ঢাকা, শুক্রবার ০১ আগস্ট ২০২৫
১৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ০৬ সফর ১৪৪৭

ঢাকা, শুক্রবার ০১ আগস্ট ২০২৫
১৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ০৬ সফর ১৪৪৭

চলতি সপ্তাহেই আসতে পারে আইওএস ২৬

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
চলতি সপ্তাহেই আসতে পারে আইওএস ২৬
ছবি : অ্যাপল

চলতি বছরের জুন মাসে অ্যাপলের ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপারস কনফারেন্স (ডব্লিউডব্লিউডিসি) থেকে আইওএস ২৬ ডেভেলপার বিটা প্রকাশ করা হলেও সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য এটি প্রকাশ হয়নি। তবে ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর, গুজব রয়েছে আইওএস ২৬ পাবলিক বিটা এ সপ্তাহেই প্রকাশ হতে যাচ্ছে।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যানের সর্বশেষ পাওয়ার অন নিউজলেটারে এমন তথ্যই জানা গেছে। সেখানে গুরম্যান জানিয়েছেন, আইওএস ২৬ আগামী সপ্তাহে পাবলিক বিটা পর্যায়ে যাবে বলে সব ধরনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

এটি আপডেট করা অপারেটিং সিস্টেমটিকে বর্তমানে যে পরিমাণ দর্শক আছে তার চেয়ে অনেক বেশি দর্শকের কাছে নিয়ে যাবে। যদিও এটি প্রকাশের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত নয়, এটি সেপ্টেম্বরে আইফোন ১৭-এর সঙ্গে প্রকাশ হতে পারে।

গত সপ্তাহে এক্সে একটি পোস্টে গুরম্যান বলেছিলেন, আইওএস ২৬ পাবলিক বিটা ২৩ জুলাই বা তার কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে পারে। পরবর্তী পাওয়ার অনের তথ্য থেকে মনে হচ্ছে, গুরম্যান সেই সময়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী।

গুরম্যানের প্রতিবেদনে ২০২৬ সালে প্রকাশ হতে যাওয়া আইওএস ২৭ সম্পর্কেও সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে। গুরম্যান বিশ্বাস করেন, অ্যাপল ইতিমধ্যেই এই সফ্টওয়্যারটির উন্নয়নকাজ শুরু করেছে, যা অ্যাপলের ভাঁজযোগ্য আইফোনের সঙ্গে আসতে পারে। গুজব রয়েছে যে এটি ২০২৬ সালের শেষ দিকে অথবা ২০২৭ সালের প্রথম দিকে বাজারে আসবে। বাজারে বর্তমান সেরা ভাঁজযোগ্য ফোনগুলোকে ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য অ্যাপলের এটি প্রথম প্রচেষ্টা।

আইওএস ২৬ ছাড়াও অ্যাপল প্রায় নিশ্চিতভাবেই একই সময়ে ম্যাকওএস ২৬, আইপ্যাড ২৬, ওয়াচওএস ২৬, টিভিওএস ২৬-এর জন্য পাবলিক বিটা ও হোমপ্যাডের অপারেটিং সিস্টেমের জন্য আপডেট প্রকাশ করবে।

আইওএস ২৬ আপগ্রেডটি লিকুইড গ্লাসের নতুন নকশার পাশাপাশি স্প্যাম কল থেকে বর্ধিত সুরক্ষা, নতুন গেমস অ্যাপ, অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের আপডেট ও আরো অনেক কিছুর আমূল পরিবর্তন ও নতুন অনুভূতি নিয়ে আসবে।

সূত্র : টেক রাডার

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

এআই আসার ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে কোন পেশা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এআই আসার ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে কোন পেশা
সংগৃহীত ছবি

