<p>সাত দফা দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন বুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থীরা। গতকাল শনিবার দুপুরে বুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলামের কাছে সাত দফা দাবিসংবলিত একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।</p> <p>বুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থীদের দেওয়া ওই দাবিগুলো হলো আবরারের পরিবারকে বুয়েট প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা, ক্যাম্পাসে আবরারের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ, আবরারের নামে স্কলারশিপ চালু, সব হলে নির্যাতনকারী শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, সন্ত্রাসী ও নির্যাতনকারীদের নাম ডিপার্টমেন্টে ও <img alt="" src="/ckfinder/userfiles/images/print/2019/11 November/24-11-2019/kalerkantho-253--2019-11-24-2.jpg" style="float:left; height:240px; margin:10px; width:140px" />হলে তালিকা করে টাঙিয়ে দেওয়া, সন্ত্রাসী তৈরির মদদদাতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া এবং আবরারের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা।</p> <p>সাবেক শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি দেওয়ার পর আবরারের বাবা মো. বরকত উল্লাহ বলেন, ‘পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যে উদ্যোগ নিয়েছে তাতে আমরা সন্তুষ্ট। যারা দোষী তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। আশা করছি তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হবে।’ বুয়েট উপাচার্য সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা দুই সপ্তাহ সময় নিয়েছিলাম। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের একটি দাবি আমরা পূরণ করেছি। আশা করছি, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে অন্য দাবিগুলো পূরণ করতে পারব।’</p> <p>প্রসঙ্গত, গত ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তাঁর কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যান বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তাঁরা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে তাঁকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করেন।</p> <p> </p> <p> </p>