যদি আজকে মেশিনটি ২০,০০০ টাকায় বিক্রি করা হয়, তবে লাভ বা ক্ষতির পরিমাণ কত?
ক) ১০,০০০ টাকা খ) ১৫,০০০ টাকা গ) ২০,০০০ টাকা ঘ) ২৫,০০০ টাকা
২৮। ১ জানুয়ারি ২০০৮ সালে ৫০,০০০ টাকায় একটি মেশিন ক্রয় করা হয়। ১৫% হারে সরলরৈখিক পদ্ধতিতে অবচয় ধার্য করা হয়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১০ সালে মেশিনটি ২৫,০০০ টাকায় বিক্রি করা হলো। কত টাকা লাভ বা ক্ষতি হলো?
ক) ২,৫০০ টাকা
খ) ৩,০০০ টাকা গ) ৪,৫০০ টাকা ঘ) ৫,০০০ টাকা
২৯। একটি সম্পত্তি ১,০০,০০০ টাকায় ক্রয় করা হয়। ভগ্নাবশেষ মূল্য ১০,০০০ টাকা। আয়ুষ্কাল ১০ বছর। ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে অবচয়ের হার কত হবে?
ক) ১০% খ) ১৫% গ) ১৮% ঘ) ২০%
৩০। একটি সম্পত্তি ৪০,০০০ টাকায় ক্রয় করা হয়। ২৫% হারে অবচয় ধার্য করা হয়। ক্রমহ্রাসমান জের পদ্ধতিতে দ্বিতীয় বছরের অবচয় কত?
ক) ৫,৬২৫ টাকা
খ) ৭,৫০০ টাকা গ) ১০,০০০ টাকা ঘ) ১৫,০০০ টাকা
৩১। একটি সম্পত্তির ক্রয়মূল্য ৬০,০০০ টাকা, অবচয়ের হার ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে ১০%, তৃতীয় বছর শেষে মেশিনটির অবশিষ্ট মূল্য কত?
ক) ৪২,০০০ টাকা খ) ৪৩,৭৪০ টাকা গ) ৪৫,০০০ টাকা ঘ) ৫০,০০০ টাকা
৩২। ১ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে একটি মেশিন ক্রয় করে ১০% হারে সরলরৈখিক পদ্ধতিতে অবচয় ধার্য করা হয়েছিল। মেশিনটির ভগ্নাবশেষ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫,০০০ টাকা। ২০১৩ সালে মেশিনটির ওপর ৭,৫০০ টাকা অবচয় ধার্য করা হলে মেশিনটির ক্রয়মূল্য কত ছিল?
ক) ৭০,০০০ টাকা খ) ৭৫,০০০ টাকা গ) ৮০,০০০ টাকা ঘ) ৮৫,০০০ টাকা
৩৩। ৩,০০,০০০ টাকায় একটি মেশিন ক্রয় করে তিন বছর ধরে ২০% হারে ক্রমহ্রাসমান পদ্ধতিতে অবচয় ধার্যের পর ১,৪০,০০০ টাকায় বিক্রয় করা হয়। বিক্রয়জনিত লাভ-ক্ষতির পরিমাণ কত?
ক) ৩,৬০০ টাকা
খ) ৭,২০০ টাকা গ) ১০,৮০০ টাকা ঘ) ১৩,৬০০ টাকা
৩৪। মি. হিমেল ০১-০১-২০১১ তারিখে একটি মেশিন ক্রয় করে ২০% হারে সরলরৈখিক পদ্ধতিতে অবচয় ধার্য করে। ৩১-১২-২০১৩ তারিখে সম্পত্তিটির অবচয় ২০,০০০ টাকা হলে সম্পত্তির ক্রয়মূল্য কত ছিল?
ক) ১,০০,০০০ টাকা খ) ১,৫০,০০০ টাকা গ) ২,০০,০০০ টাকা ঘ) ২,৫০,০০০ টাকা
৩৫। মি. মামুন লিমিটেড ২০,০০০ টাকায় একটি আসবাব ক্রয় করে। ভগ্নাবশেষ মূল্য ৫,০০০ টাকা এবং ব্যাবহারিক জীবনকাল ৫ বছর। বর্ষসংখ্যা সমষ্টি পদ্ধতিতে চতুর্থ বছরের অবচয় কত হবে?
