প্রথম পর্বে অনুষ্ঠিত উপজেলা নির্বাচনে ৯৭ উপজেলার মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীরা ৩৫ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছে ৩৮ উপজেলায়। তবে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থীরা চারটি উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ হিসাবে বিএনপি সমর্থক উপজেলা চেয়ারম্যানের সংখ্যা ৪২ জন।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০১৪
প্রথম পর্বের ভোটে বিজয়ী যাঁরা
নিজস্ব প্রতিবেদক

৪০ জেলার ৯৭ উপজেলায় ভোটার এক কোটি ৬২ লাখ ১৫ হাজার ৪৩৭; পুরুষ ৮০ লাখ ৬১ হাজার ৩৮৪, মহিলা ৮১ লাখ ৫৪ হাজার ৫৩।
কুড়িগ্রাম
উলিপুর : হায়দার আলী মিয়া (বিএনপি), হাফিজ রুহুল আমিন (জামায়াত) ও তাহমিনা বেগম রুবি (বিএনপি)।
ফুলবাড়ী : নজির হোসেন (বিএনপি), রফিকুল ইসলাম (জামায়াত) ও আর্জিনা বেগম (আ. লীগ)।
ভূরুঙ্গামারী : নূরুন্নবী চৌধুরী (আ. লীগ), গোলাম ইয়াছিন (বিএনপি) ও ফরিদা পারভিন (আ. লীগ)।
কুষ্টিয়া
ভেড়ামারা : তৌহিদুল ইসলাম আলম (বিএনপি), আমিরুল ইসলাম (আ. লীগ) ও ইন্দোনেশিয়া খাতুন (বিএনপি)।
সদর : জাকির হোসেন (বিএনপি), কামাল উদ্দিন (বিএনপি) ও ফরিদা হোসাইন (জামায়াত)।
কিশোরগঞ্জ
করিমগঞ্জ : সাইফুল ইসলাম সুমন (বিএনপি), আমজাদ হোসেন খান দিদার (আ. লীগ) ও দেলোয়ারা বেগম (আ. লীগ)।
নিকলী : কারার সাইফুল ইসলাম (আ. লীগ), আপ্তাব উদ্দিন মোল্লা (বিএনপি) ও রওশন আক্তার (আ. লীগ)।
বাজিতপুর : মো. ছারওয়ার আলম (আ. লীগ), আবুল ফজল রাসেল (আ. লীগ) ও রোকেয়া বেগম (আ. লীগ)।
খুলনা
কয়রা : আ খ ম তমিজ উদ্দিন (জামায়াত), আব্দুর রশিদ (বিএনপি) ও খালেদা আক্তার (জামায়াত)।
দিঘলীয়া : খান নজরুল ইসলাম (আ. লীগ), শরীফ মোজাম্মেল (বিএনপি) ও কোহিনূর বেগম (বিএনপি)।
খাগড়াছড়ি
সদর : চঞ্চুমনি চাকমা (স্বতন্ত্র), রনিক ত্রিপুরা (স্বতন্ত্র) ও বিউটি রানী ত্রিপুরা (স্বতন্ত্র)।
পানছড়ি : সর্বোত্তম চাকমা (ইউপিডিএফ), লোকমান হোসেন (আ. লীগ) ও রত্না তঞ্চঙ্গা (স্বতন্ত্র)।
মহালছড়ি : বিমল কান্তি চাকমা (জনসংহতি সমিতি) ক্যাচিংমিং চৌধুরী (আ. লীগ) ও কাকলী খীসা (জনসংহতি সমিতি)।
মাটিরাঙ্গা : তাজুল ইসলাম (বিএনপি), দেলোয়ার হোসেন (বিএনপি) ও হাসিনা বেগম (আ. লীগ)।
মানিকছড়ি : ম্রাগ্য মারমা (আ. লীগ), তাজুল ইসলাম বাবুল (আ. লীগ) ও রাহেলা আক্তার (স্বতন্ত্র)।
রামগড় : শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া (বিএনপি), আব্দুল কাদের (আ. লীগ) ও খাদিজা আক্তার (বিএনপি)।
গাইবান্ধা
সাঘাটা : এ এইচ এম গোলাম শহীদ রঞ্জু (জাপা), মমিতুল হক নয়ন (স্বতন্ত্র) ও নাজনীন বেগম (আ. লীগ)।
গোবিন্দগঞ্জ : ফারুক কবির আহম্মেদ (বিএনপি), নুরুন্নবী প্রধান (জামায়াত) ও আকতারা বেগম (জাপা)।
গাজীপুর
কাপাসিয়া : খন্দকার আজিজুর রহমান পেরা (বিএনপি), রেজাউর রহমান লস্কর মিঠু (আ. লীগ) ও সামসুন নাহার ডেইজি (বিএনপি)।
গোপালগঞ্জ
