ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ জুলাই ২০২৫
৩১ আষাঢ় ১৪৩২, ১৯ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ জুলাই ২০২৫
৩১ আষাঢ় ১৪৩২, ১৯ মহররম ১৪৪৭

আদতে অভিনয় আমার ভালোবাসা তারপর পেশা

  • অভিনয় করেন বেছে বেছে। ফলে কম কাজ হলেও বরাবরই প্রশংসা পায় রুনা খানের অভিনয়। সম্প্রতি সম্পন্ন করেছেন ‘লীলামন্থন’ ছবির শুটিং। হাতে রয়েছে আরো একাধিক কাজ। সেসব নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন কামরুল ইসলাম আগেও বলেছি, আবারও স্পষ্টভাবে বলি, অভিনয়ে আমি মাধ্যমকে আলাদা করতে চাই না। আমার কাছে মঞ্চ, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র, ওটিটি ও বিজ্ঞাপনচিত্র, সব কিছুর গুরুত্ব সমান
শেয়ার
আদতে অভিনয় আমার ভালোবাসা তারপর পেশা
রুনা খান ছবি : সংগৃহীত

কেমন যাচ্ছে দিনকাল?

ভালো। মেয়ে, মেয়ের বাবা, তিনজনের ছোট্ট একটি পরিবার। সবাই সুস্থ আছি। পারিবারিকভাবে খুব আরামে আছি।

‘লীলামন্থন’ ছবির কাজ কতদূর?

শুটিং শেষ। ৮ নভেম্বর থেকে টানা ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত শুটিং হয়েছে। তবে আমার শুটিং ২২ নভেম্বরেই সম্পন্ন হয়ে গেছে। ঢাকার আশপাশে কিছু লোকেশনে শুটিং হয়েছে।

শুটিং হওয়ার কথা ছিল আগস্টে। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে একটু বিলম্ব হলো। যেহেতু ঢাকার বাইরে শুটিং, ৪০-৫০ জনের একটা টিম, নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হয়েছে। শেষমেশ এই নভেম্বরে আমাদের শুটিং পর্ব শেষ হলো।

কী কারণে এই ছবি করলেন? আপনার মুগ্ধতার জায়গাটা জানতে চাই...

এ বছর জানুয়ারিতে জাহিদ ভাই আমাকে দুটি ছবির চিত্রনাট্য পাঠিয়েছিলেন। দুটি গল্পই ভালো। তবে একটি গল্পে তিনি আমাকে যে চরিত্রে ভেবেছেন, সেটা আমি এখনই করতে চাই না। দ্বিতীয় গল্প ‘লীলামন্থন’-এর গল্প ও চরিত্র আমার খুব পছন্দ হয়েছে, তাই করেছি। এত চমৎকার গল্পে এত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে আমাকে ভেবেছেন, এ জন্য জাহিদ ভাইয়ের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।

একটা কথা বিশেষভাবে বলতে চাই, তার মতো এত চমৎকার মৌলিক গল্প ভাবার মতো মানুষ খুব কম আছেন।

আপনার সহশিল্পী শহীদুজ্জামান সেলিম। তার সঙ্গে দীর্ঘদিনের অভিনয়-অভিজ্ঞতা। এবারের কাজটি কেমন হলো?

সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে এটা আমার প্রথম ছবি। এর আগে আমরা প্রচুর নাটক করেছি। ‘সিসিমপুর’-এর পর শমী কায়সার আপুর নির্মাণে একটি ধারাবাহিকে প্রথমবার সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে অভিনয় করেছিলাম। এরপর অনেক একক ও ধারাবাহিকে একসঙ্গে কাজ করেছি। বাবা-মেয়ে, স্বামী-স্ত্রী, প্রেমিক-প্রেমিকা—প্রায় সব চরিত্রে অভিনয় করেছি আমরা। এর আগে আমি যে পাঁচটি ছবি করেছি, সেগুলোর নির্মাতা ও সহশিল্পীরা সবাই নাটক ও থিয়েটার ব্যাকগ্রাউন্ডের মানুষ। এই ছবির পুরো টিমই মূলধারার সিনেমার। একেবারে নতুন একটা অভিজ্ঞতা হলো। আমি যত নাটক-সিনেমা করেছি, সেগুলোর জন্য বারবার চিত্রনাট্য নিয়ে বসেছি, অনুশীলন করেছি। দৃশ্য ছোট হোক বা বড়, সংলাপ মুখস্থ করেছি। ‘লীলামন্থন’-এ হলো বিপরীত। এখানে সংলাপ মুখস্থ করার বিষয় নেই, পাশ থেকে একজন সংলাপ বলে দেন, সেটা শুনেই শট দিয়েছি। ডিরেক্টর অ্যাকশন বলার পরও আশপাশে সবাই কথা বলতে থাকে, নানা শব্দ কানে আসে। প্রথম দুই দিন আমার এত অসুবিধা হয়েছিল, বলে বোঝাতে পারব না। ধরুন, ভীষণ ইমোশনাল দৃশ্য, আমি পাগলের মতো কাঁদছি, এর মধ্যে রান্নাঘরে কথা হচ্ছে, ফোন বাজছে! এসব নিয়ে নির্মাতার সঙ্গে রীতিমতো তর্ক করেছি। এই বিষয়গুলোতে তো আমি অভ্যস্ত নই। পরে সেলিম ভাইকে বললাম, আমি মানিয়ে নিতে পারছি না, মানসিকভাবে অস্বস্তির মধ্যে ছিলাম। সেলিম ভাই আমাকে বেশ উৎসাহ দিয়েছেন। জানিয়েছেন, তার কোনো অসুবিধা হয় না। তার উৎসাহ ও সহযোগিতায় ধীরে ধীরে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছি। এ জন্য ভীষণভাবে তার প্রতি কৃতজ্ঞ। এই ছবিতে আমার নাম রাশিদা। পর্দায় যদি তাকে দেখে রাশিদা মনে হয়, বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়, এর কৃতিত্ব অনেকাংশেই শহীদুজ্জামান সেলিম ভাইয়ের। রাশিদাকে আমার কাছে দিয়েছেন জাহিদ ভাই, আর সেটাকে বিশ্বাসযোগ্য করেছেন সেলিম ভাই। এখানে আমার আরেকজন সহশিল্পী ইমতিয়াজ বর্ষণ। তিনিও আমার খুব পছন্দের অভিনেতা।

কোন কাজটি করবেন, কোনটি করবেন না, নিজের সঙ্গে এটা নিয়ে বোঝাপড়া কিভাবে করেন?

আমি যখন অভিনয় শুরু করি ২০০৫-এ সিসিমপুর দিয়ে, তখন আমার ভাবনা ছিল, আমি নতুন মানুষ। যত কাজ করব, তত আমাকে পর্দায় দেখা যাবে, মানুষ চিনবে। অভিনয়শিল্পী হিসেবে পরিচিতি পাওয়া তখন মূল উদ্দেশ্য ছিল। ফলে শৈল্পিক কাজ যেমন করেছি, তেমনি অনেক হালকা-হাসির নাটকও করেছি। ২০০৯-এ আমি বিয়ে করি এবং এর পরপরই আমি সন্তান গ্রহণ করি। মাতৃত্বের জন্য তিন বছর বিরতিতে ছিলাম। পরে যখন ফিরলাম, এক বছর প্রচুর কাজ করেছি। কিন্তু হঠাৎ আমার উপলব্ধি হলো, শুধু কাজের জন্যই কাজ করতে চাই না। যে কাজে আমার অভিনয় সমৃদ্ধ হবে, সে সম্ভাবনা যে কাজগুলোতে দেখতে পাব, সেগুলোই করতে চাই। অভিনয় আমার আদতে ভালোবাসা, তারপর পেশা। হিসাব করলে দেখা যাবে, এক বছরে আমার একটি ছবি। পেশাদার অভিনয়শিল্পী হিসেবে এত অল্প কাজ দিয়ে তো টিকে থাকা সম্ভব না। এ ধরনের ছবিতে আসলে কতটুকু পারিশ্রমিকই বা পাই! এরপরও টিকে আছি, কারণ পারিবারিক জীবনে সংসারের দায়িত্ব নিয়ে আমাকে চিন্তা করতে হয় না। তাই সারা বছর কাজ করব, এই ভেবে আমি প্রজেক্ট বাছাই করি না; বরং যে কাজগুলোতে আমার অভিনয় সমৃদ্ধ হবে, সেগুলোই করি। দর্শক হিসেবে আমি সব ধরনের ছবিই দেখি। তবে নিজে অভিনয়ের ক্ষেত্রে সে ছবিই করতে চাই, যেখানে জীবন দেখতে পাওয়া যায়।

‘লীলামন্থন’ ছাড়া আর কোনো ছবি করছেন?

