রচনা লিখন
প্রশ্নে চারটি বিষয় সম্পর্কে রচনা দেওয়া থাকবে। এর মধ্যে একটি বিষয়ে ২০০ শব্দের মধ্যে রচনা লিখতে হবে। প্রশ্নের প্রতিটি রচনার সঙ্গে ইঙ্গিত বা উপশিরোনাম দেওয়া থাকবে। এগুলোর আলোকে রচনা লিখতে হবে।
রচনা লিখন
প্রশ্নে চারটি বিষয় সম্পর্কে রচনা দেওয়া থাকবে। এর মধ্যে একটি বিষয়ে ২০০ শব্দের মধ্যে রচনা লিখতে হবে। প্রশ্নের প্রতিটি রচনার সঙ্গে ইঙ্গিত বা উপশিরোনাম দেওয়া থাকবে। এগুলোর আলোকে রচনা লিখতে হবে।
রচনার বিষয়বস্তু বই থেকেই আসবে। গদ্যের পাশাপাশি কবিতার বিষয়বস্তু থেকেও কবিতা আসতে পারে। এ অংশে ভালো নম্বর পেতে হলে ভূমিকা থেকে উপসংহার পর্যন্ত পুরো অংশ লিখতে হবে।
কম্পিউটার
ভূমিকা : প্রযুক্তিবিদ্যার সারিতে এক বিস্ময়কর সংযোজন কম্পিউটার। কম্পিউটার এমন একটি যন্ত্র, যা মানুষের কাজের ব্যাপক অংশ নিজেই করে নিচ্ছে। সারা পৃথিবীকে এনে দিয়েছে নিজের ঘরে। তাই মানুষ হয়ে পড়েছে কম্পিউটার-নির্ভর।
কম্পিউটার কী? : কম্পিউটার বলতে এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র বোঝায়, যা অগণিত উপাত্ত সংগ্রহ করে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ করে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত দিতে পারে। ‘কম্পিউটার’ শব্দটি ইংরেজি এবং এর অর্থ হলো গণকযন্ত্র। হিসাবের যন্ত্র বলে এটি যোগ-বিয়োগ, গুণ-ভাগ জাতীয় অঙ্ক কষতে পারে। কাজের গতি, বিশুদ্ধতা, নির্ভুলতা ও নির্ভরশীলতার দিক থেকে কম্পিউটারের ক্ষমতা মানুষের চেয়ে অনেক বেশি উন্নত।
কম্পিউটারের উদ্ভাবন ও ক্রমোন্নতি : কম্পিউটারের প্রাথমিক ধারণা আসে ১৮৩৩ সালে ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ পরিকল্পিত একটি গণকযন্ত্র থেকে। তাঁর পরিকল্পনায় আধুনিক কম্পিউটারের গাণিতিক ইউনিট, স্মৃতিনিয়ন্ত্রক ইউনিট ও আউটপুট অন্তর্ভুক্ত ছিল। ইলেকট্রনিকস শিল্পের দ্রুত অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে কম্পিউটার হয়েছে অনেক সহজলভ্য। বর্তমানে কম্পিউটার একটি দেয়াল ঘড়ি বা ডায়েরির সমান আকারে নেমে এসেছে। বিজ্ঞানীর গবেষণাগার ছেড়ে এখন দৈনন্দিন ও সামাজিক জীবনে তার প্রতিষ্ঠা।
বাংলাদেশে কম্পিউটার : আশির দশকের গোড়ার দিকে বিদেশি কম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশে কম্পিউটারের বাণিজ্যিক বাজার হয়। সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটার-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণের প্রচলন শুরু হয়। দেশের মানুষ তখন থেকে ব্যক্তিগতভাবে গৃহে প্রাতিষ্ঠানিক কাজে বা অফিস-আদালতে, কলকারখানায় কম্পিউটারের প্রচলন শুরু করে।
কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক : কম্পিউটারের ব্যাপক ব্যবহারের ফলে দেশের বিপুলসংখ্যক লোক বেকার হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কেননা একটিমাত্র যন্ত্র কয়েকজন মানুষের কাজ একাই খুব অল্প সময়ের মধ্যে করে দিচ্ছে। ইন্টারনেট সুবিধা থাকার কারণে দেশের তরুণসমাজ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে এবং সেসব দেশের অপসংস্কৃতির দিকে ঝুঁকে পড়ছে। লেখাপড়া বন্ধ করে, স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে, টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে, বিভিন্ন স্থানে গড়ে ওঠা সাইবার ক্যাফেগুলোয় ভিড় জমাচ্ছে।
উপসংহার : আজ থেকে কয়েক দশক আগে বাংলাদেশে কম্পিউটার ব্যবহারের সূচনা। হালের বাংলাদেশ এ প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে পারেনি। দেশের তরুণ প্রজন্মকে বাস্তবসম্মত উপায়ে কম্পিউটার শিক্ষায় শিক্ষিত করে দেশের সঠিক উন্নয়নের কাজে লাগানো হলেই আমরা পৃথিবীর অগ্রগামী দেশগুলোর সারিতে পৌঁছার যোগ্যতা অর্জন করতে পারব।
শীতের সকাল
ভূমিকা :
কুয়াশায় ক্লান্তমুখ শীতের সকাল—
পাতার ঝরোকা খুলে ডানা ঝাড়ে ক্লান্ত হরিয়লি
(আহসান হাবীব)
ষড় ঋতুর খেলায় হেমন্তের পর আসে শীতের ধূসর বার্ধক্য। শুষ্কতা, রিক্ততা আর দিগন্তব্যাপী সুদূর বিষাদের প্রতিমূর্তি সে। তবু শীতের সকালের একটা মাধুর্য আছে, কুয়াশা ঘেরা, শিশির ভেজা প্রভৃতির আছে স্নিগ্ধতা। সে শুধু বৈরাগী, উদাসী নয়। তার মধ্যেও রয়েছে আনন্দ, চাঞ্চল্যের বিভিন্ন উপাদান।
শীতের বৈশিষ্ট্য : বাংলাদেশে ষড় ঋতুর পঞ্চম ঋতু হলো শীত। শীত ঠিক গ্রীষ্মের বিপরীত। পৌষ ও মাঘ—এই দুই মাস নিয়ে শীতকাল। শীতকালে আমাদের দেশে শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে, তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে নিচে নেমে যায়। শীতকালে দিন ছোট আর রাত দীর্ঘ হয়।
শীতের সকালের রূপ বা প্রকৃতি : শীতের সকাল আসে কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে। প্রকৃতির পালাবদলের খেলায় শীতের সে রূপ রিক্ততার। তবে এ রিক্ততা প্রকৃতিকে এক ভিন্ন সাজে সজ্জিত করে। এ সময় গাছের পাতা ঝরে যায়। ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের মুখ দেখা যায় না। কর্মের আহ্বান সত্ত্বেও অজানা এক অলসতা মানুষকে বিছানায় আটকে রাখে। ধীরে ধীরে কুয়াশার আস্তরণ ভেদ করে সূর্য আলো ছড়াতে থাকে। হিম শীতল হাওয়া বইতে থাকে ধীরে ধীরে। গাছপালা থেকে টুপটাপ ঝরে পড়ে শিশির। শিশির ভেজা দূর্বাঘাস কিংবা টিনের চালে সূর্যের আলো পড়লে মনে হয় যেন মুক্তা ঝলমল করছে। সূর্যের উত্তাপ না ছড়ানো পর্যন্ত কেউ ঘর ছেড়ে বাইরে যেতে চায় না। কিন্তু কাজকর্মের তাগিদে অবশেষে লেপ-কম্বল ছেড়ে উঠতে হয়। তবে সবার গায়ে তখন শীতের পোশাক জড়ানো থাকে।
