩২, ১৪ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ জুলাই ২০২৫
২৬ আষাঢ় ১৪৩২, ১৪ মহররম ১৪৪৭

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলা

  • পাঠ প্রস্তুতি
লুত্ফা বেগম, সিনিয়র শিক্ষক, বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা, ঢাকা
লুত্ফা বেগম, সিনিয়র শিক্ষক, বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা, ঢাকা
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলা

প্রার্থনা : গোলাম মোস্তফা

১।   কবিতার মূলভাব লেখো।

     পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তা এ জগৎ সৃষ্টি করেছেন। তিনি প্রেমময়, সর্বশক্তিমান ও শেষ বিচার দিনের স্বামী।

সমস্ত প্রশংসা একমাত্র তাঁরই জন্য।   আমরা সরল, সঠিক ও পুণ্যপথে চলার জন্য তাঁর কাছে শক্তি, সাহস ও করুণা প্রার্থনা করি। আর প্রার্থনা করি, যে পথ ভুল ও স্রষ্টার অভিশাপে    ভরা, সে পথচলা থেকে তিনি যেন আমাদের বিরত রাখেন।

২।

   শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করে অর্থ লেখো।

     অনন্ত—যার শেষ নেই, অশেষ।

     অসীম—যার সীমা নেই, অসীম।

     মহান—শ্রেষ্ঠ, মহৎ, উদার।

     ভূলোক—পৃথিবী, মর্ত্য।

     যাচি—প্রার্থনা করি।

     করুণাকামী—যে দয়া কামনা করে।

     পুণ্য—ভালো কাজ।

     পন্থা—পথ।

     অভিশাপ—অন্যের অনিষ্ট কামনা

     পরিতাপ—দুঃখ, খেদ।

৩।   শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করো।

     অনন্ত, অসীম, মহান, পুণ্যের, পন্থায়, অভিশাপ, পরিতাপ

     ক. সঠিক পন্থায় কাজটা করা উচিত।

     খ. অনন্ত আকাশ এবং পৃথিবীর সমস্ত কিছু সৃষ্টিকর্তার দান।

     গ. আমরা সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার গুণগান করি।

     ঘ. ভেবে কাজ করলে পরিতাপ করতে হয় না।

     ঙ. পাখিরা অসীম আকাশে উড়ে বেড়ায়।

     চ. মানুষের উপকার করা পুণ্যের কাজ।

     ছ. মহৎ ব্যক্তিরা কাউকে অভিশাপ দেন না।

৪।   প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখো।

     ক) আমরা কার গুণগান করি এবং কার কাছে প্রার্থনা জানাই?

     উত্তর : আমরা মহান আল্লাহর গুণগান করি এবং তাঁর কাছে প্রার্থনা জানাই।

     খ) ‘অনন্ত অসীম প্রেমময় তুমি’—এই চরণ পড়ে আমরা কী বুঝি?

     উত্তর : ‘অনন্ত অসীম প্রেমময় তুমি’—এই চরণ পড়ে আমরা যা বুঝি তা হলো—মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ অনন্ত ও অসীম। তিনি পরম দাতা ও   দয়ালু। তাঁর সৃষ্ট জীব মানুষের প্রতি তাঁর প্রেম, দয়া ও করুণার কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। তিনি তাঁর সৃষ্ট জীবকে ভালোবাসেন।

     উপর্যুক্ত চরণটি পড়ে স্রষ্টার এই গুণাবলির কথাই আমরা বুঝি।

     গ) আমরা কেন সৃষ্টিকর্তার কাছে করুণা ও শক্তি প্রার্থনা করি?

     উত্তর : মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ করুণা ও শক্তির আধার। তিনি প্রেমময় ও সর্বশক্তিমান। তাই তাঁর সৃষ্ট জীব মানুষ হিসেবে আমরা যাতে তাঁর     স্নেহধারা, প্রেম, করুণা থেকে বঞ্চিত না হই, সে জন্য প্রতিনিয়ত তাঁর কাছে করুণা ও শক্তি প্রার্থনা করি।

     ঘ) আমরা কোন পথে চলতে চাই না? কেন?