জেনারেটিভ এআই-এর আগমনে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডের চেহারায়। তবে এই প্রযুক্তি দুঃস্বপ্ন, নাকি সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত? কোন পেশা সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে এই প্রযুক্তির জেরে? সদ্য প্রকাশিত এক মাইক্রোসফট রিপোর্ট বলছে, অনুবাদক, ইতিহাসবিদ, গ্রাহক পরিষেবা কর্মী, এমনকি লেখকদের কাজেই নেমে আসতে চলেছে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফটের ‘কোপিলট’ চ্যাটবটের সঙ্গে ২ লাখের বেশি অজ্ঞাতপরিচয় ব্যবহারকারীর কথোপকথনের ওপর ভিত্তি করে এই গবেষণা চালানো হয়েছে। গবেষকরা দেখেছেন, যেসব পেশা তথ্য বিশ্লেষণ, লেখা বা যোগাযোগের ওপর নির্ভর করে, সেগুলোর ওপর জেনারেটিভ এআই-এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়তে চলেছে।

কোন কোন পেশা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে

এআইয়ের প্রভাবের নিরিখে ০ থেকে ১–এর মধ্যে স্কোরিং করে তৈরি হয়েছে এই তালিকা। সবার ওপরে রয়েছেন দোভাষী ও অনুবাদকরা (স্কোর ০.৪৯)। তারপরই ইতিহাসবিদ (০.৪৮), প্যাসেঞ্জার অ্যাটেনড্যান্ট (০.৪৭), পরিষেবা বিক্রয় প্রতিনিধিরা (০.৪৬)। লেখক ও সম্পাদকদের স্কোর ০.৪৫, কাস্টমার সার্ভিস এক্সিকিউটিভদের ০.৪৪, সিএনসি টুল প্রোগ্রামার ও টেলিফোন অপারেটরদের ০.৪২।

আরো পড়ুন
কাজল লাগানোর ভুলে হতে পারে যে ক্ষতি

কাজল লাগানোর ভুলে হতে পারে যে ক্ষতি

 

তালিকায় রয়েছে আরো বেশ কিছু পেশা। যেমন টিকিট এজেন্ট, রেডিও হোস্ট, টেলিমার্কেটার, সংবাদ বিশ্লেষক, রাজনৈতিক গবেষক, সম্পাদক, জনসংযোগ বিশেষজ্ঞ ও ডেটা সায়েন্টিস্টদের নাম। যাদের পেশা মূলত তথ্য প্রক্রিয়াকরণ ও যোগাযোগের ওপর নির্ভরশীল, তাদের সকলেরই কাজকে প্রভাবিত করতে চলেছে জেনারেটিভ এআই।

কেন এই পেশাগুলো সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে

গবেষকদের মতে, এসব পেশায় বহু কাজই পুনরাবৃত্তিমূলক বা রুটিন, যেমন, তথ্য লেখা, সংক্ষেপে উপস্থাপন, প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, যা ইতোমধ্যেই কোপিলট বা চ্যাটজিপিটির মতো এআই টুল সহজেই করতে পারছে।

ফলে আগামী দিনে এই কাজগুলোর ধরন পরিবর্তন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

আরো পড়ুন
খাবারে লবণ বেশি খাচ্ছেন? কী হতে পারে এই অভ্যাসে

খাবারে লবণ বেশি খাচ্ছেন? কী হতে পারে এই অভ্যাসে

 

চাকরি যাবে না, বদলাবে কাজের ধরন

তবে এই রিপোর্ট কোথাও বলছে না যে এসব চাকরি একেবারেই চলে যাবে। বরং বলা হচ্ছে, জেনারেটিভ এআই আসায় কাজের ধরনে পরিবর্তন আসবে এবং নতুন স্কিল শিখে কৌশলে অভিযোজনই হবে সাফল্যের চাবিকাঠি। কেউ কেউ বলছেন, বহু হোয়াইট-কলার চাকরি হয়তো কমে যাবে, আবার কেউ বলছেন, এআই প্রযুক্তি আমাদের আরো বেশি দক্ষ করে তুলবে এবং নতুন কাজের দরজা খুলে দেবে।

কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্রযুক্তি থেকে পালানোর উপায় নেই।

বরং তা কিভাবে কাজে লাগানো যায়, সেটাই শেখা জরুরি। যারা অনুবাদক বা লেখক, তাদেরও ভয় পাওয়ার দরকার নেই, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন আনতে হবে। অর্থাৎ, এআই আমাদের কাজ কেড়ে নেবে না, বরং আমাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করবে। প্রস্তুত থাকুন সেই নতুন যুগের জন্য।

