ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ জুলাই ২০২৫
২৬ আষাঢ় ১৪৩২, ১৪ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ জুলাই ২০২৫
২৬ আষাঢ় ১৪৩২, ১৪ মহররম ১৪৪৭

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলা

  • পাঠ প্রস্তুতি
লুত্ফা বেগম, সিনিয়র শিক্ষক বিএএফ শাহীন কলেজ কুর্মিটোলা, ঢাকা
লুত্ফা বেগম, সিনিয়র শিক্ষক বিএএফ শাহীন কলেজ কুর্মিটোলা, ঢাকা
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলা

মাটির নিচে যে নগর

১।   শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করে অর্থ লেখো।

     প্রত্নতাত্ত্বিক—প্রত্ন শব্দের অর্থ পুরাতন বা প্রাচীন। এই সম্পর্কিত যে তত্ত্ব তাকে বলা হয় প্রত্নতত্ত্ব।

তবে প্রাচীনকালের জিনিসপত্র, মুদ্রা, অট্টালিকা ইত্যাদি বিচার করে এবং ইতিহাস খুঁজে যা বের করা হয় বা যেভাবে বের করা হয়, তাকে বলে প্রত্নতাত্ত্বিক।

     উপত্যকা—পাহাড় ও পর্বতের মাঝখানের সমতল ভূমি।

     জনপদ—লোকালয়, শহর, যেখানে অনেক মানুষ একসঙ্গে বসবাস করে।

     প্রাচীনতম—প্রাচীন হলো পুরাতন বা বহুকালের আগের কিছু।

এর মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন হলে ‘তম’ যোগ করা হয়।

     অভিভূত—ভাববিশিষ্ট বা আচ্ছন্ন হয়ে পড়া।

     নিদর্শন—প্রমাণ, চিহ্ন বা উদাহরণ।

     খ্রিস্টপূর্ব—যিশুখ্রিস্টের জন্মের আগের বছর বোঝাতে বলা হয় খ্রিস্টপূর্ব আর জন্মের পরের বছরগুলোকে বলা হয় খ্রিস্টাব্দ।

     ঐতিহাসিক—যাঁরা ইতিহাস লেখেন বা ভালো জানেন। ইতিহাসে স্থান লাভের যোগ্য বা ইতিহাসভিত্তিক হলেও তাঁকে ঐতিহাসিক বলা হয়।

২।   ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করো।

     ঐতিহাসিক, উপত্যকা, অভিভুক্ত, নিদর্শন, প্রাচীনতম

     ক. পাহাড়পুর আমাদের দেশে অতি প্রাচীনতম একটি বিহার।

     খ. ক্রমে ক্রমে অনেক আশ্চর্য নিদর্শন পাওয়া যাচ্ছে উয়ারী-বটেশ্বরে।

     গ. উয়ারী-বটেশ্বরে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নিদর্শন।

     ঘ). পাহাড় ও পর্বতের মাঝে সমতল ভূমিকে বলে উপত্যকা।

     ঙ. আমি জাদুঘর দেখে অভিভূত হয়ে গেলাম।

৩।   প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখো।

     ক. প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বলতে কী বোঝো? বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো সম্পর্কে যা জান লেখো।

     উত্তর :

     ক. ‘প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন’ হলো প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ, চিহ্ন বা উদাহরণ।

     ‘প্রত্ন’ শব্দের অর্থ অতি পুরাতন বা প্রাচীন। এ সম্পর্কিত যে তত্ত্ব তাকে বলা হয় প্রত্নতত্ত্ব। তবে প্রাচীনকালের জিনিসপত্র, মুদ্রা, অট্টালিকা ইত্যাদি বিচার করে এবং ইতিহাস খুঁজে যা বের করা হয় বা যেভাবে বের করা হয়, তাকে বলে প্রত্নতাত্ত্বিক।

     বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোর মধ্যে আছে ময়নামতি, মহাস্থানগড়, পাহাড়পুর ও উয়ারী-বটেশ্বর। উয়ারী-বটেশ্বর নরসিংদী জেলায় অবস্থিত প্রাচীন নগর সভ্যতা।

     খ. উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন কিভাবে মানুষের নজরে এলো?

