ঢাকা, মঙ্গলবার ২২ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৬ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ২২ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৬ মহররম ১৪৪৭
শুভ কাজে সবার পাশে

ভোলায় দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

  • চন্দনাইশে পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
ভোলায় দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গতকাল ভোলার মনপুরায় দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। ছবি : কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা শুভসংঘ প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি সমন্বিত শাখার উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার ভোলার মনপুরায় অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। চট্টগ্রামের চন্দনাইশে পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার ক্যাম্পেইন করা হয়। এ ছাড়া পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ার ক্যাম্পেইনের আয়োজন চট্টগ্রামের চন্দনাইশ শাখা। বিস্তারিত প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে

ভোলা : মনপুরায় হাড় কাঁপানো শীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কম্বল পেয়ে মহা খুশি দরিদ্র ও অসহায় এই লোকজন।

এ সময় তারা অনেক আনন্দ প্রকাশ করে। কম্বল পেয়ে মনোয়ারা বেগম বলেন, আজ বসুন্ধরা শুভসংঘের ভোলায় দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণকম্বল পেয়ে আমরা অনেক উপকৃত হয়েছি। কম্বল পাওয়ার পর রাবেয়া বেগম বলেন, আমাদের মনপুরা দ্বীপের শীতার্ত মানুষের মাঝে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে কম্বল দেওয়ায় আমরা অনেক খুশি। আমাদের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারকে ধন্যবাদ।
বসুন্ধরা শুভসংঘ প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি সমন্বিত শাখার পক্ষ থেকে আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. শাফায়াত হোসেন মনপুরার অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে এই শীতবস্ত্র (কম্বল) তুলে দেন। বসুন্ধরা শুভসংঘ, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি সমন্বিত শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. শাফায়াত হোসেন বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের কম্বল পাওয়ায় মনপুরার অসহায় ও দরিদ্র পরিবারগুলোর মাঝে অনেক আনন্দ দেখতে পেয়েছি। শীতার্ত মানুষের মুখে এভাবেই হাসি ফুটিয়ে যাচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। মনপুরা এলাকাবাসী রিমন বলেন, আমাদের এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের অসহায় ও শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।
আমরা দোয়া করি, বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের এই মানবিক ও সামাজিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখুক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য মীর আবিদ হোসেন, মো. জাহিদ হাসান, মো. ফজলে রাব্বি প্রমুখ।

চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) : ১১ বছরের সিহাব। হযরত আয়েশা (র.) ফোরকানিয়া মাদরাসায় পড়ে সে। সকালে মাদরাসায় পড়তে এসে দেখে কিছু তরুণ মাদরাসা চত্বর পরিষ্কারে ব্যস্ত।

সিহাব ও তার বন্ধুরাও এসে যোগ দেয় এই তরুণদের সঙ্গে। পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নেমে পড়ে এই শিশুরাও। গতকাল বসুন্ধরা শুভসংঘ চন্দনাইশ শাখার উদ্যোগে দক্ষিণ গাছবাড়িয়া বুলার তালুর এলাকায় হযরত আয়েশা (র.) ফোরকানিয়া মাদরাসা চত্বরে আয়োজন করে পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়ি ক্যাম্পেইনের। পলিথিনকে না বলি, পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়িএসব প্ল্যাকার্ড ছাড়াও মাদরাসা চত্ত্বর পরিষ্কার করে শুভসংঘের বন্ধুরা।

স্থানীয় শিক্ষক আনোয়ার আলী বলেন পলিথিন কিভাবে আমাদের পরিবেশের ক্ষতি করে, এই বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে শুভসংঘের বন্ধুরা এই বাচ্চাদের বুজিয়ে সচেতন করছে। এ ছাড়া মাদরাসার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করছে। এতে এক পরিচ্ছন্ন  বাংলাদেশ  গড়ে উঠবে এবং আগামী প্রজন্ম আরো সচেতন হয়ে বেড়ে উঠবে। শুভসংঘকে ধন্যবাদ এ রকম একটি আয়োজন করার জন্য।

পুরো আয়োজনটিতে সহযোগিতায় ছিলেন শুভসংঘের বন্ধু মো. মারুফ, মো. এসপি সাকিব, মো. আরিফ, মো. শওকত উদ্দীন, মো. চৌধুরী সাইফুল, সুজন পাল, মো. ইমন ও মো. ফরহাদ রাফি। এ সময় বসুন্ধরা শুভসংঘ চন্দনাইশ শাখার উপদেষ্টা জয় নাথ বলেন, শুভসংঘের এই ধরনের উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। নতুন প্রজন্ম এক পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়বে আমাদের প্রত্যাশা এটুকুই। আশা করি, শুভসংঘ পরবর্তী সময়ে তাদের এই ভালো কাজের ধারা অব্যাহত রাখবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

মা বললেন ‘ও বাবা, আমার রায়েশা কই’

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মা বললেন ‘ও বাবা, আমার রায়েশা কই’

বিকেল ৩টা। চারদিকে হৈচৈ। একটির পর একটি অ্যাম্বুল্যান্স ঢুকছে আর বের হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ছাড়া কাউকেই ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।

