ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৯ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৯ মহররম ১৪৪৭

এইচএসসি প্রস্তুতি : অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা প্রথম পত্র

  • মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, প্রভাষক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা
শেয়ার
এইচএসসি প্রস্তুতি : অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা প্রথম পত্র
অঙ্কন : শেখ মানিক

তৃতীয় অধ্যায়

অর্থের সময়মূল্য

 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। অর্থের সময়মূল্য কী?

উত্তর : সময় পরিবর্তনের সাথে অর্থের মূল্যের পরিবর্তনকে অর্থের সময়মূল্য বলে।

২। সময় রেখা কী?

উত্তর : অর্থের সময়মূল্যকে যখন রেখাচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয় তখন তাকে সময় রেখা বলে।

৩। বর্তমান মূল্য কী?

উত্তর : ভবিষ্যতে প্রাপ্তব্য টাকার আজকের বা বর্তমান সময়ের যে মূল্য তাকে বর্তমান মূল্য বলে।

৪। ভবিষ্যৎ মূল্য কী?

উত্তর : বর্তমানে বিনিয়োগকৃত অর্থের ভবিষ্যতে বা নির্দিষ্ট সময় পরে মূল্যকে ভবিষ্যৎ মূল্য বলে।

৫। বার্ষিকী কী?

উত্তর : যদি প্রতিবছর সমপরিমাণ টাকা জমা দেওয়া হয় বা গ্রহণ করা হয়, তবে তার মূল্যকে বার্ষিকী বলে। বার্ষিকী বর্তমান মূল্যে ও ভবিষ্যৎ মূল্যে উভয়ই হতে পারে। অবসর গ্রহণ, ঋণ পরিশোধ, ডিপিএস সঞ্চয় ইত্যাদি ক্ষেত্রে বার্ষিকী ব্যবহার করা হয়।

৬। স্বাভাবিক বার্ষিকী কী?

উত্তর : যদি প্রতিবছর শেষে বা প্রতি কিস্তির শেষে সমপরিমাণ টাকা জমা দেওয়া হয় বা গ্রহণ করা হয়, তবে তাকে স্বাভাবিক বার্ষিকী বলে।

৭। প্রদেয়/অগ্রিম বার্ষিকী কী?

উত্তর : যদি প্রতিবছরের শুরুতে বা প্রতি মাসের শুরুতে সমপরিমাণ টাকা জমা দেওয়া হয় বা গ্রহণ করা হয়, তবে তাকে প্রদেয়/অগ্রিম বার্ষিকী বলে।

৮।

পার্পেচ্যুয়েটি কী?

উত্তর : যদি কোনো বার্ষিকীর কোনো সুনির্দিষ্ট সময় দেওয়া না থাকে বা অসীম সময় পর্যন্ত সমপরিমাণ টাকা জমা দেওয়া হয় বা গ্রহণ করা হয়, তবে তাকে পার্পেচ্যুয়েটি বলে।

৯। মিশ্র নগদ প্রবাহ কী?

উত্তর : যদি সমপরিমাণ টাকা না হয়ে অসমপরিমাণ টাকা জমা দেওয়া হয় বা গ্রহণ করা হয় এবং কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অবলম্বন করা না হয়, তবে তাকে মিশ্র নগদ প্রবাহ বলে।

১০। চলমান চক্রবৃদ্ধি কী?

উত্তর : যদি চলমানভাবেই সুদ গণনা করা হয়, অর্থাৎ ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর সময়ের সুদ গণনা করা হয়, তবে তাকে চলমান চক্রবৃদ্ধি বলে।

১১। কার্যকরী সুদের হার কী?

উত্তর : প্রকৃতপক্ষে যে হারে ঋণগ্রহীতাকে সুদ পরিশোধ করতে হয় সেই হারকে কার্যকরী সুদের হার বলে।

১২। চক্রবৃদ্ধি সুদ কী?

