ঢাকা, শনিবার ২৬ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ৩০ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, শনিবার ২৬ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ৩০ মহররম ১৪৪৭
শোকাবহ ১৫ আগস্ট আজ

বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে ভয়ে ছিল খুনিরা

মেহেদী হাসান
মেহেদী হাসান
শেয়ার
বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে ভয়ে ছিল খুনিরা

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে? এর কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের সঙ্গে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সম্পর্কে? ঘাতকচক্র ও হঠাৎ ক্ষমতার শীর্ষে উঠে আসা ব্যক্তিদের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতেই এসব প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন তৎকালীন পররাষ্ট্রসচিব ফখরুদ্দীন আহমেদ।

তিনি তাঁর ‘ক্রিটিক্যাল টাইমস : মেমোয়ারস অব আ সাউথ এশিয়ান ডিপ্লোমেট’ গ্রন্থে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কূটনৈতিক অঙ্গনে এর প্রতিক্রিয়া ও ভূমিকার স্মৃতিচারণা করেছেন।

ক্রিটিক্যাল টাইমসের ত্রয়োদশ অধ্যায় ‘ট্র্যাজেডি অ্যান্ড টারমোয়েল’-এ তিনি লিখেছেন, দৃশ্যত ভারত ও রাশিয়ার গোয়েন্দারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রস্তুতি টের পেতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। ১৫ আগস্ট ভারতীয় হাইকমিশনার ছিলেন তাঁর নিজ দেশে।

তবে যুক্তরাষ্ট্র জানত না এটি বিশ্বাস করা কঠিন। তা ছাড়া ভিয়েতনাম যুদ্ধ-পরবর্তী যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী মনোভাব এবং বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে সিআইএ উদ্বিগ্ন ছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানকারীরা ঢাকায় ভারতসহ বেশ কয়েকটি কূটনৈতিক মিশনের টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছিল। এর মধ্যে ভারতীয় হাইকমিশনের টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল কয়েক দিন।

ফখরুদ্দীন আহমেদের লেখা থেকে জানা যায়, বঙ্গবন্ধুর ঘাতক সেনা কর্মকর্তা ও তৎকালীন নেতৃত্ব সম্ভাব্য বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়ায় উদ্বিগ্ন ছিলেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে তাঁরা মিথ্যা গল্পও সাজিয়েছিলেন। যেমন : খন্দকার মোশতাকের ভাষ্য ছিল, বঙ্গবন্ধু হত্যার কোনো পরিকল্পনা ছিল না। বিদ্রোহী সেনারা চেয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুকে জিম্মি করে পদত্যাগ করাতে।

কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের বাধার মুখে সেনারা গুলি চালান! আর এতেই দুর্ঘটনাবশত তাঁরা নিহত হন।

এই গল্প বিশ্বাস করেননি পররাষ্ট্রসচিব ফখরুদ্দীন আহমেদ। বরং বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সেখানে ছবি তুলেছিলেন যে আলোকচিত্রী তাঁর কাছ থেকে বর্ণনা শুনে পররাষ্ট্রসচিবের মনে হয়েছে, হত্যার পরিকল্পনা আগে থেকেই ছিল।

ফখরুদ্দীন আহমেদ লিখেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং ৩ নভেম্বর জেল হত্যার পর ওই ঘাতকচক্র দেশ ছেড়ে গিয়েছিল থাইল্যান্ডে। এরপর সেখানে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ও গণ-অসন্তোষের পরিপ্রেক্ষিতে থাইল্যান্ড সরকারও তাদের আশ্রয়ের মেয়াদ বাড়াতে অপারগতা জানায়।

ঘাতক সেনা কর্মকর্তারা তখন দেশে ফিরে আসতে চেয়েছিলেন। এ ব্যাপারে কারও কারও আগ্রহও ছিল। কিন্তু জেনারেল জিয়া তাঁদের দেশে ফেরার বিরোধী ছিলেন। দেশে নিয়ন্ত্রণ হারানোর আশঙ্কায় তৎকালীন নেতৃত্ব ঘাতকদের দেশে ফেরানোয় বাদ সাধেন। ঘাতকদের পাসপোর্ট জমা রাখতে থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দূতাবাসকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এমনকি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকায় থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে এ ব্যাপারে সতর্ক করেছিল।