     উত্তর : আমরা অভিশাপ, পরিতাপ ও ভুলের পথে চলতে চাই না।

     কারণ, সে পথে চললে অমরা চির অভিশপ্ত হয়ে ভুলের জন্য পরিতাপ করব, আর স্রষ্টাও আমাদের ওপর অসন্তুষ্ট হবেন। তাই স্রষ্টার সন্তুষ্টি     লাভের জন্য আমরা ভুল, অভিশাপ ও পরিতাপের পথে চলতে চাই না।

     ঙ) আমাদের জীবনের চলার পথ কেমন হওয়া উচিত?

     উত্তর : আমাদের জীবনের চলার পথ সরল, সঠিক ও পুণ্যময় হওয়া উচিত।

     আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য হলো, স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জন। স্রষ্টার নির্দিষ্ট পথে চললে আমরা তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনে সক্ষম হব। তাঁর প্রিয়জনেরা যে    পথে চলে গেছেন, সেই পথ, সরল, মসৃণ, সঠিক ও পুণ্যের পথ। আমাদের জীবন চলার পথ ও স্রষ্টার প্রিয়জনের মতো সরল, সঠিক ও পুণ্যময় হবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা হওয়া উচিত।

৫।   কথাগুলো বুঝে লেখো।

     প্রার্থনা—আবেদন, মোনাজাত

     প্রেমময়—সৃষ্টিকর্তা ও তাঁর সৃষ্টজীবকে ভালোবাসেন। তাই তাঁকে প্রেমময় বলা হয়েছে।

     অন্তর্যামী সৃষ্টিকর্তা আমাদের মনের অন্তরের সব কথা জানেন। এ জন্য তাঁকে অন্তর্যামী বলা হয়েছে।

     তোমারি সকাশে যাচি হে শকতি সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান। তাই তাঁর কাছে আমরা শক্তি ও সাহস প্রার্থনা করি।

৬।   অভিশাপ ভ্রান্তপথে চললে আমাদের কী কী ক্ষতি হতে পারে—তা লেখো।

     উত্তর : আমরা যদি ভ্রান্তি বা ভুল পথে চলি, তাহলে আমরা স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারব না। আমরা তাঁর দয়া, করুণা ও সাহায্য থেকে      বঞ্চিত হব। ভুল পথে চলার জন্য আমাদের পরিতাপ করতে হবে, সেই সঙ্গে আমাদের ধ্বংস অনিবার্য।

৭।   সৃষ্টিকর্তার কাছে তোমার প্রার্থনাগুলো লেখো।

     উত্তর : গোলাম মোস্তফা রচিত ‘প্রার্থনা’ কবিতা অনুসরণে সৃষ্টিকর্তার কাছে আমাদের প্রার্থনাগুলো হলো—আল্লাহ তুমি অনন্ত, অসীম এবং    প্রেমময়। সমস্ত প্রশংসা তোমারই জন্য। তাই, দ্যুলোকে-ভুলোকের সব কিছুকে ছেড়ে আমরা তোমার চরণে লুটিয়ে পড়ে তোমার কাছে শক্তি ও     করুণা কামনা করি। তুমি আমাদের সরল, সঠিক, পুণ্যপথের সন্ধান বলে দাও এবং আমাদের সেই পথে চালনা করো। যে পথে তোমার চির    অভিশাপ রয়েছে, যে পথ ভুল-ভ্রান্তিতে ভরা, যে পথে চললে আমাদের চিরদিন পরিতাপ করতে হবে, হে মহাচালক আল্লাহ, তুমি কখনো আমাদের সেই পথে চালিত কোরো না।

৮।   কবি পরিচিতি

     কবি—গোলাম মোস্তফা

     জন্ম—১৮৯৭ সালে ঝিনাইদহের মনোহরপুর গ্রামে।

     পরিচিতি—কবি, সাহিত্যিক ও গীতিকার।

     উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ—‘বিশ্বনবী, ‘কাব্য কাহিনী’, বুলবুলিস্তান, ‘বনি আদম’, গীতিসঞ্চয়ন।

     মৃত্যু—১৯৬৪ সালের ১৩ অক্টোবর।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নবম ও দশম শ্রেণি : গণিত

    ফারজানা ইয়াসমিন, প্রভাষক, ছাগলনাইয়া মহিলা কলেজ, ছাগলনাইয়া, ফেনী
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : গণিত

পরিমিতি

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১। একটি ঘনকের কতটি তল?

