ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

২২ গাড়ি ভাড়া নিয়ে বিক্রি হোতাসহ গ্রেপ্তার ৭

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
২২ গাড়ি ভাড়া নিয়ে বিক্রি হোতাসহ গ্রেপ্তার ৭
আবদুল কাইয়ুম ছোটন

আবদুল কাইয়ুম ছোটন ওরফে ইসতিয়াক বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। দুর্নীতির দায়ে চাকরি হারিয়ে করোনা মহামারিকে পুঁজি করে অর্থ কামানোর ধান্দায় নামেন তিনি। গাজীপুরে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে সেখানে গার্মেন্ট কারখানা খোলেন। কারখানার মেশিনপত্র আনেন ভাড়ায়।

২০০ গার্মেন্টকর্মী নিয়োগ দিয়ে পুরোদস্তুর গার্মেন্টের মালিক বনে যান। আর আলিশান অফিস বানিয়ে এবার আটঘাট বেঁধে নেমে পড়েন প্রতারণায়।

ছোটন প্রথমেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য ভাড়ায় গাড়ি নেওয়ার বিজ্ঞাপন দেন। করোনার সময় বসে থাকা গাড়ির মালিকরাও তাতে সাড়া দেন।

আর বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনের জন্য গাড়ির ভাড়া বাবদ মালিকদের প্রত্যেককে পাঁচ থেকে ১০ লাখ টাকার অগ্রিম চেক দিয়ে রাখেন। দু-তিন মাস পর সেই গাড়িও নেই, ছোটনের অফিসও নেই। এরপর প্রতারণার শিকার গাড়ি মালিকরা ছোটেন পুলিশের কাছে।

অভিযোগ পেয়ে পুলিশের পাশাপাশি সিআইডিও তদন্ত শুরু করে।

অবশেষে গত রবিবার থেকে গতকাল সোমবার পর্যন্ত ঢাকা, মানিকগঞ্জ, দিনাজপুর ও রংপুর থেকে প্রতারকদলের হোতা ছোটনসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া অন্যরা হলেন আলী মিজি ওরফে আবদুল হাই, নাজমুল হাসান, সানি রহমান, সাজরাতুল ইয়াকিন রানা, আলমগীর শেখ ও সেলিম।

গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে সিআইডি জানতে পারে যে এভাবে প্রতারণা করে আনা ২২টি গাড়ির ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে তিন কোটি ৮০ লাখ টাকায় সেগুলো বিক্রি করে দেন ছোটন। বিক্রি করা প্রাইভেট কার, জিপ, মাইক্রোবাস ও পিকআপ মিলিয়ে সাতটি গাড়ি উদ্ধার করেছে সিআইডি।

সিআইডি সদর দপ্তরে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।

যে সাতটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছে সেগুলোর মালিকরাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের একজন স্মৃতি আক্তার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘লকডাউনের কারণে বাচ্চাদের স্কুল বন্ধ। গাড়িটা গ্যারেজে পড়ে ছিল। এ কারণে রেন্ট-এ-কারে গাড়িটি দেই। মান্থলি ২৮ হাজার টাকা দেওয়ার কথা ছিল। এক বছরের চুক্তি হয় তার সঙ্গে। এক মাস যাওয়ার পর গাড়িও পাই না; ছোটনকেও পাওয়া যায়নি।’

আরেকজন গাড়ি মালিকের নাম মোহাম্মদ ইবনে জজবি। তিনি বলেন, ‘মাসে ২০ হাজার টাকা ভাড়া দেওয়ার চুক্তি হয় ছোটনের সঙ্গে। এক পর্যায়ে তাঁকে ফোনে না পেয়ে তাঁর স্ত্রীকে ফোন দেই। তাঁর স্ত্রী জানান যে ছোটন লাপাত্তা হয়ে গেছেন। পরে পুলিশে অভিযোগ করি।’

অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তাধর। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, তদন্তের এক পর্যায়ে জানা যায় যে চক্রের হোতা আব্দুল কাইয়ুম ছোটন কক্সবাজারে এবং তাঁর চক্রের অন্য সদস্যরা গাজীপুরের গাছা থানা এলাকায় একটি চারতলা বাড়ির তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় অবস্থিত এ কে ফ্যাশনস পোশাক কারখানার নামে মোট ২২টি গাড়ি ভাড়া করেন। পরে মালিকদের না জানিয়ে গাড়িগুলো তাঁরা বিভিন্ন ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দেন। গাড়ি বিক্রির তিন কোটি ৮০ লাখ টাকা নিয়ে প্রতারকচক্রটি আত্মগোপনে চলে যায়। পরবর্তী সময়ে গাড়ির মালিকরা কাইয়ুম ও তাঁর চক্রের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা করেন।