তৎকালীন নেতৃত্বের নির্দেশে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তরাজ্য বা হংকংয়ে ঘাতকদের আশ্রয়ের সুযোগ খুঁজেছিল। কিন্তু ঢাকায় ব্রিটিশ ডেপুটি হাইকমিশনার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে স্পষ্ট জানান, ঘাতকদের যুক্তরাজ্য বা হংকংয়ে নামতে দেওয়া হবে না। এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে লিবিয়া তাঁদের আশ্রয় দিতে রাজি হয়।

পররাষ্ট্রসচিব ফখরুদ্দীন আহমেদকে ১৫ আগস্ট সকাল ৮টায় সার্কিট হাউস থেকে বন্দুকের নল ঠেকিয়ে তুলে নেওয়া হয় রেডিও স্টেশনে। সেখানে আগে থেকেই ছিলেন খন্দকার মোশতাক। পররাষ্ট্রসচিবকে তাঁর প্রথম প্রশ্ন ছিল, ভারত কি বাংলাদেশ আক্রমণ করবে?

ফখরুদ্দীন আহমেদ লিখেছেন, তাঁর জোরালো ধারণা ছিল এ ধরনের কিছু ঘটবে না। তিনি পরামর্শ দিয়েছিলেন, রেডিওতে যেন বিদেশি মিশনগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়া হয়। একই সঙ্গে পুলিশকেও যেন এ ব্যাপারে সজাগ থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়।

১৬ আগস্ট মোশতাক বঙ্গভবনে ফখরুদ্দীন আহমেদকে তলব করেন। ফখরুদ্দীন আহমেদকে মোশতাকের প্রশ্ন ছিল, শেখ মুজিবকে কীভাবে কবর দেওয়া উচিত। ফখরুদ্দীন আহমেদ জবাব দেন, যথাযথ সম্মানের সঙ্গে। এটি আন্তর্জাতিকভাবে ভালো বার্তা যাবে। এরপর মোশতাকের প্রশ্ন ছিল, শেখ মুজিবের মৃত্যুতে দেশের ভেতর প্রতিক্রিয়া কেমন? ফখরুদ্দীন আহমেদ তথ্যমন্ত্রী তাহের উদ্দিন ঠাকুরকে দেখিয়ে বলেন, তিনি ভালো বলতে পারবেন। মোশতাক তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানান, পররাষ্ট্রসচিব কূটনৈতিক উত্তর দিয়েছেন।

দুইদিন পর তৎকালীন পররাষ্ট্রসচিব ফখরুদ্দীন আহমেদের কাছে সরকারের মুখ্য সচিব মাহবুব আলম চাষীর প্রশ্ন ছিল, এই অভ্যুত্থানের কী প্রভাব পড়বে বৈদেশিক সম্পর্কে? ফখরুদ্দীন আহমেদ অকপটে বলেন, ১৫ আগস্টের আগে বিদেশে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভাবনা ছিল ইতিবাচক। সেটি বদলে যাবে।

 

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শাহজালালে প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে দুজন সঙ্গী প্রবেশের নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শাহজালালে প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে দুজন সঙ্গী প্রবেশের নির্দেশনা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগমন ও বহির্গমন প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে সর্বোচ্চ দুজন সঙ্গী প্রবেশ করতে পারবেন—এমন নির্দেশনা জারি করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

এই নির্দেশনা আগামী রবিবার (২৭ জুলাই) থেকে কার্যকর হবে। বিমানবন্দর এলাকার ডিপারচার ড্রাইভওয়ে ও অ্যারাইভাল ক্যানোপিতে যাত্রীপ্রতি সর্বোচ্চ দুজন ব্যক্তি ভেতরে প্রবেশের অনুমতি পাবেন।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রাখা, যানজট নিয়ন্ত্রণ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় আরো বলা হয়, বিমানবন্দর এলাকায় আসা সবাইকে সুশৃঙ্খলভাবে চলাচল ও কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