  ক. ৪টি   খ. ২টি

  গ. ৩টি   ঘ. ৬টি

২।        সমবৃত্তভূমিক বেলনের বৃত্তাকার অংশের মোট ক্ষেত্রফল কত?

  ক. πr2      খ. 2πr2   
গ. 2πrh          ঘ. 2πr (r+h)

      ৩। সমবৃত্তভূমিক বেলনের আয়তন কত?

  ক. 2πr   খ. πr2  
গ.
πr2h   ঘ. 2πr2h

  নিচের তথ্যের আলোকে ৪ ও ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  ABCD একটি বর্গক্ষেত্রের দুটি কর্ণ ACBD

কর্ণ দুটির ছেদবিন্দু ঙ। বর্গক্ষেত্রটির এক বাহুর দৈর্ঘ্য 4 একক।

৪।        বর্গক্ষেত্রটির কর্ণের দৈর্ঘ্য কত?

  ক. 2√2  খ. 4

  গ. 2√4          ঘ. 4√2

৫।

ΔOAB এর ক্ষেত্রফল কত 

  ক. 4 একক  খ. 6 একক

  গ. 8 একক  ঘ. 2 একক

৬।        একটি সমবাহু ত্রিভুজের কোন ৩টির পরিমাপ
ক. 900, 450, 450       L. 900, 300, 400

  গ. 600, 600, 600       N. 700, 600, 500

৭।        একটি ঘনক আকৃতির পাথরের এক বাহুর দৈর্ঘ্য

৫ সেন্টিমিটার হলে এর সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল কত হবে?

  ক. 100 বর্গ সেন্টিমিটার
খ.
150 বর্গ সেন্টিমিটার

  গ. 200 বর্গ সেন্টিমিটার

  ঘ. 250 বর্গ সেন্টিমিটার

 

    উত্তর : ১. ঘ ২. খ ৩. গ
৪. ঘ ৫. ক ৬. গ ৭. খ।

মন্তব্য

সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

    সাধন সরকার, সহকারী শিক্ষক, লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

কবিতা

নতুন দেশ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        নতুন দেশ কবিতার উদ্দেশ্য কী?

  ক. ইচ্ছা জাগ্রত করা
খ. পাঠে মনোযোগ বাড়ানো

  গ. শিশুদের মনোবল বাড়ানো        
ঘ. সৃজনশীলতা জাগ্রত করা

২।        রবীন্দ্রনাথের শিশুতোষ গ্রন্থ কোনটি?

  ক. খাপছাড়া খ. খেলনা

  গ. মানসী             ঘ. হ-য-ব-র-ল  

৩।        বাংলা সাহিত্যের কোন শাখা রবীন্দ্রনাথের হাতে প্রতিষ্ঠা লাভ করে?

  ক. কবিতা             খ. নাটক

  গ. ছোটগল্প           ঘ. উপন্যাস

৪।

       নাইতে যখন যাই, দেখি সে-এর পরের চরণ কী?

  ক. ডুবতে পারলে দেখি কে        
খ. থাকে কেমন বেশে

  গ. জলের ঢেউয়ে নাচে             
ঘ. দাঁড়িয়ে নদীর তীরে

৫।        নতুন দেশ কবিতায় যে বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে

i. প্রকৃতির রহস্য উন্মোচনের আকাঙ্ক্ষা

  ii. শিশুর অভিমান

  iii. অপার বিস্ময়   

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

৬।        রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কী অভিধায় অভিহিত?

  ক. পল্লীকবি   খ. বিশ্বকবি

  গ. জাতীয় কবি    ঘ. বিদ্রোহী কবি  

৭।        শিশুটি প্রথম দিন কোথায় নৌকা দেখেছিল?

