<p>সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে সমকামিতার বৈধতা দেওয়া হয়েছে। সমকামিতাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বর্ণনা করা ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা বাতিল করে দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।</p> <p>ব্রিটিশ আমলের এই আইনে এমন অপরাধে ভারতে কোনো ব্যক্তির ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারত।</p> <p>১৮৬১ সালে জারি করা ধারাটি ২০০৯ সালে ‘সমকামিতা অপরাধ নয়’ বলে রায় দিয়েছিলেন দিল্লির হাইকোর্ট। তবে তার বিরুদ্ধে আপিল করা হলে ২০১৩ সালে ওই আইনটি বহাল করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের একটি বেঞ্চ। নিজেদের সেই আদেশ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ বাতিল করে দিয়েছেন ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। (বিবিসি বাংলা : ০৬-০৯-২০১৮)</p> <p>প্রতিবেশী দেশে এমন আইন হওয়ায় বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়া অমূলক নয়। তাই কোরআন, হাদিস, ইতিহাস ও বিজ্ঞানের আলোকে বিষয়টি আলোচনার দাবি রাখে।</p> <p><strong>অতীতে সমকামী জাতি</strong><br /> বিকৃত পাপে অভ্যস্ত ছিল লুত (আ.)-এর জাতি। লুত (আ.)-এর জাতি যে অঞ্চলে বাস করত, তাকে বর্তমানে ট্রান্স জর্দান বলা হয়। এটি ইরাক ও ফিলিস্তিনের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। বাইবেলে এ জাতির কেন্দ্রীয় স্থান ‘সাদুম’ বলা হয়েছে। সাদুম নগরী সবুজ শ্যামল ছিল। তাতে পানির সরবরাহ ছিল পর্যাপ্ত। ভূমি ছিল অত্যন্ত উর্বর ও শস্যে ভরপুর। অঞ্চলটিকে আল্লাহ তাআলা নানা প্রাচুর্য দিয়ে ঢেলে সাজিয়েছিলেন। লুত (আ.)-এর জাতি প্রাচুর্যময় জীবনযাত্রার সঙ্গে বেপরোয়া হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে পরিচিত ও অপরিচিত এমন কোনো অপরাধ নেই, যা সে জাতির ভেতর ছিল না। সে সময় তারা আরো একটি অপরাধ আবিষ্কার করেছিল, যা তখন পর্যন্ত অন্য কোনো জাতির মধ্যে দেখা যায়নি। সেটি হলো সমকামিতা। তারা সমলিঙ্গের মানুষের মাধ্যমে যৌন চাহিদা পূরণ করতে উৎসাহী ছিল। এই জঘন্য অপকর্ম তারা প্রকাশ্যে করে আনন্দ লাভ করত।</p> <p><strong>সমকামিতার সেকাল-একাল</strong><br /> হাজারো বছর আগে লুত (আ.)-এর জাতি সমকামিতার মতো ঘৃণ্য অপকর্ম আবিষ্কার করেছিল। বর্তমান যুগের ‘সভ্য’ লোকেরা সে জাতিকে অজ্ঞ, অশিক্ষিত ও মূর্খ ছাড়া আর কিছুই বলে না। আশ্চর্য হলো, সেই অজ্ঞ, অশিক্ষিত ও মূর্খ জাতির মাধ্যমে আবিষ্কৃত এই সমকামিতা বর্তমানের সভ্যতা-গর্বিত লোকেরা সাদরে গ্রহণ করেছে! বর্তমানে পাশ্চাত্যের বেশির ভাগ ব্যক্তি ও সমাজজীবনে নৈতিকতার কোনো অস্তিত্ব নেই। পাশ্চাত্য জগতে অবাধ যৌনাচার কথিত সভ্য লোকদের পশুত্বের দ্বারপ্রান্তে দাঁড় করিয়েছে। ফলে পরিবার গঠন, সামাজিক শৃঙ্খলা ও বিবাহ পদ্ধতি সেসব দেশে বিলুপ্তির পথে। সমকামিতার মতো ঘৃণ্য অপকর্ম লুত (আ.)