<p><strong>দ্বিন</strong> <strong>প্রচারকারীরা</strong> <strong>আল্লাহর</strong> <strong>প্রতি</strong> <strong>আস্থাশীল</strong></p> <p>ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি তোমাদের যা বলছি, অচিরেই তোমরা তা স্মরণ করবে এবং আমি আমার ব্যাপার আল্লাহর কাছে অর্পণ করছি। আল্লাহ তার বান্দাদের প্রতি সবিশেষ দৃষ্টি রাখেন।’</p> <p>(সুরা : মুমিন, আয়াত : ৪৪)</p> <p> </p> <p><strong>আল্লাহ</strong> <strong>দ্বিনের</strong> <strong>সেবকদের</strong> <strong>রক্ষা</strong> <strong>করেন</strong></p> <p>ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ তাকে তাদের ষড়যন্ত্রের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করলেন এবং কঠিন শাস্তি পরিবেষ্টন করল ফেরাউনের সম্প্রদায়কে।’ (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৪৫)</p> <p> </p> <p><strong>জাহান্নামিরা</strong> <strong>মুক্তির</strong> <strong>আকাঙ্ক্ষা</strong> <strong>করবে</strong></p> <p>ইরশাদ হয়েছে, ‘অগ্নিবাসীরা জাহান্নামের প্রহরীদের বলবে, তোমাদের প্রতিপালকের কাছে প্রার্থনা করো, তিনি যেন আমাদের থেকে এক দিনের শাস্তি লাঘব করেন।’ (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৪৯)</p> <p> </p> <p><strong>আল্লাহ</strong> <strong>অবশ্যই</strong> <strong>মুমিনদের</strong> <strong>সাহায্য</strong> <strong>করবেন</strong></p> <p>ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আমি আমার রাসুলদের ও মুমিনদের সাহায্য করব পার্থিব জীবনে এবং যেদিন সাক্ষীরা দাঁড়াবে।’</p> <p>(সুরা : মুমিন, আয়াত : ৫১)</p> <p> </p> <p><strong>পরকালে</strong> <strong>ওজর</strong><strong>-</strong><strong>আপত্তি</strong> <strong>কাজে</strong> <strong>আসবে</strong> <strong>না</strong></p> <p>ইরশাদ হয়েছে, ‘যেদিন জালিমদের ওজর-আপত্তি কোনো কাজে আসবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে অভিশাপ এবং তাদের জন্য রয়েছে নিকৃষ্ট আবাস।’ (সুরা : মুমিন, আয়াত : ৫২)</p>