ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

এইচএসসি প্রস্তুতি : অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন সমাজকর্ম প্রথম পত্র

  • মনিরুল হক রনি, প্রভাষক, সমাজকর্ম বিভাগ, সাভার সরকারি কলেজ, সাভার, ঢাকা
শেয়ার
এইচএসসি প্রস্তুতি : অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন সমাজকর্ম প্রথম পত্র

দ্বিতীয় অধ্যায়

সমাজকর্ম পেশার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

[পূর্ব প্রকাশের পর]

২০। ১৮৩৪ সালের দরিদ্র আইনকে দরিদ্রদের জেলখানা বলে আখ্যায়িত করেছেন কে?

উত্তর : ১৮৩৪ সালের দরিদ্র আইনকে দরিদ্রদের জেলখানা বলে আখ্যায়িত করেছেন ডিসরেইলি।

২০। ১৬০১ সালের দরিদ্র আইনটি কততম প্রয়াস?

উত্তর : ১৬০১ সালের দরিদ্র আইনটি ৪৩তম প্রয়াস।

২১। স্যার উইলিয়াম বিভারিজ কে ছিলেন?

উত্তর : স্যার উইলিয়াম বিভারিজ ছিলেন একজন অর্থনীতিবিদ ও আইনবিদ।    

২২। অক্ষম দরিদ্র কারা?

উত্তর : যারা কাজ করতে অক্ষম বিশেষ করে দুর্বল, বৃদ্ধ, অসুস্থ, অন্ধ, বিকলাঙ্গ এবং ছোট শিশুসহ বিধবা মাতা, এদেরকে অক্ষম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করা হতো।

২৩। আমেরিকায় দান সংগঠন সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে?

উত্তর : আমেরিকায় দান সংগঠন সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭৭ সালে।

২৪। বিভারিজ রিপোর্ট বাস্তবায়নের জন্য কয়টি মূলনীতি গ্রহণ করা হয়?

উত্তর : বিভারিজ রিপোর্ট বাস্তবায়নের জন্য ছয়টি মূলনীতি গ্রহণ করা হয়।

      

২৫। বিভারিজ রিপোর্টে জনসংখ্যাকে সর্বশেষ কয়টি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়?

উত্তর : বিভারিজ রিপোর্টে জনসংখ্যাকে সর্বশেষ তিনটি  শ্রেণিতে ভাগ করা হয়।  ২৬। সক্ষম দরিদ্র কারা?

উত্তর : সবল ও কর্মক্ষম ভিক্ষুকদের সক্ষম দরিদ্র বা Sturdy Beggers বলা হতো।

২৭।

ইংল্যান্ডে বাণিজ্যিক মন্দা দেখা দেয় কত সালে?

উত্তর : ইংল্যান্ডে বাণিজ্যিক মন্দা দেখা দেয় ১৮৬০ সালে।  

২৮। বিভারিজের সুপারিশের ওপর ভিত্তি করে ইংল্যান্ডে কয়টি সামাজিক আইন প্রণীত হয়?

উত্তর : বিভারিজের সুপারিশের ওপর ভিত্তি করে ইংল্যান্ডে পাঁচটি সামাজিক আইন প্রণীত হয়

২৯। কত সালে Poor Law Board গঠন করা হয়?

উত্তর : ১৮৪৭ সালে Poor Law Board গঠন করা হয়।

৩০। ইংল্যান্ডের দান সংগঠন সমিতি গঠিত হয় কত সালে?

উত্তর : ইংল্যান্ডের দান সংগঠন সমিতি গঠিত হয় ১৮৬৯ সালে। ৩১। ১৬০১ সালের দরিদ্র আইনে দরিদ্রদের কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়?

উত্তর : ১৬০১ সালের দরিদ্র আইনে দরিদ্রদের ৩টি ভাগে ভাগ করা হয়।

৩২। পেশাদার সমাজকর্মের প্রয়োজন অনুভূত হয় কখন?