কাশিয়ানী : জানে আলম বিরু (আ. লীগ), মো. খাজা নেওয়াজ (আ. লীগ), শামসুন্নাহার মিনা (আ. লীগ)।
মুকসুদপুর : আশরাফুল আলম শিমুল (স্বতন্ত্র), আবুল হোসেন (আ. লীগ), রেঞ্জু বেগম (আ. লীগ)।
চট্টগ্রাম
মিরসরাই : নুরুল আমিন (বিএনপি), মাঈন উদ্দিন মাহমুদ (বিএনপি) ও ইয়াসমিন শাহীন কাকলী (আ. লীগ)।
হাটহাজারী : মাহবুব আলম চৌধুরী (বিএনপি), নাছির উদ্দিন মুনির (হেফাজত) ও মনোয়ারা বেগম (জামায়াত)।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ
নাচোল : আবদুল কাদের (আ. লীগ), মজিবুর রহমান (আ. লীগ) ও প্রতিমা রানী (আ. লীগ)।
জামালপুর
সদর : আমজাদ হোসেন মল্লিক ভোলা (বিএনপির বিদ্রোহী), মশিউর রহমান (বিএনপি) ও শেলীনা বেগম (বিএনপি)।
সরিষাবাড়ী : ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম (বিএনপি), মামুনুর রশীদ ফকির (বিএনপি) ও জোহরা লতিফ (আ. লীগ)।
ঝিনাইদহ
সদর : আবদুল আলীম (বিএনপি), হাবিবুর রহমান (জামায়াত), তহুরা বেগম (বিএনপি)।
কালিগঞ্জ : জাহাঙ্গীর সিদ্দিকী ঠাণ্ডু (আ. লীগ), মতিয়ার রহমান মতি (আ. লীগ) ও শাহনাজ পারভীন (স্বতন্ত্র)।
কোটচাঁদপুর : তাজুল ইসলাম (জামায়াত), মো. মোহাবিয়া হোসেন (জামায়াত) ও নাজমা খাতুন (জামায়াত)।
শৈলকূপা : মোশারফ হোসেন ওরফে সোনা শিকদার (আ. লীগ), শামীম হোসেন মোল্লা (আ. লীগ) ও আফরোজা পারভীন লিপি (আ. লীগ)।
ঢাকা
দোহার : কামরুল হুদা (বিএনপির বিদ্রোহী), মাসুদ পারভেজ (বিএনপি) ও শামীমা রাহীন (বিএনপি)।
নবাবগঞ্জ : খন্দকার আবু আসফাক (বিএনপি), মহসিন রহমান (বিএনপি) ও মরিয়ার জালাল শিমু (আ. লীগ)।
দিনাজপুর
কাহারোল : মো. মামুনুর রশিদ চৌধুরী (বিএনপি), আবদুল গনি মাস্টার (জামায়াত) ও জুলেখা বেগম (জামায়াত)।
খানসামা : চেয়ারম্যান-সহিদুজ্জামান সাহ (বিএনপি); ভাইস চেয়ারম্যান-এ টি এম সুজাউদ্দিন লুহিন শাহ (বিএনপি) ও ভাইস চেয়ারম্যান (নারী) মিনা বেগম (জামায়াত)
নওগাঁ
মহাদেবপুর : আ. সাত্তার নাননু (বিএনপি), রফিকুল ইসলাম (জামায়াত) ও মর্জিনা বেগম (বিএনপি)।
রানীনগর : এস এম আল ফারুক জেমস্ (বিএনপি), হারুন অর রশিদ (জামায়াত) ও সনিয়া ইসলাম (বিএনপি)।
নড়াইল
কালিয়া : খান শামীম রহমান (আ. লীগ), মো. জাকারিয়া (স্বতন্ত্র) ও বিউটি আক্তার (আ. লীগ)।
নরসিংদী
পলাশ : সৈয়দ জাবেদ হোসেন (আ. লীগ), আলম মোল্লা (বিএনপি) ও নাছিমা সুলতানা লাকী (বিএনপি)।
বেলাবো : আহসান হাবীব বিপ্লব (স্বতন্ত্র), আবু হানিফ (স্বতন্ত্র) ও শারমিন আক্তার খালেদা (আ. লীগ)।
নাটোর
সিংড়া : আবুল কালাম আজাদ (বিএনপি), শামীম হোসেন (বিএনপি) ও আঞ্জুমান আরা (বিএনপি)।
নীলফামারী
জলঢাকা : সৈয়দ আলী (জামায়াত), আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর (আ. লীগ) ও রিভা আক্তার (জামায়াত)।
ডিমলা : তবিবুল ইসলাম (আ. লীগ), মজিবুর রহমান (জামায়াত) ও আয়শা সিদ্দিকা (জামায়াত)।
সৈয়দপুর : জাওয়াদুল হক (আ. লীগ), আজমল হোসেন (আ. লীগ) ও রওনক জাহান রেণু (বিএনপি)।
নেত্রকোনা
দুর্গাপুর : মোহাম্মদ এমদাদুল হক খান (আ. লীগ), আনোয়ার হোসেন আসাদ (বিএনপি) ও পারভিন আক্তার (আ. লীগ)।
