ঢাকা, রবিবার ১৩ জুলাই ২০২৫
২৯ আষাঢ় ১৪৩২, ১৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, রবিবার ১৩ জুলাই ২০২৫
২৯ আষাঢ় ১৪৩২, ১৭ মহররম ১৪৪৭

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে আসার মতো তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা

অন্যান্য
অন্যান্য
শেয়ার
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে আসার মতো তিনটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা

রচনা

বর্ষাকাল

ভূমিকা : বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুর মধ্যে বর্ষা দ্বিতীয় ঋতু। সাধারণত আষাঢ় ও শ্রাবণ এই দুই মাস বর্ষাকাল। কিন্তু আমাদের দেশে বর্ষার আগমন অনেক আগেই ঘটে। কোনো কোনো সময় এই বর্ষা জ্যৈষ্ঠ মাসে আরম্ভ হয়ে আশ্বিন মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়।

বর্ষার বৈশিষ্ট্য :

বর্ষার ঝর ঝর সারা দিন ঝরছে

মাঠ-ঘাট থৈ থৈ খাল-বিল ভরছে

গ্রীষ্মের প্রখর উত্তাপে যখন সব প্রাণিকুল অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে, এক ফোঁটা বৃষ্টির জন্য সবাই ছটফট করতে থাকে, তখনই বর্ষা আসে ঝমঝম শব্দে। কখনো আকাশে ভেঙে নামে বৃষ্টির ঢল। খাল-বিল, নদী-নালা ভরে ওঠে। শুরু হয় ব্যাঙের ঘ্যাঁঘর ঘ্যাঁঘর একটানা ডাক।

আকাশ সব সময়ই কালো মেঘে ঢাকা থাকে।

বর্ষার প্রাকৃতিক রূপ :

বাদলের ধারা ঝরে ঝর ঝর

আউশের ক্ষেত জলে ভর ভর

কালি মাখা মেঘে ওপারে আঁধার ঘনায়েছে দেখ চাহিরে

ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।

              (আষাঢ় : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

বর্ষার অবিরাম বৃষ্টিতে যেমন নদ-নদী, খাল-বিল ভরে ওঠে, তেমনি ক্ষেত-খামার ভরে ওঠে পানিতে। গ্রামের বাড়িগুলো দ্বীপের মতো মনে হয়।

ছোট ছোট ডিঙি নৌকা আর ভেলা বেয়ে গ্রামের মানুষ বড় রাস্তায় আসে। বর্ষার পানিতে মাঠে মাঠে সতেজ হয়ে ওঠে ধান, পাটের চারা। বিলে-ঝিলে হেলেঞ্চা, কলমিলতা আর শাপলার সমারোহ দেখা যায়। বনে বনে ফোটে কদম, কেয়া, গন্ধরাজ প্রভৃতি সুগন্ধি ফুল। বৃষ্টিধোয়া সবুজ গাছপালা ঘেরা গ্রাম হয়ে ওঠে পটে আঁকা ছবির মতো।

বর্ষার উপকারিতা : এ ঋতু বাঙালির জীবনে আনে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা। বাংলার কৃষক এ ঋতুতে বীজ বোনে, চারাগাছ তোলে এবং রোপণ করে। বড় নদী আর হাওর-বাঁওড় থেকে ভেসে আসা ছোট-বড় নানা জাতের মাছ ছড়িয়ে পড়ে বিলে-পুকুরে-ডোবা-নালায়। বর্ষাই বাংলাকে করে শস্যশ্যামল। বাংলার অন্ন-বস্ত্র, তার সমস্ত ঐশ্বর্য বর্ষার দাক্ষিণ্যের ওপর নির্ভরশীল। প্রকৃতিতে দেখা যায় রকমারি ফলের আয়োজন। এ সময় নদীপথে যাতায়াত ও পরিবহন সহজসাধ্য হয়। এ জন্য বর্ষা বাঙালির আদরের ঋতু।

