ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি অর্থনীতি প্রথম পত্র

  • শেখ আবু সাঈদ আবদুল্লাহ্, প্রভাষক (অর্থনীতি বিভাগ), কুমিল্লা অজিত গুহ মহাবিদ্যালয়, কুমিল্লা
অন্যান্য
অন্যান্য
শেয়ার
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি অর্থনীতি প্রথম পত্র

[পূর্বপ্রকাশের পর]

দ্বিতীয় অধ্যায়

ভোক্তা ও উৎপাদকের আচরণ

গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

 

চাহিদা

২২। চা ও কফি কী ধরনের দ্রব্য?

উত্তর : পরিবর্তক বা বিকল্প দ্রব্য।

২৩। চাহিদা কত প্রকার?

উত্তর : চাহিদা মূলত তিন প্রকার।

যথা— ক) আয় চাহিদা, খ) দাম চাহিদা এবং গ) আড়াআড়ি চাহিদা।

২৪। চাহিদাসূচি কত প্রকার ও কী কী?

উত্তর : চাহিদাসূচি দুই প্রকার। যথা— ক) ব্যক্তিগত চাহিদাসূচি এবং খ) বাজার চাহিদাসূচি।

২৫। চাহিদা অপেক্ষক কাকে বলে?

উত্তর : দাম ও চাহিদার মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতার সম্পর্ককে চাহিদা অপেক্ষক বলে। অর্থাৎ Qd = f (P)

২৬। চাহিদা অপেক্ষকটি লেখো।

উত্তর : Qd = f (P) এখানে, Qd = চাহিদার পরিমাণ এবং P = দাম।

২৭। একাধিক চলকবিশিষ্ট একটি চাহিদা অপেক্ষক লেখো।

উত্তর : Qd = f (P, P1, P2 ..... Pn, Y) এখানে, Qd = চাহিদার পরিমাণ P = ঐ নির্দিষ্ট পণ্যের দাম, P1, P2 ... Pn = অন্যান্য সম্পর্কিত দ্রব্যের দাম, Y = ভোক্তার আয়, T = রুচি।

২৮।

চাহিদা রেখা কী?

উত্তর : চাহিদা বিধির জ্যামিতিক প্রকাশই চাহিদা রেখা। অর্থাৎ যে রেখা দ্বারা বিভিন্ন মূল্যে একটি দ্রব্যের

চাহিদার পরিমাণ নির্দেশ করা হয় তাকে চাহিদা রেখা বলে।

২৯। চাহিদা রেখা বাঁ থেকে ডান দিকে নিম্নগামী হয় কেন?

উত্তর : চাহিদা বিধির প্রভাবে চাহিদা রেখা বাঁ থেকে ডান দিকে নিম্নগামী হয়। অন্যভাবে বলা যায়, ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধির কার্যকারিতার ফলে চাহিদা রেখা ডানদিকে নিম্নগামী হয়।

৩০। বাজার চাহিদাসূচি কাকে বলা হয়?

উত্তর : বিভিন্ন দামে বাজারের সব ক্রেতা একত্রে একটি দ্রব্য যে পরিমাণ ক্রয় করতে ইচ্ছুক তার তালিকাকে বাজার চাহিদাসূচি বলা হয়।

৩১। পরিবর্তক দ্রব্য কী?

উত্তর : যে দ্রব্য দ্বারা অন্য কোনো একটি দ্রব্যের চাহিদা পূরণ করা যায়, তাকে পরিবর্তক দ্রব্য বলা হয়।

৩২। চাহিদার পরিবর্তন কী?

উত্তর : কোনো দ্রব্যের দাম ও অন্যান্য অবস্থা পরিবর্তনের ফলে ওই দ্রব্যের চাহিদার যে সংকোচন-সম্প্রসারণ বা হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে তাকে চাহিদার পরিবর্তন বলে।

৩৩। চাহিদার সংকোচন কী?

উত্তর : স্থির অবস্থায় দাম বাড়ার ফলে চাহিদার হ্রাস পাওয়াকে চাহিদার সংকোচন বলা হয়।

৩৪। চাহিদার বৃদ্ধি কী?

উত্তর : দ্রব্যের দাম স্থির অবস্থায় অন্যান্য অবস্থার ধনাত্মক পরিবর্তনের কারণে চাহিদার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়াকে চাহিদার বৃদ্ধি বলা হয়।

৩৫। চাহিদার হ্রাস কী?

