ঢাকার সংগীত কুশলতা

&lt;p&gt;যেকোনো অঞ্চলের সংগীত কুশলতার জন্য বেশ কিছু বৈশিষ্ট থাকতে হয়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে সংগীতের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও তার ধারাবাহিক চর্চা। তার পৃষ্ঠপোষকতা এবং নিয়মিত অনুষ্ঠানাদির আয়োজন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আর এর মাধ্যমেই শ্রোতা তৈরি হয়, তাদের কান &lt;img alt=&quot;&quot; src=&quot;/ckfinder/userfiles/images/print/Print- 2018/04 April/11-04-2018/Dhaka 360/KK_Dhaka360_18-04-11-08.jpg&quot; style=&quot;float:left; height:318px; margin:8px; width:100px&quot; /&gt;তৈরি হয়। ঢাকার সংগীতের ঐতিহ্য যে সমৃদ্ধ তা এখানকার শ্রোতাদের বিভিন্ন কালপর্বে নানা ধরনের সংগীতে সাড়া দেওয়ার যেসব বর্ণনা পাওয়া যায়, তা থেকেই বোঝা যায়। হাকিম হাবিবুর রহমান লিখেছেন, &lsquo;এটাই বাস্তব যে ঢাকার লোকেরা অনেক রসিক। যেমন লখনউর লোকেরা সুর ও লয়ের পার্থক্য জানে, তেমনই ঢাকাবাসীও কী হিন্দু, কী মুসলিম সবাই তাল সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। এমন লোক এখানে অনেক পাওয়া যাবে, যাদের মৌলভীয়ানা চালচলনের জন্য কেউ ধারণাই করতে পারবে না যে জনাবের গান-বাজনায়ও দখল আছে। সাধারণ লোকের মধ্যেও এই (তাল-সুরের) পার্থক্য বোঝার শক্তি ছিল, (গান শুরু হতেই) আগত রাগ-রাগিণীর নাম নির্বিবাদে বলে যেতে পারত এবং তাদের সামনে অসময়োচিত কিছুর অবতারণা করা হলে আপত্তি তুলত।&rsquo; এর অনেক বছর পরেও যে রস গ্রহণে ঢাকার শ্রোতাদের অভ্যাসে তেমন বড় কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, সেটা দেখা যায় আরো কিছু বর্ণনায়। &lsquo;সিনেমা হলের সামনের দিকে একধারে পিয়ানো ও অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র বাজানোার জন্য যন্ত্রীরা উপস্থিত থাকতেন এবং গল্পের সিচুয়েশন অনুযায়ী যন্ত্রসংগীত বেজে চলত, যাতে দর্শকের হৃদয় উদ্বেলিত হয়। ইংরেজি ও বাংলা দুই ধরনের সুরেই যন্ত্রীদের নখদর্পণে ছিল। তবে কোনো দৃশ্যের সিচুয়েশন অনুযায়ী গৎ বাদ্যযন্ত্র সহযোগে বাজাতে না পারলে সিনেমা হলের দর্শকরা মাঝেমধ্যে চিৎকার করে আপত্তি জানাত (চল্লিশের দশকের ঢাকা, কিরণশঙ্কর সেনগুপ্ত ও সরদার ফজলুল করিম)।&rsquo;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এসব বর্ণনায় বোঝা যায়, ঢাকার সংগীতের সংস্কৃতি একেবারে গভীরে প্রোথিত ছিল, সাধারণের সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু সেটা কত বছর ধরে? সুবেদার ইসলাম খানের সময় থেকে এর লিখিত বর্ণনা পাওয়া যায়। আর সেই বর্ণনা থেকে এটা স্পষ্ট যে ঢাকার গানের ইতিহাস আরো পুরনো। তবে সুবেদার ইসলাম খান রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় নিয়ে এলে এই নতুন রাজধানী জাহাঙ্গীরনগরে সংগীত আর নৃত্যের চর্চা যে আরো প্রসারিত হয়েছিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। ঢাকার একটি দক্ষ সংগীত ও নৃত্যশিল্পীর দল ছিল ইসলাম খান আসার আগে থেকেই। শার্লিমেনের বরাতে হাকিম হাবিবুর রহমান লিখেছেন, &lsquo;ঢাকায় ইসলাম খানের দরবারে এক হাজার ২০০ কাঞ্চনী শোভা পেত। যাদের পেশা নাচ-গান। এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে ইসলাম খানের আগমনের আগেও ঢাকা প্রচুর জন-অধ্যুসিত ছিল এবং এখানে গান-বাজনার ব্যাপক চর্চা ছিল। অন্যথায় এক হাজার ২০০ কাঞ্চনীর এত অল্প সময়ের মধ্যে তাঁর দরবারে কোথা থেকে হাজির হবে?