বর্ষার যাতায়াত ও অসুবিধা : বর্ষাকালের সুবিধার সঙ্গে কিছু অসুবিধাও রয়েছে। কখনো কখনো অতি বর্ষণে দেখা দেয় বন্যা। ডুবে যায় ফসলের মাঠ, বাড়িঘর। শহরের রাস্তাঘাট, বস্তি ডুবে যায়। চারদিকে জলাবদ্ধতার কারণে ময়লা ও দূষিত পানিতে নানা ধরনের রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়ে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বেড়ে যায়। গ্রামে নদীপথে যাতায়াতে সুবিধা থাকলেও অতি বর্ষণে শহরে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় গরিব মানুষের দুঃখ-কষ্টের অন্ত থাকে না। কবির ভাষায়—           

বর্ষাকালে পল্লীভাসে চতুর্দিকে বারি

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর দেয় না খেয়া পাড়ি

উপসংহার : কিছু অসুবিধা থাকলেও আমাদের দেশে বর্ষা ঋতুর অবদানই সবচেয়ে বেশি। এ ঋতুর কারণেই আমাদের দেশ শস্যশ্যামলা বর্ষার পলি মাটিতে ফসলের জমির উর্বরা শক্তি বেড়ে যায়। সারা বছরের প্রাণশক্তির জোগান এ ঋতুই দেয়। তাই বর্ষা আমাদের সবার প্রিয় ঋতু।

শীতের সকাল

ভূমিকা :

‘শীতের হাওয়ায় লাগল নাচন আমলকীর ওই ডালে ডালে,

পাতাগুলি শিরশিরিয়ে ঝরিয়ে দিল তালে তালে’

ষড়ঋতুর বিচিত্র খেলায় পৌষ ও মাঘ মাস নিয়ে শীত আসে। এই শীত আসে কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে উত্তরের হিমেল বাতাসে ভর করে। শীত ঋতুর নির্দিষ্ট দুটি মাস থাকলেও এ দেশে কার্তিক মাস থেকেই শীত পড়তে শুরু করে আর ফাল্গুন মাস পর্যন্ত শীত শীত ভাব থাকে। পত্র-পল্লবহীন গাছপালা কুয়াশায় ঢাকা থাকে। তাই শীতের সকাল অন্য সব ঋতু থেকে আলাদা বৈশিষ্ট্যে ভরা।

শীতের সকাল :

‘হিম হিম শীত শীত/শীত বুড়ি এলো রে,

কনকনে ঠাণ্ডায়/দম বুঝি গেল রে’।

শীতের সকাল থাকে কখনো হালকা, কখনো বা ঘন কুয়াশায় ঢাকা। হু হু করা হিমেল বাতাসের ঝাপটায় এ সময় সবার হাত-পা-কান ঠাণ্ডা হয়ে আসে। পাড়াগাঁয়ের খেটে খাওয়া মানুষ সেই প্রবল শীত উপেক্ষা করেই ক্ষেতে-খামারে কাজে লেগে যায়। শিশু ও বুড়োরা আগুনে শরীর গরম করার জন্য শুকনো পাতা খড়-কুটো জড়ো করে। সূর্য ওঠার আগেই গ্রামে গ্রামে খেজুরগাছ থেকে রসের হাঁড়ি নামিয়ে কনকনে ঠাণ্ডা সেই রস পান করে। তবে শহরে দালানকোঠা, কলকারখানার ঘনত্বের কারণে শীতের তীব্রতা কম থাকে। ঘর থেকে বাইরে বের হওয়ার জন্য শহরের মানুষ শীতে গরম কাপড় পরে নেয়।

শীতের ফলমূল ও শাকসবজি : শীতকালে প্রকৃতিতে রুক্ষতা, শুষ্কতা বিরাজ করলেও এ সময় বাজারে প্রচুর শাকসবজি ও ফলমূল পাওয়া যায়। শাকসবজির মধ্যে রয়েছে—সরিষা, কলাই, পালংশাক, লালশাক ও লাউশাক। ফুলকপি, বাঁধাকপি, গাজর, শালগম, মুলা, বিট, শিম, বরবটি, টমেটো ইত্যাদি টাটকা সবজি খেতে খুব স্বাদ। এ সময় দেশি ফলমূলও প্রচুর পাওয়া যায়। যেমন—কলা, কমলালেবু, আঙুর, আতা, ডালিম, বরই, জাম্বুরা, লেবু।