কেন্দুয়া : দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া দুলাল (বিএনপি), মো. মোফাজ্জল হোসেন ভূঁইয়া (আ. লীগ) ও জাহানারা রোজী (আ. লীগ)।
পঞ্চগড়
সদর : আনোয়ার সাদাত সম্রাট (আ. লীগ) এ বি এম আকতারুজ্জামান শাহজাহান (বিএনপি) ও কামরুন্নাহার শাহীন (বিএনপি)।
বোদা : সফিউল্লাহ শফি (জামায়াত), আসাদুল্লাহ আসাদ (বিএনপি) ও লাইলী বেগম (বিএনপি)।
আটোয়ারী : আবদুর রহমান আব্দার (বিএনপি), মো. শাহাজাহান (বিএনপি) ও মীরা রানী (আ. লীগ)।
দেবীগঞ্জ : হাসনাত জামান চৌধুরী জর্জ (আ. লীগ), পরিমল দে সরকার (আ. লীগ) ও লুৎফুন নাহার লাকী (আ. লীগ)।
পাবনা
সাঁথিয়া : মোখলেসুর রহমান (জামায়াত), আবু তালেব (জামায়াত) ও তাহমিনা পারভীন বেবি (জামায়াত)।
আটঘড়িয়া : জহুরুল ইসলাম (জামায়াত), সোলাইমান হোসেন (বিএনপি) ও নীলা খাতুন (আ. লীগ)।
সুজানগর : আবুল কাশেম (আ. লীগ), জালাল উদ্দিন (আ. লীগ) ও আজমিরি সুলতানা পলি (আ. লীগ)।
বগুড়া
সারিয়াকান্দি : মাসুদার রহমান মণ্ডল হিরু (বিএনপি), নজরুল ইসলাম (জামায়াত) ও গোলাপী বেগম (বিএনপি)।
শেরপুর : দবিবুর রহমান (জামায়াত), আরিফুর রহমান মিলন (বিএনপি) ও সালমা ইসলাম (বিএনপি)।
ধুনট : তৌহিদুল আলম মামুন (বিএনপি বিদ্রোহী), রেজাউল করিম (জামায়াত) ও নুরজাহান আক্তার (বিএনপি)।
নন্দীগ্রাম : নূরুল ইসলাম মণ্ডল (জামায়াত), এ কে আজাদ (বিএনপি) ও জান্নাতুল ফেরদৌস (স্বতন্ত্র)।
দুপচাঁচিয়া : আব্দুল গণি মণ্ডল (জামায়াত), আব্দুল মোতালেব (বিএনপি) ও সখিনা বেগম (বিএনপি)।
সোনাতলা : এ কে এম আহসানুল তৈয়ব জাকির (বিএনপি), ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান স্থগিত।
বরিশাল
বাকেরগঞ্জ : সামসুল আলম চুন্নু (আ. লীগ), জি এম ফারুকী (আ. লীগ) ও তহমিনা বেগম (আ. লীগ)।
গৌরনদী : শাহ আলম খান (আ. লীগ), ফরহাদ হোসেন (আ. লীগ) ও মনিরুন নাহার মেরী (আ. লীগ)।
ভোলা
লালমোহন : গিয়াস উদ্দিন আহমেদ (আ. লীগ), ফকরুল আলম হাওলাদার (আ. লীগ) ও মাছুমা বেগম (আ. লীগ)।
মাগুরা
সদর : নাজিম উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), ফারুক হোসাইন (জামায়াত) ও তানজিরা রহমান (বিএনপি)।
শ্রীপুর : বদরুল আলম হিরো (বিএনপি), মিজানুর রহমান (জামায়াত) ও নার্গিস সুলতানা (বিএনপি)।
মাদারীপুর
কালকিনি : তৌফিকুজ্জামান শাহীন (আ. লীগ), কাজী মাহমুদুল হাসান (আ. লীগ) ও কাজী নাসরিন (আ. লীগ)।
মানিকগঞ্জ
শিবালয় : আলী আকবর (বিএনপি), আলী আহম্মদ মিঠু (আ. লীগ) ও তাহমিনা আক্তার লতা (আ. লীগ)।
দৌলতপুর : তোজাম্মেল হক তোজা (বিএনপি), হজরত আলী (বিএনপি) ও মনোয়ারা বেগম (বিএনপি)।
সিংগাইর : আবিদুর রহমান রোমান (বিএনপি), আবু বকর (আ. লীগ) ও আনোয়ারা বেগম (আ. লীগ)।
সাটুরিয়া : বশিরউদ্দিন ঠাণ্ডু (বিএনপি), সোরহাব হোসেন (বিএনপি) ও বদরুনেচ্ছা ঝিনুক (বিএনপি)।
মেহেরপুর
সদর : মারুফ আহমেদ বিজন (বিএনপি), মাহবুবুল হক (বিএনপি) ও রোমানা আহমেদ (বিএনপি)।
মৌলভীবাজার
