<p> দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ত্রাণসামগ্রী পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে। কোথাও কোনো মানুষ ভুখা নেই। এর মধ্যে কুড়িগ্রাম জেলায় চাহিদার তুলনায় বেশি ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এখনো জেলায় ২৫০ টন চাল ও সাড়ে ছয় লাখ টাকা মজুদ রয়েছে। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে 'কাজের বিনিময়ে খাদ্যের' ব্যবস্থা করা হবে। কোনো অভাব থাকবে না এ অঞ্চলের মানুষের। এ ছাড়া কৃষি পুনর্বাসনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। কাজেই (বিএনপির দাবি মতে) কুড়িগ্রামকে দুর্গত এলাকা ঘোষণার প্রশ্নই আসে না।</p> <p> গতকাল রবিবার কুড়িগ্রামের উলিপুরের হাতিয়া ইউনিয়নে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ত্রাণমন্ত্রী।</p> <p> এর আগে গতকাল শনিবার বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু কুড়িগ্রামে সংবাদ সম্মেলন করে ত্রাণ তৎপরতায় সরকার ব্যর্থ বলে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন। একই সঙ্গে তিনি কুড়িগ্রাম জেলাকে দুর্গত এলাকা ঘোষণার দাবি জানান।</p> <p>  </p> <p>  </p>