পর্ন ইন্ডাস্ট্রির রমরমা বাজারে কোন নায়িকাদের চাহিদা সবথেকে বেশি? আয় এবং সম্পত্তির পরিমাণ দিয়ে তার একটা আঁচ পাওয়া সম্ভব। সেই তালিকায় চোখ রাখলে সানি লিওনকে পাওয়া যাবে সাত নম্বরে। শীর্ষে রয়েছেন জেনা জ্যাকসন।
২-জেনা জেমসন।
পর্ন ইন্ডাস্ট্রির রমরমা বাজারে কোন নায়িকাদের চাহিদা সবথেকে বেশি? আয় এবং সম্পত্তির পরিমাণ দিয়ে তার একটা আঁচ পাওয়া সম্ভব। সেই তালিকায় চোখ রাখলে সানি লিওনকে পাওয়া যাবে সাত নম্বরে। শীর্ষে রয়েছেন জেনা জ্যাকসন।
২-জেনা জেমসন।
৩-টেরা প্যাট্রিক। সম্পত্তির পরিমাণ ১৫ মিলিয়ন ডলার।
৪-জেসি জেন।
৫-ব্রি অলসন। সম্পত্তির পরিমাণ ৫ মিলিয়ন ডলার।
৬-জেনা হেজ।
৭-সানি লিওন। সম্পত্তির পরিমাণ ২.৫ মিলিয়ন ডলার।
৮-লিসা অ্যান। সম্পত্তির পরিমাণ ২ মিলিয়ন ডলার।
৯-আসা আকিরা। সম্পত্তির পরিমাণ ১.৫ মিলিয়ন ডলার।
১০-নিকি বেন্জ। সম্পত্তির পরিমাণ ১ মিলিয়ন ডলার।
সম্পর্কিত খবর
এইবার টলিউডে পা রাখতে চলেছেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা শরমন যোশী। প্রথমবারের মতো তিনি অভিনয় করতে চলেছেন একটি বাংলা সিনেমায়। তার বিপরীতে থাকছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়। ছবিটি পরিচালনা করছেন এম এন রাজ এবং প্রযোজনা করছে মেহর এন্টারটেইনমেন্ট ভেঞ্চারস, হিমানি ফিল্মস ও ফ্লোটিং ওয়াটার।
আনন্দবাজার ডট কমকে এম এন রাজ বলেন, ‘এখন বড় পর্দায় বাঙালিয়ানাই তুলে ধরার চেষ্টা করছে৷ তাই আমার মনে হলো এখন প্রেমের গল্প বলা দরকার। এখানে কলেজ প্রেম আছে। স্বামী-স্ত্রীর সংসার, বন্ধুত্বের গল্পও আছে। ইতিমধ্যেই বাংলা শেখা শুরু করেছেন অভিনেতা শরমন।
নতুন কাজ নিয়ে উত্তেজিত অভিনেত্রী সুস্মিতাও। বলেন, ‘ভাল চরিত্র। সেই সঙ্গে শরমন যোশীর সঙ্গে কাজ অবশ্যই বড় সুযোগ।’
ছবিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেতা খাইরুল বাসারকে৷ শোনা যাচ্ছে, বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অভিনেত্রীকেও যুক্ত করা হতে পারে এই প্রজেক্টে।
কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রিয়া গাঙ্গুলীর দাম্পত্য কলহ এবার প্রকাশ্যে এসেছে এক নতুন মোড়কে। প্রায় আট মাস আগে তার স্বামী অরিন্দম চক্রবর্তীর সঙ্গে রিয়া গাঙ্গুলীর সম্পর্কের টানাপড়েন শুরু হলেও এত দিন সন্তানদের মুখের দিকে চেয়ে কোনো আইনি পদক্ষেপ নেননি অভিনেত্রী। সম্প্রতি তিনি যা জানতে পেরেছেন, তাতে বড় ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছেন।
রিয়া ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অরিন্দম প্রতি সপ্তাহে ছেলেমেয়েদের সঙ্গে দেখা করতে আসত।
অভিনেত্রীর দাবি, তার স্বামী অরিন্দমের এক পরকীয়া প্রেমিকা আছেন, যিনি নিয়মিত তাদের দমদম ক্যান্টনমেন্টের শ্বশুরবাড়িতে যাতায়াত করেন।
তার কথায়, ‘শাশুড়ি মা অসুস্থ থাকায় নাতি-নাতনিকে দেখতে চাইছিলেন। তাই আমি তাদের নিয়ে সেখানে গিয়েছিলাম। তখনই জানতে পারি স্বামীর প্রেমিকা নিয়মিত ওই বাড়িতে আসেন।
রিয়া আরো জানান, তার স্বামী আপস বিচ্ছেদের জন্য চাপ দিচ্ছেন। অরিন্দম চান, ছেলেমেয়েরা তার কাছে থাকুক এবং তিনি রিয়াকে কোনো খোরপোশ দেবেন না।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে রিয়া বলেন, ‘আমার ছেলেমেয়েকে কিছুতেই কাছছাড়া করতে পারব না। এত সহজে কী করে ছেড়ে দেব আমি। টাকা-পয়সা তো দরকার, চেষ্টা করছি শিগগিরই যাতে ধারাবাহিকে ফিরতে পারি।’