আরো পড়ুন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে কী করবেন

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে কী করবেন

 

সূত্র : দ্য ওয়াল

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

১৪ সেকেন্ডেই ভেঙে পড়ল অস্ট্রেলিয়ার তৈরি প্রথম রকেট ‘এরিস’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
১৪ সেকেন্ডেই ভেঙে পড়ল অস্ট্রেলিয়ার তৈরি প্রথম রকেট ‘এরিস’
সংগৃহীত ছবি

অস্ট্রেলিয়ার উত্তর কুইন্সল্যান্ডের বোয়েন শহরের কাছে একটি মহাকাশঘাঁটি থেকে বুধবার সকালে উৎক্ষেপণের মাত্র ১৪ সেকেন্ড পর ভেঙে পড়েছে দেশীয়ভাবে নির্মিত প্রথম রকেট ‘এরিস’। 

কক্ষপথে ছোট উপগ্রহ পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে ‘গিলমোর স্পেস টেকনোলজিস’ নামক বেসরকারি মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এই ২৩ মিটার (৭৫ ফুট) দীর্ঘ এই রকেট নির্মান করেছিল। 

স্থানীয় সময় বুধবার সকালে পরীক্ষামূলকভাবে উৎক্ষেপণ করা হয় এটি। অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, রকেটটি লঞ্চ প্যাড থেকে উঠে গেলেও খানিকটা সময় আকাশে ভেসে হঠাৎ নিচে পড়ে যায়।

এরপর ধোঁয়ার কুণ্ডলীতে উৎক্ষেপণস্থল অন্ধকার হয়ে যায়।

তবে রকেট নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি এই উৎক্ষেপণকেই সফল হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। ফেসবুকে দেওয়া এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এরিসের চারটি হাইব্রিড ইঞ্জিন সফলভাবে জ্বলে উঠেছিল এবং রকেটটি মোট ২৩ সেকেন্ড ইঞ্জিন বার্ন এবং ১৪ সেকেন্ড ফ্লাইট টাইম অর্জন করেছে।

গিলমোর স্পেস টেকনোলজিজ মে মাস এবং চলতি মাসের শুরুতে রকেট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করলেও, কারিগরি ত্রুটি ও খারাপ আবহাওয়ার কারণে তা বাতিল করা হয়।

প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী অ্যাডাম গিলমোর লিংকডইনে দেওয়া এক পোস্টে বলেন, ‘রকেটটি লঞ্চপ্যাড ছেড়ে উঠেছে, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমি অবশ্যই আরও বেশি সময়ের ফ্লাইট চেয়েছিলাম, তবে এটাতেই আমি খুশি।’

তিনি আরও জানান, কোনো বেসরকারি রকেট কোম্পানির প্রথম প্রচেষ্টাতেই কক্ষপথে পৌঁছানো ‘প্রায় অবিশ্বাস্য’ ব্যাপার।

প্রতিষ্ঠানটি আগেই ঘোষণা দিয়েছিল, রকেটটি ভূমি থেকে ওঠা মাত্রই তারা এটিকে ‘সফল’ উৎক্ষেপণ হিসেবে গণ্য করবে।

রকেট উৎক্ষেপণকেন্দ্রের অবকাঠামো অক্ষত রয়েছে বলেও জানিয়েছে তারা।

স্থানীয় হুইটসানডে আঞ্চলিক কাউন্সিলের মেয়র রাই কলিন্স এই উৎক্ষেপণকে ‘একটি বিশাল অর্জন’ বলে অভিহিত করেছেন।

ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে ভবিষ্যতের বাণিজ্যিক মহাকাশ শিল্প গড়ার পথে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ।’

