ঢাকা, শুক্রবার ০৮ আগস্ট ২০২৫
২৪ শ্রাবণ ১৪৩২, ১৩ সফর ১৪৪৭

ঢাকা, শুক্রবার ০৮ আগস্ট ২০২৫
২৪ শ্রাবণ ১৪৩২, ১৩ সফর ১৪৪৭

বেগম রোকেয়া

  • [পঞ্চম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ে বেগম রোকেয়ার উল্লেখ আছে]
শেয়ার
বেগম রোকেয়া
ছবি : সংগৃহীত

বেগম রোকেয়া ছিলেন সাহিত্যিক, শিক্ষাব্রতী, সমাজসংস্কারক এবং নারী জাগরণ ও নারীর অধিকার আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার অন্তর্গত পায়রাবন্দ ইউনিয়নে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম জমিদার পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা জহীরুদ্দীন মোহাম্মদ আবু আলী হায়দার সাবের এবং মাতা রাহাতুন্নেসা সাবেরা চৌধুরানী। তৎকালীন মুসলিম সমাজব্যবস্থা অনুসারে রোকেয়া ও তাঁর বোনদের বাইরে পড়াশোনা করতে পাঠানো হয়নি, তাঁদের ঘরে আরবি ও উর্দু শেখানো হয়।

তবে রোকেয়ার বড় ভাই ইব্রাহীম সাবের আধুনিকমনস্ক ছিলেন। তিনি রোকেয়াকে ঘরেই গোপনে বাংলা ও ইংরেজি শেখান। ১৮৯৬ সালে ১৬ বছর বয়সে রোকেয়ার বিয়ে হয় ভাগলপুরের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে। বিয়ের পরে তাঁর নাম হয় রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।

বেগম রোকেয়ার স্বামী মুক্তমনা মানুষ ছিলেন, রোকেয়াকে তিনি লেখালেখিতে উৎসাহ দেন। ১৯০২-এ পিপাসা নামে একটি বাংলা গল্পের মধ্য দিয়ে তিনি সাহিত্যজগতে পা রাখেন। ১৯০৯ সালের ৩ মে সাখাওয়াত হোসেন মারা যান। ইতিপূর্বে তাঁদের দুটি কন্যাসন্তান জন্মগ্রহণ করে অকালেই মারা যায়।

স্বামীর মৃত্যুর পর নিঃসঙ্গ রোকেয়া নারীশিক্ষা বিস্তার ও সমাজসেবায় আত্মনিয়োগ করেন। ১৯০৯ সালের ১ অক্টোবর স্বামীর প্রদত্ত অর্থে পাঁচটি ছাত্রী নিয়ে তিনি ভাগলপুরে সাখাওয়াৎ মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল স্থাপন করেন; কিন্তু পারিবারিক কারণে রোকেয়া ভাগলপুর ছেড়ে কলকাতায় এসে বসবাস শুরু করেন। ১৯১১ সালের ১৬ মার্চ কলকাতার ১৩ নম্বর ওয়ালীউল্লাহ লেনের একটি বাড়িতে মাত্র আটজন ছাত্রী নিয়ে তিনি নবপর্যায়ে সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। রোকেয়ার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ১৯১৭ সালে এই স্কুল মধ্য ইংরেজি গার্লস স্কুলে এবং ১৯৩১ সালে উচ্চ ইংরেজি গার্লস স্কুলে রূপান্তরিত হয়।

সাহিত্যিক হিসেবে তৎকালীন যুগের প্রেক্ষাপটে রোকেয়া ছিলেন এক ব্যতিক্রমী প্রতিভা।

নবনূর, সওগাত, মোহাম্মদী, নবপ্রভা, মহিলা, ভারতমহিলা, আল-এসলাম, নওরোজ, মাহে নও, বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা, The Mussalman, Indian Ladies Magazine প্রভৃতি পত্রিকায় তিনি নিয়মিত লিখতেন।

রোকেয়ার উল্লেখযোগ্য রচনার মধ্যে রয়েছে মতিচূর (প্রবন্ধ), Sultana’s Dream (নকশাধর্মী রচনা), পদ্মরাগ (উপন্যাস), অবরোধবাসিনী (নকশাধর্মী গদ্যগ্রন্থ) প্রভৃতি।

এ ছাড়া আছে অসংখ্য প্রবন্ধ, ছোটগল্প, কবিতা, ব্যঙ্গাত্মক রচনা ও অনুবাদ।

নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং আলোর দিশারি বেগম রোকেয়ার জীবনকাল ছিল মাত্র ৫২ বছর। ১৯৩২ সালের ৯ ডিসেম্বর কলকাতায় তাঁর মৃত্যু হয়।

