জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
১। কার নেতৃত্বে ‘তমদ্দুন মজলিস’ নামক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে?
উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে।
২। ১৯৫২ সালে নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন কে?
উত্তর : শহীদ শফিউরের পিতা।
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর
১। কার নেতৃত্বে ‘তমদ্দুন মজলিস’ নামক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে?
উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে।
২। ১৯৫২ সালে নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন কে?
উত্তর : শহীদ শফিউরের পিতা।
৩। ২১শে ফেব্রুয়ারি ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে প্রথম কোন কবিতাটি রচিত হয়েছে?
উত্তর : ‘কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’।
৪। ‘আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’—গানটির রচয়িতা কে?
উত্তর : আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী।
৫। ‘ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়’—গানটির সুর করেছেন কে?
উত্তর : সংগীতশিল্পী আবদুল লতিফ।
৬। যুক্তফ্রন্টের পেশ করা ২১ দফার প্রথম দফা কোনটি?
উত্তর : বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা।
৭। মৌলিক গণতন্ত্র কী?
উত্তর : আইয়ুব খান সামরিক শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করার লক্ষ্যে যে ব্যবস্থা চালু করেন সেটি মৌলিক গণতন্ত্র নামে পরিচিত।
৮। শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয় কবে?
উত্তর : ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি।
৯।
উত্তর : ‘এক ব্যক্তির এক ভোটের ভিত্তিতে’।
১০। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ কত দিন স্থায়ী ছিল?
উত্তর : ১৭ দিন।
১১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন কবে?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ।
১২। অপারেশন সার্চলাইটের নীলনকশা তৈরি করে কে?
উত্তর : টিক্কা খান ও রাও ফরমান আলী।
১৩। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা কে সর্বপ্রথম প্রচার করেন?
উত্তর : চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান।
১৪। মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কে ছিলেন?
উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
১৫। স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যসংখ্যা কতজন ছিল?
উত্তর : ছয়জন।
১৬। মুক্তিযুদ্ধকে কেন গণযুদ্ধ বলা হয়?
উত্তর : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সর্বস্তরের বাঙালি অংশগ্রহণ করেছিল বলে মুক্তিযু্দ্ধকে গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ বলা হয়।
১৭। মুক্তিযুদ্ধে একক গোষ্ঠী হিসেবে কাদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল?
উত্তর : ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল।
১৮। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কাদের ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন?
উত্তর : পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক ধর্ষিত প্রায় তিন লাখ মা-বোনের ত্যাগের স্বীকৃতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু তাদের ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন।
১৯। স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার (মুজিবনগর সরকার) শাসনক্ষমতা গ্রহণ করে কবে?
উত্তর : ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর।
২০। গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে কবে?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল।
২১। বঙ্গবন্ধু ‘অস্থায়ী সংবিধান আদেশ’ জারি করেন কবে?
উত্তর : ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি।
২২। ‘ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স’ কী?
উত্তর : ১৫ই আগস্টের হত্যাকারীদের বিচারের হাত থেকে রেহাই দেওয়ার জন্য ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর খন্দকার মোশতাক সংবিধান ও আইনের শাসনবিরোধী একটি অধ্যাদেশ জারি করে, যা ‘ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স’ নামে পরিচিত।
২৩। নূর হোসেন কবে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন?
উত্তর : ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর।
২৪। শিক্ষা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন এসেছে কেন?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ প্রণয়নের ফলে শিক্ষা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন এসেছে।
২৫। সূর্যে শতকরা কত ভাগ হিলিয়াম গ্যাস আছে?
উত্তর : শতকরা ৪৪ ভাগ।
২৬। দ্রাঘিমারেখা কাকে বলে?
উত্তর : নিরক্ষরেখাকে ডিগ্রি, মিনিট ও সেকেন্ডে ভাগ করে প্রত্যেক ভাগের ওপর দিয়ে উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত যে রেখাগুলো কল্পনা করা হয়েছে তাকে দ্রাঘিমারেখা বলে।
২৭। প্রমাণ সময় কাকে বলে?
