ঢাকা, মঙ্গলবার ২৬ আগস্ট ২০২৫
১১ ভাদ্র ১৪৩২, ০২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ২৬ আগস্ট ২০২৫
১১ ভাদ্র ১৪৩২, ০২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭
ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩৫ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
১৩৫ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা
মহান বিজয় দিবসে ১৩৫ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দেয় ঢাকা জেলা প্রশাসন। গতকাল জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গণে। ছবি : কালের কণ্ঠ

মহান বিজয় দিবসে ১৩৫ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দিয়েছে ঢাকা জেলা প্রশাসন। ফুল ও প্রাইজ মানি দিয়ে তাঁদের সম্মানিত করা হয়েছে। গতকাল সোমবার ঢাকার জেলা প্রশাসক কার্যালয় প্রাঙ্গণে এ আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমদ প্রধান অতিথি ও ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার আহম্মদ মুঈদ বিশেষ অতিথি ছিলেন।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শোয়েব শাত-ঈল ইভান ও সহকারী কমিশনার নুসরাত নওশীন সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোছা. ফুয়ারা খাতুন ও ঢাকা জেলার সিভিল সার্জন মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান বক্তব্য দেন।

বক্তব্যে জেলা প্রশাসক তানভীর আহমদ বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা যে উদ্দেশ্যে যুদ্ধ করেছেন, যে চেতনা নিয়ে যুদ্ধ করেছেনসমাজটা সুন্দর হবে, সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে, সব অন্যায় খতম হবে, কেউ কারো প্রতি অন্যায় করবে না। সমাজে আইনের শাসন থাকবে। একে অপরকে শ্রদ্ধা করবে।

মিলেমিশে বসবাস করবেতাঁদের সে চেতনা পূরণ হয়নি। আমরা দেখেছি, মুক্তিযুদ্ধকে উপলক্ষ করে আমাদের মধ্যে বিভাজন তৈরি করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের চেতনা বাস্তবায়নে অনেক কাজ আমাদের বাকি রয়েছে। আজ এত বছর পরও আমাদের শুনতে হচ্ছে দ্রব্যমূল্য কেন আকাশছোঁয়া।
সিন্ডিকেটের হাতে কেন সব কিছু জিম্মি। আইন-শৃঙ্খলা অবস্থা কেন ভালো না। রাস্তাঘাটে কেন যানজট। এ সমস্যাগুলো দূর করাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাস্তবায়ন।

সংবর্ধনা নিতে এসে বীর মুক্তিযোদ্ধা মুকিত মজুমদার বলেন, একাত্তরের কারণে আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ।

সেই দিনগুলোতে যদি সাধারণ জনগণ, ছাত্র-জনতা ঝাঁপিয়ে না পড়তেন তাহলে আমাদের জন্য স্বাধীনতা অর্জন কঠিন হয়ে যেত। স্বাধীনতা পাওয়ার ৫৩ বছরে অনেক কিছু অর্জন করেছি। আবার অনেক কিছু করতে পারিনি। তবে যা অর্জিত হয়েছে, তা ধরে রাখতে হবে। তা না হলে যাঁরা মুক্তিযুদ্ধে জীবন দিয়েছেন তাঁরা শান্তি পাবেন না। এই দেশকে এগিয়ে নিয়ে নেওয়ার জন্য এই যুদ্ধ শেষ হয়ে যায়নি। এই দেশটা কলুষিত করে ফেললে আমরাই খারাপ থাকব। আমাদের অতিলোভ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা লুতফা হাসিন রোজী বলেন, শুধু কয়েকজন যুদ্ধ করেই স্বাধীনতা পাইনি। সাড়ে সাত কোটি মানুষ যোদ্ধা ছিলেন। দেশ স্বাধীন হয়েছে, তবে মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। আমরা শোষণহীন দেশ প্রত্যাশা করছি।

বক্তব্যের আগে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিজয় দিবসের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে বিজয় মেলার উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সাত জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

    ৫২ কর্মকর্তার বদলি-পদায়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সাত জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

