ঢাকা, রবিবার ১৩ জুলাই ২০২৫
২৮ আষাঢ় ১৪৩২, ১৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, রবিবার ১৩ জুলাই ২০২৫
২৮ আষাঢ় ১৪৩২, ১৭ মহররম ১৪৪৭

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলা

  • আতাউর রহমান সায়েম, সিনিয়র সহকারী শিক্ষক, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা
অন্যান্য
অন্যান্য
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলা

অ ধ্যা য় ভি ত্তি ক  প্র শ্ন

কবিতা

ঘাসফুল

জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র

পাঠ্য বই থেকে প্রশ্নের উত্তর লিখন নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখো।

১) ঘাসফুলগুলো কোন কোন রঙের হয়?

উত্তর : ঘাসফুলগুলো লাল, নীল ও সাদা রঙের হয়।

২) ঘাসফুলেরা হাওয়ায় মাথা দোলায় কেন?

উত্তর : ঘাসফুলেরা আনন্দে বেঁচে থাকতে ভালোবাসে। হাওয়ায় মাথা দুলিয়ে তারা তাদের মনের আনন্দ প্রকাশ করে।

৩) ঘাসফুলেরা কিভাবে হেসে ওঠে?

উত্তর : সকালে সূর্যের আলোয় চারদিক আলোকিত হয়। নানা রঙের ঘাসফুল তখন ঝকমক করে ওঠে। দেখে মনে হয়, সূর্যের কিরণ লেগেছে বলে তারা যেন হাসছে।

৪) ঘাসফুলের প্রতি আমরা কেমন আচরণ করব? কেন?

উত্তর : ঘাসফুলেরও প্রাণ রয়েছে।

তাই আমরা তাদের ছিঁড়ে কষ্ট দেব না। ঘাসফুলের আনন্দময় জীবন দেখে আমরা জীবনকে উপভোগ করতে শিখব।

৫) হাওয়ায় কারা মাথা দোলাচ্ছে?

উত্তর : ঘাসফুলেরা হাওয়ায় মাথা দোলাচ্ছে।

৬) ঘাসফুল আমাদের কাছে কী মিনতি করছে? কেন করছে?

উত্তর : ঘাসফুলদের আমরা যেন ছিঁড়ে বা পায়ে দলে কষ্ট না দিই—আমাদের কাছে ঘাসফুল এই মিনতি করেছে।

গাছে ফুল ফুটলে তা গাছেই সুন্দর মানায়। তাই গাছ থেকে ফুল ছেঁড়া উচিত নয়। গাছে ফোটা ফুলের সৌন্দর্য দেখে আমরা যেন আনন্দ পাই আর ফুল বা ফুলগাছকে যেন কষ্ট না দিই—সেই মিনতি করেছে ঘাসফুল।

৭) ঘাসফুল কার সঙ্গে নিজেকে তুলনা করেছে? কিভাবে তুলনা করেছে?

উত্তর : ঘাসফুল নিজেকে ধরার বুকের স্নেহ-কণার লাল নীল সাদা হাসি হিসেবে তুলনা করেছে।

পৃথিবীর বুকে ঘাসেরা যেন স্নেহের ছোট ছোট বিন্দু হিসেবে বেড়ে ওঠে।

সে ঘাসে যে রংবেরঙের ফুল ফোটে, তাদের দেখে যেন মনে হয় ঘাসের মুখে লেগে থাকা লাল, নীল ও সাদা হাসির ঝলকানি।

৮) ফুল মানুষকে কিভাবে আনন্দ দেয়?

উত্তর : ফুল প্রকৃতির এক বিস্ময়। এর সৌন্দর্য তুলনাহীন। ফুলের সুগন্ধে আমাদের মন ভরে যায়। ফুল তার সৌন্দর্য ও সুবাস দিয়ে মানুষকে আনন্দ দেয়।

৯) ঘাসফুলেরা কী শোনে?

 উত্তর : ঘাসফুলেরা রূপকথা আর নীল আকাশের বাঁশি শোনে।

১০) ঘাসফুলেরা হাওয়ায় কী করে? আকাশে তারা ফুটলে ঘাসফুলেরা কী করে?

