<p>জাল সনদে ৯ বছর ধরে চাকরি করা চিলমারী থানাহাট পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আঞ্জুমান আরার বেতন-ভাতা বন্ধ করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. তৈয়ব আলী। মার্চ মাস থেকে তার বেতন-ভাতা বন্ধ করা হয় বলে জানান তিনি। জানা গেছে, আঞ্জুমান আরা ডিপ্লোমা ইন লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্সের ভুয়া সনদ দিয়ে থানাহাট পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে চাকরি নেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২ সালের ২২ জুন থানাহাট ইউনিয়নের শামসপাড়া এলাকার এক ব্যক্তি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে মাউশির তদন্তে সনদপত্র জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে। শিক্ষক আঞ্জুমান আরা যে সনদটি ব্যবহার করেছেন সেটি খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার অন্য এক আঞ্জুমান আরার। তদন্তে সেটি প্রমাণিত হয়েছে। নামের মিল থাকায় জালিয়াতির মাধ্যমে জাল সনদ দিয়ে চাকরি নেন তিনি।</p>