ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২১ আগস্ট ২০২৫
৬ ভাদ্র ১৪৩২, ২৬ সফর ১৪৪৭

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২১ আগস্ট ২০২৫
৬ ভাদ্র ১৪৩২, ২৬ সফর ১৪৪৭

ষষ্ঠ শ্রেণি : ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র

  • সুমন ভূইয়া, সহকারী শিক্ষক, সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ডেমরা, ঢাকা
শেয়ার
ষষ্ঠ শ্রেণি : ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র

Identification of parts of speech

    Identify the parts of speech of the underlined words in the following passage.

[পূর্বপ্রকাশের পর]

7.                The (a) ancient ruins stood (b) proudly on the (c) hill. Tourists came (d) from all over the (e) world to see (f) them. The guide explained (g) their history (h) vividly. (i)  Although much was damaged, the remaining structures were (j) impressive.


Answer

    (a) ancient = adjective

    (b) proudly = adverb

    (c) hill = noun

    (d) from = preposition

    (e) world = noun

    (f) them = pronoun

    (g) their = pronoun

    (h) vividly = adverb

    (i) Although = conjunction

        (j) impressive = adjective

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নবম শ্রেণি : ব্যবসায় উদ্যোগ

    মোসাম্মাৎ শরীফা আক্তার, সহকারী প্রধান শিক্ষক, লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
নবম শ্রেণি : ব্যবসায় উদ্যোগ

প্রথম অধ্যায় : ব্যবসায় পরিচিতি

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১। ব্যবসায়ের প্রধান উদ্দেশ্য মুনাফা অর্জন’— ব্যাখ্যা করো। 

  উত্তর : মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে উৎপাদন ও বণ্টনসহ সব বৈধ অর্থনৈতিক কাজকে ব্যবসায় বলে। কেউ যদি উদ্দেশ্যবিহীনভাবে খেলাধুলা করে, মানসিক সন্তুষ্টির জন্য গান-বাজনা করে তবে তার কাজকে ব্যবসায় বলা যাবে না।

ব্যবসায় হতে হলে সেখানে মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্য থাকতে হবে। কেননা ব্যবসায়ের প্রধান উদ্দেশ্যই হচ্ছে মুনাফা অর্জন। 

২।         শিল্পবিপ্লব সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।

  উত্তর : যান্ত্রিকশক্তি আবিষ্কারের ফলে অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি ইউরোপে শিল্পজগতে উৎপাদন ব্যবস্থায় যে পরিবর্তন সাধিত হয়েছে তাকে শিল্পবিপ্লব বলে। ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সাল পর্যন্ত সময়কে শিল্পবিপ্লব যুগ বলা হয়। এ সময়ে ইউরোপের কলকারখানায় উৎপাদন ক্ষেত্রে যন্ত্রপাতির ব্যবহার শুরু হয়। ফলে পারিবারিক উৎপাদন ব্যবস্থাগুলো বড় শিল্প-কারখানায় রূপ নেয়।

আর যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ফলে কম সময়ে বেশি উৎপাদন সম্ভব হয়।

৩।         পরিবহন কোন ধরনের উপযোগ সৃষ্টি করে? বুঝিয়ে লেখো।

  উত্তর : উৎপাদনশীল থেকে ভোক্তার কাছে পণ্য প্রেরণে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টির কাজকেই পরিবহন বলে। পরিবহন ব্যবসায়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

এটি স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি করে। বিশ্বায়নের এ যুগে পৃথিবীর এক প্রান্তে পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে, আর তা ব্যবহার বা ভোগ করছে পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষ। পরিবহন অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উভয় প্রকার বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারণ, পরিবহনসংক্রান্ত কার্যাবলির মাধ্যমে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।

৪।         একজন ব্যবসায়ীর কেন ব্যবসায় পরিবেশ সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন?

    উত্তর : পরিবেশের প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক বিভিন্ন উপাদানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রভাবিত হয়। এ ক্ষেত্রে অনুকূল উপাদানগুলোর প্রভাবে ব্যবসায়ে সহজে সফলতা পাওয়া যায়। আবার এগুলোর প্রতিকূল প্রভাবে ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তাই ব্যবসায়কে লোকসানের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে এর পরিবেশ সম্পর্কে যথাযথ ধারণা রাখা প্রয়োজন।

 

মন্তব্য

দশম শ্রেণি : বাংলা দ্বিতীয় পত্র

    আতাউর রহমান সায়েম, সহকারী শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা
শেয়ার
দশম শ্রেণি : বাংলা দ্বিতীয় পত্র

সমাস

[পূর্বপ্রকাশের পর]