উত্তর : পেশাদার সমাজকর্মের প্রয়োজন অনুভূত হয় শিল্প বিপ্লবের পরে।

৩৩। বিভারিজ রিপোর্ট পেশ করেন কে?

উত্তর : বিভারিজ রিপোর্ট পেশ করেন ইংল্যান্ডের বিখ্যাত  অর্থনীতিবিদ স্যার উইলিয়াম বিভারিজ।

৩৪। দরিদ্রতার জন্য ব্যক্তি নিজেই দায়ী।’—মন্তব্যটি কার?

উত্তর : দরিদ্রতার জন্য ব্যক্তি নিজেই দায়ী।’—মন্তব্যটি মনীষী থমাস চালমাসের।

৩৫। আমেরিকার গৃহযুদ্ধের সময়কাল কত?

উত্তর : আমেরিকার গৃহযুদ্ধের সময়কাল ১৮৬৫-১৮৭১।

৩৬। আমেরিকায় অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয় কত সালে?

উত্তর : আমেরিকায় অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয় ১৮৭৩ সালে।

৩৭। সমাজকর্ম পেশার বিকাশে COS-এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কোনটি?

উত্তর : সমাজকর্ম পেশার বিকাশে COS-এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ সমাজকর্মের পেশাগত শিক্ষার সূচনা।

৩৮। কে সর্বপ্রথম সমাজকর্মের প্রশিক্ষণ প্রদানের প্রস্তাব উত্থাপন করেন?

উত্তর : এনা এল ডয়েস সর্বপ্রথম সমাজকর্মের প্রশিক্ষণ প্রদানের প্রস্তাব উত্থাপন করেন।

৩৯। Trainning School for Applied Philanthropy-এর প্রতিষ্ঠাতা কে?

উত্তর : Trainning School for Applied Philanthropy-এর প্রতিষ্ঠাতা মেরি রিচমন্ড।

৪০। ‘Charities Review’ পত্রিকা কত সালে প্রকাশিত হয়?

উত্তর : ‘Charities Review’ পত্রিকা প্রকাশিত হয় ১৮৯১ সালে।

৪১। বিভারিজ রিপোর্টে উল্লিখিত পঞ্চদৈত্য কী?

উত্তর : বিভারিজ রিপোর্টে উল্লিখিত পঞ্চদৈত্য হলোঅভাব, রোগ, অজ্ঞতা, মলিনতা ও অলসতা।

৪২। NASW কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

উত্তর : NASW প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৫ সালে।

৪৩। কয়টি পেশাগত সংগঠনের সমন্বয়ে NASW গঠিত হয়?

উত্তর: সাতটি পেশাগত সংগঠনের সমন্বয়ে NASW গঠিত হয়।

৪৪। সমাজকর্ম পেশার বিশ্বজনীন সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত কোনটি?

উত্তর : সমাজকর্ম পেশার বিশ্বজনীন সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত NASW.

৪৫। NASW প্রকাশিত সমাজকর্মের মুখপত্র হিসেবে বিবেচিত পত্রিকার নাম কী?

উত্তর : NASW প্রকাশিত সমাজকর্মের মুখপত্র হিসেবে বিবেচিত পত্রিকার নাম

The Social Work.

৪৬। ‘Social Diagnosis’ গ্রন্থটির লেখক কে?

উত্তর : ‘Social Diagnosis’ গ্রন্থটির লেখক মেরি রিচমন্ড।

৪৭। বিভারিজ রিপোর্ট কত সালে প্রকাশিত হয়?

উত্তর : বিভারিজ রিপোর্ট প্রকাশিত হয় ১৯৪২ সালে।

৪৮। ১৬০১ সালের দরিদ্র আইন কত সালে সংস্কার করা হয়?

উত্তর : ১৬০১ সালের দরিদ্র আইন ১৮৩৪ সালে সংস্কার করা হয়।

৪৯। COS এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : COS এর পূর্ণরূপ Charity Organization Society.