&rsquo;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;কাঞ্চনী ছাড়াও তাঁর দরবারে ছিল লুলি, হোরকানি ও ডোমনি&mdash;এরা সবাই নাচিয়ে, গাইয়ে। এদের জন্য তাঁর বার্ষিক খরচ হতো ৮০ হাজার টাকা। ইসলাম খানের সংগীত ও নৃত্যশিল্পীদের সুখ্যাতি মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের কানেও পৌঁছেছে। তিনি ঢাকা থেকে কিছু সেরা গায়ক ও নর্তকীকে মোগল শাহি দরবারের জন্য চেয়ে পাঠিয়েছিলেন। সম্রাট তাঁর দরবারের সংগীতজ্ঞ প্রেমরঙ্গাকেও ঢাকায় ইসলাম খানের দরবারে পাঠিয়েছিলেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;দীর্ঘদিন সুবে বাংলার রাজধানী ছিল ঢাকা। রাজধানীর মর্যাদা হারানোর পরও সংগীতের জন্য ঢাকার খ্যাতি ছিল অটুট। ১৮৫৭ সালের পর এই খ্যাতি আরো বৃদ্ধি পায়। লখনউর অনেক বাইজি সংগীতজ্ঞ চলে আসেন মুর্শিদাবাদে এবং পরে ঢাকায়। তাঁদের সহায়তা করতেন নবাব পরিবারের বংশধররা, মৌলভীবাজারের মোগল বংশোদ্ভূত জমিদার ও নবাবপুরের ধনী বসাক পরিবার। এ ছাড়া যাঁরা সাহায্য করতেন তাঁরা হলেন ভাওয়ালের রাজপরিবার, কাশিমপুর বনিয়া ও পুবাইলের জমিদার। তখন লখনউ, বেনারস, পাটনা ও কলকাতার প্রতিষ্ঠিত বাইজিরা ঢাকায় এসে তাঁদের অনুষ্ঠানে অংশ নিতেন। সংগীতের পুরনো কেন্দ্র হিসেবে স্বাভাবিকভাবেই ঢাকায় ছিলেন কয়েক গুণ গুণী বাইজি। কণ্ঠসংগীতের ওস্তাদ হুসেন মিয়া ঢাকার অনেক বাইজিকে তালিম দিয়েছিলেন। পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে ঢাকার বাইজিদের আমন্ত্রণ জানানো হতো। বহিরাগত অনেক বাইজি ঢাকায় দীর্ঘদিন থেকে গেছেন। কেউ কেউ স্থায়ীভাবেও। আবার অনেকে প্রায়ই ঘুরেফিরে ঢাকায় আসতেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;তবে শুধু বাইজিরাই নয়, ঢাকায় প্রতাপ ছিল খেমটাওয়ালিদেরও। পরবর্তী সময় দেখা গেছে ঘাঁটুদেরও। যারা ছিল নারীর পোশাক পরা বালক। যাদের গান ও নাচের তালিম দেওয়া হতো, ঠুংরি ও গজল মুখস্থ করানো হতো, ওস্তাদের গান এবং কবিদের গানও শেখানো হতো। দুই দলে ভাগ হয়ে প্রতিযোগিতা চলত এবং প্রায়ই সেটা শেষ হতো মারামারিতে বা হাতাহাতিতে। মজার ব্যাপার হলো, আজকাল প্রায়ই গুলিয়ে ফেলা হয় বাইজি আর খেমটাওয়ালিদের। যেমন বাইজি মীরা সম্পর্কে গান হলো &lsquo;ঝাকানাকা ঝাকানাকা দেহ দোলা না&rsquo;, অথচ বাইজিরা কখনোই এ রকম নৃত্যের পটীয়সী ছিলেন না। ছিলেন খেমটাওয়ালিরা। &lsquo;ঘোমটার তলে খেমটা নাচ&rsquo; প্রবাদকে তাই সহজেই বাস্তবতার সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়া যায়, ওই গানকে নয়। অতীতে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজস্থান, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্যে &lsquo;বাই&rsquo; শব্দ দ্বারা ধ্রুপদী নৃত্যগীতে পারদর্শী সম্ভ্রান্ত মহিলাদের বোঝানো হতো। খুব ছোট থাকতেই তারা ওস্তাদদের কাছে তালিম নিয়ে নৃত্যগীত শিখতেন। শিক্ষা শেষে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীতকে পেশা হিসেবে নিলে লোকে তাদের &lsquo;বাই&rsquo; শব্দটির সম্মানসূচক &lsquo;জি&rsquo; শব্দটি জুড়ে দিত, তখন তাদের নামের শেষে &lsquo;বাইজি&rsquo; শব্দটি শোভা পেত।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;বাইজি নাচ-গান আর খেমটা নাচ-গানের মধ্যে পার্থক্যটা সত্যেন সেনের লেখায় ভালোভাবে ফুটে উঠেছে। খেমটা হলো হালকা ধরনের এবং আদিরসাত্মক। বাইজি ও খেমটা নাচের মূল পার্থক্য হলো খেমটা নাচের মধ্যে পায়ের কাজটিই প্রধান এবং নৃত্যভঙ্গির মধ্য দিয়ে যৌন আবেদন সৃষ্টি করা হতো। অন্যদিকে &lsquo;বাইজি নাচে প্রধান ছিল হাতের ছন্দময় দোলা এবং মুখ, চোখ, নাক ও ঠোঁটের সূক্ষ্ম কম্পন।