শীতের পিঠাপুলি : পৌষ পার্বণে পিঠা খেতে বসে খুশিতে বিষম খেয়ে

আরো উল্লাস বাড়িয়াছে মনে মায়ের বকুনি পেয়ে।

শীতকাল মানেই পিঠাপুলির ধুম। শুধু গ্রামেই নয়, শহরেও এই পিঠা খাওয়ার ধুম পড়ে যায়। রাস্তার পাশে ভোর না হতেই দেখা যায়, মাটির চুলা জ্বালিয়ে ভাপা, চিতই, পাটিসাপটা, পুলি ও তেলের নানা রকম পিঠা তৈরি করতে। নানা রকম মজাদার পিঠা খাওয়ার মধ্য দিয়ে শহরেও শীতকালটা জমে ওঠে।

উপসংহার : শীতকালে গরম কাপড়ের অভাবে গরিব মানুষের কষ্ট হলেও ঝড়-বৃষ্টি হয় না বলে কাজকর্ম ও চলাফেরায় কষ্ট কম হয়। এ ঋতুতে গাছপালা পত্র-পল্লবহীন হলেও এ ঋতুই মানুষকে প্রাণচঞ্চল ও আনন্দমুখর করে তোলে। শীতের সময়ই শহর ও গ্রামে নানা মেলা, পার্বণ মিশিয়ে সারা দেশটা উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। তাই কষ্ট হলেও এ ঋতু ধনী-গরিব সবার জন্যই উপভোগ্য।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ

ভূমিকা :                                               একাত্তরের মধ্যে আছে স্বপ্ন, সাহস, যুদ্ধ

গর্ব, অহং, শক্তি, আবেগ প্রাণের তাপে শুদ্ধ।

     (অগ্নিঝরা একাত্তর : হাসান হাফিজ)

১৯৭১ সালে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। এর জন্য ৩০ লাখ মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের এই ইতিহাস বেদনার হলেও গৌরবের মহিমায় ভাস্বর।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি :                            বাংলার মাটি বড় শক্ত

সোজা নয় শহীদের রক্ত

স্বাধীনতা চাই পথ চলবার

মুখ ফুটে হক কথা বলবার।

                     (ছড়া : সুকুমার রায়)

 

১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটে, ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। পাকিস্তানের একটি অংশ পূর্ব পাকিস্তানের মাতৃভাষা বাংলা আর পশ্চিম পাকিস্তানের ভাষা হলো উর্দু। কিন্তু স্বাধীনতার পরপরই ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের গভর্নর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে ঘোষণা দিলে পূর্ব বাংলার মানুষ প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। ‘রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই’ এই আন্দোলন ক্রমেই তীব্র হয়ে ওঠে। অবশেষে ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষাশহীদদের আত্মদানের মাধ্যমে বাংলা রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায়। কিন্তু তার পরও পাকিস্তানিদের দুঃশাসন, বৈষম্য কমেনি। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরের নামে টালবাহানা শুরু করে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গুবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম’ বলে জাতিকে মুক্তির সংগ্রামে আহ্বান জানান। ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সৈন্যদের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগে ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাপ্রবাহ :                       যুদ্ধ আর মুক্তিযুদ্ধ

দিকে দিকে মুক্তিসেনা

মাটি ছুঁয়ে নেয় যে শপথ

জন্মভূমির মান দেবে না।

   (সূর্যোদয়ে স্বাধীনতা : শামসুর রাহমান)

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতেই বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্রাবাস, ইপিআর, রাজারবাগ পুলিশ লাইনসহ নানা আবাসিক এলাকায় তারা আক্রমণ চালিয়ে নির্বিচারে হত্যা করে ঘুমন্ত মানুষকে। অসহায় বাঙালিদের অনেকেই আশ্রয় গ্রহণ করে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে। সেখানে শুরু হয়ে যায় মুক্তিযুদ্ধ প্রশিক্ষণ। এ দেশের ছাত্র-জনতা, সামরিক-বেসামরিক মানুষের সমন্বয়ে মুক্তিবাহিনী গঠন করা হয়। মুক্তিবাহিনী গেরিলা যুদ্ধের রীতি অবলম্বন করে পাকিস্তানি বাহিনীকে বিপর্যস্ত করে। অবশ্য আমাদের দেশের স্বাধীনতাবিরোধী একটা গোষ্ঠী পাকিস্তানিদের সহায়তা করে। তারা ছিল—রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনী নামে পরিচিত। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে পাকিস্তানিদের হত্যাকাণ্ডের পর অবশেষে ১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি বাহিনী নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে। কবির ভাষায়—

