নোয়াখালীর সুবর্ণচরে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে তরুণ প্রার্থী আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরীর জনসংযোগ, উঠান বৈঠক ও মহিলা সমাবেশে বিপুলসংখ্যক নারী-পুরুষের ঢল দেখা গেছে। রবিবার দুপুরে সাবাব চৌধুরী সুবর্ণচর উপজেলার চর জুবলী ইউনিয়ন থেকে তাঁর নির্বাচনী প্রচারকাজ শুরু করেন। চর জুবলী ইউনিয়নের চর মহিউদ্দিনের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মহিলা সমাবেশে নারীদের উপচে পড়া ভিড়ে এটি জনসভায় পরিণত হয়। প্রচারণায় তাঁকে বরণ করতে নারীদের পাশাপাশি তরুণ, যুবক ও বৃদ্ধদেরও দেখা যায়।
উপজেলা নির্বাচন
‘সুবর্ণচরকে স্মার্ট উপজেলায় পরিণত করতে দোয়া ও ভালোবাসা চাই’
নোয়াখালী প্রতিনিধি

এদিন তিনি চর জুবলী ইউনিয়নের মহিলা সমাবেশে তাঁর আনারস মার্কার সমর্থনে প্রচারণায় ভোট চেয়ে বলেন, ‘আমার বাবা বিগত ১৫ বছর সুবর্ণচরে যেভাবে আপনাদের পাশে ছিলেন, আমিও আমার বাবার মতো আপনাদের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই। সুবর্ণচরে মানুষের ভালোবাসায় আমি বিমোহিত। আপনাদের দোয়ায় আমি নির্বাচিত হলে সুবর্ণচর উপজেলাকে দেশের সেরা পাঁচ উপজেলার একটিতে রূপান্তরিত করব। সুবর্ণচর উপজেলাকে তথ্য-প্রযুক্তিসমৃদ্ধ ও সব ধরনের সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করব।
এ সময়ে চর জুবলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ খসরুসহ চর জুবলী ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সন্ধ্যার পর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তিনি পাশের চর জব্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে পাঁচটি মহিলা সমাবেশ ও উঠান বৈঠকে অংশ নেন।
উল্লেখ্য, নোয়াখালী-৪ (সদর ও সুবর্ণচর) আসনের জনপ্রিয় সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর সন্তান, উচ্চশিক্ষিত আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরী আগামী ৮ মে প্রথম দফায় অনুষ্ঠেয় উপজেলা নির্বাচনে সুবর্ণচর উপজেলা থেকে প্রার্থী হওয়ায় দলমত নির্বিশেষে তাঁকে সর্বস্তরের জনতা সমর্থন জানায়।
সম্পর্কিত খবর

মানববন্ধন ও বিক্ষোভ


যাত্রাবাড়ী ও রমনায় দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে অজ্ঞাতপরিচয় ১২ বছরের শিশু এবং রমনায় একটি বাসা থেকে সুফিয়া আক্তার (১০) নামে অপর এক শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুর ২টা ও ভোর সাড়ে ৪টার দিকে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করে পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহগুলো ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ছেলেশিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে।

চাঁদা না পেয়ে হামলা আরো ৫ জন গ্রেপ্তার
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর পল্লবী থানা এলাকায় পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে এ কে বিল্ডার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের মারধর ও গুলির ঘটনায় আরো পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁরা হলেন মো. আব্বাস, মো. ইয়ামিন, মো. সোহেল, মো. মাজহারুল ও মো. চাঁদ মিয়া।
গতকাল সোমবার দুপুরে র্যাব-৪-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপস) কে এন রায় নিয়তি এ তথ্য দেন। তিনি বলেন, এর আগে গত রবিবার এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরো তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগীর বিবরণে বলা হয়, গত ১১ জুলাই পল্লবীর আলব্দির টেক এলাকায় এ কে বিল্ডার্স নামের আবাসন নির্মাণ প্রতিষ্ঠানে পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে না পেয়ে একদল লোক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এ সময় চারটি গুলি করে।

সংক্ষিপ্ত
ওয়ারীতে হামলার শিকার শিক্ষার্থী, গ্রেপ্তার ২
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর ওয়ারী থানায় হামলার শিকার হয়েছে সৈয়দ রেদোয়ান মাওলা (১৭) নামের এক শিক্ষার্থী। পরে এলাকাবাসী হামলাকারীদের মধ্যে আব্দুর রহিম মাহি (১৯) ও সাব্বির হোসেন রাতুল (১৯) নামের দুই কিশোরকে আটক করে পুলিশে দেয়।
রবিবার রাত ৯টার দিকে হাটখোলা রোডে ইলিশিয়াল ভবনের পেছনের গলিতে এ ঘটনা ঘটে। ওয়ারী থানার ওসি ফয়সাল আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, হামলাকারী ও ভুক্তভোগী সবাই শিক্ষার্থী।