<p>মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সরকারের বেতনভুক্ত রাজাকারদের তালিকা সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গতকাল রবিবার সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কমিটি রাজাকারদের তালিকা দ্রুত চূড়ান্ত করার তাগিদ দিয়েছে।</p> <p>এ ছাড়া রাজধানীর গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্স ভবনের ইজারাদারের কাছে বকেয়া থাকা সোয়া কোটি টাকা আদায়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি।</p> <p>জাতীয় সংসদ ভবনে সংসদীয় কমিটির বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি শাজাহান খান। বৈঠকে কমিটির সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মইন উদ্দীন খান বাদল, রাজি উদ্দিন আহমেদ, রফিকুল ইসলাম, এ বি তাজুল ইসলাম, কাজী ফিরোজ রশীদ এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।</p> <p>কমিটি সূত্র জানায়, সংসদীয় কমিটির পক্ষ থেকে একাত্তরে খুন, ধর্ষণ, নির্যাতন, লুণ্ঠনে যে বাঙালিরা বেতন নিয়ে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতা করেছিল, তাদের তালিকা সংগ্রহের সুপারিশ করা হয়। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে বলা হয়। এরপর গত ২৬ মে সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাজাকার, আলবদর, আলশামস ও শান্তি কমিটির সদস্যদের তালিকা সংগ্রহ করে তা রক্ষণাবেক্ষণে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সর্বশেষ জানানো হয়েছে, রাজাকারদের তালিকা প্রণয়নে এরই মধ্যে সব জেলা প্রশাসককে চিঠি দেওয়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে।</p> <p>বৈঠক শেষে সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খান সাংবাদিকদের বলেন, পাকিস্তান সরকারের বেতনভোগী রাজাকারদের তালিকা সংগ্রহের কাজ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুরু করেছে বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি তালিকা চূড়ান্ত করা সম্ভব হবে। জেলায় জেলায় রেকর্ড রুমে থাকা রাজাকারদের তালিকা সংগ্রহ করে চূড়ান্ত তালিকা গেজেট আকারে প্রকাশ করতে বলা হয়েছে বলেও তিনি জানান।</p> <p>একই বৈঠকে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের সম্পত্তি রাজধানীর গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্স ভবনের বেজমেন্টে গাড়ি পার্কিংয়ের ইজারাদারের কাছে পাওনা এক কোটি ১৯ লাখ টাকা আদায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে বলে জানান শাজাহান খান। তিনি বলেন, ‘ওখানে যেন একটা লুটপাটের রাজত্ব চলছে। ইজারাদারের কাছে পাওনা টাকা এক মাসের মধ্যে আদায় করতে বলা হয়েছে।’</p> <p>মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সরকারের বেতনভুক্ত রাজাকারদের তালিকা সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গতকাল রবিবার সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কমিটি রাজাকারদের তালিকা দ্রুত চূড়ান্ত করার তাগিদ দিয়েছে।</p> <p>এ ছাড়া রাজধানীর গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্স ভবনের ইজারাদারের কাছে বকেয়া থাকা সোয়া কোটি টাকা আদায়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি।</p> <p>জাতীয় সংসদ ভবনে সংসদীয় কমিটির বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি শাজাহান খান। বৈঠকে কমিটির সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মইন উদ্দীন খান বাদল, রাজি উদ্দিন আহমেদ, রফিকুল ইসলাম, এ বি তাজুল ইসলাম, কাজী ফিরোজ রশীদ এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।</p> <p>কমিটি সূত্র জানায়, সংসদীয় কমিটির পক্ষ থেকে একাত্তরে খুন, ধর্ষণ, নির্যাতন, লুণ্ঠনে যে বাঙালিরা বেতন নিয়ে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতা করেছিল, তাদের তালিকা সংগ্রহের সুপারিশ করা হয়। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে বলা হয়। এরপর গত ২৬ মে সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাজাকার, আলবদর, আলশামস ও শান্তি কমিটির সদস্যদের তালিকা সংগ্রহ করে তা রক্ষণাবেক্ষণে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সর্বশেষ জানানো হয়েছে, রাজাকারদের তালিকা প্রণয়নে এরই মধ্যে সব জেলা প্রশাসককে চিঠি দেওয়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে।</p> <p>বৈঠক শেষে সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খান সাংবাদিকদের বলেন, পাকিস্তান সরকারের বেতনভোগী রাজাকারদের তালিকা সংগ্রহের কাজ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুরু করেছে বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি তালিকা চূড়ান্ত করা সম্ভব হবে। জেলায় জেলায় রেকর্ড রুমে থাকা রাজাকারদের তালিকা সংগ্রহ করে চূড়ান্ত তালিকা গেজেট আকারে প্রকাশ করতে বলা হয়েছে বলেও তিনি জানান।</p> <p>একই বৈঠকে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের সম্পত্তি রাজধানীর গুলিস্তান শপিং কমপ্লেক্স ভবনের বেজমেন্টে গাড়ি পার্কিংয়ের ইজারাদারের কাছে পাওনা এক কোটি ১৯ লাখ টাকা আদায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে বলে জানান শাজাহান খান। তিনি বলেন, ‘ওখানে যেন একটা লুটপাটের রাজত্ব চলছে। ইজারাদারের কাছে পাওনা টাকা এক মাসের মধ্যে আদায় করতে বলা হয়েছে।’</p>