<p>আন্তর্জাতিক ফুটবলে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ এবং গোলের মালিকানা ইতিমধ্যে নিজের করে নিয়েছেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। রেকর্ডটা সম্ভবত আরও সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাচ্ছেন ‘সিআরসেভেন’! ৩৯ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ডকে নিয়েই ২০২৪ সালের ইউরোর জন্য দল গড়েছেন পর্তুগিজ কোচ রবার্তো মার্তিনেজ।  <br /> সবঠিক থাকলেও জার্মানিতে ১১তম বড় আন্তর্জাতিক আসরে খেলতে যাচ্ছেন রোনালদো। পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদো প্রথম ইউরো খেলেন ২০০৪ সালে। মহাদেশীয় এই শ্রেষ্ঠত্বের আসরে এ নিয়ে রেকর্ড ষষ্ঠবার খেলতে যাচ্ছেন বর্তমানে সৌদি ক্লাব আল নাসরে খেলা এই পর্তুগিজ তারকা। এর আগে পাঁচবার খেলে ২০১৬ সালে ফ্রান্সের আসরে শিরোপাও জেতেন ‘সিআরসেভেন’। <br /> চল্লিশ ছুঁই ছুঁই রোনালদোই অবশ্য ২৬ সদস্যের পর্তুগাল দলে সবচেয়ে বেশি বয়সী খেলোয়াড় নন। কারণ তাঁর সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ সতীর্থ পেপেও যে আছেন জার্মানগামী দলটিতে। ড্রেসিংরুমে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বের জন্য নাকি ৪১ বছর বয়সী এই রক্ষণভাগের খেলোয়াড়কে স্কোয়াডে রেখেছেন মার্তিনেজ।  আক্রমণভাগে রোনালদো ছাড়াও আছেন রাফায়েল লিয়াও, জোয়াও ফেলিক্স, গনসালো রামোস এবং পেদ্রো নেতো, বের্নার্দো সিলভা, ব্রুনো ফার্নন্দেসের মতো পরীক্ষিত সেনানী। <br /> ইউরোতে গ্রুপ এফএ পর্তুগাল ছাড়াও আছে চেক প্রজাতন্ত্র, তুরস্ক এবং জর্জিয়া। ইউরো মিশন শুরুর আগে ফিনল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া এবং আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে রোনালদোর পর্তুগাল।<br /> এএফপি<br /> ইউরোর পর্তুগাল দল : <br /> গোলরক্ষক : ডিয়োগো কোস্তা, রুই প্যাত্রিসিও, জোসে সা।<br /> ডিফেন্ডার : জোয়াও ক্যানসেলো, নেলসন সেমেদো, ডিয়োগো ডালোত, নুনো মেন্ডেস, রুবেন ডিয়াস, এন্তোনিও সিলভা, গনসালো ইনাসিও, পেপে, দানিলো পেরেইরা।<br /> মিডফিল্ডার : জোয়াও পালহিনহা, রুবেন নেভেস, জোয়াও নেভেস, ভিতিনহা, ওতাভিও মন্তেইরো, ব্রুনো ফার্নান্দেস, বের্নার্দো সিলভা।<br /> ফরোয়ার্ড : ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো, রাফায়েল লিয়াও, জোয়াও ফেলিক্স, গনসালো রামোস, ডিয়োগো জোতা, পেদ্রো নেতো, ফ্রান্সিসকো কনসেইসাও।<br />  </p>