ঢাকা, শুক্রবার ২৫ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৯ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, শুক্রবার ২৫ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৯ মহররম ১৪৪৭
উন্মুক্ত পাঠাগার

‘নির্ঝরিণী’তে পড়ার আনন্দ

মাসুদ রানা, ভাঙ্গুড়া (পাবনা)
মাসুদ রানা, ভাঙ্গুড়া (পাবনা)
শেয়ার
‘নির্ঝরিণী’তে পড়ার আনন্দ
তরুণ-তরুণীদের বইয়ে ফেরাতে পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে তৈরি করা হয়েছে উন্মুক্ত লাইব্রেরি ‘নির্ঝরিণী’। ছবি : কালের কণ্ঠ

প্রযুক্তির উৎকর্ষের কারণে জীবনযাপন অনেক সহজ হয়ে গেছে। তরুণ প্রজন্ম মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন ডিভাইসে ঝুঁকে পড়ছে। এতে দিন দিন বই পড়ায় আগ্রহ কমে যাচ্ছে। বর্তমান প্রজন্মকে বইয়ে ফেরাতে পাবনার ভাঙ্গুড়ায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে মিনিপার্কে উন্মুক্ত পাঠাগার তৈরি করেছেন ইউএনও নাহিদ হাসান খান।

‘নির্ঝরিণী’ নামের এই পাঠাগার ২৪ ঘণ্টা উন্মুক্ত থাকায় শিশুসহ সব বয়সের মানুষ এখানে বই পড়ে আনন্দে সময় কাটাতে আসে।

২০০৫ সালে তৎকালীন ইউএনও মিজানুর রহমান উপজেলা পরিষদের সরকারি কোয়ার্টারে বসবাসরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিবারের সদস্যদের সময় কাটানোর জন্য ওই মিনিপার্ক বানান। ২০১৬ সালে তাঁর উত্তরসূরি শামসুল আলম পার্কের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করেন। প্রায় দুই বিঘার ওপর নির্মিত পার্কের অর্ধেক জায়গাজুড়ে পুকুর।

পুকুরের পার ও অন্যান্য স্থানে বসার জায়গা ও দোলনা বসানো আছে। আছে শিশুদের খেলাধুলার সরঞ্জাম। এক পাশে শহীদ মিনার। তীব্র রোদে বিশ্রামের জন্য আছে ছাউনি দিয়ে নির্মিত গোল ঘর।
মিনিপার্কে ঢুকলেই চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন পাঠাগার। সামনেই পড়ার জন্য গোলটেবিল। পুরো চত্বরটি বিভিন্ন ঔষধি, বনজ ও ফলদ গাছের ছায়ায় ঢাকা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত পরিবেশে দর্শনার্থীরা পাঠাগার থেকে বই নিয়ে দোলনা অথবা বসার স্থানে বসে আনন্দের সঙ্গে বই পড়ে। রাতেও বই পড়ার জন্য পাঠাগারের সামনে আলোর ব্যবস্থা রেখেছে কর্তৃপক্ষ।
অনেকে রাতেও বই পড়তে যায় সেখানে।

বর্তমান ইউএনও নাহিদ হাসান খান গত বছর ডিসেম্বরে যোগদানের পর থেকেই এই পার্কের উন্নয়ন ও পাঠাগার নির্মাণের কাজ শুরু করেন। গত ১৭ এপ্রিল উদ্বোধন হওয়া এই পাঠাগার মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। প্রথমে দেশি-বিদেশি বিখ্যাত লেখকের ভাষা, ইতিহাস, প্রবন্ধ, গল্প, শিশুতোষ, সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রায় ৫০০ বই রাখা হয়। পরে আরো কিছু বই সরবরাহ করা হয়। তরুণ-তরুণীরা এতে বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে।

উপজেলার রূপসী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুজন আলী বলে, ‘আগে থেকেই বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে এই পার্কে এসে সময় কাটাতাম। তখন শুধু গল্পগুজব অথবা মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থেকেছি। কিন্তু এখন এসে বই পড়ে আনন্দে সময় কাটাই।’

অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক নুরুজ্জামান মুসাফির বলেন, ‘আমি প্রায় প্রতিদিন পাঠাগারে আসি। সেখানে সবার বই পড়ার আগ্রহ দেখে মুগ্ধ হয়েছি। জ্ঞানের আলো ছড়াতে ইউএনও অনেক ভালো একটি উদ্যোগ নিয়েছেন। বিশেষ করে শিশু-কিশোরদের মনে এই ব্যতিক্রমী পাঠাগার দারুণভাবে প্রভাব ফেলেছে। এটা সুন্দর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সৃষ্টিতে সহায়ক হবে।’ ইউএনও নাহিদ হাসান খান বলেন, ‘বই মানুষকে সৃজনশীল ও মননশীল করে গড়ে তোলে। বই পড়ে মানুষ জ্ঞান অর্জন করে। আর একটি সুন্দর জাতি গঠনে জ্ঞানী নাগরিকের অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই সবাইকে বই পড়তে আগ্রহী করার জন্য নতুন কিছু করার চেষ্টা করি। সেই চিন্তা থেকেই মূলত এই পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করি।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রাস্তা থেকে মাটি সরানোর কাজ করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা

শেয়ার
রাস্তা থেকে মাটি সরানোর কাজ করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা
রাস্তা থেকে মাটি সরানোর কাজ করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। গতকাল রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক-বাঘাইহাই সড়ক থেকে তোলা। ছবি : কালের কণ্ঠ
মন্তব্য

কুড়িগ্রামে জমি নিয়ে সংঘর্ষে ৩ জন নিহত

    চার জেলায় ৪ লাশ উদ্ধার
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
কুড়িগ্রামে জমি নিয়ে সংঘর্ষে ৩ জন নিহত

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে অন্তত ১৫ জন। এ ছাড়া বাগেরহাটে যুবদল নেতাকে হত্যার অভিযোগসহ পাঁচ জেলায় পাঁচজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধ ও বৃহস্পতিবার এসব ঘটনা ঘটেছে।

কালের কণ্ঠের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর :

গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার ভূন্দুর চর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত তিনজন হলেন আনোয়ার হোসেনের ছেলে নুরুল আমিন (৪০), গোলাম শহিদের ছেলে বলু মিয়া (৫৫) ও ফুলবাবু (৫০)। তাঁরা সবাই জমি নিয়ে বিরোধে থাকা শাহাজাহান মিয়ার পক্ষের লোক বলে জানা গেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বহুদিন ধরে ওই এলাকার শাহাজাহান মিয়া ও রাজু মিয়ার মধ্যে ৫০ শতক জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল।

ওই জমিতে সেচ দিতে গেলে রাজু মিয়ার লোকজন বাধা দেয়। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যান।

রৌমারী থানার ওসি লুৎফর রহমান বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একজনকে আটক করা হয়েছে।

এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে।

এ ছাড়া দেশের অন্য কয়েকটি জেলায়ও পৃথক ঘটনায় আরো পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।

বাগেরহাটে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের মারধরে সোহাগ সরদার (২৭) নামের যুবদলের এক নেতার মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পরে খুলনায় নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশ বলছে, ঘটনাটি হত্যা না আত্মহত্যাময়নাতদন্তের পর বলা যাবে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় বিয়ের মাত্র ছয় দিনের মাথায় এক নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত রূপা (১৮) তাঁর স্বামীর সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকতেন। স্বামী দাবি করেছেন, রূপা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। পুলিশ অপমৃত্যুর মামলা নিয়েছে।

সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় যমুনা নদী থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় দুই সপ্তাহ আগে যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মানকিদাহ এলাকায় নদী থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

এ ছাড়া ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার হয়েছে টাঙ্গন নদী থেকে। মৃত ব্যক্তি হলেন দিনাজপুর জেলার বাসিন্দা আনোয়ারুল ইসলাম।

মন্তব্য

বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি ২৮৭ যাত্রী নিয়ে নিরাপদে চট্টগ্রামে

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি ২৮৭ যাত্রী নিয়ে নিরাপদে চট্টগ্রামে

দুবাই থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় উড্ডয়নের পরপরই চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফিরে এসেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা ১৫ মিনিটে ফ্লাইট বিজি ১৪৮ চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২৮৭ জন যাত্রী নিয়ে অবতরণ করেছিল। এটি ৮টা ৩৭ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটিজনিত কারণে ফ্লাইটটি পুনরায় ফিরে এসে ৮টা ৫৮ মিনিটে শাহ আমানত বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করে।

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল জানান, বিমানটি বিমানবন্দরের বে নম্বর-৮-এ অবস্থান করছে। ফ্লাইটের সব যাত্রীর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের অন্য একটি ফ্লাইট বিজি ১২২-এ অনবোর্ড সম্পন্ন হয়। সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