আরো দুটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবির শুটিং সম্পন্ন। একটি মাসুদ পথিকের ‘বক’, এটি কবি জীবনানন্দ দাশের বিখ্যাত কবিতা ‘আট বছর আগের একদিন’-এর ছায়া অবলম্বনে নির্মিত। এখন সম্পাদনার কাজ চলছে। আরেকটি ছবি কৌশিক শংকর দাশের ‘দাফন’। এখানে আমি কুলসুম নামের এক মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছি। সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ছবি এটি।

ওয়েবে সর্বশেষ কাজল আরেফিন অমির ‘অসময়’-এ ভূয়সী প্রশংসা পেলেন। নতুন কিছু করলেন? 

শাহরিয়ার নাজিম জয়ের ওয়েব সিরিজ ‘পাপ কাহিনী’র শুটিং সম্পন্ন করেছি। এটা আইস্ক্রিনে মুক্তি পাবে। তৌফিক এলাহির স্বল্পদৈর্ঘ্য ছবি ‘নীল পদ্ম’র কাজও শেষ। এখানে আমি এক যৌনকর্মী নীলার ভূমিকায় অভিনয় করেছি। নীলার মধ্য দিয়ে এই সম্প্রদায়ের মানুষের জীবনের গল্প তুলে ধরা হচ্ছে। নাটকে আপাতত কোনো কাজের খবর দিতে পারছি না।

ইচ্ছা করেই নাটক কমিয়ে দিয়েছেন, নাকি ভালো গল্পের অপেক্ষা?

অভিনয়ে আমি মাধ্যমকে আলাদা করতে চাই না। আমার কাছে মঞ্চ, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র, ওটিটি ও বিজ্ঞাপনচিত্র, সব কিছুর গুরুত্ব সমান। চরিত্র ও গল্প পছন্দ হলে যেকোনো মাধ্যমেই আমি অভিনয় করব।

দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতি কেমন দেখছেন? মাঝে কিছু দিন একদম চুপচাপ ছিলেন...

১৫ জুলাই যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আঘাত করা হয়, সে দিন আমি ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম। একটি আহত ছাত্রীর ছবি। শোবিজে সম্ভবত প্রথম পাঁচ-দশজনের মধ্যে আমি একজন, ওই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছি। দেখুন, যারা রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পান, মূলত তারাই রাষ্ট্রের বিভিন্ন আয়োজনে আমন্ত্রণ পান। কিন্তু গত দশ বছরে অনেককেই দেখেছি, যারা কোনো পুরস্কার পায়নি, অথচ আয়োজনে হাজির! কিভাবে গিয়েছিলেন? এসবকে আমি বলি মানহীন চর্চা। আমি ২০১৯ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি। এরপর প্রত্যেক স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণের চিঠি এসেছে আমার বাড়িতে, কখনো যাইনি। আমি অভিনয়কর্মী, অভিনয়ই করে যাব। রাজনীতি নিয়ে আগেও যেমন আলাদা মনোযোগ চাইনি, এখনো চাই না, ভবিষ্যতেও চাইব না। এর মানে কিন্তু এই না, আমার রাজনৈতিক চিন্তা-দর্শন নেই। অবশ্যই আছে। আমাকে যদি দেশের পাঁচজন মানুষ চেনেন, অভিনয়ের জন্যই। অভিনয় ও মডেলিং আমার কাজের ক্ষেত্র। আমি চাই আমাকে নিয়ে যত আলোচনা হবে, সেটা হবে শুধুই আমার কাজ নিয়ে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আরো খবর

শেয়ার
আরো খবর

ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ অব বাংলাদেশের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সূর্য দীঘল বাড়িখ্যাত বরেণ্য চলচ্চিত্রকার মসিহউদ্দিন শাকের। শনিবার ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনে ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিতে তাঁকে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। 

গানচিত্রের মডেল হয়েছেন শবনম বুবলী। তানিম রহমান অংশুর নির্মাণে এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে গানচিত্রটির শুটিং।