হানাদারের সঙ্গে জোরে/লড়ে মুক্তিসেনা

তাদের কথা দেশের মানুষ/কখনো ভুলবে না।

      (রৌদ্র লেখে জয় : শামসুর রাহমান)

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা : লাখ লাখ নারী-পুরুষ শিশুর রক্তে ভেজা আমাদের স্বাধীনতা। মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মদানের বিনিময়ে আমরা আজ মুক্ত স্বাধীন দেশে উন্নত জীবনযাপন করতে পারছি। এই যুদ্ধই বাঙালিকে ‘বীর জাতি’ হিসেবে বিশ্বে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে। তাই বাঙালির জাতীয় জীবনে গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম।

উপসংহার : মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গর্বের স্বাক্ষর। রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি তা রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার।

তাড়িয়ে আঁধার, কষ্ট-ব্যথা, দুঃখ করে শেষ,

বিজয় সুখে হাসছে এখন আমার বাংলাদেশ।

   (মায়ের হাসি স্বাধীনতা : রাশেদ রউফ)

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
বিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পাঠ্যবই পড়ছে একজন ছাত্রী। ছবি : মোহাম্মদ আসাদ

অষ্টম অধ্যায়

নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

২২।       বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর’—উক্তিটি করেছেন?

  ক. বেগম রোকেয়া শাখাওয়াত হোসেন

  খ. কবি নজরুল ইসলাম

  গ. সুফিয়া কামাল  
ঘ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  উত্তর : খ. কবি নজরুল ইসলাম

২৩।       কোন দিন আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়?

  ক. ৮ই জানুয়ারি    খ. ৮ই ফেব্রুয়ারি

  গ. ৮ই মার্চ  ঘ. ৮ই এপ্রিল

  উত্তর : গ. ৮ই মার্চ

২৪।       বেগম রোকেয়া কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?

  ক. ১৯২২    খ. ১৯৩২

  গ. ১৯৪২    ঘ. ১৯৫২

  উত্তর : খ. ১৯৩২

২৫।

       জার্মান নারী সমাজতাত্ত্বিকের নাম কী?

  ক. ক্লারা জেটকিন  খ. কারা জ্যাকসন

  গ. হিলারি ক্লিনটন   ঘ. কারা জাইকা

  উত্তর : ক. ক্লারা জেটকিন

২৬। নারী-পুরুষের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ব্যবধান কমাতে ১৯৭৭ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী কী পালিত হচ্ছে?

  ক. সামাজিক দিবস খ. অর্থনৈতিক দিবস

  গ. আন্তর্জাতিক নারী দিবস
ঘ. অধিকার দিবস

  উত্তর : গ. আন্তর্জাতিক নারী দিবস

২৭।       কোন সংস্থার মতে বাংলাদেশে প্রতি ঘণ্টায় একজন নারী নির্যাতনের শিকার হচ্ছে?

  ক. ইউনিসেফ খ. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

  গ. বিশ্বশ্রম সংঘ    ঘ. ইউনেসকো

  উত্তর : খ. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৮।       ১৯০৮ সালে কোন শহরে হাজার হাজার নারী শ্রমিক প্রতিবাদ সমাবেশ করে?

  ক. লন্ডন খ. নিউইয়র্ক

  গ. বার্লিন ঘ. মস্কো

  উত্তর : খ. নিউইয়র্ক

২৯।

      বেগম রোকেয়ার জীবনাদর্শ অনুযায়ী ছাড়া নারী জাতির দুঃখ-দুদর্শা দূর হবে না?