রাজধানীর উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের একটু শুটিং হাউসে দীর্ঘদিন ধরে নাটক ও সিনেমার শুটিং হয়ে আসছিল। সম্প্রতি সেই বাড়িতে শুটিং বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর আবাসিক এলাকা কল্যাণ সমিতি।
২০ জুলাই ইস্যুকৃত এক নোটিশে সমিতি জানিয়েছে, ওই বাড়িতে শুটিং ঘিরে এলাকায় জনসমাগম বাড়ছে, রাস্তায় যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে এবং স্থায়ী বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনে ব্যাঘাত ঘটছে। নোটিশে আরো বলা হয়, ‘আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে শুটিং হাউস পরিচালনা করা নীতিমালার পরিপন্থী।
এই নির্দেশনার প্রতিবাদ জানিয়েছে টেলিভিশন নাটকের শিল্পীদের সংগঠন ‘অভিনয় শিল্পী সংঘ’। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অভিনেতা রাশেদ মামুন অপু বলেন, ‘লাবনী শুটিং হাউসটি নিয়ে অনেক দিন ধরেই একটি মহল কাজ করছিল। তাদের প্রধান লক্ষ্য এটি উচ্ছেদ করা।
তিনি বলেন, ‘এই শুটিং হাউজ রাস্তার একেবারে ডেড এন্ডে (শেষ প্রান্তে)। তাই জ্যাম বা বিশৃঙ্খলার প্রশ্নেই আসে না। শুটিং হাউস মানেই হচ্ছে আমরা নিরিবিলি, নয়েজের সঙ্গেই আমাদের শত্রুতা। কারণ শুটিংয়ে আমরা কখনো নয়েজটা কাভার করতে চাই না। শুটিং হাউস ছাড়াও এই এলাকায় কয়েকটি আবাসিক হোটেলও আছে, স্কুলও আছে।
দেশীয় নাটকের অভিনেত্রী মানসী প্রকৃতি স্বামী নির্মাতা আদিবাসী মিজানের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ তুলেছেন। এক ফেসবুক পোস্টে মানসী লিখেছেন, ‘কোনো মদখোর ভালো স্বামী তো দূরের কথা, সে একজন সন্তানের বাবাও হওয়ার যোগ্য নয়। একজন প্রেগনেন্ট স্ত্রীকে একা ঘরে রেখে ভোর পর্যন্ত বারে গিয়ে মদ খায়। এটা কোন ধরনের মানুষ।
তিনি আরও লেখেন, ‘ভেবেছিলাম ভালো হয়ে যাবে সে। কিন্তু কুত্তার লেজ তো কখনো সোজা হয় না। এই কথাটাই আবারও প্রমাণ করলি তুই। আল্লাহ, তুমি এর বিচার অবশ্যই করো।
এই প্রেক্ষিতে নির্মাতা মিজান মানসীকে ডিভোর্স দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি লেখেন, ‘ওকে, আমি তোমাকে ডিভোর্স দেব। অনেক বেড়ে গেছ। তুমি একটা মিথ্যুক।
মানসী ফেসবুকে আরেক পস্টে লেখেন, ‘আমি মেনে নিলাম আমি খারাপ। একটা বে**ও দিনশেষে একটা ভালো সংসার, ভালো স্বামী পেলে ভালো হয়ে যায়। আমি দিনশেষে সম্মান নিয়ে শান্তিমতো সংসারটা করতে চাইছিলাম। আমার মন বা শরীরের অবস্থা কোনোটাই ভালো না। আমার বা আমার বাবুর যদি কিছু হয়, তার পুরো দায়ভার আমি আদিবাসী মিজান আমার হাসব্যান্ডকে দিয়ে যাচ্ছি।
মানসী প্রকৃতি ও আদিবাসী মিজানের সাংসারিক কলহ চরম পর্যায়ে। এরই এক পর্যায়ে অভিনেতা রওনক হাসান তাদের দুজনকে ব্যক্তিগতভাবে সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানান। রওনক বলেন, ‘দোহাই লাগে তোমাদের কাছে, সংসারে সমস্যা থাকবেই। সমস্যাহীন মানুষ হয় না। পারিবারিক বিষয় পারিবারিক বা বন্ধুদের মাধ্যমে সমাধান করো। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নাও। বাজারে না ।ফেসবুক একটা বাজার। দোহাই লাগে, কামনা করি তোমাদের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।’