প্রথম অধ্যায়
১। এটিএম কার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্র কোনটি?
ক) চিকিৎসা খ) প্রকাশনা
গ) বিনোদন ঘ) ব্যাংকিং
২। ইনফরমেশন শেয়ারিং কী?
ক) তথ্য সংরক্ষণ খ) তথ্য প্রদান
গ) তথ্য বিনিময় ঘ) তথ্য ভাণ্ডার
৩। ব্রডকাস্ট পদ্ধতি কয় ধরনের?
ক) ১ খ) ২
গ) ৩ ঘ) ৪
৪।
প্রথম অধ্যায়
১। এটিএম কার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্র কোনটি?
ক) চিকিৎসা খ) প্রকাশনা
গ) বিনোদন ঘ) ব্যাংকিং
২। ইনফরমেশন শেয়ারিং কী?
ক) তথ্য সংরক্ষণ খ) তথ্য প্রদান
গ) তথ্য বিনিময় ঘ) তথ্য ভাণ্ডার
৩। ব্রডকাস্ট পদ্ধতি কয় ধরনের?
ক) ১ খ) ২
গ) ৩ ঘ) ৪
৪।
ক) Our working খ) Out sourcing
গ) Incoming ঘ) Outgoing
৫। অনলাইন নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বর্তমানে কত সময় লাগে?
ক) ৩০ দিন খ) ৭ দিন
গ) ৪ দিন ঘ) ১ দিনেরও কম
৬। কোন টপোলজির সব কম্পিউটার একটি কেন্দ্রীয় হাবের সঙ্গে যুক্ত থাকে?
ক) মেশ খ) স্টার
গ) বাস ঘ) বিং
৭। কোনটি কম্পিউটার থেকে প্রাপ্ত ডিজিটাল সিগন্যালকে অ্যানালগ সিগন্যালে রূপান্তর করে?
ক) রাউটার খ) সুইচ
গ) হাব ঘ) মডেম
৮।
ক) রাউটার খ) অপটিক্যাল ফাইবার
গ) নেটওয়ার্ক ইন্টার ফেস কার্ড ঘ) প্রটোকল
৯। প্রথম কখন মহাকাশে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট স্থাপন করা হয়?
ক) ১৯৭১ খ) ১৯৬৪
গ) ১৯৪৯ ঘ) ১৯৪২
১০। নিচের চিত্রটি কোন টপোলজির?
ক) স্টার খ) বিং
গ) মেশ ঘ) ট্রি
১১। Router শব্দটি কোন শব্দ থেকে এসেছে?
ক) Rout খ) Route
গ) Routce ঘ) Routeer
১২।
i. ফায়ারওয়াল ভঙ্গ করে
ii. গোপন তথ্য চুরি করে
iii. হ্যাকিং প্রতিরোধ করে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) i ও iii
গ) ii ও iii ঘ) i, ii ও iii
১৩। নিচের কোনটি তথ্য-প্রযুক্তির অবদান?
ক) মানুষ খ) সমাজ
গ) সভ্যতা ঘ) নেটওয়ার্ক
১৪। ড্রপবক্স ব্যবহারের সুবিধা হলো—
i. এটা যেকোনো স্থানে খোলা যায়
ii. এতে তথ্য গোপন ও সংরক্ষিত থাকে
iii. সিডির মাধ্যমে বহন করা যায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) i ও iii
গ) ii ও iii ঘ) i, ii ও iii
১৫। নেটওয়ার্কের মূল কম্পিউটারকে কী বলে?
ক) সার্ভার খ) হাব
গ) রাউটার ঘ) সুইচ
১৬। সার্ভার কী?
ক) শক্তিশালী কম্পিউটার খ) ক্লায়েন্ট
গ) ইউজার ঘ) মিডিয়া
১৭।
ক) ই-বুক খ) ব্যান্ডউইডথ
গ) জিপিএস ঘ) ওয়াই-ফাই
১৮। NIC কিসের নাম?
ক) অ্যাডাপ্টরের খ) মিডিয়া প্লেয়ারের
গ) সার্ভারের ঘ) রিসোর্সের
১৯। WAN-এর পূর্ণরূপ কী?
ক) Wide Area Netback খ) Wide Area Network
গ) Wide and Network ঘ) World Area Network
২০। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের জন্য ন্যূনতম কয়টি কম্পিউটার প্রয়োজন?
ক) ১টি খ) ২টি
গ) ৩টি ঘ) অসংখ্যা
উত্তর : ১. ঘ ২. গ ৩. ঘ ৪. খ ৫. গ ৬. খ ৭. ঘ ৮. খ ৯. খ ১০. ঘ ১১. খ ১২. ক ১৩. ঘ ১৪. ক ১৫. ক ১৬. ক ১৭. ঘ ১৮. ক ১৯. খ ২০. খ।
সম্পর্কিত খবর
অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
৩০। আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ—
ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা
গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা
উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা
৩১। বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?
ক. ১৮৫৭ খ. ১৯০৮
গ. ১৯৭৭ ঘ. ১৯৩৭
উত্তর : গ. ১৯৭৭
৩২। নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?
ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক
গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম
উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
।
চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। শ্বসনিক বস্তু কী?
উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমন—শর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।
২।
উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।
৩। ফার্মেন্টেশন কী?
উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।
৪।
উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।
৫। C3 উদ্ভিদ কী?
উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।
৬। জীবনীশক্তি কী?
উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।
৭।
উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP ও অজৈব ফসফেট (Pi) এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।
৮। NADPH শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।
উত্তর : NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।
৯। সালোক সংশ্লেষণ কী?
উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।
১০। ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?
উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP তৈরি হয়। ATP
শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।
১১। C4 উদ্ভিদ কী?
উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।
১২। শ্বসন কী?
উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।
আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলো—এলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।
যোগ্যতা
মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।
আবেদন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।
ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।
সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।
ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।
ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions
ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯
গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক—
► ৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।
উদাহরণ
৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯
৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯
৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯
৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯
► যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।
উদাহরণ
৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪
মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,
৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩
বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫ + ১ + ৩ = ৯
► ৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে।
যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।
এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।
সৈয়দা জুয়েলী আকতার