 উত্তর : ঘাসফুলেরা হাওয়ায় মাথা দোলায়।

আকাশে তারা ফুটলে ঘাসফুলেরা রূপকথা ও নীল আকাশের বাঁশি শুনতে শুনতে শান্ত বাতাসে দোলে।

১১) লাল, নীল ও সাদা হাসি বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে? সূর্যের আলো ফুটে উঠলে ঘাসফুলেরা কী করে?

উত্তর : লাল, নীল ও সাদা হাসি বলতে ঘাসফুলদের বোঝানো হয়েছে। সূর্যের আলো ফুটলে ঘাসফুলেরা সেই আলোতে যেন হেসে ওঠে আর মনের আনন্দে মাথা নাড়িয়ে দুলতে থাকে।

 

পাঠ্য বই বহির্ভূত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন

নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখো।

     গাছপালা আমাদের পরম বন্ধু। আমাদের প্রাত্যহিক প্রয়োজন মেটাতে গাছের অবদান অনস্বীকার্য। গাছ থেকেই আমরা পাই খাদ্য, বস্ত্র তৈরির উপাদান, বাসগৃহ ও আসবাবপত্র নির্মাণের কাঠ। গাছ আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য অক্সিজেনের জোগান দেয়। আমরা নিঃশ্বাসের সঙ্গে যে বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করি তা গাছ গ্রহণ করে পরিবেশদূষণ রোধ করে। বৃক্ষ ঝড় ও বন্যা প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে। একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় দেশের মোট আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি প্রয়োজন হলেও আমাদের আছে মাত্র ১৭ ভাগ। যা আছে তা-ও মানুষের লোভের কারণে দ্রুত নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। অবাধে গাছ কেটে পর্যাপ্ত পরিমাণে গাছ না লাগালে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ হুমকির সম্মুখীন হবে। তাই বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে।

 

এখানে কয়েকটি শব্দ ও শব্দার্থ

দেওয়া হলো। উপযুক্ত শব্দ দিয়ে

নিচের বাক্যগুলোর শূন্যস্থান পূরণ

করো।

প্রদত্ত শব্দ — শব্দের অর্থ    

নির্মাণ  —  তৈরি করা     

হুমকি  —  ভীতি প্রদর্শন   

অনস্বীকার্য—অস্বীকার করা যায় না

প্রাত্যহিক  —  দৈনিক, প্রতিদিনের  

অপরিহার্য  —  আবশ্যক    

পর্যাপ্ত  —  যথেষ্ট   

ক) আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের

ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান —  খ) সবার জন্য —  খাবার রাখা

আছে।

গ) চৌধুরী সাহেব একটি ভবন —  করাচ্ছেন।

ঘ) মামাই আমাদের —  বাজার

করে দেন।

ঙ) শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত

পরিমাণে পানি পান করা — ।

উত্তর : ক) অনস্বীকার্য,

খ) পর্যাপ্ত, গ) নির্মাণ,

ঘ) প্রাত্যহিক, ঙ) অপরিহার্য।

 

প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখো।

ক) গাছের চারটি উপকারিতা লেখো।

উত্তর : গাছের চারটি উপকারিতা হলো—

১)  গাছ থেকে আমরা খাদ্য পাই।

২) গাছ থেকে আমরা বস্ত্র তৈরির উপাদান পাই।

৩) গাছ থেকে আমরা বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন পাই।

৪) গাছ বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে পরিবেশদূষণ রোধ করে।

খ) আমাদের বেশি করে গাছ লাগাতে হবে কেন? পাঁচটি বাক্যে লেখো।

উত্তর : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গাছের ভূমিকা অপরিসীম। একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মোট আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা জরুরি। অথচ আমাদের আছে মাত্র ১৭ ভাগ। সেইটুকুও মানুষের লোভের ফলে দ্রুত বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ আজ হুমকির সম্মুখীন। পরিবেশ রক্ষায় তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।