  বহুব্রীহি সমাস চেনার উপায়
অন্য বা ভিন্ন পদের অর্থ প্রাধান্য পাবে।

►► ব্যাসবাক্যে বিশেষণ + বিশেষ্য + যে/যার থাকলে সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হবে।


উদাহরণ
নীল + কণ্ঠ + যার = নীলকণ্ঠ।

               

     (বিশেষণ)(বিশেষ্য)

►► ব্যাসবাক্যে বিশেষ্য + বিশেষ্য + যে/যার থাকলে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হবে।


উদাহরণ
আশীতে (দাঁতে) + বিষ + যার = আশীবিষ।

                           

      (বিশেষ্য)         (বিশেষ্য)

►► ব্যাসবাক্যে একই বিশেষ্য দুবার পাশাপাশি বসবে + যে + বিশেষ্য থাকলে ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস হবে।

  উদাহরণ
কানে কানে + যে + কথা = কানাকানি।

                

     (একই বিশেষ্য পদ)  (বিশেষ্য)

►► ব্যাসবাক্যের মধ্যে সহিত কথাটি থাকলে
উদাহরণ
স্ত্রীর সহিত বর্তমান = সস্ত্রীক।

►► ব্যাসবাক্যে নাই/নয় + বিশেষ্য + যে/যার থাকলে এবং ভিন্ন অর্থে প্রাধান্য পেলে নঞ বহুব্রীহি সমাস হবে।

  অর্থাৎ, ব্যাসবাক্যের শুরুতে ন, নাই এবং ব্যাসবাক্যের শেষে যে/যার থাকলে সেটি নঞ বহুব্রীহি সমাস।


উদাহরণ

  নাই জানা যার = অজানা
নাই + তার + যার = বেতার       

 

ব্যাসবাক্যে সংখ্যা + বিশেষ্য + যার থাকলে
সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি সমাস হবে।


উদাহরণ
সে (তিন) + তার + যার = সেতার।

                

         (সংখ্যা) (বিশেষ্য)

  উল্লেখ্য, অনেকেই সেতার শব্দটিকে দ্বিগু সমাস মনে করে এভাবে ব্যাসবাক্য করতে চান
সে (তিন) তারের সমাহার = সেতার। কিন্তু সেতার বলতে শুধু তিনটি তারকে বুঝায় না; এটি বিশেষ বাদ্যযন্ত্রকে বুঝায়, যার তিনটি তার রয়েছে। অর্থাৎ এটি অন্য অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। তাই এটিকে দ্বিগু সমাসে না করে সংখ্যাবাচক বহুবীহি সমাসের নিয়মে করলে ভালো হবে।
সমস্তপদে আ, এ, ও ইত্যাদি প্রত্যয় থাকলে প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি সমাস হবে।


উদাহরণ
এক দিকে চোখ যার = একচোখা  (চোখ+আ)

মন্তব্য

গণিতচর্চা

শেয়ার
গণিতচর্চা

  গুণের মজার প্যাটার্ন

  দুই অঙ্কবিশিষ্ট কোনো সংখ্যাকে তার বিপরীত সংখ্যা দ্বারা গুণ করলে প্রতি ক্ষেত্রে এক মজার প্যাটার্ন পাওয়া যায়।

  যেমন :

  ১২ x ২১ = ২৫২

  ১৩ x ৩১ = ৪০৩

  ১৪ x ৪১ = ৫৭৪

  ১৫ x ৫১ = ৯৭৬

  আবার,

  ৪০৩ - ২৫২ = ১৫১

  ৫৭৪ - ৪০৩ = ১৭১

  ৯৭৬ - ৫৭৪ = ১৯১

  পুনরায়,

  ১৭১ - ১৫১ = ২০

  ১৯১ - ১৭১ = ২০

  বিয়োগফলের পার্থক্য প্রতি ক্ষেত্রে ২০।

 

  ১০১ এর জাদু

  দুই অঙ্কবিশিষ্ট কোনো সংখ্যাকে ১০১ দ্বারা গুণ করলে সংখ্যাটি দেখেই গুণফল বলে দেওয়া যায়। কিভাবে? খুব সহজ।

যে সংখ্যাকে গুণ করা হবে, সেই সংখ্যাটি দুবার লিখলেই গুণফল হয়ে যাবে।

 

  উদাহরণ

  ৩৫ x ১০১ = ৩৫৩৫

  ৫৮ x ১০১ = ৫৮৫৮

 

  বর্গের মজা

  কোনো সংখ্যার একক স্থানীয় অঙ্ক ৫ হলে, সেই সংখ্যা বর্গ খুব সহজে চোখের নিমিষেই করে ফেলা যায়।