উত্তর : চক্রবৃদ্ধি সুদ বলতে সুদ ও আসলের ওপর একত্রে যে সুদ হিসাব করা হয় তাকে বোঝায়।

১৩। সাধারণ সুদের হার কী?  উত্তর : যদি নির্দিষ্ট হারে আসল টাকার ওপর সুদ গণনা করা হয়, তবে তাকে স্বাভাবিক সুদের হার বলে।

১৪। ঋণ পরিশোধ তালিকা কী?    উত্তর : প্রতিবছর সমপরিমাণ কিস্তি পরিশোধের জন্য যে তালিকা প্রস্তুত করা হয় তাকে ঋণ পরিশোধ তালিকা বলে।

১৫। বার্ষিক বৃত্তি কী?  

উত্তর : একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সমপরিমাণ নগদ আন্তঃপ্রবাহ অথবা নগদ বহিঃপ্রবাহের ধারাকে বার্ষিক বৃত্তি বলে।

১৬। স্বাধীন প্রকল্প কী?

উত্তর : স্বাধীন প্রকল্প হলো সেই সব প্রকল্প যেখানে একটি প্রকল্পের নগদ প্রবাহ অন্য প্রকল্পের নগদ প্রবাহের সাথে সম্পর্কিত নয় বা স্বাধীন।

১৭। IDRA এর পূর্ণরূপ কী?  

উত্তর : IDRA এর পূর্ণরূপ হলো Insurance Development and Regulatory Authority

১৮। মুদ্রাস্ফীতি কী?   

উত্তর : কোনো দ্রব্য বা সেবার মূল্যের ঊর্ধ্বগতিকে মুদ্রাস্ফীতি বলে।

১৯। Rule ‘69’ বা বিধি-৬৯ কী?

উত্তর : বিধি-৬৯ বলতে অর্ধবার্ষিক চক্রবৃদ্ধিকরণের ক্ষেত্রে যেকোনো পরিমাণ বিনিয়োগকৃত অর্থ কত বছরে বা কত % সুদে দ্বিগুণ হবে তা সংক্ষেপে নির্ণয় করার কৌশলকে বোঝায়।

২০। Rule ‘72’ বা বিধি-৭২ কী?

উত্তর : Rule ‘72’ বা বিধি-৭২ বলতে বার্ষিক চক্রবৃদ্ধিকরণের ক্ষেত্রে যেকোনো পরিমাণ বিনিয়োগকৃত অর্থ কত বছরে বা কত % সুদে দ্বিগুণ হবে তা সংক্ষেপে নির্ণয় করার কৌশলকে বোঝায়।

২১। নামিক সুদের হার কী?

উত্তর : ঋণদাতা ও ঋণগ্রহীতার মধ্যে চুক্তিবদ্ধ বার্ষিক সুদের হারকে নামিক সুদের হার বলে।

২২। সুযোগ ব্যয় কী?

উত্তর : যখন কোনো একটি প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগ করলে অন্য কোনো প্রকল্পে বিনিয়োগের সুযোগ ত্যাগ করতে হয় তখন তাকে বিনিয়োগের সুযোগ ব্যয় বলে।

ষষ্ঠ অধ্যায়

দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন

 

১। দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন কী?

উত্তর : সাধারণত পাঁচ বছর বা সাত বছরের অধিক সময়ের জন্য যে অর্থ সংগ্রহ ও ব্যবহার করা হয়, তাকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন বলে।

২। অভ্যন্তরীণ অর্থায়ন কী?

উত্তর : কোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান নিজস্ব সম্পদ থেকে বা প্রতিষ্ঠানের ভেতর থেকে যে অর্থায়ন করে তাকে অভ্যন্তরীণ অর্থায়ন বলে।

৩। সংরক্ষিত মুনাফা কী?

উত্তর : যৌথ মূলধনী কোম্পানির মুনাফার যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বণ্টন না করে ব্যবসায়ে রেখে দেওয়া হয় তাকে সংরক্ষিত মুনাফা বলে।

৪। বাহ্যিক অর্থায়ন কী?