ঠিক সে সময় সন্তানের খোঁজে এক মা দৌড়ে স্কুলের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। আর্মির ব্যারিকেডে তিনি আর সামনে আগাতে পারেননি। থেমে গিয়ে মা রাইমা হোসেন ওই সৈনিককে জিজ্ঞেস করেন, ও বাবা, আমার রায়েশা কই? গতকাল মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনার পর সরেজমিনে এই চিত্র দেখা যায়। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী রায়েশা আলমকে খুঁজতে তার মা রাইমা হোসেন স্কুলের গেটের সামনে আসেন।
পরে শিক্ষার্থীরাই তাঁকে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হয়।

 

মন্তব্য

দুর্ঘটনার খবর বিশ্ব গণমাধ্যমে

কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
দুর্ঘটনার খবর বিশ্ব গণমাধ্যমে

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত অন্তত ২০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের এ খবর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমে বেশ গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের খবর জানিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এতে ফায়ার সার্ভিসের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছে। 

মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি ঢাকায় স্কুলে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ১৬ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি স্কুল ক্যাম্পাসে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত ১৯, আহত হয়েছে শতাধিক। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বহরে থাকা চীনের তৈরি একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান প্রশিক্ষণ মহড়া চলাকালে বিধ্বস্ত হয়েছে।

মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম দ্য স্টার বলেছে, বাংলাদেশে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। ঢাকার একটি কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইংরেজি দৈনিক গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরে একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে কমপক্ষে ১৯ জন নিহত ও আরো বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।

এ ছাড়া মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউজ উইক, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে এক্সপ্রেস, ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমে বাংলাদেশের এই বিমান বিধ্বস্তের খবর গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করেছে। সূত্র : বিবিসি, রয়টার্স

মন্তব্য
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর অভিমত

৭ শিশুর পরিচয় শনাক্তে লাগবে ডিএনএ পরীক্ষা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
৭ শিশুর পরিচয় শনাক্তে লাগবে ডিএনএ পরীক্ষা

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১৭ জন নিহত হওয়ার তথ্য পেয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা) অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, যে ১৭ জন নিহত হওয়ার তথ্য পেয়েছেন, তারা সবাই শিশু। এর মধ্যে সাতজনের লাশ শনাক্ত করা যায়নি। তাদের পরিচয় শনাক্ত করতে ডিএনএ পরীক্ষা লাগবে।

তবে সর্বশেষ তথ্যে জানানো হয়েছে মোট ২০ জন প্রাণ হারিয়েছে।

গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। সায়েদুর রহমান বলেন, তাঁদের কাছে থাকা তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি আছে। প্রাথমিক মূল্যায়নে ২৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

এ সময় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন বলেন, আজ তাদের রক্তের প্রয়োজন নেই। আগামীকাল (মঙ্গলবার) রক্তের প্রয়োজন হবে। তাই আজ আর কারো কাছ থেকে রক্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে না।

নাসির উদ্দীন বলেন, ইনফেকশন (সংক্রমণ) হলে মৃত্যুঝুঁকি বাড়তে পারে।

তাই হাসপাতালে বহিরাগতদের প্রবেশ না করার অনুরোধ জানান তিনি। সরকারের বিভিন্ন উপদেষ্টা এবং রাজনৈতিক দলের নেতারা এলেও রোগীদের কাছে যাচ্ছেন না বলে জানান তিনি।

 

মন্তব্য
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত

২০ জন শিক্ষার্থীকে বাঁচিয়ে চিরবিদায় নিলেন শিক্ষিকা মেহরিন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
২০ জন শিক্ষার্থীকে বাঁচিয়ে চিরবিদায় নিলেন শিক্ষিকা মেহরিন
মেহরিন চৌধুরী

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় শিক্ষিকা মেহরিন চৌধুরীর বীরত্ব ও আত্মত্যাগ এখন দেশের মানুষের হৃদয়ে গভীর রেখাপাত করছে। প্রাণপণ চেষ্টা করে অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীকে মৃত্যুর মুখ থেকে রক্ষা করলেও শেষ রক্ষা হয়নি তাঁর নিজের। তাঁর ভাই মানাফ এম চৌধুরী কালের কণ্ঠকে টেলিফোনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। গতকাল সোমবার দুপুরে মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০ জন নিহত এবং শতাধিক শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

তাঁদের বেশির ভাগই ছুটে গেছেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে।

৪৬ বছর বয়সী মেহরিন চৌধুরী শতভাগ দগ্ধ অবস্থায় ওই ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বার্ন ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি, তাঁর মৃত্যুর খবর সামাজিক মাধ্যমে মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুর্ঘটনার পরপরই ক্লাসরুম থেকে শিক্ষার্থীদের দ্রুত সরিয়ে ফেলেন মেহরিন। তাদের নিরাপদে বের করে দিতে গিয়ে নিজে আর সময়মতো বের হতে পারেননি। উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া এক সেনা সদস্য বলেন, ম্যাডাম ভেতরে ঢুকে গিয়ে বাচ্চাগুলারে বের করে দিছেন, তারপর উনিই বের হতে পারেননি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শিক্ষিকা মেহরিনের সাহসিকতায় অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে।

মানবিকতা, সাহসিকতা ও দায়িত্বশীলতার এক অনন্য উদাহরণ হয়ে রইলেন মেহরিন চৌধুরী। শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচিয়ে নিজে হারিয়ে গেলেন। একজন শিক্ষিকার এমন আত্মত্যাগ কোনোভাবেই ভোলার নয়।

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