উল্লেখ্য, গিলমোর স্পেস টেকনোলজিজ কিছু বেসরকারি বিনিয়োগের পাশাপাশি চলতি মাসে অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে ৫০ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলারের অনুদান পেয়েছে। নতুন মহাকাশ প্রযুক্তি উন্নয়ন ও বাণিজ্যিকীকরণের লক্ষ্যে ২০২৩ সালেও প্রতিষ্ঠানটি সরকারের কাছ থেকে ৫২ মিলিয়ন ডলারের অনুদান পেয়েছিল।

মন্তব্য

বাজারে এলো লেন্স ফিল্টার ব্যবহারের সুবিধাসহ ওয়েবক্যাম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাজারে এলো লেন্স ফিল্টার ব্যবহারের সুবিধাসহ ওয়েবক্যাম
ছবি : এলগাটো

এলগাটো তাদের নতুন ফেসক্যাম ৪কে ওয়েবক্যাম উন্মোচন করেছে, যা দিয়ে মাত্র ২০০ মার্কিন ডলার দামে ৪কে রেজল্যুশন ও ৬০এফপিএস ভিডিও রেকর্ডিংয়ের সুযোগ পাওয়া যাবে। ফেসক্যাম প্রোয়ের তুলনায় ফেসক্যাম ৪কে-এর দাম ১০০ ডলার কম হলেও এটি একটি উল্লেখযোগ্য ফিচার নিয়ে এসেছে—এই প্রথমবারের মতো কোনো ওয়েবক্যামে লেন্স ফিল্টার ব্যবহারের সুবিধা থাকছে।

ফেসক্যাম ৪কেতে ৪৯ মিলিমিটার আকারের যেকোনো লেন্স ফিল্টার ব্যবহার করা যাবে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সিনেম্যাটিক ডিফিউশন ইফেক্ট তৈরি করতে পারবেন কিংবা সার্কুলার পোলারাইজিং (সিপিএল) ফিল্টার দিয়ে চশমার প্রতিফলন কমাতে পারবেন। এলগাটো তাদের নিজস্ব স্টোরে কেউ ফেসক্যাম ৪কে অর্ডার দিলে একটি ফ্রি সিপিএল ফিল্টার অথবা একটি প্রাইভেসি ক্যাপ সরবরাহ করছে, যা ডিএসএলআর ক্যামেরার ক্যাপের মতো সহজেই বসানো যায়।

এ ছাড়া ব্যবহারকারীরা চাইলে তৃতীয় পক্ষের ম্যাক্রো, ব্ল্যাক মিস্ট বা স্টার ফিল্টারও ব্যবহার করে ৪কে রেকর্ডিংয়ের ভিজ্যুয়াল লুক পুরোপুরি বদলে ফেলতে পারবে।

ফেসক্যাম ৪কেতে রয়েছে সনির স্টারভিস ২ সিমস সেন্সর, এফ/৪.০ অ্যাপারচার, ফিক্সড ফোকাস ও এলগাটো প্রাইম লেন্স। তবে কম আলোতে ফেসক্যাম প্রোর এফ/২.০ অ্যাপারচার এখনো ভালো পারফর্ম করবে। ফেসক্যাম ৪কে সর্বোচ্চ ৪কে রেজল্যুশনে ৬০এফপিএস কিংবা ৩০এফপিএসে এইচডিআর সক্রিয় রেখে রেকর্ড করতে সক্ষম।

এটি ইউএসবি-সি কানেকশন ব্যবহার করে, রয়েছে ১/৪ ইঞ্চি থ্রেড মাউন্ট ও মনিটর মাউন্ট। কেবল ছাড়া ক্যামেরাটির ওজন মাত্র ১১২ গ্রাম।

এলগাটো তাদের নতুন এই ওয়েবক্যামের সঙ্গে ক্যামেরা হাব সফটওয়্যারও যুক্ত করছে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আইএসও, এক্সপোজার, শাটার স্পিড ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। প্যান, টিল্ট, জুম অপশনও থাকছে, যাতে ওয়েবক্যাম ফিডে নিখুঁত ক্রপিং নিশ্চিত করা যায়।