     উত্তর : তিন ব্যক্তির প্রচেষ্টায় উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন মানুষের নজরে এলো।

     ১৯৩৩ সালে উয়ারী গ্রামে শ্রমিকরা মাটি খনন করে যে মুদ্রা পান তা থেকে স্থানীয় স্কুল শিক্ষক মোহাম্মদ হানিফ পাঠান ২০-৩০টি মুদ্রা সংগ্রহ করেন। সেটাই ছিল উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সংগ্রহের প্রথম চেষ্টা। ১৯৫৫ সালে বটেশ্বর গ্রামের শ্রমিকদের ফেলে যাওয়া ত্রিকোণাকার ও একমুখ চোখা ভারী লোহার পিণ্ডগুলো হানিফ পাঠানের পুত্র হাবিবুল্লাহ পাঠান তাঁর বাবাকে দেখান। ১৯৫৬ সালে উয়ারী গ্রামে মাটি খনন করে ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রার একটি ভাণ্ডার পান তিনি। ১৯৭৪-৭৫ সালের পর থেকে তিনি গ্রাম দুটি থেকে প্রচুর প্রাচীন নিদর্শন সংগ্রহ করে জাদুঘরে জমা দেন। সর্বশেষ ২০০০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমানের নেত্বত্বে খননকাজ শুরু হয়। সেখানে খননের পর পাওয়া যায় আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন নিদর্শন। আর এভাবেই উয়ারী-বটেশ্বরের প্রাচীন নিদর্শন মানুষের নজরে এলো।

     গ. উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে অবস্থিত? এই এলাকাটির প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চলে পরিণত হওয়ার পেছনে কী কারণ তা লেখো।

     উত্তর : উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি বাংলাদেশের নরসিংদী জেলার বেলাবো ও শিবপুর উপজেলায় অবস্থিত। খ্রিস্টপূর্ব সাত থেকে ছয় শতকে বর্তমানের গঙ্গা নদীর তীরে সুসভ্য জনমানুষের বসতি ছিল। এখানে ছিল সুন্দর নগরী। এখানকার নরসিংদী দিয়ে বয়ে গেছে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ। ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদ ময়মনসিংহ পেরিয়ে নরসিংদী জেলার বেলাবোর দক্ষিণ দিক থেকে প্রাচীন সোনারগাঁ নগরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত ছিল। এরপর সম্ভবত বড় ভূমিকম্প, বন্যা-প্লাবন বা নদীভাঙন হয়েছিল কোনো একসময়। ফলে এসব অঞ্চলে ভূ-প্রকৃতির বড় রকমের ওলট-পালট হয়। ১৮৯৭ সালে প্রচণ্ড এক ভূমিকম্প হয় আমাদের দেশে। ফলে মাঠ-ঘাট, নদী-নালা আর জনবসতি সবই প্রাকৃতিক কারণে বদলে যায়। মাটি চাপা পড়ে এক একটি নগর-জনপদ। মাটি খুঁড়ে এমনি এক সুপ্রাচীন নগর-জনপদের দেখা পাওয়া গেছে বাংলাদেশের নরসিংদী জেলার বেলাবো ও শিবপুর উপজেলায়, যা স্থানটিকে প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চলে পরিণত করেছে।

     ঘ. ব্রহ্মপুত্র নদ আগে কোথা দিয়ে প্রবাহিত হতো আর এখন কোথায়?

     উত্তর : ১৭৭০ সাল পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদ ময়মনসিংহ পেরিয়ে নরসিংদী জেলার বেলাবোর দক্ষিণ দিক থেকে প্রাচীন সোনারগাঁ নগরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত ছিল। আর এখানকার নরসিংদী জেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ।

     ঙ. কোন কোন নিদর্শন থেকে উয়ারী-বটেশ্বরের সময়কাল জানা যায়?

     উত্তর : বেশ কয়েকটি নিদর্শন থেকে উয়ারী-বটেশ্বরের সময়কাল জানা যায়।

     i. ১৯৩৩ সালে উয়ারী গ্রামে শ্রমিকরা মাটি খনন করার সময় একটি পাত্রে জমানো কিছু মুদ্রা পায়।

     ii. ১৯৫৫ সালে বটেশ্বর গ্রামের শ্রমিকরা ত্রিকোণাকার ও এক মুখ চোখা ভারী দুটি লৌহপিণ্ড ফেলে যায়।

     iii. ১৯৫৬ সালে উয়ারী গ্রামে মাটি খননকালে ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রার একটি ভাণ্ডার পাওয়া যায়।

     iv. ২০০০ সালে এখানে খনন করে পাওয়া যায় আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন দুর্গ-নগর, ইটের স্থাপত্য, বন্দর, রাস্তা, গলি, পোড়ামাটির ফলক, মূল্যবান পাথর, পাহাড়ের বাটখারা, কাচের পুঁতি, মুদ্রা ভাণ্ডার ইত্যাদি।

     চ. উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি সম্পর্কে ঐতিহাসিকরা যা ধারণা করেছেন, তা বর্ণনা করো।