  ৫-এ শেষ হওয়া যেকোনো সংখ্যার বর্গ করতে প্রথম সংখ্যাকে তার পরের ক্রমিক সংখ্যার সঙ্গে গুণ করো। গুণফলের পরে ২৫ বসালেই তোমরা কাঙ্ক্ষিত সংখ্যাটির বর্গ পেয়ে যাবে।

 

 

  উদাহরণ

  ৩৫ = (৩ x ৪)২৫ = ১২২৫

  ৬৫ = (৬ x ৭)২৫ = ৪২২৫

 

সৈয়দা জুয়েলী আকতার

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্মান প্রথম বর্ষ : হিসাববিজ্ঞান নীতিমালা

    মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী অধ্যাপক সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা
শেয়ার
সম্মান প্রথম বর্ষ : হিসাববিজ্ঞান নীতিমালা
অঙ্কন : শেখ মানিক

প্রথম অধ্যায় : হিসাববিজ্ঞান—ব্যবসায়ের ভাষা

[হিসাববিজ্ঞান ও ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের জন্য প্রযোজ্য]

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর (ক-বিভাগ)

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৩১।  IASC কোথায় অবস্থিত?

  উত্তর : টক (যুক্তরাজ্যে)।

৩২।  AICPA কোথায় অবস্থিত?

  উত্তর :  USA (যুক্তরাষ্ট্রে)।

৩৩। SEC  হিসাববিজ্ঞানের কোন পক্ষের তথ্য ব্যবহারকারী?

  উত্তর : বহিস্থ ব্যবহারকারী।

৩৪।       হিসাব সচেতনতা মানুষকে কী করে?

  উত্তর : নৈতিক চরিত্র গঠন ও মূল্যবোধ সৃষ্টিতে সহায়তা করে।

৩৫। হিসাববিজ্ঞানের আদিভূমি বলা হয় কোন স্থানকে?

  উত্তর : ইতালিকে।

৩৬। বিনিময় যুগে কঙ্গোতে হিসাব রাখত কিভাবে?

  উত্তর : বাঁশের কাঠি দিয়ে?

৩৭।

      বিনিময় যুগে ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে হিসাব রাখত কিভাবে?

  উত্তর : পোড়ামাটি, মোম, তাম্রপাত্র ও কাঠ খোদাই করে।

৩৮। প্রস্তর যুগে কিভাবে হিসাব রাখত?

  উত্তর : গাছের গায়ে, পর্বতের গুহায়, পাথরে চিহ্ন দিয়ে ইত্যাদি।

৩৯। প্রাচীন যুগে মিসর, ইতালি, রোম, গ্রিস, ব্যাবিলন, ইউরোপ ও এশিয়ার লোকেরা হিসাব রাখত কিভাবে?

  উত্তর : প্যাপিরাস নামক গাছের পাতা দিয়ে।

৪০।       প্রাচীন যুগে চীন দেশের লোকেরা হিসাব রাখত কিভাবে?

  উত্তর : অ্যাবাকাস নামক যন্ত্র দ্বারা।

৪১।       বিনিময় যুগে মিসরীয়রা হিসাব রাখত কিভাবে?

  উত্তর : আবলুস কাঠে, আইভরি প্লেটে ও স্লেট পাথরে।

৪২। মুদ্রা যুগে ইংরেজ ব্যবসায়ীরা হিসাব রাখত কিভাবে?

  উত্তর : টালি নামক খাঁজ কাটা চ্যাপ্টা কাঁঠের লাঠির মাধ্যমে।

৪৩।       কত সালে দুতরফা দাখিলার ধারণা প্রকাশিত হয়?

  উত্তর : দুতরফা দাখিলার ধারণা প্রকাশিত হয় ১৪৯৪ সালে।

৪৪।       হিসাব তথ্যের বৈশিষ্ট্য কী?

  উত্তর : প্রাসঙ্গিক, সময়োপযোগী, তুলনাযোগ্য, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য।

৪৫।       প্রাইভেট অ্যাকাউন্ট্যান্ট কে?

  উত্তর : একজন হিসাববিজ্ঞানী যিনি বেতনের বিনিময়ে কোন প্রতিষ্ঠানে হিসাবসংক্রান্ত কাজে নিয়োজিত থাকেন তিনিই প্রাইভেট অ্যাকাউন্ট্যান্ট।

৪৬।       পাবলিক অ্যাকাউন্ট্যান্ট কে?

  উত্তর : একজন হিসাববিজ্ঞানী যিনি ফি-এর বিনিময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হিসাবসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সেবা দিয়ে থাকেন তিনিই পাবলিক অ্যাকাউন্ট্যান্ট।

৪৭।       হিসাববিজ্ঞানে নৈতিকতা কী?