  ক. বিয়ে ছাড়া খ. পর্দা ছাড়া

  গ. রান্না ছাড়া ঘ. শিক্ষা ছাড়া

    উত্তর : ঘ. শিক্ষা ছাড়া

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

ইঞ্জিনিয়ারিং ও কৃষি কলেজ/ইনস্টিটিউট

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ইঞ্জিনিয়ারিং ও কৃষি কলেজ/ইনস্টিটিউটগুলোর বিভিন্ন বিভাগে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

আবেদন

বিজ্ঞপ্তি অনুসারে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ বা ইনস্টিটিউটের কর্তৃপক্ষ নিজ দায়িত্বে এই ভর্তির আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। এই ক্ষেত্রে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরাই শুধু ভর্তি হতে পারবে। বাছাইকৃত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সনদ, ট্রান্সক্রিপ্টসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি সংগ্রহ করবে অধিভুক্ত কলেজগুলো।

পরে আইসিটি সেন্টার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের এই আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।

 

যোগ্যতা

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে অধিভুক্ত কলেজগুলোর জন্য ২০২২ ও তৎপরবর্তী বছরের এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। পদার্থ, রসায়ন ও গণিত/জীববিজ্ঞান বিষয়সহ বিজ্ঞান বিভাগ হতে এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় কৃতকার্য হতে হবে। এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০০সহ সর্বমোট জিপিএ ৬.৫০ থাকতে হবে।

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং/কৃষি/ফিশারিজ/ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশনাল সায়েন্স/হেলথ (আইএইচটি ম্যাটস)/নার্সিং ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীদের জন্য ৪ স্কেলকে ৫ স্কেলে
রূপান্তর করে উপরোক্ত যোগ্যতা নির্ধারণ করতে হবে। ডিপ্লোমা পরীক্ষায় জিপিএ ৪.০০ স্কেলে ২.৫ এর কম হলে আবেদন করতে পারবে না। ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবে।

আবেদনকারীর সংখ্যা নির্ধারিত আসন থেকে বেশি হলে সংশ্লিষ্ট অধিকর্তার তত্ত্বাবধানে কলেজ/ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ বাছাইপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনুমোদিত আসনে শিক্ষার্থী মনোনয়ন করবে।

 

ফি

ভর্তির আবেদন ফি ৩৩০ টাকা। অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এই ফি পরিশোধ করতে হবে।

আবেদনের সময়সীমা ৩১ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

 

ওয়েবসাইট
www.ru.ac.bd

মন্তব্য

সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র

    সজল কুমার দাস, সহকারী শিক্ষক, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাই স্কুল শহীদ সালাহউদ্দিন সেনানিবাস, টাঙ্গাইল
শেয়ার
সপ্তম শ্রেণি : বাংলা প্রথম পত্র
অঙ্কন : শেখ মানিক

গদ্য

পিতৃপুরুষের গল্প

হারুন হাবীব

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১।        আমাদের পিতৃপুরুষ কারা?

  উত্তর : ভাষাশহীদরা আমাদের পিতৃপুরুষ।

২।        বাঙালি জাতির প্রথম শহীদ কারা?

  উত্তর : ভাষা আন্দোলনের শহীদরা বাঙালি জাতির প্রথম শহীদ।

৩।        অন্তু ও কাজল মামা কত মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল?

  উত্তর : এক মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল।

৪।        স্বাধীনতার জন্য যে যুদ্ধ করা হয় তার নাম কী?
উত্তর : স্বাধীনতার জন্য যে যুদ্ধ করা হয় তার নাম মুক্তিযুদ্ধ।

৫।        চাপ চাপ রক্তে কোথাকার মাটি ভিজে গেছে?

  উত্তর : শহীদ মিনার প্রাঙ্গণের মাটি ভিজে গেছে।

৬।        মুক্তিযুদ্ধ রণাঙ্গনে কোন লেখক সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন?

  উত্তর : কথাসাহিত্যিক হারুন হাবীব মুক্তিযুদ্ধ রণাঙ্গনে সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন।

৭।        হারুন হাবীব জন্মগ্রহণ করেন কত সালে?
উত্তর : হারুন হাবীব জন্মগ্রহণ করেন ১৯৪৮ সালে।

৮।        ১৯৭১ সালে কাজল মামা কোথায় পড়ত?

  উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত।

৯।

       কাজল মামা গ্রামে কেন থাকতে পছন্দ করত?
উত্তর : গ্রামে থাকতে তার খুব ভালো লাগত।

১০।       কাজল মামা গ্রামে এসে কী কী কাজ করেছিল?
উত্তর : মিছিল মিটিং করেছিল, রাইফেল জোগাড় করে ট্রেনিং দিয়েছিল।

১১।       অন্তু কী কারণে কাজল মামাকে চিঠি লিখেছিল?
উত্তর : কাজল মামাকে চিঠি লিখেছিল যাতে সে একুশে ফেব্রুয়ারি ঢাকা আসে এবং যুদ্ধের গল্প শোনায়।

১২।       কাজল মামা ঢাকায় কখন এসে পৌঁছেছিল?
উত্তর : ভোরবেলায় এসে পৌঁছেছিল।

১৩।       অন্তু কাজল মামার সঙ্গে কোথায় যেতে চেয়েছিল?
উত্তর : অন্তু কাজল মামার সঙ্গে শহীদ মিনারে যেতে চেয়েছিল।

১৪।       সাতমসজিদ রোডের নামকরণের ইতিহাস কী?
উত্তর : সাতমসজিদ রোডের নাম সাতগম্বুজ মসজিদের নামে রাখা হয়েছে, যেটি মোগল আমলে তৈরি হয়েছিল।

১৫।       কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কখন পড়তে শুরু করেছিল?

  উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে শুরু করেছিল ১৯৭১ সালের আগে।

১৬।       কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোথায় থাকত?
উত্তর : হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে থাকতেন।

১৭।       শহীদ মিনারে কেন ফুল দেওয়ার কথা
ছিল?
উত্তর : শহীদ মিনারে একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষাশহীদদের স্মরণে ফুল দেওয়ার কথা ছিল।

১৮।       কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে কত তারিখ আসে?

  উত্তর : কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে ১৯ তারিখ আসে।

১৯।       কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে কত দিন থাকবে?
উত্তর : কাজল মামা অন্তুদের বাড়িতে ৫ দিন থাকবে।

২০।       অন্তু ও কাজল মামা কোথা থেকে রিকশায় উঠল?
উত্তর : মোহাম্মদপুর নূরজাহান রোড থেকে রিকশায় উঠল।

২১।       ঢাকা শহরের পূর্বনাম কী ছিল?

  উত্তর : জাহাঙ্গীরনগর।

২২।       কারা বাংলাদেশটাকে গোলাম করে রাখতে চেয়েছিল?

  উত্তর : পাকিস্তানের সামরিক শাসকরা বাংলাদেশটাকে গোলাম করে রাখতে চেয়েছিল।

২৩।       একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদরা কেন বাঙালির প্রথম শহীদ?

  উত্তর : একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদরা বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়ার জন্য নিজেদের প্রাণ দিয়েছিলেন।

২৪।       মুক্তিযুদ্ধ আর যুদ্ধের মধ্যে পার্থক্য কী?

  উত্তর : যুদ্ধ রাজা-রাজা বা দেশ-দেশের মধ্যে হয়, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ একটি জাতির স্বাধীনতার জন্য হয়।

২৫।       কাজল মামা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কোন সময়ের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল?

  উত্তর : ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল।

২৬।       ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে কী ঘটেছিল?
উত্তর: ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানি পুলিশ বাঙালির ভাষার দাবির বিরুদ্ধে গুলি চালিয়ে অনেককে হত্যা করেছিল।

২৮। অন্তুর মামার নাম কী?
উত্তর : অন্তুর মামার নাম কাজল।

২৯। অন্তু প্রত্যেক দিন রাত কয়টা নাগাদ ঘুমিয়ে পড়ে?
উত্তর : অন্তু প্রত্যেক দিন রাত ৯টা-সাড়ে ৯টায় নাগাদ ঘুমিয়ে পড়ে।

৩০।       তিতিক্ষা শব্দের অর্থ কী?