ইন্দ্রজিৎ মণ্ডল

[আরো বিস্তারিত জানতে বাংলাপিডিয়া ও পত্রপত্রিকায় বেগম রোকেয়া সম্পর্কিত লেখাগুলো পড়তে পারো।]

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সপ্তম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    শিকদার মো. শহিদুল ইসলাম, প্রভাষক, ফজিলা রহমান মহিলা ডিগ্রি কলেজ, নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি), পিরোজপুর
শেয়ার
সপ্তম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

সপ্তম অধ্যায় : বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিচিতি

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

১৫।   জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে কোনটি বৃদ্ধির প্রত্যক্ষ সম্পর্ক আছে?

   ক. খাদ্য উৎপাদন  
খ. আবাসন সংকট

   গ. শিল্পোন্নতি  
ঘ. বৈদেশিক বিনিয়োগ

১৬।   ২০১৭ সালের ১ জুলাই বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত প্রাক্কলন করা হয়েছিল?

   ক. ১৬ কোটি ২৭ লক্ষ

   খ. ১৬ কোটি ৪৭ লক্ষ

   গ. ১৬ কোটি ৫১ লক্ষ

   ঘ. ১৬ কোটি ৩৬ লক্ষ ৫০ হাজার

১৭।   ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত কোটি ছিল?

   ক. ৭.৬৪   খ. ৯.৮১

   গ. ১১.১৫   ঘ. ১৩.৩৪

১৮।

   কোনটি জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রাকৃতিক কারণ নয়?

   ক. উচ্চ জন্মহার  
খ. নিম্ন মৃত্যুহার

   গ. বাল্যবিবাহ  
ঘ. উষ্ণ জলবায়ু

১৯।   শহরের বস্তি এলাকায় বসবাসের প্রধান সমস্যা কী?

   ক. ভালো শিক্ষাব্যবস্থা

   খ. স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশের অভাব

   গ. পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান

   ঘ. বিশুদ্ধ পানির অভাব

২০।   ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা কম ছিল কোন বয়সে?

   ক. ০-৪ বছর   খ. ১৫-৪৯ বছর

   গ. ৫০+ বছর   ঘ. কোনটিই নয়

   নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ২১ ও ২২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

   রাহুল সাহেবের দেশ প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ হলেও জনসংখ্যার দ্রুত বৃদ্ধির কারণে প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ছে। বনভূমি উজাড় হচ্ছে, নদী দূষিত হচ্ছে এবং জীববৈচিত্র্য হ্রাস পাচ্ছে।

এর ফলে দেশের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।

২১।   উদ্দীপকে উল্লিখিত সমস্যার মূল কারণ কোনটি?

   ক. শিল্পায়ন

   খ. অপরিকল্পিত নগরায়ণ

   গ. দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি

   ঘ. প্রাকৃতিক দুর্যোগ

২২। উদ্দীপকে বর্ণিত সমস্যার ফলে কোন ক্ষেত্রগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে?

   i. পরিবেশ  
ii. জীববৈচিত্র্য

   iii. অর্থনৈতিক উন্নয়ন

   ক. i ও ii   খ. i ও iii

   গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

২৩।

   একটি দেশের জনসংখ্যাকে ওই দেশের কিসের সাথে তুলনা করা হয়?

   ক. সম্পদ   খ. দারিদ্র্য

   গ. দুর্বলতা  
ঘ. ক্ষমতা

২৪।   কোন সাল থেকে পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়?

   ক. ১৯৫৬   খ. ১৯৬০

   গ. ১৯৭৪   ঘ. ১৯৮০

 

   উত্তর : ১৫. খ ১৬. ক ১৭. গ ১৮. গ ১৯. খ
২০. ক ২১. গ ২২. ঘ ২৩. ক ২৪. গ।

 

মন্তব্য

ভোর্তির খোঁজখবর : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভোর্তির খোঁজখবর : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিসিপ্লিন এক্সিকিউটিভ এমবিএ প্রোগ্রাম

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিসিপ্লিনে ২০২৪-২৫ সেশনে দ্বিতীয় ব্যাচে এক্সিকিউটিভ এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আবেদন ফরম ডিসিপ্লিন অফিস থেকে সরাসরি বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা যাবে।

 

যোগ্যতা

যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিন বা চার বছরের ব্যাচেলর ডিগ্রি থাকতে হবে। গ্র্যাজুয়েশনের পর কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।