গ) নিজের বাড়িতে গাছপালার যত্ন নিতে তুমি কী কী করবে? পাঁচটি বাক্যে লেখো।

উত্তর : নিজের বাড়িতে গাছপালার যত্ন নিতে আমি যা যা করব—

১) গাছগুলোর নিয়মিত পরিচর্যা করব।

২) সময়মতো গাছের গোড়ায় সার ও পানি দেব।

৩) নতুন লাগানো কোনো গাছ যেন সূর্যের তাপে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখব।

৪) কোনো চারাগাছ দুর্বল হলে তাতে খুঁটি বেঁধে দেব।

৫) গরু-ছাগল যেন চারাগাছের ক্ষতি না করতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখব।

ঘ) ‘গাছ আমাদের পরম বন্ধু।’ —কথাটি চারটি বাক্যে বুঝিয়ে লেখো।

উত্তর : গাছ থেকে আমরা খাদ্য, বস্ত্র, কাঠ, অক্সিজেনসহ জীবনধারণের নানা উপাদান পাই। গাছপালা আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অপরিহার্য। গাছপালা ছাড়া পৃথিবীতে আমাদের বেঁচে থাকাই অসম্ভব হতো। তাই গাছকে আমাদের পরম বন্ধু বলা হয়েছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
বিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পাঠ্যবই পড়ছে একজন ছাত্রী। ছবি : মোহাম্মদ আসাদ

অষ্টম অধ্যায়

নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

২২।       বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর’—উক্তিটি করেছেন?

  ক. বেগম রোকেয়া শাখাওয়াত হোসেন

  খ. কবি নজরুল ইসলাম

  গ. সুফিয়া কামাল  
ঘ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  উত্তর : খ. কবি নজরুল ইসলাম

২৩।       কোন দিন আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়?

  ক. ৮ই জানুয়ারি    খ. ৮ই ফেব্রুয়ারি

  গ. ৮ই মার্চ  ঘ. ৮ই এপ্রিল

  উত্তর : গ. ৮ই মার্চ

২৪।       বেগম রোকেয়া কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?

  ক. ১৯২২    খ. ১৯৩২

  গ. ১৯৪২    ঘ. ১৯৫২

  উত্তর : খ. ১৯৩২

২৫।

       জার্মান নারী সমাজতাত্ত্বিকের নাম কী?

  ক. ক্লারা জেটকিন  খ. কারা জ্যাকসন

  গ. হিলারি ক্লিনটন   ঘ. কারা জাইকা

  উত্তর : ক. ক্লারা জেটকিন

২৬। নারী-পুরুষের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ব্যবধান কমাতে ১৯৭৭ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী কী পালিত হচ্ছে?

  ক. সামাজিক দিবস খ. অর্থনৈতিক দিবস

  গ. আন্তর্জাতিক নারী দিবস
ঘ. অধিকার দিবস

  উত্তর : গ. আন্তর্জাতিক নারী দিবস

২৭।       কোন সংস্থার মতে বাংলাদেশে প্রতি ঘণ্টায় একজন নারী নির্যাতনের শিকার হচ্ছে?

  ক. ইউনিসেফ খ. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

  গ. বিশ্বশ্রম সংঘ    ঘ. ইউনেসকো

  উত্তর : খ. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৮।       ১৯০৮ সালে কোন শহরে হাজার হাজার নারী শ্রমিক প্রতিবাদ সমাবেশ করে?

  ক. লন্ডন খ. নিউইয়র্ক

  গ. বার্লিন ঘ. মস্কো

  উত্তর : খ. নিউইয়র্ক

২৯।

      বেগম রোকেয়ার জীবনাদর্শ অনুযায়ী ছাড়া নারী জাতির দুঃখ-দুদর্শা দূর হবে না?