গ্রামে শীতের সকাল : শীতের আসল সৌন্দর্য গ্রামেই। কুয়াশার চাদরে ঢেকে থাকে গ্রামের ভোর। এই ঘন কুয়াশা আর তীব্র শীতের মধ্যেই কৃষককে বের হতে হয় মাঠের উদ্দেশে। তীব্র শীতকে উপেক্ষা করে ভোর থেকেই তারা ক্ষেতে বোনে বিভিন্ন রবিশস্য। কয়েক দিন পর যখন সেগুলোর কচি পাতা মাথা উঁচু করে, তখন চারদিকে বিরাজ করে এক অপূর্ব স্নিগ্ধতা, কোমলতা। শীতের সকালে রোদে বসে পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। এ স্মৃতি স্মরণ করে কবি সুফিয়া কামাল বলেছেন—
‘পৌষ-পার্বণে পিঠা খেতে বসে/
খুশিতে বিষম খেয়ে,
আরও উল্লাস বাড়িয়াছে মনে/
মায়ের বকুনি খেয়ে।’
খেজুর গাছে ঝুলতে থাকে রসের হাঁড়ি। গ্রামের মানুষেরা খড়কুটা জ্বালিয়ে আগুন পোহায়। গাছিরা খেজুরগাছ থেকে খেজুর রসের হাঁড়ি নামায়। বাড়িতে কৃষকের বউ সে রস জ্বাল দেয়। ছোট ছেলে-মেয়েরা মিষ্টি রোদে বসে গুড়-মুড়ি খায়। গ্রামের বধূরা শীতকালে নানা রকম পিঠা-পুলি তৈরি করে। গ্রামের শীতের সকালে সূর্য আসে সুখকর উষ্ণতা নিয়ে। কৃষক মাঠ থেকে ফসল আনে আর কৃষাণ বধূ ব্যস্ত হয়ে যায় সেই ফসল তোলার কাজে।
শহরে শীতের সকাল : শহরে তুলনামূলকভাবে শীতের প্রকোপ গ্রামের চেয়ে কম। শহরের মানুষ একটু দেরি করে ঘুম থেকে ওঠে। তাই তাদের কাছে সকালটা যেন হুট করে চলে যায়। যারা চাকরি করে, তারা অফিসে যাওয়ার জন্য একটু আগে ঘুম থেকে উঠে চা-কফি খেয়ে, খবরের কাগজে চোখ বুলিয়ে নাশতা করে ছোটে অফিসের উদ্দেশে। তবে দিনমজুররা কুয়াশা উপেক্ষা করেই ছোটে কাজের সন্ধানে। একদল লোক প্রাতর্ভ্রমণে বের হয়। এ সময় রাস্তার পাশে মাটির চুলা জ্বালিয়ে ভাপা-চিতই পিঠা ও চা বিক্রি করার কাজে অনেকে ব্যস্ত থাকে।
শীতের সকালে দরিদ্র মানুষের অবস্থা : দরিদ্র লোকের জন্য শীত যেন অভিশাপ। গ্রামের মানুষের তবু মাথা গোঁজার ঠাঁই আছে, কিন্তু শহরের ছিন্নমূল মানুষ ফুটপাতে, রেলস্টেশনে, যেখানে একটু জায়গা পায়, সেখানেই ঘুমায়। শীতের কাপড় কেনার সামর্থ্য নেই বলে তারা সূর্যের উষ্ণতার জন্য অপেক্ষা করে।
শীত সকালে লোকটা কাঁপে/ কাঁদে সবার পা ধরে।
একটা শুধু ছিল জামা,/ তা-ও ছিঁড়েছে ভাদরে।
হি-হি শীতে থাকে পড়ে/ ডাকে না কেউ আদরে।
(শামসুর রাহমান)
উপসংহার : শীতের সকালে যেমন আনন্দ আছে, তেমনি কষ্টও আছে। দরিদ্র মানুষের কাছে শীতের সকাল উৎসব-আনন্দের নয়, তাদের কাছে তা কষ্টের, যন্ত্রণার। তাদের এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে হলে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
আমার প্রিয় শখ : বাগান করা
ভূমিকা : কর্মময় জীবনের অবসরে আনন্দ ও আত্মতৃপ্তি পাওয়ার জন্য প্রায় প্রত্যেক মানুষ কোনো না কোনো পছন্দের বা শখের কাজ করে। ব্যক্তিভেদে এই শখের কাজ নানা রকমের হয়। যেমন—কেউ শখ করে বই পড়ে, কেউ ছবি আঁকে, কেউ রান্না করতে পছন্দ করে আবার কেউবা বিভিন্ন দেশের ডাকটিকিট অথবা মুদ্রা সংগ্রহ করতে ভালোবাসে। আর কেউ কেউ ভালোবাসে বাগান করতে। বাগান করা আমার প্রিয় শখ।