উত্তর : দ্রব্যের দাম স্থির অবস্থায় অন্যান্য অবস্থার ঋণাত্মক পরিবর্তনের কারণে চাহিদার পরিমাণ হ্রাস পাওয়াকে চাহিদার হ্রাস বলা হয়।

৩৬। চাহিদা রেখার আকৃতি কেমন হয়?

উত্তর : ডান দিকে নিম্নগামী হয়।

৩৭। চাহিদা অপেক্ষক গাণিতিকভাবে প্রকাশ করো।

উত্তর : Qd = f (P)

৩৮। একটি লিনিয়ার/সরলরৈখিক চাহিদা সমীকরণ লেখো।

উত্তর : Qd =10-2P

৩৯। নিম্নের সমীকরণ থেকে চাহিদার পরিমাণ নির্ণয় করো :

Qd = 5 – P (যেখানে, Qd = চাহিদার পরিমাণ এবং P = দাম যা 1 টাকার সমান।

উত্তর : Qd = (5 – 1) = 4. সুতরাং, প্রদত্ত সমীকরণে চাহিদার পরিমাণ = 4 একক।

৪০। চাহিদা সমীকরণ বলতে কী বোঝায়?

উত্তর : Qd = a + bP. এ ক্ষেত্রে a হলো চাহিদা রেখার ছেদক এবং b হলো এই রেখার ঢাল।

৪১। পরিপূরক দ্রব্য কী?

উত্তর : যখন কোনো অভাব পূরণের জন্য দুটি দ্রব্য একই সঙ্গে ব্যবহার করতে হয় এবং একটি ছাড়া অপরটি ব্যবহার করা যায় না, এরূপ দ্রব্যকে পরিপূরক দ্রব্য বলা হয়। যেমন—কালি ও কলম, মোবাইল ও সিম ইত্যাদি।

৪২। নিকৃষ্ট দ্রব্য কী?

উত্তর : ভোক্তার আয় বাড়লে যে দ্রব্যের চাহিদার পরিমাণ বৃদ্ধি না পেয়ে বরং কমে যায় তাকে নিকৃষ্ট দ্রব্য বলে।

৪৩। মোটা কাপড়, চাল, ডাল, আলু ইত্যাদি কী ধরনের দ্রব্য?

উত্তর : গিফেন দ্রব্য।

৪৪। আড়াআড়ি চাহিদা কী?

উত্তর : একটি দ্রব্যের দামের ওপর অপর দ্রব্যের যে চাহিদা নির্ভর করে তাকে আড়াআড়ি চাহিদা বলা হয়।

৪৫। আয় চাহিদা কী?

উত্তর : আয়ের পরিবর্তনের ফলে চাহিদার যে পরিবর্তন তাই আয় চাহিদা।

৪৬। Qd = 100 - 5P চাহিদা অপেক্ষক দ্রব্যটি বিনা মূল্যে পাওয়া গেলে চাহিদার পরিমাণ কত হবে?

উত্তর : 100 একক।

৪৭। স্বাভাবিক দ্রব্যের দাম স্থির অবস্থায় আয় বাড়লে চাহিদার ওপর কী প্রভাব পড়ে?

উত্তর : দাম বৃদ্ধি পায় এবং চাহিদা হ্রাস পায়।

৪৮। চাহিদা অপেক্ষক D = 10-2P হলে চাহিদা রেখার আকৃতি কেমন হবে?

উত্তর : চাহিদা রেখার আকৃতি হবে বাঁ থেকে ডান দিকে নিম্নগামী ও সরলাকৃতির।

৪৯। চাহিদা অপেক্ষক D = 24/P চাহিদা রেখার আকৃতির ওপর মন্তব্য করো।

উত্তর : এ ক্ষেত্রে চাহিদা রেখাটি সমপরাবৃত্তাকার হবে।

৫০। ‘দাম বাড়লে চাহিদা কমে’—এটি কোন বিধি নির্দেশ করে?

উত্তর : চাহিদা বিধি।

৫১। গিফেন দ্রব্য কী?

উত্তর : যেসব দ্রব্যের দাম বাড়লে চাহিদাও বাড়ে।

৫২। চাহিদা রেখা কিসের রৈখিক উপস্থাপন?