  ক. বিয়ে ছাড়া খ. পর্দা ছাড়া

  গ. রান্না ছাড়া ঘ. শিক্ষা ছাড়া

    উত্তর : ঘ. শিক্ষা ছাড়া

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

ইঞ্জিনিয়ারিং ও কৃষি কলেজ/ইনস্টিটিউট

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ইঞ্জিনিয়ারিং ও কৃষি কলেজ/ইনস্টিটিউটগুলোর বিভিন্ন বিভাগে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

আবেদন

বিজ্ঞপ্তি অনুসারে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ বা ইনস্টিটিউটের কর্তৃপক্ষ নিজ দায়িত্বে এই ভর্তির আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। এই ক্ষেত্রে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরাই শুধু ভর্তি হতে পারবে। বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সনদ, ট্রান্সক্রিপ্টসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি সংগ্রহ করবে অধিভুক্ত কলেজগুলো।

পরে আইসিটি সেন্টার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের এই আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।

 

যোগ্যতা

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে অধিভুক্ত কলেজগুলোর জন্য ২০২২ ও তৎপরবর্তী বছরের এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। পদার্থ, রসায়ন ও গণিত/জীববিজ্ঞান বিষয়সহ বিজ্ঞান বিভাগ হতে এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় কৃতকার্য হতে হবে। এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০০সহ সর্বমোট জিপিএ ৬.৫০ থাকতে হবে।

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং/কৃষি/ফিশারিজ/ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশনাল সায়েন্স/হেলথ (আইএইচটি ম্যাটস)/নার্সিং ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীদের জন্য ৪ স্কেলকে ৫ স্কেলে
রূপান্তর করে উপরোক্ত যোগ্যতা নির্ধারণ করতে হবে। ডিপ্লোমা পরীক্ষায় জিপিএ ৪.০০ স্কেলে ২.৫ এর কম হলে আবেদন করতে পারবে না। ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবে।

আবেদনকারীর সংখ্যা নির্ধারিত আসন থেকে বেশি হলে সংশ্লিষ্ট অধিকর্তার তত্ত্বাবধানে কলেজ/ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ বাছাইপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনুমোদিত আসনে শিক্ষার্থী মনোনয়ন করবে।

 

ফি

ভর্তির আবেদন ফি ৩৩০ টাকা। অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই ফি পরিশোধ করতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা ৩১ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

 

ওয়েবসাইট
www.ru.ac.bd

মন্তব্য

সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

    সজল কুমার দাস, সহকারী শিক্ষক, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাই স্কুল শহীদ সালাহউদ্দিন সেনানিবাস, টাঙ্গাইল
শেয়ার
সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র
অঙ্কন : শেখ মানিক

গদ্য

পিতৃপুরুষের গল্প

হারুন হাবীব

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১।        আমাদের পিতৃপুরুষ কারা?

  উত্তর : ভাষাশহীদরা আমাদের পিতৃপুরুষ।

২।        বাঙালি জাতির প্রথম শহীদ কারা?

  উত্তর : ভাষা আন্দোলনের শহীদরা বাঙালি জাতির প্রথম শহীদ।

৩।        অন্তু ও কাজল মামা কত মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল?

  উত্তর : এক মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল।

৪।        স্বাধীনতার জন্য যে যুদ্ধ করা হয় তার নাম কী?
উত্তর : স্বাধীনতার জন্য যে যুদ্ধ করা হয় তার নাম মুক্তিযুদ্ধ।

৫।        চাপ চাপ রক্তে কোথাকার মাটি ভিজে গেছে?

  উত্তর : শহীদ মিনার প্রাঙ্গণের মাটি ভিজে গেছে।

৬।        মুক্তিযুদ্ধ রণাঙ্গনে কোন লেখক সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন?

  উত্তর : কথাসাহিত্যিক হারুন হাবীব মুক্তিযুদ্ধ রণাঙ্গনে সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন।

৭।        হারুন হাবীব জন্মগ্রহণ করেন কত সালে?
উত্তর : হারুন হাবীব জন্মগ্রহণ করেন ১৯৪৮ সালে।

৮।        ১৯৭১ সালে কাজল মামা কোথায় পড়ত?

  উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত।

৯।

       কাজল মামা গ্রামে কেন থাকতে পছন্দ করত?
উত্তর : গ্রামে থাকতে তার খুব ভালো লাগত।

১০।       কাজল মামা গ্রামে এসে কী কী কাজ করেছিল?
উত্তর : মিছিল মিটিং করেছিল, রাইফেল জোগাড় করে ট্রেনিং দিয়েছিল।

১১।       অন্তু কী কারণে কাজল মামাকে চিঠি লিখেছিল?
উত্তর : কাজল মামাকে চিঠি লিখেছিল যাতে সে একুশে ফেব্রুয়ারি ঢাকা আসে এবং যুদ্ধের গল্প শোনায়।

১২।       কাজল মামা ঢাকায় কখন এসে পৌঁছেছিল?
উত্তর : ভোরবেলায় এসে পৌঁছেছিল।

১৩।       অন্তু কাজল মামার সঙ্গে কোথায় যেতে চেয়েছিল?
উত্তর : অন্তু কাজল মামার সঙ্গে শহীদ মিনারে যেতে চেয়েছিল।

১৪।       সাতমসজিদ রোডের নামকরণের ইতিহাস কী?
উত্তর : সাতমসজিদ রোডের নাম সাতগম্বুজ মসজিদের নামে রাখা হয়েছে, যেটি মোগল আমলে তৈরি হয়েছিল।

১৫।       কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কখন পড়তে শুরু করেছিল?

  উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে শুরু করেছিল ১৯৭১ সালের আগে।

১৬।       কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোথায় থাকত?
উত্তর : হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে থাকতেন।

১৭।       শহীদ মিনারে কেন ফুল দেওয়ার কথা
ছিল?
উত্তর : শহীদ মিনারে একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষাশহীদদের স্মরণে ফুল দেওয়ার কথা ছিল।

১৮।       কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে কত তারিখ আসে?

  উত্তর : কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে ১৯ তারিখ আসে।

১৯।       কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে কত দিন থাকবে?
উত্তর : কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে ৫ দিন থাকবে।

২০।       অন্তু ও কাজল মামা কোথা থেকে রিকশায় উঠল?
উত্তর : মোহাম্মদপুর নূরজাহান রোড থেকে রিকশায় উঠল।

২১।       ঢাকা শহরের পূর্বনাম কী ছিল?

  উত্তর : জাহাঙ্গীরনগর।

২২।       কারা বাংলাদেশটাকে গোলাম করে রাখতে চেয়েছিল?

  উত্তর : পাকিস্তানের সামরিক শাসকরা বাংলাদেশটাকে গোলাম করে রাখতে চেয়েছিল।

২৩।       একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদরা কেন বাঙালির প্রথম শহীদ?

  উত্তর : একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদরা বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়ার জন্য নিজেদের প্রাণ দিয়েছিলেন।

২৪।       মুক্তিযুদ্ধ আর যুদ্ধের মধ্যে পার্থক্য কী?

  উত্তর : যুদ্ধ রাজা-রাজা বা দেশ-দেশের মধ্যে হয়, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ একটি জাতির স্বাধীনতার জন্য হয়।

২৫।       কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কোন সময়ের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল?

  উত্তর : ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল।

২৬।       ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে কী ঘটেছিল?
উত্তর: ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানি পুলিশ বাঙালির ভাষার দাবির বিরুদ্ধে গুলি চালিয়ে অনেককে হত্যা করেছিল।

২৮। অন্তুর মামার নাম কী?
উত্তর : অন্তুর মামার নাম কাজল।

২৯। অন্তু প্রত্যেক দিন রাত কয়টা নাগাদ ঘুমিয়ে পড়ে?
উত্তর : অন্তু প্রত্যেক দিন রাত ৯টা-সাড়ে ৯টায় নাগাদ ঘুমিয়ে পড়ে।

৩০।       তিতিক্ষা শব্দের অর্থ কী?