  ক. মাঝ নদীতে    খ. ঘাটের কাছে

  গ. খালের পাশে   ঘ. সমুদ্রে

৮।

       জলের ধারে কী দাঁড়িয়ে আছে?

  ক. শহর         খ. পাহাড়

  গ. বাঘের ছানা         ঘ. নারিকেল বন

৯।        নৌকা চলে কিসের টানে?

  ক. দাঁড়ের বলে    খ. ভাটার টানে

  গ. মাঝির শক্তিতে       ঘ. পালের টানে

১০। ভাটার সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে

  i. সূর্য    ii. চন্দ্র

  iii. পৃথিবী

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii        খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১১ ও ১২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  থাকব নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখব এবার জগত্টাকে

১১।       উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে তোমার পঠিত কবিতা কোনটি?

  ক. সবার আমি ছাত্র  খ. কুলি-মজুর

  গ. নতুন দেশ      ঘ. আমার বাড়ি

১২।

       কবিতাংশে ফুটে উঠেছে

  i. শিশুসুলভ আচরণ

  ii. শিশুর মনের সাধ

  iii. নতুনকে জানার ইচ্ছা  

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

১৩।       সোনার তরী’—কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?

  ক. কাজী নজরুল ইসলাম      
খ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  গ. জসীমউদ্দীন     ঘ. মহাদেব সাহা

১৪।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?

  ক. ১৯১১             খ. ১৯১২

  গ. ১৯১৩        ঘ. ১৯১৪

১৫।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?

  ক. বনফুল        খ. গীতাঞ্জলি

  গ. নতুন দেশ          ঘ. খাপছাড়া

১৬।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মৃত্যুবরণ করেন কত সালে?

  ক. ১৮৯৯        খ. ১৯২০ 

  গ. ১৯৪৩        ঘ. ১৯৪১

১৭।

       রবীন্দ্রনাথের কোন গ্রন্থ থেকে নতুন দেশ কবিতাটি নেওয়া হয়েছে?

  ক. বলাকা    খ. ক্ষণিকা

  গ. সহজ পাঠ      ঘ. তৃণাঙ্কুর

১৮।       ভাটা শব্দের অর্থ কী?

  ক. জলের আগমন  
খ. ভাটার গান

  গ. বর্ধিত জল কমে যাওয়া   
ঘ. জলের পতন

১৯।       নাইতে যখন যাই, দেখি সে/জলের টেউয়ে নাচে’—এখানে কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?

  ক. চেতনা   খ. সৌন্দর্য চেতনা

  গ. দৃষ্টিভঙ্গি            ঘ. শিল্পবোধ

২০।       জলের ঢেউয়ে কী নাচে?

  ক. নৌকা    খ. মাঠ

  গ. শস্য          ঘ. মাছ

 

  উত্তর : ১. ঘ ২. ক ৩. গ ৪. গ ৫. খ
৬. খ ৭. খ ৮. ঘ ৯. খ ১০. ঘ ১১. গ
১২. গ ১৩. খ ১৪. গ ১৫. ক ১৬. ঘ
১৭. গ ১৮. গ ১৯. খ  ২০. ক।

 

 

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

    বিশ্বজিৎ দাস, সহযোগী অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ দিনাজপুর সরকারি কলেজ, দিনাজপুর
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ

  তোমাদের অনেকের কাছে পদার্থবিজ্ঞান অনেক কঠিন লাগে। ভয়ের কিছুই নেই। এ বিষয়ে রয়েছে দুটি অংশ। ২৫ নম্বরের এমসিকিউ এবং ৫০ নম্বরের সিকিউ।