প্রিয় হওয়ার কারণ : বাগান করার শখটা শৈশব থেকেই আমার অস্থি মজ্জায় ঢুকে গেছে। আমার বাবা আমাদের বাড়িতে সারা বছরই নানা রকম ফলের গাছ, ওষধি গাছ লাগিয়ে আমাদের বাড়িটিকে বাগানবাড়ি করে তুলেছেন। গাছ লাগানোর সময় তিনি আমাদের ভাই-বোনদের সঙ্গে রাখতেন আর বলতেন যে গাছ লাগাবে, গাছের যত্ন করবে, বড় হলে সেটা তারই গাছ হবে। এভাবে উৎসাহ পেয়ে বাবার সঙ্গে বাসায় আমি একটা করে আম, পেয়ারা, লেবু ও জামরুলগাছ লাগিয়েছি। তারপর মনে হয়েছে এবার একটা ফুলের বাগান করব। ভাবনাটা মাথায় আসামাত্রই তা বাস্তবে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করি।
শখের বর্ণনা : আমার পড়ার ঘরের সামনে একটুখানি খালি জায়গায় আমি ফুলের বাগান করেছি। আমি নিজেই মাটি কুপিয়ে জায়গাটা তৈরি করেছি। তারপর ফাঁক ফাঁক করে বিভিন্ন ডিজাইন করে ইট দিয়ে ঘেরাও করে দিয়েছি, যাতে কুকুর-ছাগল আর মুরগি ঢুকতে না পারে। আমার বাগানে বিভিন্ন রঙের গোলাপ, টগর, গাদা, বেলি, সূর্যমুখী ও ডালিয়া রয়েছে। জায়গা কম বলে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও বড় জাতের ফুলের গাছ লাগাতে পারিনি। তবে এই ফুলগুলোই যখন একসঙ্গে ফোটে, তখন মনে হয় বাগানটি আলোয় আলোয় ভরে গেছে। আমি স্কুল থেকে ফিরে প্রতিদিনই আমার বাগানের পরিচর্যা করি। আমাদের বাসায় যাঁরাই বেড়াতে আসেন, সবাই আমার বাগানের দিকে মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন।
শখের কাজের প্রয়োজনীয়তা : প্রত্যেক মানুষের জীবনেই অবসর যাপন ও আনন্দ প্রয়োজন। শখের কাজের মধ্য দিয়েই সবচেয়ে আনন্দ ও আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায়। কারণ শুধু প্রয়োজন মিটলেই মন ভরে না। মন ভরাতে হলে শখের কাজ করতে হয়। শখের কাজেই জীবন অর্থবহ ও তাৎপর্যময় হয়ে ওঠে। তাই জীবনে শখের কাজের গুরুত্ব অপরিসীম।
উপসংহার : আমার নিজের তৈরি বাগান দেখে মনে হয়, যতই সুন্দর বাড়ি থাকুক, বাগানবিহীন বাড়ি শ্রীহীন ও নিরাভরণ লাগে। আমার বাগানের ফুলগুলো যখন মৃদুমন্দ বাতাসে দুলে ওঠে, তখন আমার মন এক অনাবিল আনন্দ ও তৃপ্তিতে ভরে যায়। তখন কবির মতো আমারও বলতে ইচ্ছা করে—
শুধু দেখো আর খুশি হও মনে
সূর্যের সাথে হাসির কিরণে
কেমন আমরা হেসে উঠি আর
দুলে দুলে নাড়ি মাথা।
ঘাসফুল। (জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র)
সম্পর্কিত খবর
অষ্টম অধ্যায়
নারী-পুরুষ সমতা
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
২২। ‘বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর’—উক্তিটি করেছেন?