  উত্তর : নৈতিকতা হলো একটি মান, যা হিসাববিজ্ঞানের কর্মকাণ্ড ঠিক অথবা বেঠিক, সততা অথবা অসততা, স্বচ্ছতা অথবা অস্বচ্ছতা, বৈধ অথবা অবৈধ বিচার করে তাকে হিসাববিজ্ঞানে নৈতিকতা বলে।

৪৮।       আর্থিক হিসাববিজ্ঞান কী?

  উত্তর : হিসাববিজ্ঞানের যে শাখায় অর্থনৈতিক এবং আর্থিক তথ্যগুলো বিনিয়োগকারী, পাওনাদার ও অন্যান্য বাহ্যিক পক্ষগুলোকে সরবরাহ করা হয় তাকে আর্থিক হিসাববিজ্ঞান বলে।

৪৯।       ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান কী?

  উত্তর : হিসাববিজ্ঞানের যে শাখায় আর্থিক তথ্যগুলোর পরিকল্পনা প্রণয়ন, নিয়ন্ত্রণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কারবারের অভ্যন্তরীণ পক্ষগুলোর প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করার ব্যবস্থাকে ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান বলে।

৫০।       হিসাববিজ্ঞানের মৌলিক কার্যাবলি কী?   

  উত্তর : হিসাববিজ্ঞানের মৌলিক কার্যাবলি হলো—
ক. চিহ্নিতকরণ খ. লিপিবদ্ধকরণ ও
গ. অবহিতকরণ

৫১।       হিসাববিজ্ঞানের উদ্দেশ্য কী?

  উত্তর : হিসাববিজ্ঞানের উদ্দেশ্য হলো—
ক. আগ্রহী পক্ষগুলোকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ
খ. রেকর্ড সংরক্ষণ
গ. মূল্যবোধ ও জবাবদিহি সৃষ্টি

৫২।       সম্পদ কী?

  উত্তর : সম্পত্তিগুলো, যা কারবারের অধিকারে থাকে। যা ব্যবহার করে দায় পরিশোধ করা যায় এবং যা বিনিয়োগ করে মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে ব্যবসায়ের আর্থিক প্রেক্ষাপট সুদৃঢ় হয় তাকে সম্পদ বলে।

৫৩।       ব্যয় কী?

  উত্তর : আয় অর্জনের উদ্দেশ্যে সম্পদ হ্রাস বা সেবার ব্যবহারকে ব্যয় বলে।

৫৪।       দায় কী?

  উত্তর : কারবারের মোট সম্পদের ওপর বাইরের পক্ষের দাবিকে দায় বলে। অথবা সুবিধা গ্রহণের বিনিময়ে ভবিষ্যতে অর্থ পরিশোধের অঙ্গীকারকে দায় বলে।

৫৫।       রাজস্ব কী?

  উত্তর : আয় অর্জনের উদ্দেশ্যে ও ব্যাবসায়িক কার্যক্রমের মাধ্যমে মালিকানাস্বত্বের মোট পরিবর্তনকে রাজস্ব বলে।

৫৬।       সিকিউরিটিজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশন কী?

  উত্তর : সিকিউরিটিঁজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশন সরকারের এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যা কম্পানিগুলো সাধারণভাবে স্বীকৃত নীতিগুলো যথাযথভাবে মেনে চলছে কি না তা নিশ্চিত করে।

৫৭।       লেনদেন কী?

  উত্তর : একটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ঘটনা, যা হিসাবরক্ষক কর্তৃক লিপিবদ্ধ করা হয়ে থাকে এবং যা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি, দায় ও মালিকানাস্বত্বের পরিবর্তন ঘটায়।

৫৮।       হিসাব পদ্ধতি কী?

  উত্তর : ব্যবসায়ের লেনদেন লিপিবদ্ধ করে তা হতে তথ্য সংগ্রহ করার জন্য যে আর্থিক পদ্ধতি, প্রতিবেদন, ছক ইত্যাদি নিয়মতান্ত্রিকভাবে ব্যবহৃত হয় তাকে হিসাব পদ্ধতি বলে।

৫৯।       হিসাব তথ্য ব্যবস্থা কী?

  উত্তর : হিসাব তথ্য ব্যবস্থা হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আর্থিক মূল্যে পরিমাপযোগ্য লেনদেনগুলো সংগ্রহকরণ, প্রক্রিয়াকরণ ও ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত কার্যাবলির সমষ্টি।

৬০।       আর্থিক বিবরণী কী?

  উত্তর : যে বিবরণী প্রতিষ্ঠানের সার্বিক অবস্থার পরিবর্তন প্রকাশ করে সেটাকে আর্থিক বিবরণী
বলে।

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