<p>জ্ঞা ন মূ ল ক  প্র শ্ন</p> <p>দশম অধ্যায়</p> <p>বিদ্যুৎ ও চুম্বকের ঘটনা</p> <p> </p> <p>১।   পরমাণুতে ইলেকট্রনের অবস্থান কোথায়?</p> <p>     উত্তর : ইলেকট্রন পরমাণু নিউক্লিয়াসের চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করে।</p> <p>২।   নিম্ন তাপমাত্রায় অর্ধপরিবাহী পদার্থের আচরণ কেমন হয়?</p> <p>     উত্তর : অর্ধপরিবাহী পদার্থ নিম্ন তাপমাত্রায় সাধারণত অপরিবাহীর মতো আচরণ করে।</p> <p>৩।   চার্জ কী?</p> <p>     উত্তর : পদার্থ সৃষ্টিকারী মৌলিক কণাগুলোর অর্থাৎ ইলেকট্রন ও প্রোটনের মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্মকে চার্জ বলে।</p> <p>৪।   বিদ্যুৎ প্রবাহ দ্বারা কী উৎপাদন করা যায়?</p> <p>     উত্তর : বিদ্যুৎ প্রবাহ দ্বারা আলো ও তাপ উৎপাদন করা যায়।</p> <p>৫।   বিদ্যুৎ কী?</p> <p>     উত্তর : আধানের প্রবাহকে বিদ্যুৎ বলে।</p> <p>৬।   পরিবাহী কাকে বলে?</p> <p>     উত্তর : যেসব পদার্থের মধ্যে দিয়ে সহজেই বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে তাদের পরিবাহী বলে।</p> <p>৭।   ম্যাগনেট কী?</p> <p>     উত্তর : ম্যাগনেট হচ্ছে চুম্বকের ইংরেজি নাম।</p> <p>৮।   সর্বপ্রথম চুম্বক আবিষ্কার করেন কে?</p> <p>     উত্তর : সর্বপ্রথম চুম্বক আবিষ্কার করেন ম্যাগনাস নামের এক রাখাল।</p> <p>৯।   ফিলামেন্ট কী?</p> <p>     উত্তর : ফিলামেন্ট হলো বৈদ্যুতিক বাল্বের ভেতরে মোটা তারের দুই প্রান্তের সঙ্গে সরু টাংস্টেন তারের কুণ্ডলীর সংযোগ।</p> <p>১০। চৌম্বক পদার্থ কাকে বলে?</p> <p>     উত্তর : যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে এবং যাদের চুম্বকে পরিণত করা যায় তাদের চৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন—লোহা, নিকেল ইত্যাদি।</p> <p>১১। চুম্বকের শক্তি কোথায় সবচেয়ে বেশি থাকে?</p> <p>     উত্তর : চুম্বকের দুই প্রান্ত অর্থাৎ দুই মেরুতে চুম্বকের শক্তি সবচেয়ে বেশি থাকে।</p> <p>১২। স্থির তড়িৎ কাকে বলে?</p> <p>     উত্তর : আধান বা চার্জ যখন কোনো বস্তুতে আবদ্ধ থাকে তখন তাকে স্থির তড়িৎ বলে। ঘর্ষণের ফলে স্থির তড়িৎ উৎপন্ন হয়।</p> <p>১৩। বৈদ্যুতিক হিটার ও ইস্ত্রিতে কিসের তার ব্যবহার করা হয়?</p> <p>     উত্তর : বৈদ্যুতিক হিটার ও ইস্ত্রিতে নাইক্রোম তার ব্যবহার করা হয়।</p> <p>১৪। অপরিবাহী কী?</p> <p>     উত্তর : যেসব পদার্থের ইলেকট্রন এক পরমাণু থেকে অন্য পরমাণুতে যেতে পারে না, সেসব পদার্থকে অপরিবাহী পদার্থ বলে।</p>