কুলাউড়া : কামরুল ইসলাম (আ. লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান : ফজলুল হক খান সাহেদ (তালামীয), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : নেহার বেগম (জাসদ)।
যশোর
অভয়নগর : নুরুল হক মোল্লা (বিএনপি), ইমান উদ্দিন গাজী (বিএনপি) ও ফরিদা পারভীন (বিএনপি)।
রংপুর
তারাগঞ্জ : আনিসুর রহমান লিটন (স্বতন্ত্র), আতাউর রহমান (স্বতন্ত্র) ও মাহমুদা আকতার (স্বতন্ত্র)।
মিঠাপুকুর : গোলাম রব্বানী (জামায়াত), আব্দুল বাছেদ (জামায়াত) ও মোর্শেদা বেগম (জামায়াত)।
রাজবাড়ী
সদর : এম এ খালেক (বিএনপি), সৈয়দ আহমেদ (জামায়াত) ও শাহিনুর আক্তার বিউটি (বিএনপি)।
পাংশা : ফরিদ হাসান মণ্ডল ওদুদ (আ. লীগ), মুন্সি নাদের হোসেন (আওয়ামী লীগ), সাহিদা আহম্মেদ (আ. লীগ)।
বালিয়াকান্দি : আবুল কালাম আজাদ (আ. লীগ), হারুন অর রশিদ মানিক (আ. লীগ) ও খোদেজা বেগম (আ. লীগ)।
রাজশাহী
মোহনপুর : আবদুস সামাদ (বিএনপি), আবুল কালাম আজাদ (জামায়াত) ও বানেছা বেগম (জাতীয় পার্টি)।
শরীয়তপুর
জাজিরা : মোবারক আলী শিকদার (আ. লীগ), নুরুজ্জামান মোড়ল (আ. লীগ) ও পারভীন আক্তার (আ. লীগ)।
গোসাইরহাট : সৈয়দ নাসির (আ. লীগ), দেওয়ান মোহাম্মদ শাজাহান (আ. লীগ) ও মাহফুজা বেগম (আ. লীগ)।
ডামুড্যা : আলমগীর হোসেন মাঝি (আ. লীগ), উজ্জ্বল শিকদার (বিএনপি) ও রেহানা পারভীন (আ. লীগ)।
ভেদরগঞ্জ : আনোয়ার হোসেন মাঝি (বিএনপি), মোস্তাক আহমেদ মাসুম বালা (বিএনপি) ও আকলিমা বেগম লিপি সরদার (আ. লীগ)।
সুনামগঞ্জ
ছাতক : ওলিউর রহমান চৌধুরী বকুল (আ. লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান : আবু সাদাত লাহিন (আ. লীগ), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : নাসিমা আক্তার ছানা (স্বতন্ত্র)।
দোয়ারাবাজার : ইদ্রিস আলী বীর-প্রতীক (আ. লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান : রেণু মিয়া (জাতীয় পার্টি) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : সালেহা বেগম মিনা (স্বতন্ত্র)।
দক্ষিণ সুনামগঞ্জ : হাজি আবুল কালাম (আ. লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান : মাওলানা তৈয়্যিবুর রহমান (জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : রুবিনা বেগম (স্বতন্ত্র)।
সাতক্ষীরা
আশাশুনি : এ বি এম মোস্তাকিম (আ. লীগ), শহীদুল ইসলাম বাচ্চু (জামায়াত) ও জাহানারা বেগম (বিএনপি)।
সিরাজগঞ্জ
রায়গঞ্জ : ভিপি আয়নুল হক (বিএনপি), জাহিদুল ইসলাম (বিএনপি) ও শিউলী ইয়াসমিন (বিএনপি)।
উল্লাপাড়া : চেয়ারম্যান (ফলাফল স্থগিত), শাহজাহান আলী (জামায়াত) ও মনিজা মোমেন (বিএনপি)।
কাজীপুর : মোজাম্মেল হক সরকার বকুল (আ. লীগ), সাইফুল ইসলাম বেলাল (আ. লীগ) ও সুলতানা হক (আ. লীগ)।
সদর : রিয়াজ উদ্দিন (আ. লীগ), শামীম খান (বিএনপি) ও সাবিনা ইয়াসমিন (বিএনপি)।
সিলেট
বিশ্বনাথ : সুহেল আহমদ চৌধুরী (বিএনপি), ভাইস চেয়ারম্যান : আহমেদ নূর উদ্দিন (বিএনপি), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : স্বপ্না শাহিন (বিএনপি)।