উত্তর : প্রত্যেক দেশেই সেই দেশের মধ্যভাগের কোনো স্থানের দ্রাঘিমারেখা অনুযায়ী যে সময় নির্ণয় করা হয় সে সময়কে ওই দেশের প্রমাণ সময় বলে।
২৮। ৩০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত স্থানের প্রতিপাদ স্থানের দ্রাঘিমা কত হবে?
উত্তর : ১৫০ ডিগ্রি পশ্চিম।
২৯। ‘আন্তর্জাতিক তারিখরেখা’ কাকে বলে?
উত্তর : ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অবলম্বন করে সম্পূর্ণভাবে জলভাগের ওপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত কল্পিত রেখাকে ‘আন্তর্জাতিক তারিখরেখা’ বলে।
৩০। উত্তর অয়নান্ত কাকে বলে?
উত্তর : ২১ জুনের পর সূর্য আর উত্তর গোলার্ধের দিকে সরে না, দক্ষিণ গোলার্ধের দিকে সরতে থাকে। সূর্যের এ অবস্থাকে উত্তর অয়নান্ত বলে।
৩১। সূর্যের উত্তরায়নের শেষ দিন কবে?
উত্তর : ২১ জুন সূর্যের উত্তরায়নের শেষ দিন।
৩২। অপসূর কাকে বলে?
উত্তর : জুলাইয়ের ১-৪ তারিখে সূর্য পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরে থাকে। একে পৃথিবীর অপসূর বলে।
৩৩। কোনো নির্দিষ্ট স্থানে নির্দিষ্ট সময়ে মুখ্য জোয়ার হওয়ার কতক্ষণ পর সেখানে আবার মুখ্য জোয়ার হবে?
উত্তর : ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট পর।
৩৪। মোদকমুয়ালের উচ্চতা কত?
উত্তর : ১০০০ মিটার।
৩৫। বাংলাদেশের জলবায়ু সামগ্রিকভাবে কী নামে পরিচিত?
উত্তর : ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ু নামে পরিচিত।
৩৬। ভারতে শীতকাল কোন মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়?
উত্তর : ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত।
৩৭। বাংলাদেশের শীতলতম মাস কোনটি?
উত্তর : জানুয়ারি মাস।
৩৮। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী কোনটি?
উত্তর : কর্ণফুলী।
৩৯। তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর : তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি ওই অঞ্চলের পানি সংরক্ষণ, পানি নিষ্কাশন, পানি সেচ ও বন্যা প্রতিরোধের কারণে গুরুত্বপূর্ণ।
৪০। ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পত্রপতনশীল অরণ্যকে কেন শালবন বলা হয়?
উত্তর : এ বনভূমিতে প্রধানত শালগাছ প্রধান বৃক্ষ; তাই এ বনকে শালবন হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
সম্পর্কিত খবর
Identification of parts of speech
Identify the parts of speech of the underlined words in the following passage.
[পূর্বপ্রকাশের পর]
7. The (a) ancient ruins stood (b) proudly on the (c) hill. Tourists came (d) from all over the (e) world to see (f) them. The guide explained (g) their history (h) vividly. (i) Although much was damaged, the remaining structures were (j) impressive.
Answer
(a) ancient = adjective
(b) proudly = adverb
(c) hill = noun
(d) from = preposition
(e) world = noun
(f) them = pronoun
(g) their = pronoun
(h) vividly = adverb
(i) Although = conjunction
(j) impressive = adjective
।
অষ্টম অধ্যায় : মজুদ পণ্যের হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
১৭। সমাপনী মজুদ পণ্য বৃদ্ধির ফলে—
i. মোট মুনাফা বৃদ্ধি পায়
ii. নিট ক্রয় বৃদ্ধি পায়
iii. বিক্রীত পণ্যের ব্যয় হ্রাস পায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১৮ ও ১৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
এশা লি. এর ২০২০ সালের জুন মাসের মাল খতিয়ানে প্রারম্ভিক মজুদ ছিল ১০০ কেজি ১০ টাকা দরে। ১৫ জুন তারিখে ক্রয় ২৪০ কেজি ১১ টাকা দরে এবং ২৬ জুন তারিখে ইস্যু ২৬০ কেজি।
১৮।
ক. ৫০০ টাকা খ. ৮৮০ টাকা
গ. ২,৫০০ টাকা ঘ. ২,০০০ টাকা
১৯। ভারযুক্ত গড় পদ্ধতিতে প্রতি একক ইস্যু মূল্য কত?