    উত্তর : তিতিক্ষা শব্দের অর্থ সহনশীলতা।

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : ভূগোল প্রথম পত্র

    সাধন সরকার, সহকারী শিক্ষক, লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : ভূগোল প্রথম পত্র
অঙ্কন : মাসুম

মডেল প্রশ্ন

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        সেনাবাহিনী কোন ধরনের মানচিত্র ব্যবহার করে?

  ক. স্থানীয়   খ. প্রাকৃতিক   

  গ. মৌজা                 ঘ. দেয়াল

২।        প্রতিভূ অনুপাত স্কেলে থাকে

  i. হর অংশ 
ii. লব অংশ

  iii. পূর্ণ অংশ

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

৩।        কোন ধরনের মাপনীর সাহায্যে দুটি স্থানের দূরত্ব সহজেই মাপা যায়?

  ক. তুলনামূলক খ. কর্ণীয়  

  গ. সরল              ঘ. উলম্ব

৪।

       মানচিত্র ছোট বা বড় করা যায় কোনটির সাহায্যে?

  ক. ওপিসোমিটার    খ. স্পিডোমিটার

  গ. ন্যানোমিটার     ঘ. পেন্টোগ্রাফ

৫।        মানচিত্র সংকোচন ও প্রসারণ করতে কয়টি পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়?

  ক. ৪                খ. ৩   

  গ. ২                ঘ. ১

৬।        নিরক্ষীয় অঞ্চলে সূর্য কিভাবে কিরণ দেয়?

  ক. তীর্যকভাবে     খ. সমান্তরালভাবে

  গ. সোজাসুজি          ঘ. লম্বভাবে

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৭ ও ৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের ওপর সমুদ্রস্রোতের প্রভাব রয়েছে। আর্দ্রতা ও বৃষ্টিপাতের প্রভাবের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।

৭।        উদ্দীপকে উল্লিখিত বৃষ্টির জন্য কোন স্রোত দায়ী?

  ক. উপসাগরীয়     খ. উষ্ণ উপসাগরীয়

  গ. দক্ষিণ নিরক্ষীয়   ঘ. উত্তর নিরক্ষীয়

৮।        উক্ত স্রোতের প্রবাহের কারণে

  i. যাত্রী ও পণ্য পরিবহন সুবিধা হয়

  ii. সার্বিক বাণিজ্যের জন্য সহায়ক

  iii. হ্রদের সৃষ্টি হয়

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

৯।        মৌসুমি স্রোত কোন মহাসাগরে দেখা যায়?

  ক. আটলান্টিক     খ. উত্তর    

  গ. প্রশান্ত  ঘ. ভারত

১০।

       সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির কারণ

  i. বায়ুপ্রবাহ  
ii. উষ্ণতার তারতম্য

  iii. পৃথিবীর আবর্তন

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১১।       বাংলাদেশের শীতলতম মাস কোনটি?

  ক. ডিসেম্বর       খ. জানুয়ারি

  গ. ফেব্রুয়ারি  ঘ. মার্চ

১২।       বাংলাদেশের উষ্ণতম ঋতু কোনটি?

  ক. শীতকাল           খ. শরৎকাল

  গ. গ্রীষ্মকাল           ঘ. বসন্তকাল

১৩।       বাংলাদেশের জলবায়ু

  i.  অপরিবর্তনশীল   ii. উষ্ণ ও আর্দ্র

  iii. সমভাবাপন্ন

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১৪।       শীতকালে সূর্যরশ্মি কিভাবে পতিত হয়?

  ক. তির্যকভাবে      খ. লম্বভাবে

  গ. সমান্তরালভাবে   ঘ. সোজাসুজি

১৫।

      বাংলাদেশের ওপর দিয়ে কোন রেখা অতিক্রম করেছে?

  ক. মকরক্রান্তি  খ. মেরু 

  গ. নিরক্ষরেখা     ঘ. কর্কটক্রান্তি

১৬।       জলবায়ুর ভিন্নতার কারণ

  i. উচ্চতার কারণ   ii. অক্ষাংশগত অবস্থান

  iii. জনসংখ্যাগত অবস্থান

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১৭।       সমুদ্র সমতল থেকে ওপরের দিকে বায়ুর ঘনত্ব কেমন হয়?