গোপালগঞ্জ : হাফিজ নজমুল ইসলাম (জামায়াত), ভাইস চেয়ারম্যান : নোমান উদ্দিন মুরাদ (বিএনপি), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : অ্যাডভোকেট শাহানা হোসেন (বিএনপি)।
গোয়াইনঘাট : আব্দুল হাকিম চৌধুরী (বিএনপি), ভাইস চেয়ারম্যান : শাহ আলম স্বপন (বিএনপি), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : সাফিয়া বেগম (আ. লীগ)।
জকিগঞ্জ : ইকবাল আহমদ তাপাদার (বিএনপি), ভাইস চেয়ারম্যান : গোলাম রব্বানী জাবেদ (জামায়াত), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : ইয়াইয়া বেগম (বিএনপি)।
কোম্পানীগঞ্জ : আবদুল বাছির (আ. লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান : শামসুল হক (আ. লীগ), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : নাসরীন জাহান ফাতেমা (আ. লীগ)।
জৈন্তাপুর : জয়নাল আবেদীন (জামায়াত), ভাইস চেয়ারম্যান : বশির উদ্দিন (জাতীয় পার্টি), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : জয়মতী রানী (আ. লীগ)।
হবিগঞ্জ
মাধবপুর : সৈয়দ মো. শাহজাহান (বিএনপি), ভাইস চেয়ারম্যান : আব্দুল আজিজ (বিএনপি), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : অ্যাডভোকেট সুফিয়া আক্তার (বিএনপি)।
বাহুবল : আব্দুল হাই (আ. লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান : মাওলানা শিহাব উদ্দিন সাকিব (খেলাফতে মজলিশ) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান : নাদিরা বেগম (বিএনপি)।
সম্পর্কিত খবর

মোদিকে হাঁড়িভাঙ্গা আম পাঠালেন প্রধান উপদেষ্টা
কালের কণ্ঠ ডেস্ক

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষ থেকে রংপুরের বিখ্যাত হাঁড়িভাঙ্গা আম প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে উপহার হিসেবে পাঠানো হয়েছে। আমের চালান এরই মধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে দিল্লিতে পৌঁছে গেছে। শিগগিরই সেটি প্রধানমন্ত্রী মোদির বাসভবন সাত নম্বর লোককল্যাণ মার্গে পাঠানো হবে বলেও জানা যাচ্ছে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে সমপ্রতি শীতলতার আভাস দেখা গেলেও দুই দেশের সরকারপ্রধানের মধ্যে যে কূটনৈতিক সৌজন্য বজায় আছে, এই প্রীতি উপহার তারই প্রমাণ।
দিনদুয়েক আগেই মোদির নিজের রাজ্য গুজরাটে একটি সেতু ভেঙে পড়ে বহু মানুষ হতাহত হলে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখে শোক জ্ঞাপন করেছিলেন। এর আগে গত মাসে কোরবানির ঈদের সময় প্রধানমন্ত্রী মোদিও ড. ইউনূসকে চিঠি পাঠিয়ে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ১১ মাসে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে তাঁর মাত্র একবারই সশরীরে বৈঠক হয়েছে, যেটা হয়েছিল গত এপ্রিল মাসে ব্যাংককে বিমস্টেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে। সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