পুলিশের শীর্ষ পর্যায়ে ফের বড় ধরনের রদবদল হয়েছে। গতকাল সোমবার অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি), উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি ও পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার ৫২ কর্মকর্তাকে বদলি ও পদায়ন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পৃথক চারটি প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

গতকাল একযোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মরত ৩৬ জন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়।

একই সঙ্গে পদোন্নতি পাওয়া ও চলতি দায়িত্ব মুক্ত করে ১৬ জনকে একই কর্মস্থলে রাখা হয়েছে। এসব কর্মকর্তার মধ্যে অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক, উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক এবং এসপি মর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন। প্রথম প্রজ্ঞাপনে আটজনের মধ্যে ছয়জন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং দুজন এসপি মর্যাদার কর্মকর্তাকে তাঁদের বর্তমান কর্মস্থল থেকে অন্য জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় প্রজ্ঞাপনে ১৮ জনের মধ্যে অতিরিক্ত আইজি হিসেবে চলতি দায়িত্বে থাকা ১০ জনকে একই জায়গায় অতিরিক্ত আইজি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এঁদের মধ্যে অতিরিক্ত আইজি হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া চট্টগ্রামের পুলিশ কমিশনার রয়েছেন। সুপার নিউমারারি হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া ছয়জন অতিরিক্ত আইজিকে তাঁদের বর্তমান কর্মস্থলে রাখা হয়েছে। একই আদেশে এক ডিআইজিকে সিলেট থেকে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটে বদলি করা হয়েছে। তৃতীয় প্রজ্ঞাপনে ১২ জন ডিআইজি এবং চতুর্থ আদেশে এসপি মর্যাদার ১৪ জনকে বদলি করা হয়েছে।

নতুন এসপি : গতকাল এসপি পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে বিভিন্ন জেলায় বদলি করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের ওই কর্মকর্তাদের বর্ণিত কর্মস্থলে বদলি করা হলো। জনস্বার্থে জারি করা এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শিল্পাঞ্চলের এসপি মোহাম্মদ আল মামুন শিকদারকে বরগুনার এসপি, পিবিআইয়ের এসপি মো. আসাদুজ্জামানকে বাগেরহাটের, পুলিশ অধিদপ্তরের মো. মেনহাজুল আলমকে নরসিংদীর, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনকে নারায়ণগঞ্জের, ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মনজুর আহমেদ সিদ্দিকীকে মেহেরপুরের, এসবির বিশেষ এসপি মো. রবিউল ইসলামকে নড়াইলের ও হাইওয়ে পুলিশের এসপি মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামকে নাটোরের এসপি করা হয়েছে।

একই প্রজ্ঞাপনে আরো ছয় কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

 

 

মন্তব্য
সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব

নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক থাকলে শাস্তি মেনে নেব

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক থাকলে শাস্তি মেনে নেব

প্রহসনের নির্বাচন ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে শেরেবাংলানগর থানার মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানার আদালত শুনানি শেষে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখান। শুনানির সময় তিনি বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক থাকলে তিনি শাস্তি মেনে নেবেন।

জাহাঙ্গীর আলমকে কারাগার থেকে আদালতে নিয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পরিদর্শক সৈয়দ সাজেদুর রহমান গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন।

পরে শুনানিতে জাহাঙ্গীর আলমের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখী আদালতকে বলেন, এ মামলার ডকুমেন্টারি কোনো কিছু প্রোভাইড করা হয়নি। তিনি ২০২২ সালে সচিব ছিলাম। এটা কি তাঁর অপরাধ। তাঁকে এ মামলায় যেন গ্রেপ্তার দেখানো না হয় এই প্রার্থনা করছি।
এরপর জাহাঙ্গীর আদালতের অনুমতি নিয়ে বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে কোনো বিতর্ক, অভিযোগ মিডিয়ায় এসেছে কি না? যদি এসে থাকে, তাহলে আমাকে যে শাস্তি দেবেন মেনে নেব। বিদেশি পর্যবেক্ষকরাও এসেছিলেন, তাঁরাও নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক ছিলএ ধরনের রিপোর্ট দিয়েছি কি না?