-এর জাতির মাধ্যমে শুরু হলেও এর সপক্ষে ‘যুক্তিবাদী ব্যাখ্যা’ দাঁড় করিয়েছে গ্রিক জাতি। তাদের দর্শন এ ঘৃণ্য অপরাধকে চারিত্রিক সৌন্দর্যের মর্যাদায় ভূষিত করতে চেষ্টা করেছে। গ্রিক সভ্যতার ধ্বংসস্তূপে আধুনিক ইউরোপের জন্ম। আর সমকামিতার বাস্তবিক কাঠামো তৈরিতে অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করেছে আধুনিক ইউরোপ। পশ্চিমা দেশগুলোতে এর সপক্ষে প্রকাশ্যে প্রচারণা চালানো হয়েছে। অথচ ১৯৭৩ সালের আগে একে মানসিক অসুস্থতা হিসেবেই দেখা হতো। ১৯৭৩ সালে আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন সমকামিতাকে মানসিক অসুস্থতা থেকে অব্যাহতি দেয়!</p> <p><strong>কোনো ধর্মেই সমকামিতা বৈধ নয়</strong><br /> ধর্মগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়, কোনো ধর্মেই সমকামিতার বৈধতা দেওয়া হয়নি। এটাও স্পষ্ট যে সমকামিতা প্রকৃতিবিরোধী একটি কাজ। যৌবন শুধু যৌন চাহিদা পূরণ করার জন্য নয়। মানব সৃষ্টির অন্যতম উদ্দেশ্য হলো স্ত্রী ও পুরুষ মিলে তারা পরিবার গঠন করবে। এর মাধ্যমে সভ্যতার ভিত্তি সুদৃঢ় হবে। এ উদ্দেশ্যেই পুরুষ ও নারী পৃথক দুটি লিঙ্গ তৈরি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে পারস্পরিক যৌন আকর্ষণ সৃষ্টি করা হয়েছে। কিন্তু যে ব্যক্তি সমকামিতায় লিপ্ত হয়, সে একই সঙ্গে বিভিন্ন অপরাধ করে। প্রথমত, সে তার নিজের ও সর্বজনীন প্রাকৃতিক গঠন ও বিন্যাসের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে। দ্বিতীয়ত, সে প্রকৃতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে। প্রকৃতি সভ্যতার কল্যাণে তাকে যে উপকরণ ও উপাদান দিয়েছিল, সে তা অন্যায় পথে নষ্ট করে। তৃতীয়ত, সমাজের প্রতিষ্ঠিত সংস্কৃতিকে সে উপেক্ষা করে।</p> <p>চতুর্থত, সমাজ থেকে সে বিভিন্নভাবে ফায়দা লাভ করে। কিন্তু যখন তার নিজের পালা আসে, তখন স্বার্থপর হয়ে ওঠে। সে নিজেকে বংশ ও পরিবারের খেদমতের অযোগ্য বানায়। দুজন পুরুষ অস্বাভাবিক স্ত্রীসুলভ কাজে লিপ্ত হয়ে অন্তত দুজন নারীর যৌন অধিকার হরণ করে। ফলে অন্তত দুজন নারীর জন্য যৌন অনাচার ও নৈতিক অধঃপতনের পথ উন্মুক্ত হয়ে যায়।</p> <p><strong>ইসলামের দৃষ্টিতে সমকামিতা</strong><br /> ব্যভিচার ও সমকামিতার মতো বেপরোয়া যৌনতার ব্যাপারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ইসলাম। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৩২)</p> <p>ইসলামের দৃষ্টিতে সমকাম ব্যভিচারের চেয়েও জঘন্য অপরাধ। পবিত্র কোরআনের অনেক সুরায় লুত (আ.)-এর জাতির এ ধরনের অপকর্ম বিষয়ে মানুষকে বারবার সতর্ক করা হয়েছে। তাদের করুণ পরিণতির কথাও তুলে ধরা হয়েছে। ইসলাম ধর্মে সমকামিতার পার্থিব শাস্তি সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা যাদের লুতের জাতির মতো কাজে (সমকামে) লিপ্ত দেখবে, তাদের উভয়কেই হত্যা করো।’ (তিরমিজি : ৪/৫৭, আবু দাউদ : ৪/২৬৯)</p> <p>সমকামিতা ও অবাধ যৌনতাই এইডসের মতো প্রাণঘাতী রোগের কারণ। এ ব্যাপারে মহানবী (সা.) অনেক আগেই তাঁর উম্মতকে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, ‘যখন কোনো জাতির মধ্যে অশ্লীলতা এমনভাবে ছড়িয়ে পড়ে যে তারা প্রকাশ্যে অপকর্মে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মধ্যে এমন রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে, যা তাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে ছিল না।’ (ইবনে মাজাহ : ২/১৩৩২)</p> <p>সমকামিতা বিষয়ে কোরআন ও হাদিসের সব বক্তব্য সামনে রেখে খেলাফত আমলের ইসলামী রাষ্ট্রে সমকামিতার অপরাধে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতো। ইসলামের চার খলিফার যুগে সমকামী ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রাখা হয়েছিল। (আস সাইলুল জারার, আল্লামা শাওকি)</p> <p><strong>লুত (আ.)-এর জাতির পরিণতি</strong><br /> নিজ জাতির অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছিলেন হজরত লুত (আ.)। তাই তিনি খুব দ্রুত আজাব প্রত্যাশা করেছিলেন। প্রভাতের সময় আজাব আসবে—এ কথা শুনে লুত (আ.) বললেন, ‘প্রভাত হতে তো এখনো অনেক দেরি।’ এর জবাবে ফেরেশতারা তাঁকে আরেকটু ধৈর্য ধারণ করার পরামর্শ দেন। তাঁরা বলেন, ‘প্রভাত কি কাছেই নয়? অর্থাৎ রাতটি পার হলেই তো প্রভাত। তখনই তো আজাব আসবে।’</p> <p>ঘোষণা অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিন প্রভাতেই লুত (আ.)-এর জাতির ফয়সালা হয়ে যায়। পরকালের চূড়ান্ত বিচারের আগে দুনিয়ায়ই তারা নির্মম পরিণতি বরণ করে।</p> <p><strong>ডেড সির যত কথা</strong><br /> লুত (আ.)-এর জাতির ধ্বংসস্থলটি বর্তমানে ‘বাহরে মাইয়েত’ বা ‘বাহরে লুত’ নামে খ্যাত। এটি ডেড সি বা মৃত সাগর নামেও পরিচিত। এটি ফিলিস্তিন ও জর্দান নদীর মধ্যবর্তী স্থানে বিশাল অঞ্চলজুড়ে নদীর রূপ ধারণ করে আছে। জায়গাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বেশ নিচু। এর পানিতে তেলজাতীয় পদার্থ বেশি। এতে কোনো মাছ, ব্যাঙ, এমনকি কোনো জলজ প্রাণীও বেঁচে থাকতে পারে না। এ কারণেই একে ‘মৃত সাগর’ বলা হয়।</p> <p>সাদুম উপসাগরবেষ্টিত এলাকায় এক ধরনের অপরিচিত উদ্ভিদের বীজ পাওয়া যায়, সেগুলো মাটির স্তরে স্তরে সমাধিস্থ হয়ে আছে। সেখানে শ্যামল উদ্ভিদ পাওয়া যায়, যার ফল কাটলে তার মধ্যে পাওয়া যায় ধুলাবালি ও ছাই। এখানকার মাটিতে প্রচুর পরিমাণে গন্ধক পাওয়া যায়। এই গন্ধক উল্কা পতনের অকাট্য প্রমাণ। সম্ভবত এ শাস্তি এসেছিল ভয়ানক ভূমিকম্প ও অগ্নি উদিগরণকারী বিস্ফোরণ আকারে। ভূমিকম্প সে জনপদকে ওলটপালট করে দিয়েছিল। অগ্নি উদিগরণকারী পদার্থ বিস্ফোরিত হয়ে তাদের ওপর প্রস্তর বর্ষণ করেছিল।</p> <p>আধুনিক যুগের বিশেষজ্ঞদের অভিমত হলো, লুত (আ.)-এর জাতি যে নগরীতে বসবাস করত, তা মৃত সাগরে নিমজ্জিত হয়েছে। বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষ থেকে এর সাক্ষ্য পাওয়া যায়। গবেষণায় জানা যায়, সেখানে একটা শস্য-শ্যামল উপত্যকা বিদ্যমান ছিল। এটাই ছিল সাদুম উপত্যকা। এর মধ্যে লুত (আ.)-এর জাতির বড় বড় শহর—সাদুম, আমুরা, আদমা, সানবুয়েম ও দুগার অবস্থিত ছিল।</p> <p>বাইবেল ও গ্রিক ইতালির প্রাচীন গ্রন্থাবলি থেকে জানা যায়, এ অঞ্চলের স্থানে স্থানে পেট্রলসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদের কূপ ছিল। কোনো কোনো স্থানে জমিন থেকে দাহ্য গ্যাসও বের হতো। এখনো সেখানে ভূগর্ভে পেট্রল ও গ্যাসের সন্ধান পাওয়া যায়। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার মাধ্যমে অনুমান করা হয়েছে যে ভূমিকম্পের প্রবল আলোড়নের সঙ্গে পেট্রল ও গ্যাস জমিন থেকে বিস্ফোরিত হয়। সে বিস্ফোরণে গোটা অঞ্চল উড়ে যায়।</p> <p>১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে ধ্বংসাবশেষ অনুসন্ধানকারী একটি আমেরিকান দল ডেড সির পার্শ্ববর্তী এলাকায় এক বিরাট কবরস্থান দেখতে পায়। যার মধ্যে ২০ হাজারেরও বেশি কবর আছে। এটা থেকে অনুমান করা হয় যে কাছেই কোনো বড় শহর ছিল। কিন্তু আশপাশে এমন কোনো শহরের ধ্বংসাবশেষ নেই, যার সন্নিকটে এত বড় কবরস্থান হতে পারে। এতে সন্দেহ প্রবল হয় যে এটি যে শহরের কবরস্থান ছিল, তা সাগরে নিমজ্জিত হয়েছে। সাগরের দক্ষিণে যে অঞ্চল রয়েছে, তার চারদিকেও ধ্বংসলীলা দেখা যায়। জমিনের মধ্যে গন্ধক, আলকাতরা, প্রাকৃতিক গ্যাস এত বেশি মজুদ দেখা যায় যে এটি দেখলে মনে হয়, কোনো একসময় বিদ্যুৎ পতনে বা ভূমিকম্পে গলিত পদার্থ বিস্ফোরণে এখানে এক ‘জাহান্নাম’ তৈরি হয়েছিল। (সীরাতে সরওয়ারে আলম, দ্বিতীয় খণ্ড)</p> <p><strong>বর্তমানে সমকামীদের ওপর আসমানি আজাব আসে না কেন?</strong><br /> মহানবী (সা.)-এর উম্মতকে আল্লাহ সমূলে বিনাশ করবেন না বলে ওয়াদা করেছেন। তাই বর্তমানেও কেউ কেউ সমকামিতার মতো জঘন্য অপরাধ করলেও তাদের সমূলে ধ্বংস করে দেওয়া হয় না। তবে সন্দেহ নেই যে প্রকৃতি এই প্রকৃতিবিরোধী কাজের প্রতিশোধ না নিয়ে ছাড়ে না। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল ও এপিডিওলজিতে প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, সমকামী ও উভয়কামীরা অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করে। তাদের গড় আয়ু স্বাভাবিকের চেয়ে কম। গবেষণায় আরো দেখা গেছে যে স্বাভাবিক যৌনাচারের চেয়ে সমকামীদের অবসাদ, আত্মহত্যা ও নেশায় আসক্তির আশঙ্কা প্রায় ৫০ গুণ বেশি। সমকামিতা সিফিলিসের মতো রোগ ছড়াতেও ব্যাপকভাবে দায়ী। যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটায় ২০০৮ সালে সিফিলিস ৪০ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার কারণ উদ্ঘাটনে সমকামিতার সম্পর্ক পাওয়া যায়। সমকামিতা এমন বিষয়, পৃথিবীর সব ধর্মে যা অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। এটি শুধু ধর্মবিরোধীই নয়, এটি সম্পূর্ণ অপ্রাকৃতিক, অবৈজ্ঞানিক ও নিকৃষ্টতম কাজ। অল্প কিছুদিন আগে বিশ্বগণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে—ইংল্যান্ডে সমকামীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে ‘সুপার গনোরিয়া’।</p> <p>সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল ও প্রিভেনশনের মতে, সমকামীদের মধ্যে এইডস আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। ইতিমধ্যে ‘গে রোগ’ নামে কিছু রোগ পরিচিতি লাভ করেছে। এর একটি হলো ‘স্টাপ স্টেইন’। এগুলো প্রকৃতির প্রতিশোধ ছাড়া আর কিছুই নয়।</p> <p><strong><em> লেখক : প্রাবন্ধিক ও গবেষক </em></strong></p>