<p>বসুন্ধরা এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে আকর্ষণীয় আবাসিক এলাকা। এক মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে সেখানে রয়েছে স্পোর্টস কমপ্লেক্স, বিনোদনকেন্দ্রসহ আধুনিক শহরের নানা আয়োজন। এই মহাপরিকল্পনার মূল কেন্দ্রে রাখা হয়েছে সুপরিসর, নান্দনিক একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির নকশা করার সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবেশের নিবিড় সম্পর্কের বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। </p> <p>উত্তর-দক্ষিণমুখী স্কুল ভবনটির আনুভূমিক তলগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যেন তা সবুজ পরিবেশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ করিয়ে দেয়। স্কুলে ঢুকতেই রয়েছে উন্মুক্ত ত্রিমাত্রিক ঘোরানো সিঁড়ি, ওপরে আকাশ দেখা যায়। রয়েছে বড় বারান্দা, করিডর, চারপাশের খোলা মাঠের সতেজ আবহাওয়া। এসব একজন শিক্ষার্থীর মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।</p> <p>সহজ ভাষায় বলতে গেলে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী ও স্থাপনা নিয়ে। এই স্থাপনার গুরুত্ব অনেক। একজন শিক্ষার্থী তার শৈশব, কৈশোর পার করে স্কুল ও কলেজে। স্কুলের শ্রেণিকক্ষ, স্যানিটেশন, খোলামেলা পরিবেশ, নির্মাণশৈলী সব কিছুই তার মনে দাগ কাটে। </p> <p>স্কুলের পরিবেশ একজন শিক্ষার্থীর মনোদৈহিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বসুন্ধরার এই স্কুলে যারা পড়তে আসবে তারা সহজেই প্রকৃতি, খেলাধুলা, বিনোদন ও আধুনিক আবাসনের অন্য সব আয়োজনের মধ্যে বেড়ে ওঠার সুযোগ পাবে। ঘনবসতিপূর্ণ শহুরে পরিবেশে অন্য সবার চেয়ে এখানেই বসুন্ধরার স্কুলটি অনন্য। প্রকৃতির সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক, স্থাপনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় শিক্ষাক্ষেত্রে বসুন্ধরার উপহার নান্দনিক এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।</p>