<p>২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির সংখ্যা ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ জনে বাড়ানো হবে। বাড়বে উপবৃত্তির টাকার পরিমাণও। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এ বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী।</p> <p>সামাজিক সুরক্ষা বাড়াতে অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী, দরিদ্র মাতৃত্বকালীন ভাতাভোগী, কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তার আওতায় ভাতাভোগী, বয়স্ক ভাতাভোগী, হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে উপকারভোগী, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর উপকারভোগী, চা শ্রমিক উন্নয়ন কর্মসূচির উপকারভোগী এবং ক্যান্সার, কিডনি, লিভারসিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড ও জন্মগত হৃদরোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির উপকারভোগীর – এসব শ্রেণিভুক্ত ভাতাভোগী ও উপকারভোগীর সংখ্যাও নতুন অর্থবছরে বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এর আগে প্রস্তাবিত বাজেট মন্ত্রিসভার অনুমোদন হয় এবং পরে ওই প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সই করেন।</p> <p>অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তৃতায় জানান, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক স্তরে উপবৃত্তির হার ৭০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৫০ টাকা করা করা হবে। মাধ্যমিক স্তরে ৭৫০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ৮৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯০০ টাকা করা হবে।</p> <p>সব অস্বচ্ছল প্রতিবন্ধীদের সহায়তার লক্ষ্যে আগামী অর্থবছরে ভাতাভোগীর সংখ্যা ১০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখ ৪৫ হাজার জন করা হবে।</p>