<p>রাশিয়া মঙ্গলবার বলেছে, তারা ইউক্রেনের উৎক্ষেপণ করা ছয়টি কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র গুলি করে ভূপাতিত করেছে, যেগুলো যুক্তরাষ্ট্র সরবরাহ করেছিল। রুশ অধিকৃত ক্রিমিয়ার কর্মকর্তারা বলেছেন, ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর কয়েকটি কৃষ্ণ সাগর উপদ্বীপে ভূপাতিত হয়েছে।</p> <p>মস্কোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বলেছে, ‘গত ২৪ ঘণ্টায়’ তারা ছয়টি আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটিএসিএমএস) রকেট ধ্বংস করেছে। তবে সেগুলো কোথায় গুলি করা হয়েছে তা উল্লেখ করেনি তারা।</p> <p><strong><span style="background-color:#ecf0f1;">আরো পড়ুন : </span><a href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/04/30/1383743"><span style="color:#3498db;"><span style="background-color:#ecf0f1;">রুশদের থেকে বাঁচতে ১০ কিলোমিটার হাঁটলেন ৯৮ বছরের নারী</span></span></a></strong></p> <p>অন্যদিকে রাশিয়ার নিযুক্ত ক্রিমিয়ার প্রধান সের্গেই আকসিওনভ জানিয়েছেন, একটি ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বস্ত হয়েছে প্রধান শহর সিমফেরোপলের বাইরে ডনসকোয়ে গ্রামে। পাশাপাশি আকসিওনভ একটি ধাতব বলের ছবি পোস্ট করে সেটিকে ধ্বংস হওয়া ক্ষেপণাস্ত্রের অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘একটি এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র গুলি করার পর বিস্ফোরিত সাবমিনিশনগুলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল।’</p> <p>তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘আপনি যদি এ ধরনের অস্ত্র খুঁজে পান, তাহলে এটি তুলে নেবেন না বা কাছে যাবেন না। জরুরি পরিষেবা বা পুলিশকে কল করবেন।’ </p> <p>তবে ক্ষেপণাস্ত্রের কারণে ক্রিমিয়ায় কোনো ক্ষতি হয়েছে কিনা তা জানায়নি রাশিয়া।</p> <p><strong><span style="background-color:#ecf0f1;">আরো পড়ুন : </span><a href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/04/30/1383711"><span style="color:#3498db;"><span style="background-color:#ecf0f1;">ইউক্রেনে গিয়ে আরো সামরিক সহায়তার আশ্বাস ন্যাটোপ্রধানের</span></span></a></strong></p> <p>এর আগে রুশ অধিকৃত দক্ষিণ ইউক্রেনের একজন কর্মকর্তা ভ্লাদিমির রোগভ বলেছিলেন, উত্তর ক্রিমিয়ার সিম্ফেরোপল ও জানকোই শহরের ওপর বিমান প্রতিরক্ষা কার্যক্রম চলছে।</p> <p>ইউক্রেনে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে মস্কোর আক্রমণের সময় ইউক্রেন নিয়মিতভাবে ক্রিমিয়া আক্রমণ করেছে। তবে তারা মঙ্গলবারের হামলার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।</p> <p>ওয়াশিংটন বলেছে, তারা ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করেছে। তবে দেশটি কয়েক মাস ধরে আরো শক্তিশালী অস্ত্র চাইছে। কারণ তারা অগ্রসরমাণ রুশ বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে লড়াই করছে। গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র বলেছিল, তারা ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র পাঠিয়েছে।</p> <p><strong><span style="background-color:#ecf0f1;">আরো পড়ুন : </span><a href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/04/29/1383448"><span style="color:#3498db;"><span style="background-color:#ecf0f1;">মার্কিন অস্ত্রের অপেক্ষা, হামলা মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে কিয়েভ</span></span></a></strong><br />                  <strong><a href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/04/25/1382222"><span style="color:#3498db;"><span style="background-color:#ecf0f1;">গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন</span></span></a></strong></p> <p>এদিকে ইউক্রেনীয় বাহিনী এখন নতুন মার্কিন অস্ত্রের আগমনের জন্য অপেক্ষা করছে। কংগ্রেসে রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে কয়েক মাস অবরুদ্ধ থাকার পরে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এতে অনুমোদন দিয়েছেন। সূত্র : এএফপি</p> <p><strong><span style="background-color:#ecf0f1;">আরো পড়ুন : </span><a href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/04/28/1383117"><span style="color:#3498db;"><span style="background-color:#ecf0f1;">নতুন মার্কিন সামরিক সহায়তা যেভাবে ইউক্রেনের ক্ষমতা বাড়াবে</span></span></a></strong></p>