কলকাতার আকাশ সেনের সুরে গানটি কে গেয়েছেন, তা জানাননি সংশ্লিষ্টরা।

ক্যানসারে আক্রান্ত মেকানিক্স ব্যান্ডের সাবেক গিটারিস্ট ইমরান আহমেদ। ব্যান্ডটি থেকে অনেক আগেই তিনি সরে এসেছেন। তবে সে ব্যান্ডটি এগিয়ে এসেছে তাঁর চিকিৎসা সহায়তায়।

২৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে কনসার্ট ফর ইমরান। এতে মেকানিক্সের সঙ্গে পারফরম করবে সোনার বাংলা সার্কাস, হাইওয়ে, পাওয়ারসার্জসহ আটটি ব্যান্ড।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

এক মলাটে জুলাইয়ের ৬৩ গান

শেয়ার
এক মলাটে জুলাইয়ের ৬৩ গান

২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে যেসব গান প্রেরণা জুগিয়েছিল, উদ্বুদ্ধ করেছিল, সেই গানগুলো এবার পাওয়া যাবে এক মলাটে। আলোকচিত্রী ও অ্যাকটিভিস্ট মনজুর হোসেনের উদ্যোগে জুলাইয়ের গান শিরোনামে বইটি শিগগির প্রকাশ করা হবে। মনজুর হোসেন বলেন, আগামী প্রজন্মের কাছে সময়ের দলিল হিসেবে ধরে রাখতে তিনি বইটি প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছেন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে ঢাকার রাস্তায় কোটা সংস্কারের দাবিতে রাজপথে নামে শিক্ষার্থীরা।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে তারা। ঠিক সেই সময়ে কথা ক শিরোনামে একটি গান প্রকাশ করেন বাংলাদেশি র‌্যাপার মোহাম্মদ সেজান। পাশাপাশি র‌্যাপার হান্নান করেন আওয়াজ উডা বাংলাদেশ। দ্রুত তরুণদের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে গানগুলো।
নতুন প্রতিবাদের প্রতীকে পরিণত হয়। এর বাইরে আরো বেশ কয়েকটি গান তখন মানুষকে সাহস জোগায়। ১৫ জুলাই থেকে আগস্ট পর্যন্ত যেসব গান প্রকাশিত হয়েছে, সেখান থেকে ৬৩টি গানের সংকলন এই জুলাইয়ের গান

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য
অন্তর্জাল

দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো

শেয়ার
দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো
‘দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো’ অনুষ্ঠানের দৃশ্য

দুই সিজনের সাফল্যের পর নেটফ্লিক্সে চলছে কমেডি অনুষ্ঠান দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শোর তৃতীয় সিজন। শনিবার এসেছে নতুন পর্ব। এতে অতিথি হয়েছেন ওটিটির চার তারকা অভিনেতাজয়দীপ আহলাওয়াত, বিজয় বর্মা, জিতেন্দ্র কুমার ও প্রতীক গান্ধী। তাঁদের সঙ্গে মজাদার আড্ডায় কপিল শর্মার সঙ্গে রয়েছেন সুনীল গ্রোভার, কিকু শারদা, ক্রুষ্ণা অভিষেক প্রমুখ।

এ ছাড়া বিশেষ চমক হিসেবে এসেছেন কে-পপ তারকা জ্যাকসন ওয়াং।

মন্তব্য
চলচ্চিত্র

কুলি

শেয়ার
কুলি
‘কুলি’ ছবিতে ওমর সানী

অভিনয়ে ওমর সানী, পপি, হুমায়ুন ফরীদি। পরিচালনা মনতাজুর রহমান আকবর। সকাল ১০টা ১০ মিনিট, আরটিভি।

গল্পসূত্র : কেরামত আলী ব্যাপারী খুবই লোভী ও অহংকারী মানুষ।

মেয়ে পপির বিয়ের জন্য ঘটক যত পাত্রের ছবি দেখায় কোনোটাই পছন্দ হয় না তার। কারো বয়স বেশি, কারো আয় কম। ঘটক রেগে গিয়ে বলে বসে, এত বাছবিছার করলে শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে মেয়ের বিয়ে হবে কোনো কুলির সঙ্গে। ঘটনা তাই ঘটে।
রেল স্টেশনের কুলি রাজু প্রেমে পড়ে পপির। বড় ব্যবসায়ী সেজে পপিকে বিয়ে করে সে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