     উত্তর : উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি সম্পর্কে ঐতিহাসিকরা যা ধারণা করেছেন, তা হলো—শীতলক্ষ্যা নদীপারের বিস্তৃর্ণ অঞ্চলজুড়ে ছিল সুসভ্য মানুষজনের বসবাস। ছিল নগর সভ্যতা। দক্ষিণ-পূর্ব দিক দিয়ে ভৈরবের মেঘনা হয়ে এখানকার ব্যবসা-বাণিজ্য সুদূর জনপদ পর্যন্ত প্রসারিত ছিল। ঐতিহাসিকদের ধারণা, ব্রহ্মপুত্র নদ হয়ে বঙ্গোপসাগরের মধ্য দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য চলত।

৪।   সঠিক উত্তর দাও :

     ক. উয়ারী-বটেশ্বরের প্রচুর প্রাচীন নিদর্শন সংগ্রহ করে জাদুঘরে কে জমা দেন?

     ১. হাসিবুল্লাহ পাঠান   ২. হাফিজুল্লাহ পাঠান

     ৩. হাবিবুল্লাহ পাঠান   ৪. শরিফুল্লাহ পাঠান

     উত্তর : হাসিবুল্লাহ পাঠান

     খ. একটি বৌদ্ধবিহারের সন্ধান পাওয়া গেছে—

     ১. ভাষানটেকে     ২. জানখাঁরটেকে

     ৩. টেকেরহাটে    ৪. টঙ্গীরটেকে

     উত্তর : জানখাঁরটেকে

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নবম ও দশম শ্রেণি : গণিত

    ফারজানা ইয়াসমিন, প্রভাষক, ছাগলনাইয়া মহিলা কলেজ, ছাগলনাইয়া, ফেনী
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : গণিত

পরিমিতি

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১। একটি ঘনকের কতটি তল?

  ক. ৪টি   খ. ২টি

  গ. ৩টি   ঘ. ৬টি

২।        সমবৃত্তভূমিক বেলনের বৃত্তাকার অংশের মোট ক্ষেত্রফল কত?

  ক. πr2      খ. 2πr2   
গ. 2πrh          ঘ. 2πr (r+h)

      ৩। সমবৃত্তভূমিক বেলনের আয়তন কত?

  ক. 2πr   খ. πr2  
গ.
πr2h   ঘ. 2πr2h

  নিচের তথ্যের আলোকে ৪ ও ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  ABCD একটি বর্গক্ষেত্রের দুটি কর্ণ ACBD

কর্ণ দুটির ছেদবিন্দু ঙ। বর্গক্ষেত্রটির এক বাহুর দৈর্ঘ্য 4 একক।

৪।        বর্গক্ষেত্রটির কর্ণের দৈর্ঘ্য কত?

  ক. 2√2  খ. 4

  গ. 2√4          ঘ. 4√2

৫।

ΔOAB এর ক্ষেত্রফল কত 

  ক. 4 একক  খ. 6 একক

  গ. 8 একক  ঘ. 2 একক

৬।        একটি সমবাহু ত্রিভুজের কোন ৩টির পরিমাপ
ক. 900, 450, 450       L. 900, 300, 400

  গ. 600, 600, 600       N. 700, 600, 500

৭।        একটি ঘনক আকৃতির পাথরের এক বাহুর দৈর্ঘ্য

৫ সেন্টিমিটার হলে এর সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল কত হবে?

  ক. 100 বর্গ সেন্টিমিটার
খ.
150 বর্গ সেন্টিমিটার

  গ. 200 বর্গ সেন্টিমিটার

  ঘ. 250 বর্গ সেন্টিমিটার

 

    উত্তর : ১. ঘ ২. খ ৩. গ
৪. ঘ ৫. ক ৬. গ ৭. খ।

মন্তব্য

সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

    সাধন সরকার, সহকারী শিক্ষক, লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

কবিতা

নতুন দেশ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        নতুন দেশ কবিতার উদ্দেশ্য কী?

  ক. ইচ্ছা জাগ্রত করা
খ. পাঠে মনোযোগ বাড়ানো

  গ. শিশুদের মনোবল বাড়ানো        
ঘ. সৃজনশীলতা জাগ্রত করা

২।        রবীন্দ্রনাথের শিশুতোষ গ্রন্থ কোনটি?

  ক. খাপছাড়া খ. খেলনা

  গ. মানসী             ঘ. হ-য-ব-র-ল  

৩।        বাংলা সাহিত্যের কোন শাখা রবীন্দ্রনাথের হাতে প্রতিষ্ঠা লাভ করে?

