ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭
পিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদন

তিন কোটি টাকা আত্মসাতে মিথ্যা মামলা, ওসিকে তলব

রেজোয়ান বিশ্বাস
রেজোয়ান বিশ্বাস
শেয়ার
তিন কোটি টাকা আত্মসাতে মিথ্যা মামলা, ওসিকে তলব
মজিবুর রহমান

রাজধানীর ধানমণ্ডি থানার পুলিশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নিয়ে মোস্তাফিজুর রহমান নামের এক ব্যবসায়ীকে হয়রানি করার প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ওই ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে থানার ওসির বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার তথ্য পেয়েছে তারা।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘রাজউকের অথরাইজড কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে মজিবুর রহমান নামের একজন আমাকে পূর্বাচলে একটি প্লট কিনে দিতে চান। এরপর কয়েকটি কিস্তিতে তিন কোটি সাত লাখ ৪০ হাজার টাকা দিই মজিবুরকে।

এ জন্য একটি অঙ্গীকারনামায় সই করি আমরা। পরে প্লট কিনে না দিয়ে মজিবুর প্রতারণা করেন। টাকা চাইতে গেলে পরিবারসহ আমাকে হত্যার হুমকি দেন। এ নিয়ে মজিবুরের বিরুদ্ধে ধানমণ্ডি থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ নেয়নি।
এরপর গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ধানমণ্ডি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করি। এতে মজিবুর ক্ষিপ্ত হয়ে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিতে থাকেন। এরপর মজিবুর আমার বিরুদ্ধে ধানমণ্ডি থানায় উল্টো মিথ্যা জিডি করেন। একসময় জানতে পারি, ২২ ফেব্রুয়ারি মজিবুর আমাকে আসামি করে ধানমণ্ডি থানায় একটি মামলাও করেছেন।
ওই মামলায় তিনি পুলিশ দিয়ে হয়রানি করতে থাকেন। পরে জামিন নিয়ে ৩ মার্চ মজিবুরকে আসামি করে ধানমণ্ডি থানায় মামলা করি। মামলা তদন্তে আদালতের মাধ্যমে পিবিআইয়ের সহযোগিতা চাই।’

মামলা তদন্তে যা পেয়েছে পিবিআই

মজিবুরের মামলা তদন্ত করতে গিয়ে পিবিআইয়ের কর্মকর্তা মোহাম্মদ তাহেরুল হক চৌহান জানতে পেরেছেন, ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মজিবুর রহমান ধানমণ্ডি থানায় যে মামলা করেছিলেন, তা মিথ্যা ছিল। তিনি এরই মধ্যে মামলাটি তদন্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছেন।

তাঁর তদন্তের একটি প্রতিবেদন কালের কণ্ঠের হাতে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাদী ও বিবাদীর অঙ্গীকারনামার স্ট্যাম্প ২৪ ফেব্রুয়ারি ছিনতাই হয়। অথচ এ নিয়ে ১০ দিন আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি ধানমণ্ডি থানায় জিডি করেন মজিবুর। ছিনতাইয়ের দুই দিন আগে ২২ ফেব্রুয়ারি মামলা করেন তিনি। তাহলে কিসের ভিত্তিতে বা কোন দলিলের ভিত্তিতে এই মামলা রুজু হলো তা প্রশ্নবিদ্ধ। এ ছাড়া অঙ্গীকারনামা স্ট্যাম্পে উল্লেখ আছে যে ১৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জমি প্লট রেজিস্ট্রি ও হস্তান্তর করে দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন মজিবুর, অন্যথায় তিন মাসের মধ্যে পুরো টাকা এককালীন ফেরত দেবেন। টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন মোস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তিন মাসের কথা বলা হয়েছে, এর পাঁচ দিন অতিক্রম হওয়ার পরই ধানমণ্ডি থানায় মামলা রুজু হয়। এটা অত্যন্ত দুরভিসন্ধিমূলক বলে প্রমাণ পেয়েছে পিবিআই।

এ ছাড়া ১৬ ও ২১ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন সময়ে মোস্তাফিজুরের মারধর ও হুমকি দেওয়ার যে অভিযোগ করেছেন মজিবুর, তার সত্যতা পায়নি পিবিআই।

‘মামলায় নানা রকম অসংগতিসহ অঙ্গীকারনামা দলিলে অসম্পূর্ণ বিষয় থাকা সত্ত্বেও ধানমণ্ডি থানার ওসির মামলা গ্রহণ করাটা একেবারেই সমীচীন বলে মনে হয়নি। এ ব্যাপারে ওসিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চিঠির মাধ্যমে আমার কাছে হাজির হওয়ার জন্য অনুরোধ করলে তিনি হাজির হননি’ বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন পিবিআইয়ের তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ তাহেরুল হক চৌহান।

মজিবুর রহমান মিথ্যা মামলা করে সরকারি সময় ও অর্থের অপচয় করেছেন। এ অবস্থায় মিথ্যা মামলা দায়েরের অপরাধে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আদালতে সুপারিশ করেছেন পিবিআইয়ের তদন্ত কর্মকর্তা।