  ক. স্থির থাকে          খ. বৃদ্ধি পায়

  গ. হ্রাস পায়          ঘ. গতি বৃদ্ধি পায়

১৮।       স্থানীয় বায়ু হলো

  i. বোরা  ii. চিনুক

  iii. বিরুলা
নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

১৯।       পশ্চিমা বায়ু কোন ধরনের বায়ু?

  ক. নিয়ত বায়ু          খ. বাণিজ্যিক বায়ু

  গ. স্থানীয়             ঘ. সাময়িক বায়ু

২০।       ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে বায়ুর দিক পরিবর্তন হয় তাকে কী বায়ু বলে?

  ক. মৌসুমি বায়ু         খ. অয়ন বায়ু

  গ. স্থানীয়             ঘ. সাময়িক বায়ু

২১।       বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি?

  ক. ৪           খ. ৫  

  গ. ৬          ঘ. ৭

২২।       স্বাভাবিক অবস্থায় কত মিটার উচ্চতায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হ্রাস পায়?

  ক. ১৫৬         খ. ১৬৬  

  গ. ১৭০         ঘ. ১৮৮

২৩। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয় গ্যাস কোনটি?

  ক. কার্বন ডাই-অক্সাইড        
খ. অক্সিজেন গ. নাইট্রোজেন                  ঘ. আর্গন

২৪।       বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে বজ্রবিদ্যুৎ দেখা যায়?

  ক. ট্রপোস্ফিয়ার     খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার

  গ. মেসোস্ফিয়ার        ঘ. এক্সোস্ফিয়ার

২৫।       বায়ুদূষণের সচল উৎস কোনটি?

  ক. পরিবেশ            খ. খনিজ   

  গ. মানুষ         ঘ. যানবাহন

২৬।       জৈবিক বিচূর্ণীভবন কত ধরনের?

  ক. ৫           খ. ৪   

  গ. ৩          ঘ. ২

২৭।       নিচের কোনটি নদীর প্রাথমিক অবস্থা?

  ক. মধ্যগতি            খ. নিম্নগতি  

  গ. ঊর্ধ্বগতি           ঘ. অতি নিম্নগতি

  উদ্দীপকের আলোকে ২৮ ও ২৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  গিরিজনি আলোড়নের ফলে এই পর্বতের সৃষ্টি হয়েছে। ভূত্বক ভূ-অভ্যন্তরের সঙ্গে সমানতালে সংকুচিত হতে না পারায় পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের শিলাগুলোর মধ্যে চাপের পার্থক্য হয় এবং ভূত্বকের কোনো কোনো স্থান সংকুচিত হয়।

২৮।       উদ্দীপকের পর্বতটি কোন ধরনের?

  ক. আগ্নেয়       খ. ল্যাকোলিথ   

  গ. ক্ষয়জাত           ঘ. ভঙ্গিল

২৯।       উদ্দীপকে উল্লিখিত পর্বতটির বৈশিষ্ট্য

  i. ভূ-অভ্যন্তরে গলিত লাভা

  ii. ভূভাগের স্থান পরিবর্তন

  iii. ভূত্বকে ভাঁজের সৃষ্টি

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. i iii         খ. iii     

  গ. ii iii        ঘ. i, ii iii

৩০।       ভূত্বকের গড় গভীরতা কত কিলোমিটার?

  ক. ২৭         খ. ১৭  

  গ. ৭           ঘ. ৭৭

 

  উত্তর : ১. খ ২. খ ৩. গ ৪. ঘ ৫. খ ৬. ঘ
৭. খ ৮. ক ৯. ঘ ১০. ঘ ১১. খ ১২. গ ১৩. গ ১৪. ক ১৫. ঘ ১৬. ক ১৭. গ ১৮. ক ১৯. ক ২০. ক ২১. খ ২২. খ ২৩. খ ২৪. ক ২৫. ঘ ২৬. গ ২৭. গ ২৮. ঘ ২৯. গ ৩০. খ।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