ক) ১,০০০ টাকা
খ) ২,০০০ টাকা গ) ৩,০০০ টাকা ঘ) ৪,০০০ টাকা
৩৬। ২০০৮ সালের ১ জুলাই মি. মাঈন ২২,০০,০০০ টাকায় একটি কয়লাখনি ইজারা নেন। খনি থেকে ১,০০,০০০ কেজি কয়লা উত্তোলিত হবে বলে ধারণা করেন। ২০১৩ সালে ১,৮০০ কেজি কয়লা উত্তোলিত হলে ওই বছরের অবচয় কত?
ক) ২০,০০০ টাকা খ) ২৫,০০০ টাকা গ) ৩০,০০০ টাকা ঘ) ৩৯,৬০০ টাকা
৩৭। একটি সম্পত্তির আয়ুষ্কাল ১০ বছর। বার্ষিক অবচয়ের পরিমাণ ১০,০০০ টাকা, ভগ্নাবশেষ মূল্য ১,০০০ টাকা হলে ক্রয়মূল্য কত?
ক) ৯৯,০০০ টাকা খ) ১,০০,০০০ টাকা গ) ১,০১,০০০ টাকা ঘ) ১,১০,০০০ টাকা
৩৮। দৃশ্যমান সম্পত্তির ব্যবহারজনিত ক্ষয়ক্ষতিকে কী বলা হয়?
ক) অবচয় খ) অবলোপন গ) বিলম্বিত
ঘ) বিবিধ ক্ষতি
৩৯। চলতি নয় এমন সম্পত্তির ওপর বার্ষিক অবচিতি ধার্য করার ভিত্তিমূল্য হলো
i. সম্পত্তির ক্রয়মূল্য
ii. সম্পত্তির আদায়যোগ্য মূল্য
iii. সম্পত্তির পুনঃস্থাপন মূল্য
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i খ) ii গ) iii ঘ) i ও iii
৪০। প্রতিবছর প্রাকৃতিক সম্পত্তির যে পরিমাণ ব্যবহার বা উত্তোলন করা হয় তা কী হিসেবে আয় বিবরণীতে প্রদর্শিত হয়?
ক) শূন্যকরণ হিসেবে খ) অস্পর্শনীয় হিসেবে গ) নগদান ভিত্তিতে ঘ) বকেয়াভিত্তিক হিসেবে
৪১। স্থায়ী সম্পত্তির বৈশিষ্ট্য কোনটি?
ক) মুনাফাজাতীয় ব্যয় করা খ) আনুমানিক ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়া
গ) ব্যাবসায়িক সত্তা নীতিতে মূল্যায়ন করা
ঘ) সেবা প্রদানের ক্ষমতা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাওয়া
৪২। অবচয় হিসাবের সমন্বয় জাবেদা করা না হলে কম দেখানো হবে যেটি
i. নিট মুনাফা
ii. মালিকানা স্বত্ব
iii. মোট ব্যয়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i খ) ii গ) iii ঘ) ii ও iii
৪৩। অস্পর্শনীয় সম্পত্তি কয়ভাবে অর্জন করা যেতে পারে?
ক) ২ ভাবে খ) ৩ ভাবে গ) ৪ ভাবে ঘ) ৫ ভাবে
৪৪। সম্পত্তির ক্রয়মূল্য বলতে কী বোঝায়?
ক) সম্পত্তির ভগ্নাবশেষ মূল্যকে
খ) সম্পত্তি ব্যবহারের আয়ুষ্কালকে
গ) স্থায়ী সম্পত্তির চালানি মূল্যকে
ঘ) সম্পত্তির অবচয় ধার্যের অবশিষ্টাংশকে
৪৫। ‘সময়ভিত্তিক’ অবচয় নির্ধারণ পদ্ধতি কোনটি?
ক) মেশিন ঘণ্টা পদ্ধতি খ) ক্রমহ্রাসমান উদ্বৃত্ত পদ্ধতি গ) পরিপূরক তহবিল পদ্ধতি ঘ) পুনর্মূল্যায়ন পদ্ধতি
উত্তর : ২৩. খ ২৪. ক ২৫. খ ২৬. গ ২৭. খ ২৮. ক ২৯. ঘ ৩০. খ ৩১. খ ৩২. গ ৩৩. ঘ ৩৪. ক ৩৫. খ ৩৬. ঘ ৩৭. গ ৩৮. ক ৩৯. খ ৪০. ক ৪১. ঘ ৪২. গ ৪৩. ক ৪৪. গ ৪৫. খ।