চাকরি, পেশাগত কাজ বা ব্যবসা পরিচালনার কোনো রেজিস্টার্ড অভিজ্ঞতা।
প্রার্থীর রেজিস্টার্ড কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র (যেমনচাকরির প্রশংসাপত্র, সেলারি সার্টিফিকেট, ট্রেড লাইসেন্স, টিআইএন ইত্যাদি) আবশ্যক। এসএসসি, এইচএসসি বা স্নাতককোনো পর্যায়ে তৃতীয় বিভাগ বা গ্রেড পয়েন্ট ২.৫০ নিচে গ্রহণযোগ্য নয়।
 

গুরুত্বপূর্ণ তারিখ

আসনসংখ্যা ৩৫টি।

ক্লাস হবে প্রতি শুক্রবার। আবেদন ফি ২০০০ টাকা।

আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ আগস্ট। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ১৯ আগস্ট।

তাদের ভর্তি পরীক্ষা হবে ২২ আগস্ট, সকাল ১০টা।

 

যোগাযোগ

ডিসিপ্লিন অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা

ফোন : +৮৮০২৪৭৭৫২০২৬৫

ই-মেইল : regis trar@ku.ac.bd

 

ওয়েবসাইট
www.ku.ac.bd

 

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : অর্থনীতি

    জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী শিক্ষক, আলবার্ট ভিক্টোরিয়া যতীন্দ্র মোহন গভ. গার্লস হাই স্কুল, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : অর্থনীতি

দ্বিতীয় অধ্যায় : অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ ধারণাসমূহ

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১।   উপযোগ কী?

   উত্তর : উপযোগ হলো দ্রব্য বা সেবার মাধ্যমে মানুষের অভাব পূরণের ক্ষমতা।

২।   সম্পদ কাকে বলে?

   উত্তর : যেসব দ্রব্যের উপযোগ আছে, জোগান সীমাবদ্ধ এবং বিক্রয়যোগ্য সেসব দ্রব্যকে অর্থনীতিতে সম্পদ বলে।

৩।   অবস্তুগত সম্পদ কাকে বলে?

   উত্তর : যে দ্রব্য বা বিষয়গুলো আমাদের অভাব মেটায়, যা পেতে আমাদের অর্থ ব্যয় করতে হয় এবং যা দৃশ্যমান নয় তাকে অবস্তুগত সম্পদ বলে। যেমন—ডাক্তারের সেবা।

৪।

   উৎপাদিত সম্পদ কী?

   উত্তর : প্রাকৃতিক ও মানবিক সম্পদ কাজে লাগিয়ে যে সম্পদ সৃষ্টি হয় তাকে উৎপাদিত সম্পদ বলা হয়।

৫।   ২০১৯-২০ অর্থবছরে কত মে. টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়েছিল?

   উত্তর : ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৫৪.০৪ লাখ মে. টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়েছিল।

৬।

   খনিজ সম্পদ কী?

   উত্তর : প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, খনিজ তেল ইত্যাদির মতো প্রকৃতির যেসব দান ভূগর্ভ থেকে আহরণ করা হয় তা-ই খনিজ সম্পদ।

৭।   বাংলাদেশে চুনাপাথর মজুদ রয়েছে কোথায়?

   উত্তর : বাংলাদেশে চুনাপাথর মজুদ রয়েছে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে।

৮।   বাংলাদেশে মোট ভূখণ্ডের কতভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন?

   উত্তর : বাংলাদেশে মোট ভূখণ্ডের কমপক্ষে শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন।

৯।   বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির কত শতাংশ কৃষিতে নিয়োজিত?

   উত্তর : বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির ৪০.৬২ শতাংশ কৃষিতে নিয়োজিত।

১০।   সৃজিত ম্যানগ্রোভ বনভূমির আয়তন কত?

   উত্তর : সৃজিত ম্যানগ্রোভ বনভূমির আয়তন ২০০ হাজার হেক্টর।

১১।   বাংলাদেশে পানির প্রধান উৎস কয়টি?

   উত্তর : বাংলাদেশে পানির প্রধান উৎস  তিনটি।

১২।   অর্থনৈতিক দ্রব্য কাকে বলে?

   উত্তর : যেসব দ্রব্য পাওয়ার জন্য মানুষকে মূল্য প্রদান করতে হয় তাকে অর্থনৈতিক দ্রব্য বলে।

১৩।   দ্রব্য কাকে বলে?