ক. বেগম রোকেয়া শাখাওয়াত হোসেন
খ. কবি নজরুল ইসলাম
গ. সুফিয়া কামাল
ঘ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উত্তর : খ. কবি নজরুল ইসলাম
২৩। কোন দিন আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়?
ক. ৮ই জানুয়ারি খ. ৮ই ফেব্রুয়ারি
গ. ৮ই মার্চ ঘ. ৮ই এপ্রিল
উত্তর : গ. ৮ই মার্চ
২৪। বেগম রোকেয়া কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
ক. ১৯২২ খ. ১৯৩২
গ. ১৯৪২ ঘ. ১৯৫২
উত্তর : খ. ১৯৩২
২৫।
ক. ক্লারা জেটকিন খ. কারা জ্যাকসন
গ. হিলারি ক্লিনটন ঘ. কারা জাইকা
উত্তর : ক. ক্লারা জেটকিন
২৬। নারী-পুরুষের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ব্যবধান কমাতে ১৯৭৭ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী কী পালিত হচ্ছে?
ক. সামাজিক দিবস খ. অর্থনৈতিক দিবস
গ. আন্তর্জাতিক নারী দিবস
ঘ. অধিকার দিবস
উত্তর : গ. আন্তর্জাতিক নারী দিবস
২৭। কোন সংস্থার মতে বাংলাদেশে প্রতি ঘণ্টায় একজন নারী নির্যাতনের শিকার হচ্ছে?
ক. ইউনিসেফ খ. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গ. বিশ্বশ্রম সংঘ ঘ. ইউনেসকো
উত্তর : খ. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২৮। ১৯০৮ সালে কোন শহরে হাজার হাজার নারী শ্রমিক প্রতিবাদ সমাবেশ করে?
ক. লন্ডন খ. নিউইয়র্ক
গ. বার্লিন ঘ. মস্কো
উত্তর : খ. নিউইয়র্ক
২৯।
ক. বিয়ে ছাড়া খ. পর্দা ছাড়া
গ. রান্না ছাড়া ঘ. শিক্ষা ছাড়া
উত্তর : ঘ. শিক্ষা ছাড়া
ইঞ্জিনিয়ারিং ও কৃষি কলেজ/ইনস্টিটিউট
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ইঞ্জিনিয়ারিং ও কৃষি কলেজ/ইনস্টিটিউটগুলোর বিভিন্ন বিভাগে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
আবেদন
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ বা ইনস্টিটিউটের কর্তৃপক্ষ নিজ দায়িত্বে এই ভর্তির আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। এই ক্ষেত্রে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরাই শুধু ভর্তি হতে পারবে। বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সনদ, ট্রান্সক্রিপ্টসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি সংগ্রহ করবে অধিভুক্ত কলেজগুলো।
যোগ্যতা
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে অধিভুক্ত কলেজগুলোর জন্য ২০২২ ও তৎপরবর্তী বছরের এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। পদার্থ, রসায়ন ও গণিত/জীববিজ্ঞান বিষয়সহ বিজ্ঞান বিভাগ হতে এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় কৃতকার্য হতে হবে। এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০০সহ সর্বমোট জিপিএ ৬.৫০ থাকতে হবে।
আবেদনকারীর সংখ্যা নির্ধারিত আসন থেকে বেশি হলে সংশ্লিষ্ট অধিকর্তার তত্ত্বাবধানে কলেজ/ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ বাছাইপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনুমোদিত আসনে শিক্ষার্থী মনোনয়ন করবে।
ফি
ভর্তির আবেদন ফি ৩৩০ টাকা। অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই ফি পরিশোধ করতে হবে।
আবেদনের সময়সীমা ৩১ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
ওয়েবসাইট
www.ru.ac.bd
গদ্য
পিতৃপুরুষের গল্প
হারুন হাবীব
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। আমাদের পিতৃপুরুষ কারা?
উত্তর : ভাষাশহীদরা আমাদের পিতৃপুরুষ।
২। বাঙালি জাতির প্রথম শহীদ কারা?
