কাঁচা সোনা = নিখাদ স্বর্ণ।
মনে ধরা = পছন্দ হওয়া।
রাবণের চিতা =চির অশান্তি।
বালির বাঁধ = অস্থায়ী বস্তু।
কাঁচা সোনা = নিখাদ স্বর্ণ।
মনে ধরা = পছন্দ হওয়া।
রাবণের চিতা =চির অশান্তি।
বালির বাঁধ = অস্থায়ী বস্তু।
গোবর গণেশ =মূর্খ।
তামার বিষ = অর্থের কুপ্রভাব।
গোঁফ খেজুরে = নিতান্ত অলস।
একাদশে বৃহস্পতি = সৌভাগ্যের বিষয়।
কেতাদুরস্ত = পরিপাটি।
আক্কেল সেলামি =নির্বুদ্ধিতার দণ্ড।
কুল কাঠের আগুন = তীব্র জ্বালা।
আড়িপাতা = আড়াল থেকে শোনা।
আমতা আমতা করা = ইতস্তত করা।
অক্ষরে অক্ষরে = সম্পূর্ণভাবে।
বক ধার্মিক =ভণ্ড সাধু।
অক্কা পাওয়া = মারা যাওয়া।
আকাশ কুসুম = অসম্ভব কল্পনা।
অমাবস্যার চাঁদ = দুর্লভ বস্তু।
ব্যাঙের সর্দি = অসম্ভব ঘটনা।
পদ্মপাতায় জল = ক্ষণস্থায়ী।
শাপে বর = অনিষ্টে ইষ্ট লাভ।
হালে পানি পাওয়া = সুবিধা করা।
বাঁ হাতের ব্যাপার = ঘুষ গ্রহণ।
অহি-নকুল = ভীষণ শত্রুতা।
আট কপালে = হতভাগ্য।
উড়নচণ্ডী = অমিতব্যয়ী।
চাঁদের হাট = আনন্দের প্রাচুর্য।
নয়ছয় = অপচয়।
শকুনি মামা =কুচক্রী লোক।
হাত গুটান =কার্যে বিরতি।
উত্তম-মধ্যম = প্রহার।
গড্ডলিকাপ্রবাহ = অন্ধ অনুকরণ।
সাক্ষী গোপাল = নিষ্ক্রিয় দর্শক।
পালের গোদা = দলপতি।
দুধের মাছি = সুসময়ের বন্ধু।
একচোখা = পক্ষপাতদুষ্ট।
কানকাটা = নির্লজ্জ।
কংস মামা = নির্মম আত্মীয়।
কাঁচা হাত = অপটু।
খয়ের খাঁ = তোষামোদকারী।
গুড়ে বালি = আশায় নিরাশ হওয়া।
ঘুঘু চরানো = সর্বনাশ করা।
ঘাটের মড়া = মৃত্যু আসন্ন যার।
চুনোপুঁটি = সামান্য ব্যক্তি।
জিলাপির প্যাঁচ = কূটবুদ্ধি।
জগাখিচুড়ি = বিশৃঙ্খল।
টনক নড়া = সচেতন হওয়া।
টাকার কুমির = অনেক টাকার মালিক।
ঠোঁটকাটা = বেহায়া।
ডুমুরের ফুল = অদৃশ্য বস্তু।
তাসের ঘর = ক্ষণস্থায়ী।
পটল তোলা = মারা যাওয়া।
পুকুর চুরি = বড় ধরনের চুরি।
বসন্তের কোকিল = সুসময়ের বন্ধু।
ভূশণ্ডি কাক = দীর্ঘকালের অভিজ্ঞ ব্যক্তি।
ভিজা বিড়াল = সাধু বেশে অসৎ লোক।
তুষের আগুন = দীর্ঘস্থায়ী ও দুঃসহ যন্ত্রণা।
ঢাকের কাঠি = তোষামোদকারী।
যক্ষের ধন = কৃপণের ধন।
ষোলো কলা = সম্পূর্ণ।
হাল ধরা = দায়িত্ব গ্রহণ।
লেফাফা দুরস্ত = পরিপাটি।
অগাধ জলের মাছ = খুব চালাক।
এলাহি কাণ্ড = বিরাট আয়োজন।
অরণ্যে রোদন = বৃথা আবেদন।
অকালকুষ্মাণ্ড = অপদার্থ।
অন্ধের যষ্টি = একমাত্র সম্বল।
অর্ধচন্দ্র = গলাধাক্কা।
আট কপালে = হতভাগ্য।
উড়ো কথা = গুজব।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব = অসম্ভব বস্তু।
কাঁচা-পয়সা = নগদ উপার্জন।
কেউকেটা = সামান্য।
চক্ষু চড়কগাছ = বিস্ময়।
মাথাব্যথা = আগ্রহ।
খণ্ড প্রলয় = ভীষণ ব্যাপার।
গদাই লস্করী চাল = অতি ধীর গতি।
অগ্নিশর্মা = অত্যন্ত রাগান্বিত হওয়া।
আগুন নিয়ে খেলা = ভয়ংকর বিপদ।
কৈ মাছের প্রাণ= যা সহজে মরে না।
গোড়ায় গলদ= শুরুতে ভুল।
গুড়ে বালি= আশায় নৈরাশ্য।
চোখের পর্দা= লজ্জা।
ননীর পুতুল= শ্রমবিমুখ।
নেই আঁকড়া= একগুঁয়ে।
দহরম মহরম= ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
পুকুর চুরি= বড় রকমের চুরি।
মণিকাঞ্চন যোগ= উপযুক্ত মিলন।
মিছরির ছুরি= মুখে মধু অন্তরে বিষ।
হাটে হাঁড়ি ভাঙা= গোপন কথা প্রকাশ করা।
শাঁখের করাত= উভয় সংকট।
গলগ্রহ= পরের বোঝা হয়ে থাকা।
গোঁয়ার গোবিন্দ= নির্বোধ অথচ হঠকারী।
ছিনিমিনি খেলা= নষ্ট করা।
কলুর বলদ= পরিশ্রম করে কিন্তু ফল পায় না।
উনপাঁজুরে= দুর্বল।
উনিশ-বিশ= সামান্য পার্থক্য।
গা ঢাকা দেওয়া= নিজেকে লুকিয়ে রাখা।
পগার পার= পলায়ন করা।
রুই-কাতলা= বড় বড় লোক।
আগামী সংখ্যায় ১০০টি গুরুত্বপূর্ণ এককথায় প্রকাশ দেওয়া হবে।
সংকলন : অনয় আহম্মেদ
সম্পর্কিত খবর