<p>কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে ১৬৫০ উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা নিয়োগ নিয়ে করা রিট আবেদনে জারি করা রুল খারিজ করেছেন হাইকোর্ট।</p> <p>বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক-আল-জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ  বৃহষ্পতিবার এ রায় দেন। ফলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া নিয়োগ প্রক্রিয়া বৈধ হিসেবে ঘোষিত হলো।</p> <p>ফলে এই ১৬৫০ জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া বৈধ বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ। আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ, অ্যাডভোকেট প্রবীর নিয়োগী, সুব্রত কুমার কুণ্ডু ও সালাউদ্দিন রিগ্যান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।</p> <p>১৬৫০ জন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার নিয়োগের জন্য ২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষাসহ সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে ২০২০ সালের ১৭ জানুয়ারি ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এরপর এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোটা পদ্ধতি সঠিকভাবে অনুসরণ না করার অভিযোগ তুলে কৃষি সচিব ও কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে আবেদন করেন মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৩৪ প্রার্থী। সংশ্লিস্টরা ওই আবেদনে সাড়া না দেওয়ায় মো. রাশেদুল ইসলামসহ চাকরিপ্রার্থীরা হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। আদালত রুল জারি করেন। এই রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে তা খারিজ করে রায় দিলেন হাইকোর্ট।</p>