২১ জুলাই যাত্রাবাড়ীতে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশের ঘোষণা
নিজস্ব প্রতিবেদক

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের আত্মত্যাগ জাতীয়ভাবে স্মরণ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় নানামুখী কর্মসূচি নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে আগামী ২১ জুলাই ঢাকার যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় সর্বস্তরের মাদরাসা ছাত্র-শিক্ষকদের নিয়ে এক মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। ওই মহাসমাবেশকে সফল করার লক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদরাসার প্রধান ক্যাম্পাসে এক মতবিনিময়সভা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাইফুল ইসলাম এবং যুগ্ম সচিব মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া মতবিনিময়সভায় উপস্থিত ছিলেন।

সিলেট-১ আসনে প্রার্থিতা ঘোষণা আরিফুল হকের
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে সিলেট-১ আসনে প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর সিলেট নগরের বন্দরবাজারের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে এই ঘোষণা দিয়ে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরু করেছেন। এ সময় সাংবাদিকদের আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। এ নির্বাচনের জন্য আমি সবার কাছে দোয়া চাই।

১৩ শতাধিক পররাষ্ট্র কর্মকর্তা ছাঁটাই যুক্তরাষ্ট্রে
কালের কণ্ঠ ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন দেশটির পররাষ্ট্র বিভাগের ১৩ শতের বেশি কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করেছে, যার কার্যকারিতা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে। স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা ও সম্পদ বিষয়ক ডেপুটি সেক্রেটারি মাইকেল রিগাস গতকাল জানান, পুনর্গঠনের প্রভাবে যেসব কর্মী প্রভাবিত হবেন, তাঁদের শিগগিরই জানানো হবে।
যদিও স্টেট ডিপার্টমেন্টের কেউ প্রকাশ্যে বলেননি ছাঁটাইয়ের প্রথম নোটিশ কবে দেওয়া হবে, কিন্তু ডিপার্টমেন্টের অভ্যন্তরীণ ই-মেইল সূত্রে জানা গেছে, এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন শুক্রবার থেকেই শুরু হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এজেন্ডার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি খাপ খাওয়াতে তাঁর বহুদিনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ এটি।
এই পুনর্গঠনপ্রক্রিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, একটি নতুন ‘আন্ডারসেক্রেটারি ফর ফরেন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স’ পদ তৈরি করা, যা এরই মধ্যে সিনেটে পাস হয়েছে। এই পদ নতুনভাবে গঠিত ‘ব্যুরো অব ডেমোক্রেসি, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড লেবার’-এর দেখভাল করবে। সূত্র : সিএনএন