  ক. কবিতা             খ. নাটক

  গ. ছোটগল্প           ঘ. উপন্যাস

৪।

       নাইতে যখন যাই, দেখি সে-এর পরের চরণ কী?

  ক. ডুবতে পারলে দেখি কে        
খ. থাকে কেমন বেশে

  গ. জলের ঢেউয়ে নাচে             
ঘ. দাঁড়িয়ে নদীর তীরে

৫।        নতুন দেশ কবিতায় যে বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে

i. প্রকৃতির রহস্য উন্মোচনের আকাঙ্ক্ষা

  ii. শিশুর অভিমান

  iii. অপার বিস্ময়   

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

৬।        রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কী অভিধায় অভিহিত?

  ক. পল্লীকবি   খ. বিশ্বকবি

  গ. জাতীয় কবি    ঘ. বিদ্রোহী কবি  

৭।        শিশুটি প্রথম দিন কোথায় নৌকা দেখেছিল?

  ক. মাঝ নদীতে    খ. ঘাটের কাছে

  গ. খালের পাশে   ঘ. সমুদ্রে

৮।

       জলের ধারে কী দাঁড়িয়ে আছে?

  ক. শহর         খ. পাহাড়

  গ. বাঘের ছানা         ঘ. নারিকেল বন

৯।        নৌকা চলে কিসের টানে?

  ক. দাঁড়ের বলে    খ. ভাটার টানে

  গ. মাঝির শক্তিতে       ঘ. পালের টানে

১০। ভাটার সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে

  i. সূর্য    ii. চন্দ্র

  iii. পৃথিবী

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii        খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১১ ও ১২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  থাকব নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখব এবার জগত্টাকে

১১।       উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে তোমার পঠিত কবিতা কোনটি?

  ক. সবার আমি ছাত্র  খ. কুলি-মজুর

  গ. নতুন দেশ      ঘ. আমার বাড়ি

১২।

       কবিতাংশে ফুটে উঠেছে

  i. শিশুসুলভ আচরণ

  ii. শিশুর মনের সাধ

  iii. নতুনকে জানার ইচ্ছা  

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii           

  গ. iiiii       ঘ. i, iiiii

১৩।       সোনার তরী’—কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?

  ক. কাজী নজরুল ইসলাম      
খ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  গ. জসীমউদ্দীন     ঘ. মহাদেব সাহা

১৪।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?

  ক. ১৯১১             খ. ১৯১২

  গ. ১৯১৩        ঘ. ১৯১৪

১৫।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?

  ক. বনফুল        খ. গীতাঞ্জলি

  গ. নতুন দেশ          ঘ. খাপছাড়া

১৬।       রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মৃত্যুবরণ করেন কত সালে?

  ক. ১৮৯৯        খ. ১৯২০ 

  গ. ১৯৪৩        ঘ. ১৯৪১

১৭।

       রবীন্দ্রনাথের কোন গ্রন্থ থেকে নতুন দেশ কবিতাটি নেওয়া হয়েছে?

  ক. বলাকা    খ. ক্ষণিকা

  গ. সহজ পাঠ      ঘ. তৃণাঙ্কুর

১৮।       ভাটা শব্দের অর্থ কী?

  ক. জলের আগমন  
খ. ভাটার গান

  গ. বর্ধিত জল কমে যাওয়া   
ঘ. জলের পতন

১৯।       নাইতে যখন যাই, দেখি সে/জলের টেউয়ে নাচে’—এখানে কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?

  ক. চেতনা   খ. সৌন্দর্য চেতনা

  গ. দৃষ্টিভঙ্গি            ঘ. শিল্পবোধ

২০।       জলের ঢেউয়ে কী নাচে?

  ক. নৌকা    খ. মাঠ

  গ. শস্য          ঘ. মাছ

 

  উত্তর : ১. ঘ ২. ক ৩. গ ৪. গ ৫. খ
৬. খ ৭. খ ৮. ঘ ৯. খ ১০. ঘ ১১. গ
১২. গ ১৩. খ ১৪. গ ১৫. ক ১৬. ঘ
১৭. গ ১৮. গ ১৯. খ  ২০. ক।

 

 

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

    বিশ্বজিৎ দাস, সহযোগী অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ দিনাজপুর সরকারি কলেজ, দিনাজপুর
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ

  তোমাদের অনেকের কাছে পদার্থবিজ্ঞান অনেক কঠিন লাগে। ভয়ের কিছুই নেই। এ বিষয়ে রয়েছে দুটি অংশ। ২৫ নম্বরের এমসিকিউ এবং ৫০ নম্বরের সিকিউ।