যানজট ও নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে এ ধরনের পদক্ষেপকে জরুরি বলছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

বিমানবন্দর সূত্র বলছে, প্রয়োজনে এই নিয়ম আরো কড়াকড়ি করা হতে পারে। এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণসহ পরিচয়পত্র রাখার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

শেখ হাসিনার মামাতো ভাই হিরা কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেখ হাসিনার মামাতো ভাই হিরা কারাগারে

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার আমির হোসেন হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামাতো ভাই শেখ ওয়ালিদুর রহমান হিরাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামানের আদালত এই আদেশ দেন।

এদিন হিরাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক মো. মাসুদ রানা তাঁকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন।

শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। গত বুধবার ভাটারা এলাকা থেকে শেখ ওয়াহিদুর রহমান হিরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

মন্তব্য

দেড় দশকে ‘আওয়ামী সন্ত্রাসে’ নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
দেড় দশকে ‘আওয়ামী সন্ত্রাসে’ নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

দেশে গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সংগঠনের ‘সন্ত্রাসী’ হামলা এবং তৎকালীন ‘সরকারের নির্দেশে’ রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের বাবা মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ, ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ এবং মামা মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এই নির্দেশ দেন।

সাক্ষাতে আবরার ফাহাদের পরিবার দাবি জানায়, আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের তালিকা তৈরি করে প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। একই সঙ্গে আবরার হত্যা মামলার বিচার দ্রুত শেষ করতে সরকারের উদ্যোগ চান তাঁরা।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আবরার ফাহাদকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা পুরো জাতিকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। এ ঘটনার বিচার অবশ্যই শেষ হবে। গণ-অভ্যুত্থানের আগের ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ ও তাদের সংগঠনের হাতে যারা প্রাণ হারিয়েছে, তাদের প্রতিটি ঘটনার সঠিক তদন্ত হবে। তৎকালীন সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর মাধ্যমে যে হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটেছে, সেগুলোও তদন্তের আওতায় রয়েছে।

সরকার এরই মধ্যে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।

সাক্ষাৎকালে মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ বলেন, ‘দেশের স্বার্থে কথা বলার কারণেই আমার ছেলেকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। অসম পানিবণ্টনের বিরুদ্ধেও সে কথা বলেছিল। আজও তার মা ছেলের জন্য কান্না করে।

 

মন্তব্য

হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজউকের প্লট

    রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান!
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজউকের প্লট

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ঝিলমিল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ১৫ চালককে প্লট দেওয়া হয়।

গত বুধবার কমিশনের এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করে এই অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে। গতকাল সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এসব তথ্য জানান।

দুদক সূত্র জানায়, রাজউকের ঝিলমিল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে নানা দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখার ক্ষেত্রে চার শ্রেণিতে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

বরাদ্দের ক্ষেত্রে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে চিঠি দিলে রাজউক তা বাস্তবায়ন করে। ওই প্রকল্পে ১৩/এ ধারার আওতায় বিভিন্ন সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২-এর গাড়িচালক, বিশেষ সহকারীর গাড়িচালক, সহকারী একান্ত সচিব-১-এর চালক, একান্ত সচিব-১ ও ২-এর চালক, প্রটোকল অফিসারের চালক, মুখ্য
সচিবের চালক, চিফ ফটোগ্রাফারের চালকসহ প্রায় ১৫ জন চালককে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়।

তবে এসআরও এবং রাজউক বিধিতে অসামান্য অবদানের কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া পাওয়া যায়নি। প্লট বরাদ্দ পাওয়া ব্যক্তিদের কোন কোন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রয়েছে তার উল্লেখ পাওয়া যায়নি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