<p><em><strong>[নবম ও দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ের ষষ্ঠ অধ্যায়ে সক্রিয় শোষণ ও নিষ্ক্রিয় শোষণের ওপর আলোচনা আছে]</strong></em></p> <p>বেশির ভাগ উদ্ভিদ পানির সঙ্গে কিছু পরিমাণ খনিজ লবণ শোষণ করে, কিছু লবণ মূলরোম দিয়ে শোষিত হলেও মূলত মূলের অগ্রভাগের কোষ বিভাজন অঞ্চলই শোষণ অঞ্চল হিসেবে কাজ করে। খনিজ লবণ শোষিত হয় আয়ন হিসেবে। শোষণ প্রধানত দুটি উপায়ে হয়ে থাকে—সক্রিয় শোষণ ও নিষ্ক্রিয় শোষণ। আজ সক্রিয় শোষণ ও নিষ্ক্রিয় শোষণের মধ্যে পার্থক্য আলোচনা করা হলো—</p> <p>সক্রিয় শোষণ</p> <p>-           উদ্ভিদের এ প্রক্রিয়ায় মূলরোম ইমবাইবিশন ও অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় লবণ শোষণ করে না।</p> <p>-           বিপাকীয় শক্তির প্রয়োজন হয়।</p> <p>-           শ্বসন হার বৃদ্ধি পায়।</p> <p>-           বাহকের প্রয়োজন হয়।</p> <p>-           এনজাইম ভূমিকা পালন করে।</p> <p> </p> <p>নিষ্ক্রিয় শোষণ</p> <p>-           উদ্ভিদের এ প্রক্রিয়ায় মূলরোম ইমবাইবিশন ও অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় লবণ শোষণ করে।</p> <p>-           বিপাকীয় শক্তির প্রয়োজন হয় না।</p> <p>-           শ্বসন হার বৃদ্ধি পায় না।</p> <p>-           বাহকের প্রয়োজন হয় না।</p> <p>-           এনজাইম ভূমিকা পালন করে না।</p>