♦ পল্টু রাস্তা দিয়ে হাঁটছিল।
ভিখারি তার হাত ধরে বলল, ‘অন্ধকে দুটি টাকা দিয়ে সাহায্য করুন বাবা।’
মফিজ : তুমি তো এক চোখে দেখতে পাও।
ভিখারি : তাইলে এক টাকা দেন বাবা।
♦ এক কম্পাউন্ডার ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করল, ‘আচ্ছা ডাক্তার সাহেব, সব রোগীকেই পরীক্ষা করার আগে কেন জিজ্ঞেস করেন, ওদের কী কী খাওয়ার অভ্যাস?’
ডাক্তার : ওরে, ওটা জেনেই তো বুঝতে পারি কে গরিব আর কে বড়লোক।
♦ শিক্ষক : এই লাবু, পড়া বল।
লাবু : স্যার, হবে না।
শিক্ষক : হবে না মানে? আজ আমি তোর কান ছিঁড়ে নেব।
লাবু : কান ছিঁড়বেন না স্যার! তাহলে আমি চোখে দেখতে পারব না।
শিক্ষক : কেন?
লাবু : আমার ছোটবেলা থেকেই চোখের সমস্যা। এ জন্য চশমা ব্যবহার করতে হয়। কান নিলে চশমার ডাঁটি ধরবে কে?
♦ বোন : ভাইয়া, এবার আমাকে একটা কফি কালারের শাড়ি কিনে দেবে।
ভাই : ওকে।
বোন : সেই তখন থেকে হুঁ হুঁ করছ কেন?
ভাই : কফি হট হবে না কোল্ড হবে, চিনি হবে না চিনি ছাড়া হবে, সেটাই ভাবছি।
♦ গরুর রচনা লেখানোর আগে শিক্ষক অনেক পয়েন্ট বললেন। সবাই বুঝতে পেরেছে কি না জানার জন্য তিনি একটা ছেলেকে জিজ্ঞেস করলেন—
স্যার : আচ্ছা, তোমার পায়ে কী?
ছাত্র : জুতা, স্যার।
স্যার : জুতা কী থেকে তৈরি হয়?
ছাত্র : চামড়া থেকে।
স্যার : চামড়া কোথায় পাওয়া যায়?
ছাত্র : গরুর গা থেকে।
শিক্ষক : (খুশি হয়ে) আচ্ছা, এখন বলো দেখি, কোন সে জীব, যে তোমাদের পায়ের জুতা জোগায় আবার নানা খাবার জিনিসও সরবরাহ করে?
ছাত্র : আমার আম্মা-আব্বা, স্যার।
মন্তব্য