ধানমণ্ডি থানার ওসি ইকরাম আলী মিয়া  বলেন, ‘কেউ মামলা করতে চাইলে আইনগতভাবে পুলিশ নিতে বাধ্য। এ কারণে মামলা নিয়েছি। পরে পিবিআইয়ের তদন্তে মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।’

এদিকে ব্যবসায়ী মোস্তাফিজুর রহমানের করা মামলায় মজিবুরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইউনিসেফের শোক

শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ চলাকালে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত ও হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয় ও গোপনীয়তা রক্ষা এবং দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।  গতকাল মঙ্গলবার শোক প্রকাশ করে ইউনিসেফ বাংলাদেশে তাদের ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতি পোস্ট করে। বিবৃতিতে বলা হয়, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জাতিসংঘের পতাকা অর্ধনমিত রেখে জাতির সঙ্গে শোক দিবস পালন করছে ইউনিসেফ।

আহতদের দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতা কামনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় অনেক প্রাণহানি হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। আহত হয়েছেন আরো অনেকে। আমরা আমাদের গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি সেই সব পরিবারের সদস্যদের প্রতি, যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিসেফ সমাজসেবা অধিদপ্তরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে এবং প্রশিক্ষিত সমাজকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন, যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও শিশুদের এই কঠিন সময়ে মানসিক সহায়তা দেওয়া যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনিসেফ এ ঘটনায় বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয়, গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষা করে দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশ করার অনুরোধ জানায়, যেন তাদের ওপর কোনো বাড়তি মানসিক চাপ না পড়ে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও সম্প্রদায়ের প্রতি আরো সহানুভূতিশীল আচরণ নিশ্চিত হয়।

মন্তব্য

‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
শেয়ার
‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

মা সমিরন বেগম মারা গেছেন প্রায় ১৫ বছর আগে। একমাত্র ভাই থাকেন প্রবাসে। বাবা অসুস্থ। একমাত্র বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।

তবে নিজে বিয়ে করেননি। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাসুকা বেগমের সংসার বলতে ছিল শিক্ষার্থীরাই।

শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন মাসুকা (৪০)। বিমান দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিলেন।

গত সোমবার রাতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠসংলগ্ন কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়। সোহাগপুরে মাসুকার বড় বোন পাপিয়ার স্বামীর বাড়ি। মৃত্যুর আগে মাসুকা জানিয়েছিলেন, লাশটা যেন তাঁর বোনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
বোনের ইচ্ছা অনুযায়ী লাশ দাফনের কথাও তিনি বলে যান। মাসুকাদের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চিলোকূট গ্রামে। তবে বেড়ে উঠেছেন পৌর এলাকার মেড্ডায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স করা মাসুকা চাকরির সুবাদে চলে যান ঢাকা। প্রথমে মিরপুরের একটি স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু করেন।
এরপর যোগ দেন মাইলস্টোন স্কুলে।

মন্তব্য

মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে আইএসপিআর। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, গত সোমবার দুপুর আনুমানিক ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়।

মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় শিশুসহ বেশ কয়েকজন নিরীহ নাগরিক হতাহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকটবর্তী ক্যাম্প থেকে সদস্যরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালানো হয়।

উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে দুর্ঘটনাস্থলে উত্সুক জনতার ব্যাপক ভিড় দেখা দেয়, যা ইভাকুয়েশন ও রেসকিউ কার্যক্রমকে বারবার ব্যাহত করে।

সেনাবাহিনীর সদস্য এবং মাইলস্টোন স্কুলের স্বেচ্ছাসেবকরা বারবার অনুরোধ করলেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় সময়মতো আহতদের সরিয়ে নেওয়া অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এতে প্রাণহানির ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। সেনা সদস্যরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারির সঙ্গে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই উদ্ধার কার্যক্রমে নিয়োজিত ১৪ জন সেনা সদস্য শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আইএসপিআর আরো জানায়, উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে বিকেলের দিকে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়।

ফলে একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়, যা এক পর্যায়ে একটি অনভিপ্রেত ঘটনার অবতারণা করে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে থেকে পেশাদারি ও সর্বোচ্চ দায়িত্ববোধের সঙ্গে কর্তব্য পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

রাজধানীর শেওড়াপাড়ার একটি চারতলা আবাসিক ভবনের চতুর্থ তলার একটি ফ্ল্যাটে আগুন লেগে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। খবর পেয়ে আধাঘণ্টার মধ্যে তা নিয়ন্ত্রণে এনেছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ১৪ মিনিটে দক্ষিণ শেওড়াপাড়ার ৫৩২ নম্বর ভবনের আগুনের তথ্য পায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৬টা ৪৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

৭টা ২০ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নেভানো হয়। মিরপুর ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার মো. আফজাল হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে চার হাজার ৫০০ বর্গফুটের ওই ফ্ল্যাটে আগুন লাগে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