<p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:Calibri,sans-serif"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ক্রীড়া ফেডারেশনগুলোকে দুর্নীতিমুক্ত করতে সংস্কারে হাত দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারর যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পদাধিকার বলে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদেরও চেয়ারম্যান তিনি। আজ বন্ধবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামসংলগ্ন মার্কেট পরিদর্শনে গিয়ে মনে ঘুরপাক খাওয়া প্রশ্নে হয়তো সরষেতেই ভূত দেখছেন আসিফ মাহমুদ! দোকান ভাড়ার অনিয়ম চট করে ধরে ফেলেছেন তিনি।</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:Calibri,sans-serif"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্টেডিয়াম মার্কেটের দোকানগুলোতে ঘুরে ঘুরে ক্রীড়া পরিষদের সঙ্গে দোকান মালিকদের চুক্তিপত্র দেখার পাশাপাশি দোকান মালিকদের সঙ্গেও কথা বলেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা। সেখানেই পেয়েছেন তিনি শুভংকরের ফাঁকি। </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman",serif">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মনে হচ্ছে আমাকে এনে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে! আজ এনএসসির অধীনে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের দোকান পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। ২০-২২ টাকা প্রতি বর্গফুট হিসেবে এনএসসির কাছে ভাড়া গেলেও সরেজমিনে গিয়ে জানতে পারলাম দোকানদাররা প্রতি বর্গফুট ১৭০-২২০ টাকা করে ভাড়া দিচ্ছেন। বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছে সরকার। অর্থাভাবে ফেডারেশন চলছে না, টুর্নামেন্ট হয় না, মাঠের সংস্কার হয় না। অথচ বছরের পর বছর এভাবেই হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি গেছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman",serif">’—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লিখেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা।</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:Calibri,sans-serif"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">দোকান মালিকদের দেওয়া বাড়তি অর্থ কারা কিভাবে হাতিয়ে নিচ্ছে সেটি খুঁজে বের করবেন বলেও সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন তিনি। প্রতি বর্গফুট ২০-২২ টাকার </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman",serif">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মান্ধাতার আমলের চুক্তি</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman",serif">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> থেকেও সরে আসার কথা জানিয়েছেন তিনি। </span></span></span></span></p>