মন্তব্য

গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের হামলা, গোলাগুলি

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের হামলা, গোলাগুলি

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে সদ্য চালু হওয়া পুলিশের অস্থায়ী ক্যাম্পে হামলা চালিয়েছে ডাকাত নয়ন-পিয়াস গ্রুপের সদস্যরা। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে তুমুল গোলাগুলি হয়। পরে পুলিশের প্রতিরোধের মুখে টিকতে না পেরে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা।

গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।

এ সময় পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের মধ্যে তুমুল গোলাগুলি হয়। উভয় পক্ষ থেকে শতাধিক রাউন্ড গুলিবর্ষণ এবং চার-পাঁচটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গতকাল সন্ধ্যায় পাঁচ-ছয়টি ইঞ্জিনচালিত ট্রলার নিয়ে অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন নদীতে মহড়া শুরু করে নৌ ডাকাত নয়ন-পিয়াস গ্রুপের সদস্যরা। ক্যাম্পের কাছাকাছি জায়গায় এসে প্রথমে চার-পাঁচটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।

পরে ট্রলার থেকে পুলিশ ক্যাম্প লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে ডাকাতদলের সদস্যরা। আধাঘণ্টার বেশি সময় ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি চলে। এক পর্যায়ে পুলিশের প্রতিরোধের মুখে টিকতে না পেরে পৌনে ৬টার দিকে ট্রলার নিয়ে মতলবের দিকে চলে যায় তারা।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গজারিয়া থানার ওসি আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, পিয়াসের নেতৃত্বে পাঁচ-ছয়টি ট্রলার নিয়ে কমপক্ষে ৩০ থেকে ৩৫ জন নৌ ডাকাত পুলিশ ক্যাম্প লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।

 

 

মন্তব্য
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া
নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া
শেয়ার
বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ

সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ বাংলাদেশ। এই সত্যটা যদি স্বীকার না করি, তাহলে আমরা শোধরাব কী করে? গতকাল সোমবার বগুড়া জেলা প্রশাসক সভাকক্ষে নাগরিক অধিকার ও জলবায়ুর ন্যায্যতা শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, বিগত সরকার ১৬ বছরে যে অনিয়ম করেছে, তা এক-দেড় বছরে শোধরানো সম্ভব নয়। মানুষ অনেক কিছু প্রত্যাশা করে, কিন্তু তাদের সব আশা-প্রত্যাশার সমাধান করা এতটা দ্রুত সম্ভব নয়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা একটু ভিন্ন রকমের। এখানে যারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসেন, তাঁরা দেশের কল্যাণ করতে চাইলেও যাঁরা তাঁদের প্রতিদ্বন্দ্বী, তাঁদের নির্মূল করার চেষ্টা করা হয়। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক। কিন্তু দেশটি একটি রাজনীতিক কর্মকাণ্ডে খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে গেছে।

সেটা কিভাবে এতটা দ্রুত মেরামত করা সম্ভব?

উপদেষ্টা শারমীন বলেন, নারীর অধিকার ও জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করা একটি টেকসই সমাজের জন্য অপরিহার্য। এ ধরনের প্রকল্প সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তবে এ ধরনের প্রকল্প চলমান অবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে থাকেন। এনজিওগুলোতে অনেক দুর্নীতি দেখা গেছে।

বগুড়ার জেলা প্রশাসক (যুগ্ম সচিব) হোসনা আফরোজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জেলার এসপি মো. জেদান আল মুসা, সিভিল সার্জন মোফাখখারুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপপরিচালক সোহেল মো. শামসুদ্দীন, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী আকন্দ, ফান্ড ম্যানেজমেন্ট এক্সপার্ট আজিজা আসফিন পিউ প্রমুখ বক্তব্য দেন।

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