&rsquo; বাইজিদের পোশাক ছিল পেশওয়াজ, চুড়িদার পাজামা-ওড়না, পায়ে চিকন ঘুঙুর। &lsquo;খেমটাওয়ালিরা জাতে উঠত বাইজি হয়ে&rsquo;, লিখেছেন সত্যেন সেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;সত্যেন সেন তাঁর রচনায় ঢাকার জানকী বাইয়ের কথা বলেছেন। এলাহাবাদের মেয়ে ছিলেন। থাকতেন ঢাকায়। সে সময় তিনিই ঢাকায় সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত ছিলেন, একদিনের মজুরি তাঁকে দেড় হাজার টাকা দিতে হতো তৎকালীন সময়ে। জানকী ছিলেন এক নবাবের রক্ষিতা। নবাব তাতে এতই মুগ্ধ ছিলেন, কেউ যেন তাঁর কাছ থেকে জানকীকে ছিনিয়ে নিতে না পারে, সেই জন্য কিছুটা কুিসত করার নিমিত্তে জানকীকে ৫৬টি ছুরির আঘাত করেছিলেন। সে কারণে জানকী ছাপান্ন ছুরি নামে পরিচিত ছিল।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ঢাকার বাইজিদের নিয়ে আরো কিছু তথ্য পাওয়া যায় হেকিম হাবিবুর রহমানের লেখায়। এলাহীজান উত্তর ভারত থেকে ঢাকায় এসেছিলেন। নওয়াব আবদুল গণির কাছ থেকে তিনি নিয়মিত মাসোয়ারা পেতেন। নবাব সাহেবের কাছ থেকে আরো অনেকে মাসোয়ারা পেতেন যাদের কথাও হেকিম সাহেব তাঁর লেখায় উল্লেখ করেছেন। আন্নু, গান্নু আর নওয়াবীন ছিলেন তিন বোন। এদের মধ্যে সবচেয়ে ডাকসাইটে ছিলেন নওয়াবীন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;এই তিন বোন ১৮৮০ সালের নভেম্বরে &lsquo;পূর্ববঙ্গ রঙ্গভূমি&rsquo; ভাড়া করে টিকিট বিক্রির মাধ্যমে &lsquo;ইন্দ্রসভা&rsquo; নাটকটি মঞ্চস্থ করেছেন। ঢাকা প্রকাশ-এর সংবাদ অনুযায়ী মঞ্চস্থ নাটকটিতে শুধু বাইজিদের অংশগ্রহণের কারণে অনেকেই এর বিরোধিতা করেন। ঘটনাটি আমাদের মঞ্চনাটকের জন্যও খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ঢাকায় শুধু মহিলাদের উদ্যোগে মঞ্চনাটক এই প্রথম। ইন্দ্রসভা ছাড়া তারা &lsquo;যাদুনগর&rsquo; নামে আর একটি নাটক মঞ্চস্থ করে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lsquo;গান-বাদ্যের জনপ্রিয়তার এটিও একটি কারণ যে এখানে সর্বদা হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি দুধ ও চিনির সম্পর্কের মতোই ছিল। ঢাকায় একটা সম্মিলিত অনুষ্ঠান ছিল হোলি।&rsquo; হাকিম হাবিবুর রহমান লিখেছেন। আর তিনি সেই অনুষ্ঠানের যে বর্ণনা দিয়েছেন তা সংগীতের উৎকর্ষের একটা প্রদর্শনী। তাঁর বর্ণনা থেকে এখানে শুধু সংগীতের অংশটাই উল্লেখ করছি, &lsquo;গান কমপক্ষে দুই ঘণ্টা পর্যন্ত একেক দল পরিবেশন করত, একে রং বলত এবং গানের শুরুতে গাইতে গাইতে তারা বর্ণনা করে দিত কত রং পর্যন্ত তারা গাইবে। ওই হোলিতে কতটি রাগ-রাগিণী প্রয়োগ করা হবে এবং কার সঙ্গে কি তাল বাজানো হবে। কমপক্ষে সাত রং এবং বেশিরপক্ষে ষোলো রং পর্যন্ত আমি বাজাতে দেখেছি। এতে শুধু কাঁসর ও ঢোল বাজানো হতো। একসঙ্গে ঢোল বাজানো খুবই পারদর্শিতার পরিচয় বলে গণ্য হতো এবং শিখরী ও মাঝের পার্থক্য রেখা হিসেবে গণ্য হতো। একটু লক্ষ করুন যে হাজার, দুই হাজার লোক আগেভাগে বলে রাগ-রাগিণী এবং তালের সমন্বয় রেখে গাইছেন। আপনারা কোথাও কি শুনেছেন যে এরূপ হোলি কেন আর অন্য কোন গান গাওয়া হয়?&rsquo; সংগীত যদি সমবেত গীত হয় ঢাকা তাহলে তার চরম উৎকর্ষে পৌঁছেছিল সে কথা নিঃসন্দেহেই বলা যায়।&lt;/p&gt;