ক. ১০.০০ টাকা খ. ১০.৩০ টাকা
গ. ১০.৭০ টাকা ঘ. ১১.০০ টাকা
২০। বিন কার্ডে অন্তর্ভুক্ত থাকে—
i. মালের আগমন
ii. মালের নির্গমন
iii. মালের দর
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
২১। বাজারমূল্য নিম্নগামী হলে কোন পদ্ধতি অধিক কার্যকরী?
ক. FIFO খ. LIFO
গ. Simple Average
ঘ. Weighted Average
২২।
ক. সরবরাহকারীকে প্রদত্ত ফরমায়েশের পরিমাণ
খ. বিক্রয় একক
গ. ঘাটতি মজুদ
ঘ. নিরাপত্তা মজুদ
উদ্দীপকটি পড় এবং পরবর্তী দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও :
আদল লি. জুন ১০, ১৫ ও ১৮ তারিখে যথাক্রমে ১০ টাকা হারে ২০০ একক, ১১ টাকা হারে ২৫০ একক এবং ১২ টাকা হারে ৩০০ একক কাঁচামাল ক্রয় করে।
২৩। আগের মাল আগে যাবে পদ্ধতিতে জুন ২০ তারিখে ১০০ একক মাল ইস্যু করা হলে তার মোট মূল্য কত টাকা হবে?
ক. ৫,০০০ টাকা খ. ১,০০০ টাকা
গ. ২,৫০০ টাকা ঘ. ২,০০০ টাকা
২৪। ভারযুক্ত গড় পদ্ধতিতে জুন ৩০ তারিখে এককপ্রতি মজুদ পণ্যের মূল্য কত হবে?
ক. ৫.০০ টাকা খ. ১১.১৩ টাকা
গ. ২.০০ টাকা ঘ. ২.৮০ টাকা
২৫।
ক. পাওনাদার হিসাব ডেবিট
ক্রয় ফেরত হিসাব ক্রেডিট
খ. পাওনাদার হিসাব ডেবিট
মজুদ পণ্য হিসাব ক্রেডিট
গ. ক্রয় হিসাব ডেবিট
ক্রয় ফেরত হিসাব ক্রেডিট
ঘ. ক্রয় হিসাব ডেবিট
মজুদ পণ্য হিসাব ক্রেডিট
২৬। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক ক্রয়-বিক্রয় প্রক্রিয়ায় যে পরিমাণ বিক্রয়যোগ্য পণ্য একটি নির্দিষ্ট তারিখে অবিক্রীত অবস্থায় থাকে তাকে কী বলে?
ক. ক্রয়কৃত পণ্য
খ. সংরক্ষিত পণ্য
গ. বিক্রয়যোগ্য পণ্য
ঘ. মজুদ পণ্য
২৭। পণ্যের দাম ক্রমহ্রাসমান হলে মজুদ পণ্য মূল্যায়নে কোন পদ্ধতি প্রযোজ্য?
ক. FIFO খ. LIFO
গ. ভারযুক্ত গড় ঘ. সরল গড়
২৮। মজুদ মূল্যায়নে নিম্নের কোনটি বিবেচনা করা হয়?
ক. ক্রয়মূল্য ও বাজারমূল্যের মধ্যে যেটি কম
খ. ক্রয়মূল্য ও বাজারমূল্যের মধ্যে যেটি বেশি
গ. ক্রয়মূল্য
ঘ. বাজারমূল্য
২৯। কালান্তিক মজুদ পদ্ধতিতে কখন সমাপনী মজুদ পণ্যের পরিমাণ নির্ণয় করা হয়?