এমসিকিউ ২৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। ভুল হলে কোনো নম্বর কাটা যাবে না। উত্তর দিতে হবে ২৫ মিনিটে। সময় নির্দিষ্ট, তাই অপেক্ষাকৃত সহজ প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে দেওয়া ভালো।
অনেক সময় জটিল অঙ্কের এমসিকিউ দেওয়া থাকে। শর্টকাট পদ্ধতি জানা না থাকলে সেই সব অঙ্কের সমাধান দ্রুত বের করা কঠিন। তাই সহজ ও জানা উত্তরগুলো আগে দেওয়া জরুরি।
এমসিকিউ অংশে সাধারণত বিভিন্ন রাশির মান, একক ও মাত্রা সম্পর্কে প্রশ্ন থাকে।
গ্রাফ সম্পর্কিত একটি বা দুটি এমসিকিউ থাকে। জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর হিসেবে সাধারণত সংজ্ঞা থেকে কুইজ টাইপ প্রশ্ন করা হয়। এসব তথ্য পদার্থবিজ্ঞানের মূল বইগুলোতেই পাবে। বিভিন্ন বোর্ডে আসা বিগত পাঁচ বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করলে এমসিকিউ অংশে ভালো করতে পারবে।

  পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্রে ভৌত জগত ও পরিমাপ, ভেক্টর, নিউটনিয়ান বলবিদ্যা, মহাকর্ষ, কাজ, শক্তি ও ক্ষমতা, পদার্থের গাঠনিক ধর্ম (আংশিক), পর্যায়বৃত্ত গতি এবং আদর্শ গ্যাস ও গ্যাসের গতিতত্ত্বএই আটটি অধ্যায় রয়েছে।

প্রথম পত্রের সিকিউ অংশে আটটি করে প্রশ্ন থাকবে। পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতি সিকিউতে চারটি অংশ থাকবে। জ্ঞানমূলক-১, অনুধাবনমূলক-২, প্রয়োগমূলক-৩ এবং উচ্চতর দক্ষতামূলক-৪, মোট ১০ নম্বর। একই প্রশ্নের উত্তর ধারাবাহিকভাবে লেখা ভালো। 

  পদার্থবিজ্ঞানের একটা সুবিধা হলোপ্রতিটি অধ্যায় থেকে সাধারণত একটি করে সিকিউয়ের উত্তর দিতে হয়। যেহেতু তোমাকে আটটি মধ্যে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, সেহেতু তুমি অল্প কয়েকটি অধ্যায় ভালোমতো পড়লেই সিকিউয়ের জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিতে পারবে। 

  স্পষ্টভাবে উত্তর লিখবে। কাটাকাটি এড়িয়ে চলবে। গাণিতিক সমস্যার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে একক লিখবে। উচ্চতর দক্ষতাভিত্তিক সমাধানের ক্ষেত্রে সাধারণত তোমার কাছে একটি সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়। সেটি লিখতে ভুলবে না। খাতা জমা দেওয়ার আগে অবশ্যই রিভিশন দেবে।

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগ। ছবি : সংগৃহীত

এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইএমপিএ)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোক প্রশাসন বিভাগে সামার-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সুযোগ রয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকারীদের জন্য শতকরা ২০ ভাগ বৃত্তি ও সেমিস্টারসেরাদের উপবৃত্তি দেওয়া হবে।

 

কোর্স

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ইনোভেশন অ্যান্ড চেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট, ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, পাবলিক পলিসি অ্যানালিসিস।

 

যোগ্যতা

আগ্রহী প্রার্থীকে ইউজিসি অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চার বছর মেয়াদি ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী হতে হবে।

ব্যাচেলর পরীক্ষায় সর্বনিম্ন সিজিপিএ ২.৫০ (৪.০০ এর মধ্যে) এবং এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় সর্বনিম্ন জিপিএ ৩.৫০ (৫.০০ এর মধ্যে) থাকতে হবে।

 

আবেদন

এরই মধ্যে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সামাজিক বিজ্ঞান ভবনের ১১ তলার লোক প্রশাসন বিভাগের কার্যালয় থেকে আবেদন ফরম উত্তোলন করা যাবে। আবেদনের শেষ সময় ১৭ জুলাই।

ভর্তি পরীক্ষা ২৫ জুলাই।

 

যোগাযোগ

সামাজিক বিজ্ঞান ভবন (১১ তলা)

লোক প্রশাসন বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

মোবাইল : ০১৭১১৯৮৫১৮৬, ০১৪০০৯৮৫১৮৬

 

ওয়েবসাইট
www.dupublicad.com

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