উত্তর : কোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান নিজস্ব সম্পদ থেকে অর্থায়ন না করে বাইরের কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থায়ন করলে তাকে বাহ্যিক অর্থায়ন বলে।

৫। বন্ড কী?

উত্তর : বন্ড হলো দীর্ঘমেয়াদি ঋণের দলিল, যা কোনো করপোরেশন বা সরকার ইস্যু করে থাকে

৬। ট্রেজারি বন্ড কী?

উত্তর : সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত দীর্ঘমেয়াদি বন্ডকে ট্রেজারি বন্ড বলে।

৭। করপোরেট বন্ড কী?

উত্তর : করপোরেশন কর্তৃক ইস্যুকৃত দীর্ঘমেয়াদি ঋণের দলিল অর্থাৎ বন্ডকে করপোরেট বন্ড বলে।

৮। লিখিত মূল্য কী?

উত্তর : বন্ডের মেয়াদ শেষে ঋণদাতাকে যে মূল্য পরিশোধ করা হয় তাকে লিখিত মূল্য বলে। বন্ডের গায়ে লিখিত মূল্যকে অভিহিত মূল্যও বলে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৩০।        আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ

  ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার     খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

  গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা

  উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

৩১।        বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?

  ক. ১৮৫৭    খ. ১৯০৮

  গ. ১৯৭৭     ঘ. ১৯৩৭

  উত্তর : গ. ১৯৭৭

৩২।        নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?

  ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক

  গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম

  উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক, সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান
সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া। অঙ্কন : প্রসূন হালদার

চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। শ্বসনিক বস্তু কী?

  উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমনশর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।

২।

অবাত শ্বসন কী?

  উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।

৩। ফার্মেন্টেশন কী?

  উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।

৪।

ফটোলাইসিস কী?

  উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।

৫।        C3 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।

এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৩-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে  C3 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C3 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদেরকে C3 উদ্ভিদ বলে।

৬। জীবনীশক্তি কী?

  উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।

৭।

ফটোফসফোরাইলেশন কী?

  উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP  ও অজৈব ফসফেট (Pi)  এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP  তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।

৮। NADPH  শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।

  উত্তর :  NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।

৯।        সালোক সংশ্লেষণ কী?

  উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।

১০।  ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?

  উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP  তৈরি হয়। ATP

শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।

১১।       C4 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।

১২।       শ্বসন কী?

  উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলোএলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।

 

যোগ্যতা

মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।

বিজ্ঞান শাখায় উক্ত পরীক্ষাগুলোর প্রতিটিতে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট), ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) শাখার শিক্ষার্থীরাও উপরের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন গেটওয়ে অথবা পে-স্লিপ ডাউনলোড করে এই ফি জমা দেওয়া যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে ৩১ জুলাই রাত ১২টার মধ্যে। অনলাইন থেকে আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি ৭ আগস্টের মধ্যে সংগ্রহ করার সুযোগ থাকবে।


ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।

সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।


ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।

 

ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions

 

 

মন্তব্য

মজার গণিত

শেয়ার
মজার গণিত

  ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯

  গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক

 

৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।

  উদাহরণ

  ৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯

  ৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯

  ৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯

  ৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯

 

যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।

  উদাহরণ

  ৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪

  মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,

  ৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩

  বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,

  ৫ + ১ + ৩ = ৯

 

৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে। 

  যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।

৩ দশকের ঘরে বসাও। এর পর ভাঁজ করা আঙুলের পরে গুনে দেখো কয়টি আঙুল আছে? অবশ্যই ছয়টি আঙুল। ৬ এককের ঘরে বসাও। তাহলে সংখ্যাটি দাঁড়ায় ৩৬।

  এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।

সৈয়দা জুয়েলী আকতার

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