বিমান কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দুবাই থেকে সকাল ৭টা ১৫ মিনিটে ফ্লাইটটি চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

চট্টগ্রামে অবতরণের পর ২৮৭ জন যাত্রী নিয়ে ৮টা ৩৭ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর ছেড়ে যায়। এরপর হঠাৎ যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ফ্লাইটটি পুনরায় ফিরে এসে ৮টা ৫৮ মিনিটে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল বলেন, বিমানের ত্রুটি সারানোর কাজ চলছে। যাত্রীরা নিরাপদে আছেন।

 

মন্তব্য

রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, ৫০ আরোহীর সবাই নিহত

কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
রাশিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, ৫০ আরোহীর সবাই নিহত

রাশিয়ায় ৫০ আরোহী নিয়ে একটি অ্যান-২৪ যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। প্রাথমিক খবরে জানানো হয়েছে, কেউই বেঁচে নেই। সিভিল ডিফেন্স, জরুরি ও দুর্যোগবিষয়ক মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছে, অ্যান-২৪ বিমানটি পরিচালনা করছিল সাইবেরিয়াভিত্তিক বিমান সংস্থা আঙ্গারা। প্রথমে বিমানটি রাডার থেকে হারিয়ে যায়।

এরপর তা খুঁজে বের করতে জরুরি তল্লাশি অভিযান চলছিল বলে জানান আমুর অঞ্চলের গভর্নর ভাসিলি অরলোভ। কিন্তু পরে জানানো হয়, এর ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। তারা বিমানের ফিউজলেজের সন্ধান পেয়েছে।

ইন্টারফ্যাক্স নিউজ এজেন্সি বলেছে, চীনের কাছাকাছি আমুর অঞ্চলে বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে।

এমআই-৮ হেলিকপ্টার বিমানটির ফিউজলেজ দেখতে পেয়েছে। এই হেলিকপ্টারটি পরিচালনা করে রাশিয়ার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ রোসাভিয়াতসিয়া।

বার্তা সংস্থা তাসের খবর অনুযায়ী, আশপাশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের মতো দৃষ্টিসীমা ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে আসে। এ কারণে বিমানটি অবতরণের চেষ্টা করে থাকতে পারেন ক্রু।

এটা হতে এটা হতে পারে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার একটি কারণ। সাইবেরিয়াভিত্তিক আঙ্গারা এয়ারলাইনস পরিচালিত বিমানটি চীনের সীমানা লাগোয়া আমুর অঞ্চলের তিন্দা শহরের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। এমন সময় এটি রাডার থেকে হারিয়ে যায়।

স্থানীয় জরুরিবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিমানটি গন্তব্যের কাছাকাছি থাকাকালে হঠাৎ করে রাডারের বাইরে চলে যায়। গভর্নর অরলোভ টেলিগ্রামে লিখেছেন, প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে বিমানে ৪৩ জন যাত্রী ছিলেন।

তার মধ্যে পাঁচজন শিশু। তাদের সঙ্গে ছয়জন ক্রু সদস্যও ছিলেন। তিনি বলেন, বিমান অনুসন্ধানে সব প্রয়োজনীয় বাহিনী ও সরঞ্জাম মোতায়েন করা হয়।

উড়োজাহাজটিতে পাঁচ শিশুসহ ৪৩ যাত্রী ও ছয় ক্রু ছিলেন বলে আমুর অঞ্চলের গভর্নর ভাসিলি অরলভ আগেই জানিয়েছিলেন। যেখানে উড়োজাহাজটি রাডার থেকে হারিয়ে যায়, সেটি রাশিয়ার তাইগা বনভূমি অঞ্চলে পড়েছে।

১৯৫০-এর দশকে নির্মিত আন্তোনভ আন-২৪ উড়োজাহাজ সাধারণত যাত্রী ও মালপত্র পরিবহনে ব্যবহৃত হয়। এখন পর্যন্ত এই মডেলের হাজারের বেশি উড়োজাহাজ তৈরি হয়েছে। রাশিয়ায় এখন সীমিত পরিসরে বাণিজ্যিকভাবে এ ধরনের উড়োজাহাজ ব্যবহৃত হয় বলে জানিয়েছে আরটি।

সরকারি বার্তা সংস্থা তাস জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অবতরণের সময় পাইলটের ভুল এবং খারাপ দৃশ্যমানতা এই দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে। সূত্র : রয়টার্স

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