   উত্তর : মানুষের অভাব মেটানোর ক্ষমতাসম্পন্ন বস্তুগত ও অবস্তুগত সব জিনিসকে অর্থনীতিতে দ্রব্য বলে।

১৪।   মধ্যবর্তী দ্রব্য কাকে বলে?

   উত্তর : যেসব দ্রব্য সরাসরি ভোগের জন্যে ব্যবহার না করে উৎপাদনের উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয় তাকে মধ্যবর্তী দ্রব্য বলে।

১৫।   চূড়ান্ত দ্রব্য কী?

   উত্তর : চূড়ান্ত দ্রব্য বলতে এমন দ্রব্যকে বোঝায় যা উৎপাদনের পর সরাসরি ভোগে ব্যবহৃত হয়।

১৬।   মূলধনী দ্রব্য কী?

   উত্তর : যেসব উৎপাদিত দ্রব্য, অন্য দ্রব্য উৎপাদনে সাহায্য করে তাকে মূলধনী দ্রব্য বলে।

 

 

 

মন্তব্য

স্পোকেন ইংলিশ

শেয়ার
স্পোকেন ইংলিশ

   Use of ‘ought to + V1’ (for moral obligation/recommendation)

   কোনো একটি কাজ করা উচিত, কারণ এটি নৈতিকভাবে সঠিকএমন বোঝাতে আলোচ্য কাঠামোটি ব্যবহার করা হয়। এটি ‘should’  এর চেয়ে কিছুটা শক্তিশালী কিন্তু ‘must’  এর মতো বাধ্যতামূলক নয়। মূলত ভালো পরামর্শ বা প্রত্যাশিত অর্থে বাক্যটি ব্যবহার করা হয়।


Example

১.   You ought to apologize for your mis take.
ভুলের জন্য তোমার ক্ষমা চাওয়া উচিত।

২.   We ought to help those in need.

     অভাবে যারা, তাদেরকে সাহায্য করা উচিত।

৩.   She ought to s tudy harder for the exam.
পরীক্ষার জন্য তার আরো কঠোর পড়াশোনা করা উচিত।

 

   Structure
Subject + ought to + V1 + object/extension.

 

► ► Translate the following sentences into Bangla.

1.   You ought to visit your grandparents more often.

2.   He ought to lis ten to his parents’ advice.

3.   We ought to respect our elders.

4.   They ought to arrive on time for the meeting.

5.   She ought to be more careful with her words.

6.   I ought to finish this report by tonight.

7.   You ought to eat more vegetables for your good health.

8.   Every citizen ought to obey the laws.

9.   We ought to conserve natural resources.

10.   He ought to take a break if he’s feeling tired.

   Answer

১.   তোমার উচিত দাদা-দাদি/নানা-নানির সঙ্গে আরো বেশি দেখা করা।

২.   বাবা-মার উপদেশ তার শোনা উচিত।

৩.   আমাদের উচিত বড়দের সম্মান করা।

৪.   মিটিংয়ের জন্য তাদের সময়মতো পৌঁছানো উচিত।

৫.   কথা বলার ব্যাপারে তার আরো সতর্ক হওয়া উচিত।

৬.   আজ রাতের মধ্যে আমার রিপোর্টটি শেষ করা উচিত।

৭.   সুস্বাস্থ্যের জন্য তোমার আরো সবজি খাওয়া উচিত।

৮.   প্রত্যেক নাগরিকের আইন মানা
উচিত।

৯.   আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা উচিত।

১০.   ক্লান্ত বোধ করলে তার একটু বিশ্রাম নেওয়া উচিত।

 

► ►Translate the following sentences into English.

১.   সকালে বেলা তোমার তাড়াতাড়ি ওঠা উচিত।

২.   আমাদের উচিত পরিবেশ রক্ষা করা।

৩.   তার উচিত বন্ধুদের সাহায্য করা।

৪.   তোমার ধূমপান ত্যাগ করা উচিত।

৫.   তাদের আরো কঠোর অনুশীলন করা উচিত।

৬.   আমাদের উচিত দরিদ্রদের দান করা।

৭.   তার উচিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।

৮.   তোমার প্রতিশ্রুতি রাখা উচিত।

৯.   আমাদের একে অন্যকে সম্মান করা উচিত।

১০.   তাদের উচিত সত্য কথা বলা।

 

   Answer

1.   You ought to wake up early in the morning.

2.   We ought to protect the environment.

3.   He ought to help his friends.

4.   You ought to quit smoking.

5.   They ought to practice harder.

6.   We ought to donate to the poor.

7.   She ought to consult a doctor.

8.   You ought to keep your promise.

9.   We ought to respect each other.

10.   They ought to tell the truth.

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