উত্তর : ভাষা আন্দোলনের শহীদরা বাঙালি জাতির প্রথম শহীদ।
৩। অন্তু ও কাজল মামা কত মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল?
উত্তর : এক মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল।
৪। স্বাধীনতার জন্য যে যুদ্ধ করা হয় তার নাম কী?
উত্তর : স্বাধীনতার জন্য যে যুদ্ধ করা হয় তার নাম মুক্তিযুদ্ধ।
৫। চাপ চাপ রক্তে কোথাকার মাটি ভিজে গেছে?
উত্তর : শহীদ মিনার প্রাঙ্গণের মাটি ভিজে গেছে।
৬। মুক্তিযুদ্ধ রণাঙ্গনে কোন লেখক সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন?
উত্তর : কথাসাহিত্যিক হারুন হাবীব মুক্তিযুদ্ধ রণাঙ্গনে সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন।
৭। হারুন হাবীব জন্মগ্রহণ করেন কত সালে?
উত্তর : হারুন হাবীব জন্মগ্রহণ করেন ১৯৪৮ সালে।
৮। ১৯৭১ সালে কাজল মামা কোথায় পড়ত?
উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত।
৯।
১০। কাজল মামা গ্রামে এসে কী কী কাজ করেছিল?
উত্তর : মিছিল মিটিং করেছিল, রাইফেল জোগাড় করে ট্রেনিং দিয়েছিল।
১১। অন্তু কী কারণে কাজল মামাকে চিঠি লিখেছিল?
উত্তর : কাজল মামাকে চিঠি লিখেছিল যাতে সে একুশে ফেব্রুয়ারি ঢাকা আসে এবং যুদ্ধের গল্প শোনায়।
১২। কাজল মামা ঢাকায় কখন এসে পৌঁছেছিল?
উত্তর : ভোরবেলায় এসে পৌঁছেছিল।
১৩। অন্তু কাজল মামার সঙ্গে কোথায় যেতে চেয়েছিল?
উত্তর : অন্তু কাজল মামার সঙ্গে শহীদ মিনারে যেতে চেয়েছিল।
১৪। সাতমসজিদ রোডের নামকরণের ইতিহাস কী?
উত্তর : সাতমসজিদ রোডের নাম সাতগম্বুজ মসজিদের নামে রাখা হয়েছে, যেটি মোগল আমলে তৈরি হয়েছিল।
১৫। কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কখন পড়তে শুরু করেছিল?
উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে শুরু করেছিল ১৯৭১ সালের আগে।
১৬। কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোথায় থাকত?
উত্তর : হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে থাকতেন।
১৭। শহীদ মিনারে কেন ফুল দেওয়ার কথা
ছিল?
উত্তর : শহীদ মিনারে একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষাশহীদদের স্মরণে ফুল দেওয়ার কথা ছিল।
১৮। কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে কত তারিখ আসে?
উত্তর : কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে ১৯ তারিখ আসে।
১৯। কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে কত দিন থাকবে?
উত্তর : কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে ৫ দিন থাকবে।
২০। অন্তু ও কাজল মামা কোথা থেকে রিকশায় উঠল?
উত্তর : মোহাম্মদপুর নূরজাহান রোড থেকে রিকশায় উঠল।
২১। ঢাকা শহরের পূর্বনাম কী ছিল?
উত্তর : জাহাঙ্গীরনগর।
২২। কারা বাংলাদেশটাকে গোলাম করে রাখতে চেয়েছিল?
উত্তর : পাকিস্তানের সামরিক শাসকরা বাংলাদেশটাকে গোলাম করে রাখতে চেয়েছিল।
২৩। একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদরা কেন বাঙালির প্রথম শহীদ?
উত্তর : একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদরা বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়ার জন্য নিজেদের প্রাণ দিয়েছিলেন।
২৪। মুক্তিযুদ্ধ আর যুদ্ধের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর : যুদ্ধ রাজা-রাজা বা দেশ-দেশের মধ্যে হয়, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ একটি জাতির স্বাধীনতার জন্য হয়।
২৫। কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কোন সময়ের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল?