    উত্তর : তিতিক্ষা শব্দের অর্থ সহনশীলতা।

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : ভূগোল প্রথম পত্র

    সাধন সরকার, সহকারী শিক্ষক, লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : ভূগোল প্রথম পত্র
অঙ্কন : মাসুম

মডেল প্রশ্ন

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        সেনাবাহিনী কোন ধরনের মানচিত্র ব্যবহার করে?

  ক. স্থানীয়   খ. প্রাকৃতিক   

  গ. মৌজা                 ঘ. দেয়াল

২।        প্রতিভূ অনুপাত স্কেলে থাকে

  i. হর অংশ 
ii. লব অংশ

  iii. পূর্ণ অংশ

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

৩।        কোন ধরনের মাপনীর সাহায্যে দুটি স্থানের দূরত্ব সহজেই মাপা যায়?

  ক. তুলনামূলক খ. কর্ণীয়  

  গ. সরল              ঘ. উলম্ব

৪।

       মানচিত্র ছোট বা বড় করা যায় কোনটির সাহায্যে?

  ক. ওপিসোমিটার    খ. স্পিডোমিটার

  গ. ন্যানোমিটার     ঘ. পেন্টোগ্রাফ

৫।        মানচিত্র সংকোচন ও প্রসারণ করতে কয়টি পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়?

  ক. ৪                খ. ৩   

  গ. ২                ঘ. ১

৬।        নিরক্ষীয় অঞ্চলে সূর্য কিভাবে কিরণ দেয়?

  ক. তীর্যকভাবে     খ. সমান্তরালভাবে

  গ. সোজাসুজি          ঘ. লম্বভাবে

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৭ ও ৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের ওপর সমুদ্রস্রোতের প্রভাব রয়েছে। আর্দ্রতা ও বৃষ্টিপাতের প্রভাবের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।

৭।        উদ্দীপকে উল্লিখিত বৃষ্টির জন্য কোন স্রোত দায়ী?

  ক. উপসাগরীয়     খ. উষ্ণ উপসাগরীয়

  গ. দক্ষিণ নিরক্ষীয়   ঘ. উত্তর নিরক্ষীয়

৮।        উক্ত স্রোতের প্রবাহের কারণে

  i. যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সুবিধা হয়

  ii. সার্বিক বাণিজ্যের জন্য সহায়ক

  iii. হ্রদের সৃষ্টি হয়

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

৯।        মৌসুমি স্রোত কোন মহাসাগরে দেখা যায়?

  ক. আটলান্টিক     খ. উত্তর    

  গ. প্রশান্ত  ঘ. ভারত

১০।

       সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির কারণ

  i. বায়ুপ্রবাহ  
ii. উষ্ণতার তারতম্য

  iii. পৃথিবীর আবর্তন

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১১।       বাংলাদেশের শীতলতম মাস কোনটি?

  ক. ডিসেম্বর       খ. জানুয়ারি

  গ. ফেব্রুয়ারি  ঘ. মার্চ

১২।       বাংলাদেশের উষ্ণতম ঋতু কোনটি?

  ক. শীতকাল           খ. শরৎকাল

  গ. গ্রীষ্মকাল           ঘ. বসন্তকাল

১৩।       বাংলাদেশের জলবায়ু

  i.  অপরিবর্তনশীল   ii. উষ্ণ ও আর্দ্র

  iii. সমভাবাপন্ন

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১৪।       শীতকালে সূর্যরশ্মি কিভাবে পতিত হয়?

  ক. তির্যকভাবে      খ. লম্বভাবে

  গ. সমান্তরালভাবে   ঘ. সোজাসুজি

১৫।

      বাংলাদেশের ওপর দিয়ে কোন রেখা অতিক্রম করেছে?

  ক. মকরক্রান্তি  খ. মেরু 

  গ. নিরক্ষরেখা     ঘ. কর্কটক্রান্তি

১৬।       জলবায়ুর ভিন্নতার কারণ

  i. উচ্চতার কারণ   ii. অক্ষাংশগত অবস্থান

  iii. জনসংখ্যাগত অবস্থান

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১৭।       সমুদ্র সমতল থেকে ওপরের দিকে বায়ুর ঘনত্ব কেমন হয়?

  ক. স্থির থাকে          খ. বৃদ্ধি পায়

  গ. হ্রাস পায়          ঘ. গতি বৃদ্ধি পায়

১৮।       স্থানীয় বায়ু হলো

  i. বোরা  ii. চিনুক

  iii. বিরুলা
নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১৯।       পশ্চিমা বায়ু কোন ধরনের বায়ু?

  ক. নিয়ত বায়ু          খ. বাণিজ্যিক বায়ু

  গ. স্থানীয়             ঘ. সাময়িক বায়ু

২০।       ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে বায়ুর দিক পরিবর্তন হয় তাকে কী বায়ু বলে?

  ক. মৌসুমি বায়ু         খ. অয়ন বায়ু

  গ. স্থানীয়             ঘ. সাময়িক বায়ু

২১।       বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি?

  ক. ৪           খ. ৫  

  গ. ৬          ঘ. ৭

২২।       স্বাভাবিক অবস্থায় কত মিটার উচ্চতায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হ্রাস পায়?

  ক. ১৫৬         খ. ১৬৬  

  গ. ১৭০         ঘ. ১৮৮

২৩। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয় গ্যাস কোনটি?

  ক. কার্বন ডাই-অক্সাইড        
খ. অক্সিজেন গ. নাইট্রোজেন                  ঘ. আর্গন

২৪।       বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে বজ্রবিদ্যুৎ দেখা যায়?

  ক. ট্রপোস্ফিয়ার     খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার

  গ. মেসোস্ফিয়ার        ঘ. এক্সোস্ফিয়ার

২৫।       বায়ুদূষণের সচল উৎস কোনটি?

  ক. পরিবেশ            খ. খনিজ   

  গ. মানুষ         ঘ. যানবাহন

২৬।       জৈবিক বিচূর্ণীভবন কত ধরনের?

  ক. ৫           খ. ৪   

  গ. ৩          ঘ. ২

২৭।       নিচের কোনটি নদীর প্রাথমিক অবস্থা?

  ক. মধ্যগতি            খ. নিম্নগতি  

  গ. ঊর্ধ্বগতি           ঘ. অতি নিম্নগতি

  উদ্দীপকের আলোকে ২৮ ও ২৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  গিরিজনি আলোড়নের ফলে এই পর্বতের সৃষ্টি হয়েছে। ভূত্বক ভূ-অভ্যন্তরের সঙ্গে সমানতালে সংকুচিত হতে না পারায় পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের শিলাগুলোর মধ্যে চাপের পার্থক্য হয় এবং ভূত্বকের কোনো কোনো স্থান সংকুচিত হয়।

২৮।       উদ্দীপকের পর্বতটি কোন ধরনের?

  ক. আগ্নেয়       খ. ল্যাকোলিথ   

  গ. ক্ষয়জাত           ঘ. ভঙ্গিল

২৯।       উদ্দীপকে উল্লিখিত পর্বতটির বৈশিষ্ট্য

  i. ভূ-অভ্যন্তরে গলিত লাভা

  ii. ভূভাগের স্থান পরিবর্তন

  iii. ভূত্বকে ভাঁজের সৃষ্টি

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

৩০।       ভূত্বকের গড় গভীরতা কত কিলোমিটার?

  ক. ২৭         খ. ১৭  

  গ. ৭           ঘ. ৭৭

 

  উত্তর : ১. খ ২. খ ৩. গ ৪. ঘ ৫. খ ৬. ঘ
৭. খ ৮. ক ৯. ঘ ১০. ঘ ১১. খ ১২. গ ১৩. গ ১৪. ক ১৫. ঘ ১৬. ক ১৭. গ ১৮. ক ১৯. ক ২০. ক ২১. খ ২২. খ ২৩. খ ২৪. ক ২৫. ঘ ২৬. গ ২৭. গ ২৮. ঘ ২৯. গ ৩০. খ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