ঢাকার খোঁজে

ঢাকার সংগীত কুশলতা

আবুল হাসান রুবেল

আবুল হাসান রুবেল

প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

তিনি এখন পদ্মশ্রী বন্যা

তিন মামলার একটিরও বিচারকাজ শেষ হয়নি

ভ্যান গঘের শিল্পকর্ম অবলম্বনে গানচিত্র ‘রাত কাটে নির্ঘুম’

দিল্লির চিত্তরঞ্জন পার্কে উচ্চাঙ্গসংগীতের আসর অনুষ্ঠিত

সর্বশেষ সংবাদ

গরমে রাতে ধান কাটছেন কৃষক

গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন

জবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য সব ক্লাস অনলাইনে

তীব্র গরমেও ফাটতে পারে ঠোঁট

এবার তাদের টিকে থাকার লড়াই

টেকনাফে ৪৫ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ

‘ব্রাজিল থে‌কে জীবন্ত গরু আনা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়’

কুড়িগ্রামে রেলভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি : ওবায়দুল কাদের

কাঁচা কাঁঠালের কালিয়ায় পাতে ভিন্নতা

দুর্গাপুরে পাহাড়ি গ্রামে পানির কষ্টে মানুষ

ভারতকে বদলে দিচ্ছেন মোদি

প্রীতি উরাংয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু: অপরাধ আড়ালের চেষ্টা করা হচ্ছে

শিরোপার অপেক্ষা পিএসজির

চীন সফরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন

উপজেলা ভোট সুষ্ঠু না হলে গণতান্ত্রিক ধারা ক্ষুণ্ণ হতে পারে : সিইসি

কোথায় বসবে অনন্ত-রাধিকার ‘রাজকীয়’ বিয়ের আসর?