এমসিকিউ ২৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। ভুল হলে কোনো নম্বর কাটা যাবে না। উত্তর দিতে হবে ২৫ মিনিটে। সময় নির্দিষ্ট, তাই অপেক্ষাকৃত সহজ প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে দেওয়া ভালো।
অনেক সময় জটিল অঙ্কের এমসিকিউ দেওয়া থাকে। শর্টকাট পদ্ধতি জানা না থাকলে সেই সব অঙ্কের সমাধান দ্রুত বের করা কঠিন। তাই সহজ ও জানা উত্তরগুলো আগে দেওয়া জরুরি।
এমসিকিউ অংশে সাধারণত বিভিন্ন রাশির মান, একক ও মাত্রা সম্পর্কে প্রশ্ন থাকে।
গ্রাফ সম্পর্কিত একটি বা দুটি এমসিকিউ থাকে। জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর হিসেবে সাধারণত সংজ্ঞা থেকে কুইজ টাইপ প্রশ্ন করা হয়। এসব তথ্য পদার্থবিজ্ঞানের মূল বইগুলোতেই পাবে। বিভিন্ন বোর্ডে আসা বিগত পাঁচ বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করলে এমসিকিউ অংশে ভালো করতে পারবে।

  পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্রে ভৌত জগত ও পরিমাপ, ভেক্টর, নিউটনিয়ান বলবিদ্যা, মহাকর্ষ, কাজ, শক্তি ও ক্ষমতা, পদার্থের গাঠনিক ধর্ম (আংশিক), পর্যায়বৃত্ত গতি এবং আদর্শ গ্যাস ও গ্যাসের গতিতত্ত্বএই আটটি অধ্যায় রয়েছে।

প্রথম পত্রের সিকিউ অংশে আটটি করে প্রশ্ন থাকবে। পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতি সিকিউতে চারটি অংশ থাকবে। জ্ঞানমূলক-১, অনুধাবনমূলক-২, প্রয়োগমূলক-৩ এবং উচ্চতর দক্ষতামূলক-৪, মোট ১০ নম্বর। একই প্রশ্নের উত্তর ধারাবাহিকভাবে লেখা ভালো। 

  পদার্থবিজ্ঞানের একটা সুবিধা হলোপ্রতিটি অধ্যায় থেকে সাধারণত একটি করে সিকিউয়ের উত্তর দিতে হয়। যেহেতু তোমাকে আটটি মধ্যে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, সেহেতু তুমি অল্প কয়েকটি অধ্যায় ভালোমতো পড়লেই সিকিউয়ের জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিতে পারবে। 

  স্পষ্টভাবে উত্তর লিখবে। কাটাকাটি এড়িয়ে চলবে। গাণিতিক সমস্যার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে একক লিখবে। উচ্চতর দক্ষতাভিত্তিক সমাধানের ক্ষেত্রে সাধারণত তোমার কাছে একটি সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়। সেটি লিখতে ভুলবে না। খাতা জমা দেওয়ার আগে অবশ্যই রিভিশন দেবে।

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগ। ছবি : সংগৃহীত

এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইএমপিএ)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোক প্রশাসন বিভাগে সামার-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সুযোগ রয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকারীদের জন্য শতকরা ২০ ভাগ বৃত্তি ও সেমিস্টারসেরাদের উপবৃত্তি দেওয়া হবে।

 

কোর্স

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ইনোভেশন অ্যান্ড চেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, পাবলিক পলিসি অ্যানালিসিস।

 

যোগ্যতা

আগ্রহী প্রার্থীকে ইউজিসি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চার বছর মেয়াদি ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী হতে হবে।

ব্যাচেলর পরীক্ষায় সর্বনিম্ন সিজিপিএ ২.৫০ (৪.০০ এর মধ্যে) এবং এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন জিপিএ ৩.৫০ (৫.০০ এর মধ্যে) থাকতে হবে।

 

আবেদন

এরই মধ্যে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সামাজিক বিজ্ঞান ভবনের ১১ তলার লোক প্রশাসন বিভাগের কার্যালয় থেকে আবেদন ফরম উত্তোলন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময় ১৭ জুলাই।

ভর্তি পরীক্ষা ২৫ জুলাই।

 

যোগাযোগ

সামাজিক বিজ্ঞান ভবন (১১ তলা)

লোক প্রশাসন বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

মোবাইল : ০১৭১১৯৮৫১৮৬, ০১৪০০৯৮৫১৮৬

 

ওয়েবসাইট
www.dupublicad.com

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