৫০। COS গঠনে কোন নীতি অনুসৃত হয়?

উত্তর : COS গঠনে আত্মসাহায্যের দর্শন নীতি অনুসৃত হয়?

৫১। কোন প্রতিষ্ঠান সমাজকর্ম পেশার নৈতিক মানদণ্ড নির্ধারণ করে?

উত্তর : NASW সমাজকর্ম পেশার নৈতিক মানদণ্ড নির্ধারণ করে?  

৫২। CSWE-এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : CSWE-এর পূর্ণরূপ Council on Social Work Education.

৫৩। কোথায় সমাজকর্ম পেশা পরিপূর্ণতা পায়?

উত্তর : আমেরিকায় সমাজকর্ম পেশা পরিপূর্ণতা পায়?

৫৪। ১৬০১ সালের দরিদ্র আইনে কাদেরকে Sturdy Beggers বলা হতো?

উত্তর : ১৬০১ সালের দরিদ্র আইনে সক্ষম দরিদ্রদের Sturdy Beggers বলা হতো

৫৫। NASW-এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর: NASW-এর পূর্ণরূপ National Association of Social Workers.

৫৬। আমেরিকায় কত সালে CSWE গঠিত হয়?

উত্তর : আমেরিকায় কত সালে CSWE গঠিত হয় ১৯৫২ সালে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৩০।        আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ

  ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার     খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

  গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা

  উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

৩১।        বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?

  ক. ১৮৫৭    খ. ১৯০৮

  গ. ১৯৭৭     ঘ. ১৯৩৭

  উত্তর : গ. ১৯৭৭

৩২।        নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?

  ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক

  গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম

  উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক, সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান
সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া। অঙ্কন : প্রসূন হালদার

চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। শ্বসনিক বস্তু কী?

  উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমনশর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।

২।

অবাত শ্বসন কী?

  উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।

৩। ফার্মেন্টেশন কী?

  উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।

৪।

ফটোলাইসিস কী?

  উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।

৫।        C3 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।

এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৩-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে  C3 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C3 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদেরকে C3 উদ্ভিদ বলে।

৬। জীবনীশক্তি কী?

  উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।

৭।

ফটোফসফোরাইলেশন কী?

  উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP  ও অজৈব ফসফেট (Pi)  এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP  তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।

৮। NADPH  শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।

  উত্তর :  NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।

৯।        সালোক সংশ্লেষণ কী?

  উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।

১০।  ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?

  উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP  তৈরি হয়। ATP

শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।

১১।       C4 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।

১২।       শ্বসন কী?

  উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলোএলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।

 

যোগ্যতা

মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।

বিজ্ঞান শাখায় উক্ত পরীক্ষাগুলোর প্রতিটিতে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট), ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) শাখার শিক্ষার্থীরাও উপরের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন গেটওয়ে অথবা পে-স্লিপ ডাউনলোড করে এই ফি জমা দেওয়া যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে ৩১ জুলাই রাত ১২টার মধ্যে। অনলাইন থেকে আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি ৭ আগস্টের মধ্যে সংগ্রহ করার সুযোগ থাকবে।


ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।

সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।


ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।

 

ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions

 

 

মন্তব্য

মজার গণিত

শেয়ার
মজার গণিত

  ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯

  গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক

 

৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।

  উদাহরণ

  ৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯

  ৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯

  ৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯

  ৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯

 

যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।

  উদাহরণ

  ৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪

  মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,

  ৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩

  বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,

  ৫ + ১ + ৩ = ৯

 

৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে। 

  যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।

৩ দশকের ঘরে বসাও। এর পর ভাঁজ করা আঙুলের পরে গুনে দেখো কয়টি আঙুল আছে? অবশ্যই ছয়টি আঙুল। ৬ এককের ঘরে বসাও। তাহলে সংখ্যাটি দাঁড়ায় ৩৬।

  এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।

সৈয়দা জুয়েলী আকতার

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