উত্তর : ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল।
২৬। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে কী ঘটেছিল?
উত্তর: ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানি পুলিশ বাঙালির ভাষার দাবির বিরুদ্ধে গুলি চালিয়ে অনেককে হত্যা করেছিল।
২৮। অন্তুর মামার নাম কী?
উত্তর : অন্তুর মামার নাম কাজল।
২৯। অন্তু প্রত্যেক দিন রাত কয়টা নাগাদ ঘুমিয়ে পড়ে?
উত্তর : অন্তু প্রত্যেক দিন রাত ৯টা-সাড়ে ৯টায় নাগাদ ঘুমিয়ে পড়ে।
৩০। ‘তিতিক্ষা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘তিতিক্ষা’ শব্দের অর্থ সহনশীলতা।
মডেল প্রশ্ন
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১। সেনাবাহিনী কোন ধরনের মানচিত্র ব্যবহার করে?
ক. স্থানীয় খ. প্রাকৃতিক
গ. মৌজা ঘ. দেয়াল
২। প্রতিভূ অনুপাত স্কেলে থাকে—
i. হর অংশ
ii. লব অংশ
iii. পূর্ণ অংশ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও iii খ. i ও ii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৩। কোন ধরনের মাপনীর সাহায্যে দুটি স্থানের দূরত্ব সহজেই মাপা যায়?
ক. তুলনামূলক খ. কর্ণীয়
গ. সরল ঘ. উলম্ব
৪।
ক. ওপিসোমিটার খ. স্পিডোমিটার
গ. ন্যানোমিটার ঘ. পেন্টোগ্রাফ
৫। মানচিত্র সংকোচন ও প্রসারণ করতে কয়টি পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়?
ক. ৪ খ. ৩
গ. ২ ঘ. ১
৬। নিরক্ষীয় অঞ্চলে সূর্য কিভাবে কিরণ দেয়?
ক. তীর্যকভাবে খ. সমান্তরালভাবে
গ. সোজাসুজি ঘ. লম্বভাবে
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৭ ও ৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের ওপর সমুদ্রস্রোতের প্রভাব রয়েছে। আর্দ্রতা ও বৃষ্টিপাতের প্রভাবের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।
৭। উদ্দীপকে উল্লিখিত বৃষ্টির জন্য কোন স্রোত দায়ী?
ক. উপসাগরীয় খ. উষ্ণ উপসাগরীয়
গ. দক্ষিণ নিরক্ষীয় ঘ. উত্তর নিরক্ষীয়
৮। উক্ত স্রোতের প্রবাহের কারণে—
i. যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সুবিধা হয়
ii. সার্বিক বাণিজ্যের জন্য সহায়ক
iii. হ্রদের সৃষ্টি হয়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও iii খ. i ও ii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৯। মৌসুমি স্রোত কোন মহাসাগরে দেখা যায়?
ক. আটলান্টিক খ. উত্তর
গ. প্রশান্ত ঘ. ভারত
১০।
i. বায়ুপ্রবাহ
ii. উষ্ণতার তারতম্য
iii. পৃথিবীর আবর্তন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও iii খ. i ও ii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১১। বাংলাদেশের শীতলতম মাস কোনটি?
ক. ডিসেম্বর খ. জানুয়ারি
গ. ফেব্রুয়ারি ঘ. মার্চ
১২। বাংলাদেশের উষ্ণতম ঋতু কোনটি?
ক. শীতকাল খ. শরৎকাল
গ. গ্রীষ্মকাল ঘ. বসন্তকাল
১৩। বাংলাদেশের জলবায়ু—
i. অপরিবর্তনশীল ii. উষ্ণ ও আর্দ্র
iii. সমভাবাপন্ন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও iii খ. i ও ii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১৪। শীতকালে সূর্যরশ্মি কিভাবে পতিত হয়?