ক. হিসাবকালের শুরুতে
খ. হিসাবকালের শেষে
গ. হিসাবকালের মাঝামাঝি
ঘ. প্রত্যেক লেনদেনের পর
৩০।
ক. নিট ক্রয়
খ. নিট আয়
গ. বিক্রীত পণ্যের ব্যয়
ঘ. সম্পত্তি
৩১। সর্বশেষ ক্রয়ের দরে ইস্যুকৃত মালের মূল্য নির্ধারণ করা হয় কোন পদ্ধতিতে?
ক. সরল গড় পদ্ধতি
খ. ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি
গ. শেষে আসলে আগে যায় পদ্ধতি
ঘ. আগে আসলে আগে যায় পদ্ধতি
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩২ ও ৩৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
X কম্পানি লি. এর প্রারম্ভিক মজুদ ৩০০ একক, প্রতি একক ১০ টাকা দরে। প্রতিষ্ঠানটি পণ্য ক্রয় করে ২৫০ একক প্রতিটি ১২ টাকা দরে এবং কারখানায় ইস্যু করে ৩২০ একক। কম্পানি মজুদ পণ্য মূল্যায়ন FIFO পদ্ধতি প্রয়োগ করে।
৩২। সমাপনী মজুদ পণ্যের পরিমাণ কত একক?
ক. ২৫০ একক
খ. ৩০০ একক
গ. ৫৫০ একক
ঘ. ২৩০ একক
৩৩। সমাপনী মজুদ পণ্যের মূল্য কত টাকা?
ক. ৫,৭৬০ টাকা
খ. ২,৭৬০ টাকা
গ. ২,৫৯০ টাকা
ঘ. ২,৩৫০ টাকা
৩৪। যে পণ্যটিতে আগে ক্রয়কৃত মান আগে ছাড়া হয় তাকে কী বলে?
ক. FIFO পদ্ধতি
খ. LIFO পদ্ধতি
গ. Weighted Average পদ্ধতি
ঘ. Simple Average পদ্ধতি
৩৫। মজুদ মাল নিয়ন্ত্রণের কার্যকর হাতিয়ার হলো—
i. বিন কার্ড
ii. মাল খতিয়ান
iii. অবিরত মজুদ তালিকা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৩৬। যখন মূল্যবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকে তখন
FIFO পদ্ধতিতে মজুদ পণ্যের মূল্যায়নের প্রভাবে—
i. মোট মুনাফা কমে
ii. বিক্রীত পণ্যের ব্যয় কমে
iii. নিট মুনাফা বাড়ে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৩৭। মজুদ পণ্যের ক্রয়মূল্য নির্ণীত হয়—
i. বিক্রীত পণ্যের ক্রয়মূল্য
ii. অবিক্রীত পণ্যের ক্রয়মূল্য
iii. ক্রয়কৃত পণ্যের বিক্রয়মূল্য
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
উত্তর : ১৭. খ ১৮. খ ১৯. গ ২০. ক ২১. ক ২২. গ ২৩. খ ২৪. খ ২৫. খ ২৬. ঘ ২৭. ক ২৮. ক ২৯. খ ৩০. গ ৩১. গ ৩২. ঘ ৩৩. খ ৩৪. ক ৩৫. খ ৩৬. গ ৩৭. খ।
গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। উৎপাদন কী?
উত্তর : উৎপাদনের উপকরণগুলোর সহায়তায় প্রাকৃতিক সম্পদকে অধিকতর কার্যোপযোগী করে নতুন উপযোগ সৃষ্টি করার প্রক্রিয়াকে উৎপাদন বলে।
২। উপযোগ কী?
উত্তর : বিভিন্ন ধরনের বস্তুগত ও অবস্তুগত পণ্যের মধ্যে মানুষের অভাব পূরণের যে ক্ষমতা ও গুণাগুণ সংশ্লিষ্ট থাকে, তাকে ওই পণ্যের উপযোগ বলা হয়।
৩। কৃষি খাত কী?