সিআইডির এই কর্মকর্তা আরো জানান, শুরুতে চক্রটির দুজনকে চিহ্নিত করে মানিকগঞ্জ পৌরসভার শহীদ রফিক সড়ক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে প্রধান সহযোগী সানিকে দিনাজপুর এবং রানাকে রংপুর সদর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আলমগীর শেখ নামের আরেকজনকে উত্তরা থেকে এবং সেলিমকে গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে গত রবিবার বিকেলে চক্রের হোতা আব্দুল কাইয়ুমকে খুলনার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইউনিসেফের শোক

শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ চলাকালে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত ও হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয় ও গোপনীয়তা রক্ষা এবং দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।  গতকাল মঙ্গলবার শোক প্রকাশ করে ইউনিসেফ বাংলাদেশে তাদের ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতি পোস্ট করে। বিবৃতিতে বলা হয়, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জাতিসংঘের পতাকা অর্ধনমিত রেখে জাতির সঙ্গে শোক দিবস পালন করছে ইউনিসেফ।

আহতদের দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতা কামনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় অনেক প্রাণহানি হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। আহত হয়েছেন আরো অনেকে। আমরা আমাদের গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি সেই সব পরিবারের সদস্যদের প্রতি, যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিসেফ সমাজসেবা অধিদপ্তরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে এবং প্রশিক্ষিত সমাজকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন, যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও শিশুদের এই কঠিন সময়ে মানসিক সহায়তা দেওয়া যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনিসেফ এ ঘটনায় বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয়, গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষা করে দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশ করার অনুরোধ জানায়, যেন তাদের ওপর কোনো বাড়তি মানসিক চাপ না পড়ে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও সম্প্রদায়ের প্রতি আরো সহানুভূতিশীল আচরণ নিশ্চিত হয়।

মন্তব্য

‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
শেয়ার
‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

মা সমিরন বেগম মারা গেছেন প্রায় ১৫ বছর আগে। একমাত্র ভাই থাকেন প্রবাসে। বাবা অসুস্থ। একমাত্র বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।

তবে নিজে বিয়ে করেননি। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাসুকা বেগমের সংসার বলতে ছিল শিক্ষার্থীরাই।

শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন মাসুকা (৪০)। বিমান দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিলেন।

গত সোমবার রাতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠসংলগ্ন কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়। সোহাগপুরে মাসুকার বড় বোন পাপিয়ার স্বামীর বাড়ি। মৃত্যুর আগে মাসুকা জানিয়েছিলেন, লাশটা যেন তাঁর বোনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
বোনের ইচ্ছা অনুযায়ী লাশ দাফনের কথাও তিনি বলে যান। মাসুকাদের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চিলোকূট গ্রামে। তবে বেড়ে উঠেছেন পৌর এলাকার মেড্ডায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স করা মাসুকা চাকরির সুবাদে চলে যান ঢাকা। প্রথমে মিরপুরের একটি স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু করেন।
এরপর যোগ দেন মাইলস্টোন স্কুলে।

মন্তব্য

মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে আইএসপিআর। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, গত সোমবার দুপুর আনুমানিক ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়।

মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় শিশুসহ বেশ কয়েকজন নিরীহ নাগরিক হতাহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকটবর্তী ক্যাম্প থেকে সদস্যরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালানো হয়।

উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে দুর্ঘটনাস্থলে উত্সুক জনতার ব্যাপক ভিড় দেখা দেয়, যা ইভাকুয়েশন ও রেসকিউ কার্যক্রমকে বারবার ব্যাহত করে।

সেনাবাহিনীর সদস্য এবং মাইলস্টোন স্কুলের স্বেচ্ছাসেবকরা বারবার অনুরোধ করলেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় সময়মতো আহতদের সরিয়ে নেওয়া অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এতে প্রাণহানির ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। সেনা সদস্যরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারির সঙ্গে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই উদ্ধার কার্যক্রমে নিয়োজিত ১৪ জন সেনা সদস্য শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আইএসপিআর আরো জানায়, উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে বিকেলের দিকে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়।

ফলে একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়, যা এক পর্যায়ে একটি অনভিপ্রেত ঘটনার অবতারণা করে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে থেকে পেশাদারি ও সর্বোচ্চ দায়িত্ববোধের সঙ্গে কর্তব্য পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

রাজধানীর শেওড়াপাড়ার একটি চারতলা আবাসিক ভবনের চতুর্থ তলার একটি ফ্ল্যাটে আগুন লেগে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। খবর পেয়ে আধাঘণ্টার মধ্যে তা নিয়ন্ত্রণে এনেছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ১৪ মিনিটে দক্ষিণ শেওড়াপাড়ার ৫৩২ নম্বর ভবনের আগুনের তথ্য পায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৬টা ৪৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

৭টা ২০ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নেভানো হয়। মিরপুর ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার মো. আফজাল হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে চার হাজার ৫০০ বর্গফুটের ওই ফ্ল্যাটে আগুন লাগে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