<p>এসিডিটি বা অম্বল হলেই আমাদের প্রধান হাতিয়ার গ্যাসের ওষুধ বা অ্যান্টাসিড খেয়ে ফেলি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা ডাক্তারের পরামর্শে খাই না। অথবা বলতে পারেন প্রয়োজন মনে করি না। অতিরিক্ত কোনো কিছুই খাওয়া  ঠিক নয়। সবসময় ডাক্তারের পরামর্শে খাওয়া উচিত। চিকিৎসকরা বলছেন দীর্ঘমেয়াদি অ্যান্টাসিড খেলে  হতে পারে,</p> <p>*রক্তের স্বল্পতা </p> <p>*হাড় ক্ষয় থেকে শুরু করে কোনো কোনো  ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। </p> <p>এক গবেষণায় জানা গেছে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কেবল মানসিক স্বস্তির জন্য অনেকে ওষুধ খান। ওষুধের দোকানের গ্যাসট্রিকের ওষুধ সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বিক্রি হয়। এর বেশির ভাগই বিনা কারণে মানুষ কিনছে। </p> <p>বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি গ্যাস্টিকের কোনো উপসর্গ না থাকে থাকলে কোনো ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। যদি উপসর্গ থাকে তাহলে পরীক্ষা করে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। ব্যথার ওষুধ খেলেই গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেতে হবে এই ধারণা সবার ক্ষেত্রে সঠিক নয়। </p> <p>যার পাকস্থলি ভালো আছে বা আলসার নেই তারা স্বল্পমেয়াদে খেতে পারেন। সেটা হতে পারে এক বা দুই সপ্তাহ।</p> <p>সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস।</p>