উত্তর : উৎপাদনের যে খাত মানুষের জীবন ধারণের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী ও শিল্পে কাঁচামালের জোগান দেয়, তাকে কৃষি খাত বলে।
৪।
উত্তর : প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির সহায়তায় কাঁচামাল ও অন্যান্য উপকরণ ব্যবহার করে রূপগত উপযোগ সৃষ্টির প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত খাতকে শিল্প খাত বলে।
৫। সেবা খাত কী?
উত্তর : উৎপাদনের যে খাত কোনো দৃশ্যমান পণ্য উৎপাদন করে না অথচ মানুষের জীবনকে আরো উন্নত, নিরাপদ, বৈচিত্র্যময় ও আরামদায়ক করার জন্য কিছু সুবিধা বা উপযোগ সৃষ্টি করে, তাকে সেবা খাত বলে।
৬।
উত্তর : প্রকৃতি প্রদত্ত পণ্যের আকার-আকৃতি বা রূপ পরিবর্তন করে পণ্যকে মানুষের ব্যবহারোপযোগী করে তৈরি করাকে রূপগত উপযোগ বলে।
৭। সময়গত উপযোগ কী?
উত্তর : একসময়ের উৎপন্ন পণ্য অন্য সময় পর্যন্ত সংরক্ষণ করে যে উপযোগ সৃষ্টি করা হয়, তাকে সময়গত উপযোগ বলে। গুদামজাতকরণ ও কোল্ড স্টোরেজে সংরক্ষণের মাধ্যমে সময়গত উপযোগ সৃষ্টি করা হয়।
৮।
উত্তর : এক স্থান থেকে পণ্য অন্য স্থানে স্থানান্তরের ফলে যে উপযোগ সৃষ্টি হয়, তাকে স্থানগত উপযোগ বলে। পরিবহনের মাধ্যমে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি করা হয়।
৯। মালিকানাগত উপযোগ কী?
উত্তর : কোনো পণ্যের মালিকানা পরিবর্তনের ফলে যে উপযোগ সৃষ্টি হয়, তাকে মালিকানাগত উপযোগ বলে। ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে মালিকানাগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।
১০। সেবাগত উপযোগ কী?
উত্তর : উৎপাদন প্রতিষ্ঠানকে সচল ও গতিশীল রাখার জন্য সেবা প্রদানের মাধ্যমে যে উপযোগ সৃষ্টি করা হয়, তাকে সেবাগত উপযোগ বলে।
১১। উৎপাদনশীলতা কী?
উত্তর : প্রত্যাশিত উৎপাদনের আশায় কী পরিমাণ উপকরণ ব্যবহৃত হবে, তার অনুপাত নির্ণয়কে উৎপাদনশীলতা বলে।
১২। মোট উৎপাদনশীলতা কী?
উত্তর : মোট উৎপাদনের মূল্যকে মোট উপকরণের মূল্য দিয়ে ভাগ করলে যে উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায়, তাকে মোট উৎপাদনশীলতা বলে।
১৩। শ্রমের উৎপাদনশীলতা কী?
উত্তর : মোট উৎপাদনের একককে মোট শ্রম ঘণ্টা দ্বারা ভাগ করলে যে উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায়, তাকে শ্রমের উৎপাদনশীলতা বলে।
১৪। যন্ত্রের উৎপাদনশীলতা কী?
উত্তর : মোট উৎপাদনের পরিমাণকে মোট যন্ত্র সময় দ্বারা ভাগ করলে যে উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায়, তাকে যন্ত্রের উৎপাদনশীলতা বলে।
১৫। মালামালের উৎপাদনশীলতা কী?
উত্তর : মোট উৎপাদনের মূল্যকে মোট ব্যবহৃত মালামালের মূল্য দিয়ে ভাগ করলে যে উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায়, তাকে মালামালের উৎপাদনশীলতা বলে।
১৬। মূলধনের উৎপাদনশীলতা কী?
