বাংলাদেশে প্রধানত কয় ধরনের ধান চাষ হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রধানত আউশ, আমন ও বোরো এই তিন ধরনের ধান চাষ হয়।
৮। কখন গমের চাষ করা হয়?
উত্তর : শীতকালে গমের চাষ করা হয়।
৯। বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে গম উৎপাদন বেশি হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে গম উৎপাদন বেশি হয়।
১০। সাবুদের বাড়ি বাংলাদেশের পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত।
তাদের অঞ্চলে শীতকালে কোন ফসলটি বেশি উৎপাদিত হয়?
উত্তর : সাবুদের অঞ্চলে শীতকালে গম উৎপাদন বেশি হয়।
১১। বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃষিপণ্য দেশের চাহিদা মেটানোর জন্য বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। কৃষিপণ্যটির নাম কী?
উত্তর : বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৃষিপণ্য দেশের চাহিদা পূরণের জন্য বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। কৃষিপণ্যটির নাম হলো ডাল।
১২। বাংলাদেশে কোন কোন ধরনের ডালের চাষ হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের ডালের চাষ হয়। যেমন—ছোলা, মসুর, মটর, মুগ, মাসকলাই, অড়হর ইত্যাদি।
১৩। আলু চাষের জন্য কোন ধরনের মাটি বিশেষ উপযোগী?
উত্তর : উর্বর দোআঁশ ও বেলে মাটি আলু চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী।
১৪। আমাদের দেশে কোন ধরনের আলুর চাষ বেশি হয়।
উত্তর : আমাদের দেশে গোল ও মিষ্টি আলুর চাষ বেশি হয়।
১৫। বাংলাদেশে কী কী তৈলবীজ রয়েছে?
উত্তর : বাংলাদেশে সরিষা, বাদাম ও তিসি ইত্যাদি তৈলবীজ রয়েছে।
১৬। গনি মিয়া তার জমিতে বিভিন্ন সময় সরিষা, বাদাম ও তিসি চাষ করেন। এগুলো থেকে তিনি কী পাবেন?
উত্তর : গনি মিয়া তার জমিতে বিভিন্ন সময় সরিষা, বাদাম ও তিসি চাষ করেন। এগুলো থেকে তিনি তৈল পাবেন।
১৭। সরিষা, বাদাম বা তিসির বীজ পেষণ করে আমরা কী পাই?
উত্তর : সরিষা, বাদাম বা তিসির বীজ পেষণ করে আমরা তৈল পাই।
১৮। খাবারকে সুস্বাদু করতে আমরা খাবারে কী ব্যবহার করি?
উত্তর : খাবারকে সুস্বাদু করতে আমরা খাবারে বিভিন্ন ধরনের মসলা ব্যবহার করি।
১৯। আমরা কী কী মসলা উৎপাদন করি?
উত্তর : আমরা পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মরিচ ইত্যাদি ফসল উৎপাদন করি।
২০। আমাদের দেশে প্রতিবছর পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মরিচ ইত্যাদি উৎপাদন করা হয়। এগুলোকে কী বলা হয়?
উত্তর : আমাদের দেশে প্রতিবছর পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মরিচ ইত্যাদি উৎপাদন করা হয়। এগুলোকে মসলা বলা হয়।
২১। অর্থকরী ফসল কাকে বলে?
উত্তর : যেসব কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করা হয়, সেগুলোকে অর্থকরী ফসল বলে। যেমন—পাট, চা, তামাক ইত্যাদি।
২২। বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল কোনটি?
উত্তর : পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল।
২৩। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাট উত্পন্ন হয় কোথায়?
উত্তর : বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাট উত্পন্ন হয় ভারতে।
২৪। বিশ্বে দ্বিতীয় প্রধান পাট উৎপাদনকারী দেশ কোনটি?
উত্তর : বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় প্রধান পাট উৎপাদনকারী দেশ।
২৫। বাংলাদেশের কোন কোন জেলায় বেশি পাট উৎপাদন হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, কুমিল্লা, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর ও নওগাঁ জেলায় বেশি পাট উত্পন্ন হয়।
২৬। বাংলাদেশের একটি অর্থকরী ফসলকে ‘সোনালি আঁশ’ বলা হয়। এই ফসলটির নাম কী?
উত্তর : বাংলাদেশের একটি অর্থকরী ফসলকে ‘সোনালি আঁশ’ বলা হয়। ফসলটির নাম পাট।
২৭। রশি ও চটের থলে বা বস্তা তৈরি হয় কী দিয়ে?
উত্তর : রশি ও চটের থলে বা বস্তা তৈরি হয় পাট দিয়ে।
২৮। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কোন অর্থকরী কৃষিপণ্যটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে?
উত্তর : বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২৯। বাংলাদেশের কোথায় বেশি চা উত্পন্ন হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের সিলেট ও চট্টগ্রামে বেশি চা উত্পন্ন হয়।
৩০। বর্তমানে সিলেট ও চট্টগ্রাম ছাড়া আর কোথায় চা চাষ হচ্ছে?
উত্তর : বর্তমানে সিলেট ও চট্টগ্রাম ছাড়া দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলায় চা চাষ হচ্ছে।
৩১। বাংলাদেশের কোন অর্থকরী কৃষিপণ্যটির বিদেশে বিশেষ সুনাম রয়েছে?
উত্তর : বাংলাদেশের চায়ের বিদেশে বিশেষ সুনাম রয়েছে।
৩২। কোন জেলায় সবচেয়ে বেশি তামাক উত্পন্ন হয়?
উত্তর : রংপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি তামাক উত্পন্ন হয়।
৩৩। তামাক চাষ কেন নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে?
উত্তর : তামাক মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই তামাক চাষ নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।