ঢাকা, শুক্রবার ২৫ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৯ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, শুক্রবার ২৫ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৯ মহররম ১৪৪৭
ডাকসু নির্বাচন

প্রার্থী বাছাই প্যানেল জোট গঠনে তৎপরতা

মানজুর হোছাঈন মাহি
মানজুর হোছাঈন মাহি
শেয়ার
প্রার্থী বাছাই প্যানেল জোট গঠনে তৎপরতা

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ২০২৫ সামনে রেখে ক্যাম্পাসজুড়ে ফিরে এসেছে ছাত্ররাজনীতির চঞ্চলতা। বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন জোট গঠন, প্যানেল প্রস্তুতি এবং শিক্ষার্থীবান্ধব নেতৃত্ব খুঁজে বের করার লক্ষ্যে ব্যস্ত সময় পার করছে। তবে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা, গঠনতন্ত্র সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবিও রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করলেও এখন পর্যন্ত তফসিল ঘোষণা করেনি।

এই প্রেক্ষাপটে ছাত্রসংগঠনগুলো নিরাপদ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে। ছাত্রসংগঠনগুলোর নেতারা বলছেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বর প্রতিফলিত হওয়ার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত হবে।

ছাত্রদল, ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট সম্প্রতি ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ড ও অপ্রীতিকর ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তা এবং গঠনতন্ত্র সংস্কারের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেন, ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার একমাত্র পথ।

তবে সাম্প্রতিক সহিংসতার প্রেক্ষাপটে আমরা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। গঠনতন্ত্র সংস্কার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মাইন আহমেদ বলেন, প্রশাসনের তৎপরতা ইতিবাচক হলেও গঠনতন্ত্র সংস্কার এড়িয়ে যাওয়া হতাশাজনক। নির্বাচিত সংসদের হাতে নিয়মিত নির্বাচন ও গঠনতন্ত্র সংশোধনের ক্ষমতা থাকতে হবে।

ভোটকেন্দ্র একাডেমিক ভবনে স্থানান্তরের দাবি করছি। তিনি আরো বলেন, আমরা প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠন, সাংস্কৃতিককর্মী ও অধিকারকর্মীদের নিয়ে একটি শিক্ষার্থীবান্ধব প্যানেল গড়তে চাই।

সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আহ্বায়ক মোজাম্মেল হক বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর ডাকসু নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।

ছাত্রশিবির, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র অধিকার পরিষদ, স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদ ও ছাত্র ফেডারেশন জোট গঠনের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে।

তারা প্যানেল গঠন ও শিক্ষার্থীবান্ধব, দক্ষ প্রার্থী বাছাইয়ে মনোযোগী।

ছাত্রশিবিরের ঢাবি শাখার সেক্রেটারি মহিউদ্দিন খান বলেন, তফসিল ঘোষণার পর আমরা শিক্ষার্থীদের দাবিকে প্রাধান্য দিয়ে একটি কার্যকর প্যানেল ঘোষণা করব। প্রার্থী বাছাইয়ে নৈতিকতা, ছাত্রকল্যাণে ভূমিকা ও জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকে বিবেচনা করা হচ্ছে।

ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, স্বতন্ত্রভাবে প্যানেল গঠনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রার্থীদের সততা, দক্ষতা ও হলে গ্রহণযোগ্যতা বিবেচনায় নিচ্ছি। জোটের বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেব।

ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, দ্রুত তফসিল ঘোষণার দাবি জানাচ্ছি। প্যানেল গঠনের কাজ প্রায় শেষ। শিক্ষার্থীদের পক্ষে যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। জোট নিয়ে আলোচনা চলছে।

স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদের আহ্বায়ক জামালুদ্দিন মুহাম্মদ খালিদ বলেন, দলীয় প্যানেলের বদলে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইউনিটি ইন ডাইভার্সিটি স্লোগানে স্বতন্ত্র প্যানেল গড়ার চেষ্টা করছি। ছাত্র অধিকার পরিষদ, ফেডারেশন ও ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

ছাত্র ফেডারেশনের আহ্বায়ক আরমানুল হক বলেন, জুলাই আন্দোলনে আমাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। নির্বাচনের জন্য আমরা প্রস্তুত। সম্ভাব্য জোট নিয়ে আলোচনা চলছে, তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ, ছাত্র ইউনিয়ন ও বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্যানেল গঠনের লক্ষ্যে কাজ করছে। তারা আন্দোলনে সক্রিয়তা, শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের আগ্রহ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্যানেল গঠনে কাজ করছি। যেখানে সংগঠনের বাইরের সক্রিয় ছাত্রদেরও যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। জুলাই আন্দোলনে যাঁরা ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রাধান্য দিচ্ছি।

বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক সামি আব্দুল্লাহ বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক জোট গঠন ও শিক্ষার্থীদের স্বার্থে কাজ করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা প্যানেল গঠনের চেষ্টা করছি। সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শাহজালালে প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে দুজন সঙ্গী প্রবেশের নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শাহজালালে প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে দুজন সঙ্গী প্রবেশের নির্দেশনা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগমন ও বহির্গমন প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে সর্বোচ্চ দুজন সঙ্গী প্রবেশ করতে পারবেন—এমন নির্দেশনা জারি করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

এই নির্দেশনা আগামী রবিবার (২৭ জুলাই) থেকে কার্যকর হবে। বিমানবন্দর এলাকার ডিপারচার ড্রাইভওয়ে ও অ্যারাইভাল ক্যানোপিতে যাত্রীপ্রতি সর্বোচ্চ দুজন ব্যক্তি ভেতরে প্রবেশের অনুমতি পাবেন।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রাখা, যানজট নিয়ন্ত্রণ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় আরো বলা হয়, বিমানবন্দর এলাকায় আসা সবাইকে সুশৃঙ্খলভাবে চলাচল ও কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

যানজট ও নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে এ ধরনের পদক্ষেপকে জরুরি বলছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

বিমানবন্দর সূত্র বলছে, প্রয়োজনে এই নিয়ম আরো কড়াকড়ি করা হতে পারে। এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণসহ পরিচয়পত্র রাখার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

শেখ হাসিনার মামাতো ভাই হিরা কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেখ হাসিনার মামাতো ভাই হিরা কারাগারে

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার আমির হোসেন হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামাতো ভাই শেখ ওয়ালিদুর রহমান হিরাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামানের আদালত এই আদেশ দেন।

এদিন হিরাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক মো. মাসুদ রানা তাঁকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন।

শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। গত বুধবার ভাটারা এলাকা থেকে শেখ ওয়াহিদুর রহমান হিরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

মন্তব্য

দেড় দশকে ‘আওয়ামী সন্ত্রাসে’ নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
দেড় দশকে ‘আওয়ামী সন্ত্রাসে’ নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

দেশে গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সংগঠনের ‘সন্ত্রাসী’ হামলা এবং তৎকালীন ‘সরকারের নির্দেশে’ রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের বাবা মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ, ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ এবং মামা মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এই নির্দেশ দেন।

সাক্ষাতে আবরার ফাহাদের পরিবার দাবি জানায়, আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের তালিকা তৈরি করে প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। একই সঙ্গে আবরার হত্যা মামলার বিচার দ্রুত শেষ করতে সরকারের উদ্যোগ চান তাঁরা।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আবরার ফাহাদকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা পুরো জাতিকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। এ ঘটনার বিচার অবশ্যই শেষ হবে। গণ-অভ্যুত্থানের আগের ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ ও তাদের সংগঠনের হাতে যারা প্রাণ হারিয়েছে, তাদের প্রতিটি ঘটনার সঠিক তদন্ত হবে। তৎকালীন সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর মাধ্যমে যে হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটেছে, সেগুলোও তদন্তের আওতায় রয়েছে।

সরকার এরই মধ্যে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।

সাক্ষাৎকালে মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ বলেন, ‘দেশের স্বার্থে কথা বলার কারণেই আমার ছেলেকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। অসম পানিবণ্টনের বিরুদ্ধেও সে কথা বলেছিল। আজও তার মা ছেলের জন্য কান্না করে।

 

মন্তব্য

হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজউকের প্লট

    রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান!
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজউকের প্লট

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ঝিলমিল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ১৫ চালককে প্লট দেওয়া হয়।

গত বুধবার কমিশনের এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করে এই অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে। গতকাল সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এসব তথ্য জানান।

দুদক সূত্র জানায়, রাজউকের ঝিলমিল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে নানা দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখার ক্ষেত্রে চার শ্রেণিতে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

বরাদ্দের ক্ষেত্রে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে চিঠি দিলে রাজউক তা বাস্তবায়ন করে। ওই প্রকল্পে ১৩/এ ধারার আওতায় বিভিন্ন সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২-এর গাড়িচালক, বিশেষ সহকারীর গাড়িচালক, সহকারী একান্ত সচিব-১-এর চালক, একান্ত সচিব-১ ও ২-এর চালক, প্রটোকল অফিসারের চালক, মুখ্য
সচিবের চালক, চিফ ফটোগ্রাফারের চালকসহ প্রায় ১৫ জন চালককে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়।

তবে এসআরও এবং রাজউক বিধিতে অসামান্য অবদানের কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া পাওয়া যায়নি। প্লট বরাদ্দ পাওয়া ব্যক্তিদের কোন কোন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রয়েছে তার উল্লেখ পাওয়া যায়নি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