ক. তির্যকভাবে খ. লম্বভাবে
গ. সমান্তরালভাবে ঘ. সোজাসুজি
১৫।
ক. মকরক্রান্তি খ. মেরু
গ. নিরক্ষরেখা ঘ. কর্কটক্রান্তি
১৬। জলবায়ুর ভিন্নতার কারণ—
i. উচ্চতার কারণ ii. অক্ষাংশগত অবস্থান
iii. জনসংখ্যাগত অবস্থান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও iii খ. i ও ii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১৭। সমুদ্র সমতল থেকে ওপরের দিকে বায়ুর ঘনত্ব কেমন হয়?
ক. স্থির থাকে খ. বৃদ্ধি পায়
গ. হ্রাস পায় ঘ. গতি বৃদ্ধি পায়
১৮। স্থানীয় বায়ু হলো—
i. বোরা ii. চিনুক
iii. বিরুলা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও iii খ. i ও ii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১৯। পশ্চিমা বায়ু কোন ধরনের বায়ু?
ক. নিয়ত বায়ু খ. বাণিজ্যিক বায়ু
গ. স্থানীয় ঘ. সাময়িক বায়ু
২০। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে বায়ুর দিক পরিবর্তন হয় তাকে কী বায়ু বলে?
ক. মৌসুমি বায়ু খ. অয়ন বায়ু
গ. স্থানীয় ঘ. সাময়িক বায়ু
২১। বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি?
ক. ৪ খ. ৫
গ. ৬ ঘ. ৭
২২। স্বাভাবিক অবস্থায় কত মিটার উচ্চতায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হ্রাস পায়?
ক. ১৫৬ খ. ১৬৬
গ. ১৭০ ঘ. ১৮৮
২৩। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয় গ্যাস কোনটি?
ক. কার্বন ডাই-অক্সাইড
খ. অক্সিজেন গ. নাইট্রোজেন ঘ. আর্গন
২৪। বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে বজ্রবিদ্যুৎ দেখা যায়?
ক. ট্রপোস্ফিয়ার খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার
গ. মেসোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার
২৫। বায়ুদূষণের সচল উৎস কোনটি?
ক. পরিবেশ খ. খনিজ
গ. মানুষ ঘ. যানবাহন
২৬। জৈবিক বিচূর্ণীভবন কত ধরনের?
ক. ৫ খ. ৪
গ. ৩ ঘ. ২
২৭। নিচের কোনটি নদীর প্রাথমিক অবস্থা?
ক. মধ্যগতি খ. নিম্নগতি
গ. ঊর্ধ্বগতি ঘ. অতি নিম্নগতি
উদ্দীপকের আলোকে ২৮ ও ২৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
গিরিজনি আলোড়নের ফলে এই পর্বতের সৃষ্টি হয়েছে। ভূত্বক ভূ-অভ্যন্তরের সঙ্গে সমানতালে সংকুচিত হতে না পারায় পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের শিলাগুলোর মধ্যে চাপের পার্থক্য হয় এবং ভূত্বকের কোনো কোনো স্থান সংকুচিত হয়।
২৮। উদ্দীপকের পর্বতটি কোন ধরনের?
ক. আগ্নেয় খ. ল্যাকোলিথ
গ. ক্ষয়জাত ঘ. ভঙ্গিল
২৯। উদ্দীপকে উল্লিখিত পর্বতটির বৈশিষ্ট্য—
i. ভূ-অভ্যন্তরে গলিত লাভা
ii. ভূভাগের স্থান পরিবর্তন
iii. ভূত্বকে ভাঁজের সৃষ্টি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও iii খ. i ও ii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৩০। ভূত্বকের গড় গভীরতা কত কিলোমিটার?
ক. ২৭ খ. ১৭
গ. ৭ ঘ. ৭৭
উত্তর : ১. খ ২. খ ৩. গ ৪. ঘ ৫. খ ৬. ঘ
৭. খ ৮. ক ৯. ঘ ১০. ঘ ১১. খ ১২. গ ১৩. গ ১৪. ক ১৫. ঘ ১৬. ক ১৭. গ ১৮. ক ১৯. ক ২০. ক ২১. খ ২২. খ ২৩. খ ২৪. ক ২৫. ঘ ২৬. গ ২৭. গ ২৮. ঘ ২৯. গ ৩০. খ।