উত্তর : চাহিদা বিধির।

৫৩। মাছের দাম বাড়লে মাংসের চাহিদার কিরূপ পরিবর্তন হবে?

উত্তর : মাছের দাম বাড়লে মাংসের চাহিদা বাড়বে।

জোগান

৫৪। মজুদ কী?

উত্তর : কোনো দ্রব্যের মোট পরিমাণকে তার মজুদ বলে।

৫৫। জোগানের সংজ্ঞা দাও?

উত্তর: কোনো বিক্রেতা নির্দিষ্ট সময়ে একটি নির্দিষ্ট দামে দ্রব্যের যে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিক্রয় করতে ইচ্ছুক বা প্রস্তুত থাকে, তাকে অর্থনীতিতে জোগান বলা হয়।

৫৬। জোগান বিধি কী?

উত্তর : অন্যান্য অবস্থা স্থির থেকে দ্রব্যের দাম কমলে জোগান কমে এবং দাম বাড়লে জোগান বাড়ে। দাম ও জোগানের এই ধনাত্মক বা একমুখী সম্পর্ককে জোগান বিধি বলা হয়।

৫৭। দামের সঙ্গে জোগানের মধ্যে সম্পর্ক কিরূপ?

উত্তর : প্রত্যক্ষ ও সমমুখী/ একমুখী/ধনাত্মক।

৫৮। অতি অল্প সময়ে দ্রব্যের জোগান কিরূপ হয়?

উত্তর : দামের পরিবর্তন হওয়া সত্ত্বেও জোগানের কোনোরূপ পরিবর্তন হয় না।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৩০।        আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ

  ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার     খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

  গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা

  উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

৩১।        বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?

  ক. ১৮৫৭    খ. ১৯০৮

  গ. ১৯৭৭     ঘ. ১৯৩৭

  উত্তর : গ. ১৯৭৭

৩২।        নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?

  ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক

  গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম

  উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক, সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান
সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া। অঙ্কন : প্রসূন হালদার

চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। শ্বসনিক বস্তু কী?

  উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমনশর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।

২।

অবাত শ্বসন কী?

  উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।

৩। ফার্মেন্টেশন কী?

  উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।

৪।

ফটোলাইসিস কী?

  উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।

৫।        C3 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।

এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৩-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে  C3 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C3 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদেরকে C3 উদ্ভিদ বলে।

৬। জীবনীশক্তি কী?

  উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।

৭।

ফটোফসফোরাইলেশন কী?

  উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP  ও অজৈব ফসফেট (Pi)  এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP  তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।

৮। NADPH  শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।

  উত্তর :  NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।

৯।        সালোক সংশ্লেষণ কী?

  উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।

১০।  ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?

  উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP  তৈরি হয়। ATP

শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।

১১।       C4 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।

১২।       শ্বসন কী?

  উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলোএলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।

 

যোগ্যতা

মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।

বিজ্ঞান শাখায় উক্ত পরীক্ষাগুলোর প্রতিটিতে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট), ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) শাখার শিক্ষার্থীরাও উপরের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন গেটওয়ে অথবা পে-স্লিপ ডাউনলোড করে এই ফি জমা দেওয়া যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে ৩১ জুলাই রাত ১২টার মধ্যে। অনলাইন থেকে আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি ৭ আগস্টের মধ্যে সংগ্রহ করার সুযোগ থাকবে।


ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।

সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।


ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।

 

ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions

 

 

মন্তব্য

মজার গণিত

শেয়ার
মজার গণিত

  ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯

  গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক

 

৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।

  উদাহরণ

  ৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯

  ৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯

  ৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯

  ৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯

 

যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।

  উদাহরণ

  ৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪

  মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,

  ৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩

  বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,

  ৫ + ১ + ৩ = ৯

 

৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে। 

  যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।

৩ দশকের ঘরে বসাও। এর পর ভাঁজ করা আঙুলের পরে গুনে দেখো কয়টি আঙুল আছে? অবশ্যই ছয়টি আঙুল। ৬ এককের ঘরে বসাও। তাহলে সংখ্যাটি দাঁড়ায় ৩৬।

  এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।

সৈয়দা জুয়েলী আকতার

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