উত্তর : বিনিয়োগকৃত মূলধনের তুলনায় আয় কী পরিমাণ হচ্ছে তা দেখার মধ্য দিয়ে যে ফলপ্রদতা পাওয়া যায়, তাকে মূলধনের উৎপাদনশীলতা বলে।
১৭। আর্থিক উৎপাদনশীলতা কী? উত্তর : সংযোজিত মূল্যকে মোট রূপান্তর মূল্য দিয়ে ভাগ করে যে উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায়, তাকে আর্থিক উৎপাদনশীলতা বলে।
১৮। মোট উৎপাদনশীলতার সূত্রটি লেখ।
উত্তর : মোট উৎপাদনশীলতা = মোট উৎপাদনের মূল্য/মোট উপকরণের মূল্য
১৯। শ্রমের উৎপাদনশীলতার সূত্রটি লেখ।
উত্তর : শ্রমের উৎপাদনশীলতা = মোট উৎপাদনের মূল্য/মোট শ্রমঘণ্টা
২০। যন্ত্রের উৎপাদনশীলতার সূত্রটি লেখ।
উত্তর : যন্ত্রের উৎপাদনশীলতা = মোট
উৎপাদন/মোট যন্ত্র সময়
২১। মালামালের উৎপাদনশীলতার সূত্রটি লেখ।
উত্তর : মালামালের উৎপাদনশীলতা = মোট উৎপাদনের মূল্য/মোট মালামালের মূল্য
২২। মূলধনের উৎপাদনশীলতার সূত্রটি লেখ।
উত্তর : মূলধনের উৎপাদনশীলতা = মোট উৎপাদনের মূল্য/মোট মূলধনের পরিমাণ
২৩। আর্থিক উৎপাদনশীলতার সূত্রটি লেখ।
উত্তর : আর্থিক উৎপাদনশীলতা = সংযোজিত মূল্য/রূপান্তর মূল্য
এখানে সংযোজিত মূল্য = বিক্রয় মূল্য - কাঁচামালের মূল্য।
২৪। উৎপাদনশীলতার জনক কে?
উত্তর : উৎপাদনশীলতার জনক অর্থনীতিবিদ Quensney।
২৫। সর্বপ্রথম কখন উৎপাদনশীলতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়?
উত্তর : সর্বপ্রথম ১৭৭৬ খ্রিস্টাব্দে উৎপাদনশীলতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
২৬। বিশ্ব উৎপাদনশীলতা দিবস কত তারিখে?
উত্তর : ৬ অক্টোবর বিশ্ব উৎপাদনশীলতা দিবস।
২৭। প্রিভেনশন কস্ট বা প্রতিরোধ ব্যয় কী?
উত্তর : ক্রেতাদের কাছে ত্রুটিপূর্ণ পণ্য পৌঁছানো পরিহার করার জন্য মান নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা হিসেবে ব্যবসায়ে যে ব্যয় হয়, তাকে প্রিভেনশন কস্ট বা প্রতিরোধ ব্যয় বলে। যেমন—ত্রুটি চিহ্নিতকরণ ব্যয়, পুনঃ ডিজাইন ব্যয়, প্রশিক্ষণ ব্যয় প্রভৃতি।
২৮। এপ্রেইজাল কস্ট বা মূল্যায়ন ব্যয় কী?
উত্তর : সুনির্দিষ্ট ক্যাটাগরির মান নিয়ন্ত্রণ ব্যয়, যা উৎপাদিত পণ্য ও সেবা ক্রেতাদের প্রত্যাশা ও চাহিদা নিশ্চিত করার জন্য কম্পানি ব্যয় করে, তাকে মূল্যায়ন ব্যয় বলে। যেমন—পরিদর্শন ব্যয়, পরীক্ষণ ব্যয় প্রভৃতি।
২৯। ইন্টারনাল ফেইল্যুর কস্ট বা অভ্যন্তরীণ ব্যর্থতা ব্যয় কী?