এসব সেটিংস ক্যামেরার বিল্ট-ইন মেমোরিতে সংরক্ষণ করা যাবে, ফলে সফটওয়্যার না চালালেও সেটিংস থেকে যাবে। এ ছাড়া যদি ব্যবহারকারীর এনভিডিয়া আরটিএক্স গ্রাফিক্স কার্ড থাকে, তাহলে তারা আরো উন্নত ডেপথ-অফ-ফিল্ড ইফেক্টও উপভোগ করতে পারবে।

ফেসক্যাম ৪কে এলগাটোর প্রম্পটার হার্ডওয়্যারের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। এ জন্য একটি নতুন ব্যাকপ্লেট বাজারে ছাড়া হবে, যা এলগাটোর ওয়েব স্টোর থেকে কেনা যাবে। এ ছাড়া এলগাটো নতুন প্রম্পটার কেনার সঙ্গেই এখন থেকে ফেসক্যাম ৪কের ব্যাকপ্লেট সরবরাহ করবে, আগে ব্যবহৃত ফেসক্যাম প্রোর ব্যাকপ্লেটের পরিবর্তে।

এসব ইঙ্গিত করে, ফেসক্যাম ৪কে হয়তো ফেসক্যাম প্রোর স্থান দখল করতে যাচ্ছে, অনেকটা যেমনভাবে এলগাটোর নতুন ৪কে এস ক্যাপচার ডিভাইস ৪কে ৬০এফপিএস গেমপ্লে রেকর্ডিংয়ের খরচ কমিয়ে দিয়েছে।

এলগাটোর ফেসক্যাম ৪কে ওয়েবক্যাম নিন্তেন্দো সুইচ ২-এর সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ, তবে এর জন্য ফার্মওয়্যার সংস্করণ ২.৩২ বা তার বেশি সংস্করণে আপডেট করতে হবে। ফেসক্যাম ৪কে ইতিমধ্যে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে—যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৯.৯৯ ডলার, যুক্তরাজ্যে ১৭৯.৯৯ পাউন্ড ও ইউরোপে ১৯৯.৯৯ ইউরো দামে।

সূত্র : দ্য ভার্জ

মন্তব্য

রিলস দেখতে আর স্ক্রল করতে হবে না, যে আপডেট নিয়ে আসছে ইনস্টাগ্রাম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
রিলস দেখতে আর স্ক্রল করতে হবে না, যে আপডেট নিয়ে আসছে ইনস্টাগ্রাম
সংগৃহীত ছবি

আজকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রিলস বা শর্ট ভিডিও অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শত কাজের মাঝে একটু সময় পেলেই অনেকে ঢুঁ মারেন ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক কিংবা ইউটিউবে। কিন্তু রিলস দেখতে গেলে বারবার স্ক্রল করতে হয়। তবে এখন থেকে আর তেমনটা স্ক্রল করতে হবে না ইনস্টাগ্রামে।

আরো সহজ হতে চলেছে রিলস দেখা।

কী এই ফিচার

খুব শিগগির রিলসে ‘অটো স্ক্রল’ ফিচার আনছে ইনস্টাগ্রাম। এর ফলে রিলস দেখতে গেলে আর স্ক্রল করতে হবে না। মোবাইল স্ক্রিনে চলতে থাকবে একের পর এক রিলস।

ইতিমধ্যেই আইফোনে এসে গেছে ইনস্টাগ্রামের নতুন এই ফিচার। তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কবে আসবে, তা এখনো জানা যায়নি।

আরো পড়ুন
ঘড়ি বাঁ হাতে পরা হয় কেন, ডান হাতে পরলে কী হয়?

ঘড়ি বাঁ হাতে পরা হয় কেন, ডান হাতে পরলে কী হয়?

 

কিভাবে এই ফিচারটি চালু করবেন

‘অটো স্ক্রল’ ফিচারটি চালু করতে গেলে প্রথমে যেকোনো একটি রিলস ওপেন করতে হবে। তারপর ডানদিকে নিচে তিনটি বিন্দু দেওয়া একটি অপশন ক্লিক করতে হবে।

তারপর ‘অটো স্ক্রল’ ফিচারটি চালু করতে হবে। একবার এই ফিচারটি চালু করা হয়ে গেলে রিলস দেখার সময় আর বারবার স্ক্রল করতে হবে না।

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