<p>প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের মাটিতে ১২০ কিলোমিটার রেঞ্জের ক্ষমতাসম্পন্ন টাইগার এমএলআরএসের ফায়ারিং অনুষ্ঠিত হলো। সেনাবাহিনীতে নব-সংযোজিত টাইগার এমএলআরএসের যৌথ জাহাজীকরণোত্তর ও স্থানীয় প্রশিক্ষণোত্তর ফায়ারিং দেখলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।</p> <p>আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় কক্সবাজারের টেকনাফের শিলখালী ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে ঘণ্টাব্যাপী এই ফায়ারিং কার্যক্রম চলে। এ সময় সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনালের স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ২৪ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার চট্টগ্রাম এরিয়া মেজর জেনালের মিজানুর রহমান শামীম, অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. নজরুল ইসলাম, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ১০ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার কক্সবাজার এরিয়া মেজর জেনারেল মো. ফখরুল আহসান, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ৯ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার সাভার এরিয়া মেজর জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হক উপস্থিত ছিলেন।</p> <p>যৌথ জাহাজীকরণোত্তর ও স্থানীয় প্রশিক্ষণোত্তর ফায়ারিং পরিদর্শনকালে সেনাবাহিনী প্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় প্রণীত ফোর্সেস গোল ২০৩০-এর আলোকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন একটি যুগোপযোগী পদক্ষেপ। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের মাটিতে ১২০ কিলোমিটার রেঞ্জের ক্ষমতাসম্পন্ন টাইগার এমএলআরএসের ফায়ারিং অনুষ্ঠিত হলো, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা।’</p> <p>তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নতুন সংযোজিত তুরস্কের তৈরি টাইগার মিসাইল সিস্টেম আমাদের আভিযানিক সক্ষমতাকে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।’</p> <p>এ সময় নৌবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সেনা সদর ও স্থানীয় ফরমেশনের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা, অফিসার, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। </p>