উত্তর : উৎপাদিত পণ্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানোর আগে ত্রুটি ধরা পড়লে মানজনিত যে ব্যয় হয় তাকে ইন্টারনাল ফেইল্যুর কস্ট বা অভ্যন্তরীণ ব্যর্থতা ব্যয় বলে। যেমন—উৎপাদনজনিত ক্ষতি, পুনরায় কাজের ব্যয় প্রভৃতি।
৩০। এক্সটার্নাল ফেইল্যুর কস্ট বা বাহ্যিক ব্যর্থতা ব্যয় কী?
উত্তর : উৎপাদিত পণ্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানোর পরে ত্রুটি ধরা পড়লে মানজনিত যে ব্যয় হয় তাকে এক্সটার্নাল ফেইলিউর কস্ট বা বাহ্যিক ব্যর্থতা ব্যয় বলে। যেমন—ওয়ারেন্টি, মামলা পরিচালনা ব্যয় প্রভৃতি।
৩১। মান নিয়ন্ত্রণ কী?
উত্তর : ক্রেতার প্রয়োজন, অভাব, চাহিদা ও সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বিরাজমান সমস্যা চিহ্নিতকরণ, ফলাফল যাচাই ও আদর্শ মান থেকে ত্রুটি দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কৌশলকে মান নিয়ন্ত্রণ বলে।
৩২। মান নিশ্চিতকরণ কী?
উত্তর : পণ্যের পূর্বনির্ধারিত মান অর্জনের জন্য মান ব্যবস্থার সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি ও কার্যাবলি প্রয়োগ করাকে মান নিশ্চিতকরণ বলে।
৩৩। সার্বিক মান ব্যবস্থাপনা (TQM) কী?
উত্তর : সর্বোচ্চ ক্রেতা সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে যোগ্য কর্মী নিয়োগের মাধ্যমে পণ্যের ধারাবাহিক মান উন্নয়নের প্রক্রিয়াকে সার্বিক মান ব্যবস্থাপনা বলে।
৩৪। বেঞ্চ মার্কিং কী?
উত্তর : ক্রেতারা যাতে পণ্যের কার্যকর মান ও উপযোগী মান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারে, সে জন্য কম্পানি যে বিভিন্ন তুলনাযোগ্য বা পরিমাপযোগ্য মান ব্যবহার করে, তাকে বেঞ্চ মার্কিং বলে। যেমন—অটবি বলে, ‘World class furniture.’
৩৫। ISO-9000 কী?
উত্তর : ISO-৯০০০ হচ্ছে এক সেট মানদণ্ড, যার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান পণ্য ও সেবার মান নিশ্চিত করে।
৩৬। ISO-14000 কী?
উত্তর : ১৯৯৬ সালে ISO পরিবেশগত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিতে এক সেট নতুন মানদণ্ড প্রবর্তন করে, যা ISO-14000 নামে পরিচিত।
গার্হস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে গার্হস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সাক্ষাৎকারের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ভর্তির সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. মো. এনামুল হক জানিয়েছেন, উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা পছন্দক্রম ফরম (চয়েস ফরম) পূরণ করেছে, শুধু তাদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হবে।
এ জন্য নির্বাচিত তিন হাজার ৩১৩ জন শিক্ষার্থীকে ডাকা হয়েছে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সাক্ষাৎকারের দিন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পাসের মূল গ্রেডশিট এবং দুই কপি ফটোকপি সঙ্গে রাখতে হবে।
সাক্ষাৎকার
১৯ জুলাই, শনিবার।
মেধাক্রম অনুযায়ী সাক্ষাৎকারের সময়
সময় মেধাক্রম
৯:০০-১০:৩০ ১-৭০০
১০:৩০-১২:০০ ৭০১-১৪০০
১২:০০-১:৩০ ১৪০১-২১০০
২:৩০-৪:০০ ২১০১-২৮০০
৪:০০-৫:০০ ২৮০১-৩৩১৩
স্থান
কনফারেন্স কক্ষ
ডিন অফিস (চতুর্থ তলা)
বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়