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকার নানা কর্মসূচী গ্রহণ করেছে: শিক্ষামন্ত্রী

গ্রামীণ খেলা বাঘবন্দি

ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের জন্য ‘এসি হেলমেট’

রাজধানীতে গরমে অসুস্থ হয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

চট্টগ্রামে শ্রমজীবীদের মধ্যে ক্যাপ, খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ

আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের এক সদস্য গ্রেপ্তার

স্বামীর মৃত্যু, মানসিক অবসাদ! এখন কেমন আছেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র অভিনেত্রী

কর অব্যাহতি তুলে নিলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আইটি খাত

ভোলায় বেনজীরের বিচারের দাবিতে সুজনের সমাবেশ

আর্সেনাল, সিটির সঙ্কট ছাড়া পথ নেই লিভারপুলের

কাউকে পরোয়া করছেন না লাল মাটি ব্যবসায়ীরা

যশোরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে চলন্ত ট্রাকের ধাক্কা, হেলপার নিহত

উল্টো চাঁদ

সর্বাধিক পঠিত

বিএনপি-জামায়াতের দখলে চলে গেল কি শিল্পী সমিতি?

সোনার দাম ভরিতে কমল ২১০০ টাকা, আজ থেকেই কার্যকর

নতুন শিক্ষাক্রমে এসএসসি পরীক্ষা পাঁচ ঘণ্টা, ৫০ শতাংশ লিখিত

বলিউডে ফিরছেন প্রীতি জিনতা, নতুন সিনেমার শুটিং শুরু

বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি

গাজীপুরে রিসোর্ট-খামারের দখলে থাকা পৌনে ৯ একর বনভূমি উদ্ধার

যেভাবে শুরু সাংবাদিকদের ওপর হামলা

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

তীব্র তাপপ্রবাহের পরিধি আরো বেড়েছে, ২৪ ঘণ্টায় ৫ মৃত্যু

তিন অডিটরকে খুশি করতে চাঁদা দিতে হলো ৫৭ নার্সকে

কমলা রঙে ঢেকে গেছে গ্রিসের আকাশ

কোরআন থেকে শিক্ষা

ব্যাটিং নিয়েই ভাবনা বাংলাদেশের

উপজেলা নির্বাচন : বরুড়ার ওসির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ

স্বামীর মৃত্যু, মানসিক অবসাদ! এখন কেমন আছেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র অভিনেত্রী

প্রধান আসামি কাশেম জিহাদী কোথায়? জামিনে মুক্তদের মহড়া

প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার বিভিন্ন শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ

শিল্পী সমিতিতে মারামারি : সবশেষ যা হলো

সদস্য পদ হারানো জায়েদ কি শিল্পী সমিতিতে ফিরছেন?

২০২৮ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে ১৯তম হবে বাংলাদেশ

ডিএমপির এক এডিসি ও তিন এসির বদলি

কাল চট্টগ্রাম যাবে বাংলাদেশ দল

মহানবী (সা.) যেসব উপায়ে উপার্জন করতেন

আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ, শপথ আজ

‘সুযোগ’ রেখে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত বিএনপির

সিডিএর নতুন চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ ইউনুছ

তীব্র তাপপ্রবাহের এলাকা আরো বেড়েছে, ২৪ ঘণ্টায় ৫ মৃত্যু

চার বছরে ম্যালেরিয়া রোগী চার গুণ বেড়েছে, উচ্চঝুঁকিতে তিন জেলা

প্রিমিয়ারে ফিরল ঐতিহ্যবাহী ওয়ান্ডারার্স

বৃষ্টির জন্য বিশেষ মোনাজাত ধরে অঝোরে কাঁদলেন কৃষকরা

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন